Cbi Vs Mamata Banerjee

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ধর্নামঞ্চে উপস্থিত থাকার জন্য রাজ্য পুলিশের ৫ জন পদস্থ কর্তার বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কেন্দ্র।

রাজ্য বিধানসভায় চন্দ্রবাবু বলেন, “পুরো দেশকে নষ্ট করে দিচ্ছেন নরেন্দ্র মোদী।মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে যখন টার্গেট করছে কেন্দ্র, তখন দুটি দল, ওয়াইএসআরপি এবং টিআরসে কেন্দ্রের বিরোধিতা করছে না।এই থেকে এটাই পরিস্কার হয়, এই দুটি দল বিজেপির সঙ্গে আঁতাত করে চলছে।তিন মোদী(নরেন্দ্র মোদী, মেজো মোদী কেসিআর, এবং ছোটো মোদী জগনমোহন) রাজ্যের বিরোধী”।

বুধবার প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্র বলেন তাঁরা চান চিটফান্ড কেলেঙ্কারী নিয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার গতি ত্বরান্বিত হোক।

তিনি বলেন এ রায়ের পর নাটক শেষ করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ঢোক গিলতে হল।  আমরা আগেই বলেছি দেশের সংবিধান রক্ষা করা আমাদের কাজ।  আর আমরা সেটা করবো।  এই রায় থেকে মমতার  আসল চেহারা প্রকাশ্যে চলে এলো। আদতে এই রায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের মুখে এক বিরাট বড় থাপ্পড়।  

মঙ্গলবার অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু বললেন, ফেডারেল ফ্রন্টের মূল চালিকাশক্তি হলেন তৃণমূল নেত্রী তথা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

কলকাতা পুলিশ কমিশনার রাজীব কুমারকে সিবিআইয়ের জিজ্ঞাসাবাদ করতে যাওয়ার প্রতিবাদে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ধরনাকে সমর্থন করছে কিনা তার দল, সেই জল্পনার অবসান ঘটালেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেডি সুপ্রিমো নবীন পট্টনায়েক। সাংবাদিকদের তিনি জানিয়ে দেন, “অন্তত একবছর তৃণমূলের কোনও নেতার সঙ্গেই যোগাযোগ নেই আমাদের”।

“বিহার এবং মহারাষ্ট্রে মিটিং করতে গিয়েছিলাম আমি। জেনে রাখুন আপনারা, আমাকে কোনও গেস্ট হাউজে থাকারও অনুমতি দেওয়া হয়নি ওখানে”, সংবাদসংস্থা এএনআই’কে বলেন তিনি।

রায়কে স্বাগত জানিয়ে ধরনামঞ্চেই সাংবাদিক সম্মেলন করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বললেন, এই রায় গণতন্ত্রের জয়।

বাংলার মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই ধরনা, বিক্ষোভকে সমর্থন জানিয়েছে বিরোধী দলগুলি।যদিও তাকে দুর্নিতীগ্রস্তদের জোট বলে মন্তব্য করেছে বিজেপি, এমনকী, এই কলকাতার ঘটনা পুরো সাংবিধানিক ভাঙন বলে সংসদে বিবৃতি দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং।

সিবিআই এবং রাজ্য পুলিশের সংঘাতের আবহ এবং তাকে কেন্দ্র করে ধরনা, বিক্ষোভের মাঝেই অন্য কাজগুলিও সারলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার সন্ধ্যায় পুলিশ আধিকারিকদের সম্মান প্রদান করলেন মুখ্যমন্ত্রী।

সারদাকাণ্ডে কলকাতা পুলিশ কমিশনার রাজীব কুমারের বাড়িতে রবিবার সন্ধ্যায় সিবিআই হানা এবং তারপর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ধরনা সহ সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের কাছে রিপোর্ট পাঠালেন রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠি।রাজভবন

