Burari Delhi

বুরারি এলাকায় এক পরিবারের ১১ সদস্যের আত্মহত্যার খবর কাঁপিয়ে দিয়েছিল দিল্লিবাসীকে। শুধুই মাঝবয়সী নয়, ওই দিনের মৃত্যুমিছিলে নাম লিখিয়েছিলেন বাড়ির বরিষ্ঠ এবং বাচ্চারাও।

পুলিশের ধারণা, হয় তাঁরা অন্যদের ঝুলতে সাহায্য করার পর নিজেদের হাত বাঁধেন অথবা গলায় ফাঁস চেপে বসার পর কোনওভাবে বাঁচার শেষ চেষ্টাটি করেছিলেন।

দিল্লি পুলিশ এই ব্যাপারে বিদ্যাসাগর ইনস্টিটিউট অব মেন্টাল হেলথ অ্যান্ড নিউরোসায়েন্সেসের বিশেষজ্ঞদের থেকে সহায়তা নিচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।

টমি কোনও সাধারণ সারমেয় নয়। মাত্র কয়েকদিন আগে পর্যন্ত সে ছিল উত্তর দিল্লির এক ভরা সংসারের নয়নের মণি। কিন্ত একটা ঘটনা তোলপাড় করে দিয়েছে সবকিছু। একসঙ্গে বাড়ির 11 জনের মৃত্যু হয়েছে।

পুলিশ জানিয়েছে, নারায়ণ দেবীর ছোটো ছেলে 45 বছরের ললিত ভাটিয়ার মস্তিষ্কপ্রসূত এই ‘গণ আত্মহত্যা’।

গত রবিবার দিল্লির বাড়িতে একই পরিবারের 11 জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। এগারো জনের মধ্যে দশজনের দেহ ঝুলন্ত অবস্থায় ছিল। পুলিশের সন্দেহ, এই গোটা 'গণ আত্মহত্যা'র ঘটনাটি ওই পরিবারের একজন সদস্যের পরিকল্পনামাফিক ঘটেছিল। গত তিনদিন ধরে সংগ্রহ করা বিভিন্ন তথ্য ও প্রমাণের ভিত্তিতে এই কথাটি অনেকটাই স্পষ্ট যে, ওই পরিবারের সদস্যরা কেউই ভাবতেই পারেননি যে, এর ফলে তাঁদের মৃত্যু হতে পারে।

সোমবার এই বাড়িতে তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশ বাড়ির একটা দেওয়ালে 11 টা পাইপ পোঁতা অবস্থায় দেখতে পায়।এই পাইপ গুলির আদতেও কোনো দরকার ছিল বলে মনে করা হচ্ছে না

মৃতদের চোখগুলি গুরু নানক আই সেন্টারে দান করে দেওয়া হয়।

নোটে লেখা রয়েছে এই ধর্মীয় আচার পালন করার ঠিক দিনগুলো হল মঙ্গলবার অথবা বৃহস্পতিবার অথবা শনিবার।

দিল্লীতে একই পরিবারের 11 জন সদস্যের মৃত্যুর পর ময়না তদন্তের রিপোর্টে জানা গেছে তাদের মধ্যে আটজন গলায় দড়ি দিয়েছে এবং কোনওরকম স্ট্রাগল ছাড়াই তাদের মৃত্যু হয়েছে, পিটিআই রিপোর্টে জানা গেছে। এর মধ্যে ওই পরিবারের বয়োজ্যেষ্ঠা 77 বছরের নারায়ণ দেবীও রয়েছেন। উত্তর দিল্লীর বুরারি অঞ্চলে ভাটিয়া পরিবারের তিন প্রজন্মের মানুষের একসঙ্গে মৃত্যুর খবরে রবিবার চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। রবিবার এক প্রতিবেশী তাদের মুদিখানার দোকান বন্ধ দেখে খোঁজ নিতে এলে মৃত্যুর ঘটনা সকলের সামনে আসে। পুলিশ এখনও মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে পারেনি। ওই বাড়িতে মোক্ষলাভের উপায় পরপর লেখা বেশ কিছু চিঠি উদ্ধার করা হয়েছে এবং তারপর পুলিশ খুনের মামলা দায়ের করেছে।