রবিবার রাতেই শহরের প্রাণকেন্দ্র ধর্মতলার মেট্রো চ্যানেলে ধরনায় বসেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।রবিবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও সিবিআই সংঘাত নিয়ে প্রশ্ন তুলল বিজেপি।তাদের প্রশ্ন, কীসে ভয় পাচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।রবিবার সন্ধ্যায় কলকাতা পুলিশ কমিশনারকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে তাঁর বাড়িতে হানা দেয় সিবিআই।সেই সময় তাঁদের বাধা দিয়ে আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।যদিও পরে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।

লোকসভায় মমতা বনাম সিবিআই যুদ্ধ নিয়ে তৃণমূলের সংসদ সদস্যরা লোকসভায় ‘সিবিআই তোতা হ্যায়' এবং “চৌকিদার চোর হ্যায়' এর মতো স্লোগান দিতে থাকেন।

আবারও মেট্রো চ্যানেলে ধরনা, মঞ্চে রাখা চেয়ার বসে বিশ্রাম, সেখানেই জরুরি আলোচনা করছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সেটাকই আবারও পুরানো বিরোধী নেত্রীর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছায়া দেখতে পাচ্ছেন অনেকে।এই মেট্রো চ্যানেলে একসময়ে বাম সরকারের বিরুদ্ধে লাগাতার ধরনা, বিক্ষোভ করেছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

কলকাতা পুলিশ কমিশনারের বাড়িতে সিবিআই হানা নিয়ে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে তোপ দেগে গতকাল রাত থেকে কলকাতা মেট্রো চ্যানেলে ধরনায় বসেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।রাতভর না খেয়ে না ঘুমিয়ে ধরনায় বসেন তিনি।প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার অভিযোগ তুলে সন্ধে সাড়ে ৮ টা নাগাদ “সংবিধান বাঁচাতে সত্যাগ্রহ” আখ্যা দিয়ে ধরনায় বসেন তিনি।লোকসভা নির্বাচনের আগে রাহুল গান্ধী থেকে শুরু করে চন্দ্রবাবু নাইডুর সমর্থন, ফের একবার বিরোধীদের অক্সিজেন জোগাল।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ধর্নামঞ্চে উপস্থিত থাকার জন্য রাজ্য পুলিশের ৫ জন পদস্থ কর্তার বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কেন্দ্র।

রাজ্য বিধানসভায় চন্দ্রবাবু বলেন, “পুরো দেশকে নষ্ট করে দিচ্ছেন নরেন্দ্র মোদী।মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে যখন টার্গেট করছে কেন্দ্র, তখন দুটি দল, ওয়াইএসআরপি এবং টিআরসে কেন্দ্রের বিরোধিতা করছে না।এই থেকে এটাই পরিস্কার হয়, এই দুটি দল বিজেপির সঙ্গে আঁতাত করে চলছে।তিন মোদী(নরেন্দ্র মোদী, মেজো মোদী কেসিআর, এবং ছোটো মোদী জগনমোহন) রাজ্যের বিরোধী”।

বুধবার প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্র বলেন তাঁরা চান চিটফান্ড কেলেঙ্কারী নিয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার গতি ত্বরান্বিত হোক।

তিনি বলেন এ রায়ের পর নাটক শেষ করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ঢোক গিলতে হল।  আমরা আগেই বলেছি দেশের সংবিধান রক্ষা করা আমাদের কাজ।  আর আমরা সেটা করবো।  এই রায় থেকে মমতার  আসল চেহারা প্রকাশ্যে চলে এলো। আদতে এই রায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের মুখে এক বিরাট বড় থাপ্পড়।  

মঙ্গলবার অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু বললেন, ফেডারেল ফ্রন্টের মূল চালিকাশক্তি হলেন তৃণমূল নেত্রী তথা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

কলকাতা পুলিশ কমিশনার রাজীব কুমারকে সিবিআইয়ের জিজ্ঞাসাবাদ করতে যাওয়ার প্রতিবাদে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ধরনাকে সমর্থন করছে কিনা তার দল, সেই জল্পনার অবসান ঘটালেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেডি সুপ্রিমো নবীন পট্টনায়েক। সাংবাদিকদের তিনি জানিয়ে দেন, “অন্তত একবছর তৃণমূলের কোনও নেতার সঙ্গেই যোগাযোগ নেই আমাদের”।

“বিহার এবং মহারাষ্ট্রে মিটিং করতে গিয়েছিলাম আমি। জেনে রাখুন আপনারা, আমাকে কোনও গেস্ট হাউজে থাকারও অনুমতি দেওয়া হয়নি ওখানে”, সংবাদসংস্থা এএনআই’কে বলেন তিনি।

রায়কে স্বাগত জানিয়ে ধরনামঞ্চেই সাংবাদিক সম্মেলন করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বললেন, এই রায় গণতন্ত্রের জয়।

বাংলার মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই ধরনা, বিক্ষোভকে সমর্থন জানিয়েছে বিরোধী দলগুলি।যদিও তাকে দুর্নিতীগ্রস্তদের জোট বলে মন্তব্য করেছে বিজেপি, এমনকী, এই কলকাতার ঘটনা পুরো সাংবিধানিক ভাঙন বলে সংসদে বিবৃতি দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং।

সিবিআই এবং রাজ্য পুলিশের সংঘাতের আবহ এবং তাকে কেন্দ্র করে ধরনা, বিক্ষোভের মাঝেই অন্য কাজগুলিও সারলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার সন্ধ্যায় পুলিশ আধিকারিকদের সম্মান প্রদান করলেন মুখ্যমন্ত্রী।

সারদাকাণ্ডে কলকাতা পুলিশ কমিশনার রাজীব কুমারের বাড়িতে রবিবার সন্ধ্যায় সিবিআই হানা এবং তারপর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ধরনা সহ সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের কাছে রিপোর্ট পাঠালেন রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠি।রাজভবন

রবিবার রাতেই শহরের প্রাণকেন্দ্র ধর্মতলার মেট্রো চ্যানেলে ধরনায় বসেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।রবিবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও সিবিআই সংঘাত নিয়ে প্রশ্ন তুলল বিজেপি।তাদের প্রশ্ন, কীসে ভয় পাচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।রবিবার সন্ধ্যায় কলকাতা পুলিশ কমিশনারকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে তাঁর বাড়িতে হানা দেয় সিবিআই।সেই সময় তাঁদের বাধা দিয়ে আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।যদিও পরে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।

লোকসভায় মমতা বনাম সিবিআই যুদ্ধ নিয়ে তৃণমূলের সংসদ সদস্যরা লোকসভায় ‘সিবিআই তোতা হ্যায়' এবং “চৌকিদার চোর হ্যায়' এর মতো স্লোগান দিতে থাকেন।

আবারও মেট্রো চ্যানেলে ধরনা, মঞ্চে রাখা চেয়ার বসে বিশ্রাম, সেখানেই জরুরি আলোচনা করছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সেটাকই আবারও পুরানো বিরোধী নেত্রীর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছায়া দেখতে পাচ্ছেন অনেকে।এই মেট্রো চ্যানেলে একসময়ে বাম সরকারের বিরুদ্ধে লাগাতার ধরনা, বিক্ষোভ করেছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

কলকাতা পুলিশ কমিশনারের বাড়িতে সিবিআই হানা নিয়ে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে তোপ দেগে গতকাল রাত থেকে কলকাতা মেট্রো চ্যানেলে ধরনায় বসেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।রাতভর না খেয়ে না ঘুমিয়ে ধরনায় বসেন তিনি।প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার অভিযোগ তুলে সন্ধে সাড়ে ৮ টা নাগাদ “সংবিধান বাঁচাতে সত্যাগ্রহ” আখ্যা দিয়ে ধরনায় বসেন তিনি।লোকসভা নির্বাচনের আগে রাহুল গান্ধী থেকে শুরু করে চন্দ্রবাবু নাইডুর সমর্থন, ফের একবার বিরোধীদের অক্সিজেন জোগাল।