দিল্লিতে একই পরিবারের এগারোজনের রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে তদন্ত যত এগোচ্ছে, ততই সামনে আসছে একের পর এক অদ্ভুত এবং হাড় হিম করা তথ্য।

এদিকে এই ঘটে সম্পর্কে  ফেসবুকে একটি পোস্ট করেছে দিল্লি পুলিশ। তাতে বলা হচ্ছে বাড়ি থেকে উদ্ধার  বেশ কিছু হাতে লেখা কাগজ উদ্ধার হয়েছে। সেই সমস্ত কাগজ পড়ে পুলিশের অনুমান মৃত্যুর নেপথ্যে কোনও ধার্মিক যোগ আছে । লেখার কয়েকটি অংশে মৃত্যুর বর্ণনা আছে।

ভাটিয়া পরিবারের পড়শিরা জানিয়েছে যে, রবিবার সকালে তাদের মুদির দোকানটি বন্ধ দেখে তারা অবাক হয়ে যায়।

একজন পুলিশ অফিসার জানান চিঠিতে লেখা ছিল একজন মানুষ কীভাবে মোক্ষলাভ করতে পারে এবং মানব দেহ ক্ষণিকের কিন্তু আত্মা চিরকাল বিরাজমান

উত্তর দিল্লির বুরারিতে আজ সকালে একটি পরিবারের এগারোজনকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেল। পুলিশ জানিয়েছে, ওই এগারোজনের মধ্যে দশজনের দেহ সিলিং-এর লোহার গ্রিল থেকে ঝুলছিল। আর, একজন বৃদ্ধার দেহ পড়েছিল মেঝেতে। ওই মৃতদেহগুলির মধ্যে প্রায় প্রত্যেকটিরই হাত পেছনদিকে বাঁধা ছিল। 

বুরারি এলাকায় এক পরিবারের ১১ সদস্যের আত্মহত্যার খবর কাঁপিয়ে দিয়েছিল দিল্লিবাসীকে। শুধুই মাঝবয়সী নয়, ওই দিনের মৃত্যুমিছিলে নাম লিখিয়েছিলেন বাড়ির বরিষ্ঠ এবং বাচ্চারাও।

পুলিশের ধারণা, হয় তাঁরা অন্যদের ঝুলতে সাহায্য করার পর নিজেদের হাত বাঁধেন অথবা গলায় ফাঁস চেপে বসার পর কোনওভাবে বাঁচার শেষ চেষ্টাটি করেছিলেন।

দিল্লি পুলিশ এই ব্যাপারে বিদ্যাসাগর ইনস্টিটিউট অব মেন্টাল হেলথ অ্যান্ড নিউরোসায়েন্সেসের বিশেষজ্ঞদের থেকে সহায়তা নিচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।

টমি কোনও সাধারণ সারমেয় নয়। মাত্র কয়েকদিন আগে পর্যন্ত সে ছিল উত্তর দিল্লির এক ভরা সংসারের নয়নের মণি। কিন্ত একটা ঘটনা তোলপাড় করে দিয়েছে সবকিছু। একসঙ্গে বাড়ির 11 জনের মৃত্যু হয়েছে।

পুলিশ জানিয়েছে, নারায়ণ দেবীর ছোটো ছেলে 45 বছরের ললিত ভাটিয়ার মস্তিষ্কপ্রসূত এই ‘গণ আত্মহত্যা’।

গত রবিবার দিল্লির বাড়িতে একই পরিবারের 11 জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। এগারো জনের মধ্যে দশজনের দেহ ঝুলন্ত অবস্থায় ছিল। পুলিশের সন্দেহ, এই গোটা 'গণ আত্মহত্যা'র ঘটনাটি ওই পরিবারের একজন সদস্যের পরিকল্পনামাফিক ঘটেছিল। গত তিনদিন ধরে সংগ্রহ করা বিভিন্ন তথ্য ও প্রমাণের ভিত্তিতে এই কথাটি অনেকটাই স্পষ্ট যে, ওই পরিবারের সদস্যরা কেউই ভাবতেই পারেননি যে, এর ফলে তাঁদের মৃত্যু হতে পারে।

সোমবার এই বাড়িতে তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশ বাড়ির একটা দেওয়ালে 11 টা পাইপ পোঁতা অবস্থায় দেখতে পায়।এই পাইপ গুলির আদতেও কোনো দরকার ছিল বলে মনে করা হচ্ছে না

মৃতদের চোখগুলি গুরু নানক আই সেন্টারে দান করে দেওয়া হয়।

নোটে লেখা রয়েছে এই ধর্মীয় আচার পালন করার ঠিক দিনগুলো হল মঙ্গলবার অথবা বৃহস্পতিবার অথবা শনিবার।

দিল্লীতে একই পরিবারের 11 জন সদস্যের মৃত্যুর পর ময়না তদন্তের রিপোর্টে জানা গেছে তাদের মধ্যে আটজন গলায় দড়ি দিয়েছে এবং কোনওরকম স্ট্রাগল ছাড়াই তাদের মৃত্যু হয়েছে, পিটিআই রিপোর্টে জানা গেছে। এর মধ্যে ওই পরিবারের বয়োজ্যেষ্ঠা 77 বছরের নারায়ণ দেবীও রয়েছেন। উত্তর দিল্লীর বুরারি অঞ্চলে ভাটিয়া পরিবারের তিন প্রজন্মের মানুষের একসঙ্গে মৃত্যুর খবরে রবিবার চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। রবিবার এক প্রতিবেশী তাদের মুদিখানার দোকান বন্ধ দেখে খোঁজ নিতে এলে মৃত্যুর ঘটনা সকলের সামনে আসে। পুলিশ এখনও মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে পারেনি। ওই বাড়িতে মোক্ষলাভের উপায় পরপর লেখা বেশ কিছু চিঠি উদ্ধার করা হয়েছে এবং তারপর পুলিশ খুনের মামলা দায়ের করেছে।

দিল্লিতে একই পরিবারের এগারোজনের রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে তদন্ত যত এগোচ্ছে, ততই সামনে আসছে একের পর এক অদ্ভুত এবং হাড় হিম করা তথ্য।

এদিকে এই ঘটে সম্পর্কে  ফেসবুকে একটি পোস্ট করেছে দিল্লি পুলিশ। তাতে বলা হচ্ছে বাড়ি থেকে উদ্ধার  বেশ কিছু হাতে লেখা কাগজ উদ্ধার হয়েছে। সেই সমস্ত কাগজ পড়ে পুলিশের অনুমান মৃত্যুর নেপথ্যে কোনও ধার্মিক যোগ আছে । লেখার কয়েকটি অংশে মৃত্যুর বর্ণনা আছে।

ভাটিয়া পরিবারের পড়শিরা জানিয়েছে যে, রবিবার সকালে তাদের মুদির দোকানটি বন্ধ দেখে তারা অবাক হয়ে যায়।

একজন পুলিশ অফিসার জানান চিঠিতে লেখা ছিল একজন মানুষ কীভাবে মোক্ষলাভ করতে পারে এবং মানব দেহ ক্ষণিকের কিন্তু আত্মা চিরকাল বিরাজমান

উত্তর দিল্লির বুরারিতে আজ সকালে একটি পরিবারের এগারোজনকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেল। পুলিশ জানিয়েছে, ওই এগারোজনের মধ্যে দশজনের দেহ সিলিং-এর লোহার গ্রিল থেকে ঝুলছিল। আর, একজন বৃদ্ধার দেহ পড়েছিল মেঝেতে। ওই মৃতদেহগুলির মধ্যে প্রায় প্রত্যেকটিরই হাত পেছনদিকে বাঁধা ছিল।