Compensation

করোনা আবহ জিএসটি খাত থেকে রাজ্যগুলোকে কীভাবে ক্ষতিপূরণ দেওয়া যায়। সে বিষয়ে বৃহস্পতিবার বৈঠকে বসছে জিএসটি পরিষদ

তিনি লিখেছেন, "কোনও ক্ষতিপূরণ এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবে না। আমরা এই সংকটের সময়ে এই বীর যোদ্ধাদের পাশে আছি।"

যেভাবে উত্তরপ্রদেশ প্রশাসন সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (Citizenship Amendment Act) বিরুদ্ধে গর্জে ওঠা প্রতিবাদীদের শায়েস্তা করতে দমনমূলক পথ অবলম্বন করেছে তা নিয়ে গোটা দেশে তুমুল সমালোচনা হলেও নিজের পুলিশ-প্রশাসনের পাশেই দাঁড়ালেন সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। কঠোর পদক্ষেপের মাধ্যমেই রাজ্যে (Uttar Pradesh) শান্তি ফিরিয়ে আনা গেছে, তাই এই দমনমূলক পদক্ষেপ ন্যায়সঙ্গত, বললেন তিনি (Yogi Adityanath)।

গত মাসে তীব্র ঘূর্ণিঝড়ে সমস্ত ফসল নষ্ট হয়ে যাওয়ার পরে সরকারি ক্ষতিপূরণ পাওয়ার জন্য পাঁচ ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করার পরেই প্রাণ হারান দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার ওই কৃষক। পরিবারের এক সদস্য জানিয়েছেন ৬২ বছর বয়সী ওই কৃষক গণেশ নাইয়া (Ganesh Naiya) সোমবার সকাল ৮ টা থেকে জয়নগর-১ (Joynagar-1) বিডিও কার্যালয়ের সামনে লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন।

তেজস এক্সপ্রেসে ভ্রমণকারী যাত্রীদের প্রত্যেককে ২৫০ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। ট্রেন প্রায় দুই ঘণ্টা দেরিতে চলায় এই ক্ষতিপূরণ পাবেন যাত্রীরা। লখনউ থেকে ওই ট্রেনে চড়েন প্রায় ৪৫১ জন যাত্রী এবং প্রায় ৫০০ জন নয়াদিল্লি থেকে ওই ট্রেনে চড়েন।

এরই মধ্যে  আরও একবার  বিষ মদের আতঙ্ক  ফিরে এল। এবার ঘটনাস্থল শান্তিপুর। বিষ মদ  খেয়ে  কমকরে সাত জন মানুষের মৃত্যু হয়েছে  বলে  খবর। হাসপাতালে ভর্তি আরও  বেশ কয়েকজন। তাঁদের মধ্যে  কয়েক জনের শারীরিক পরিস্থিতি বেশ খারাপ।

1994 সালে ইসরোর এক প্রাক্তন বৈজ্ঞানিককে মানসিক নির্যাতন করার অভিযোগ উঠেছিল কেরালা পুলিশের বিরুদ্ধে।

এই দুর্ঘটনায় মৃত ব্যক্তির পরিবারের হাতে সরকারের পক্ষ থেকে তুলে দেওয়া হবে পাঁচ লক্ষ টাকা। এই দুর্ঘটনায় আহতদের হাতে সরকারের পক্ষ থেকে তুলে দেওয়া হবে পঞ্চাশ হাজার টাকা।

ময়নাতদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী, শরীরে বিবিধ ক্ষতের কারণেই রাকবরের মৃত্যু হয়। "শরীরের বহু আঘাতের চিহ্ন ছিল। অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণের ফলেই মৃত্যু হয় তাঁর", বলেন রাজীব গুপ্ত। ময়নাতদন্ত যে চিকিৎসকরা করেছিলেন, তিনি তাঁদের মধ্যে অন্যতম। মারের চোটে গোটা শরীরের সাত থেকে আটটি হাড় ভেঙে গিয়েছিল। রাকবরের ভাই বলেন, এতভয়ঙ্করভাবে মারা হয়েছিল রাকবরকে যে, তাঁর ঘাড়টিও ভেঙে গিয়েছিল।

করোনা আবহ জিএসটি খাত থেকে রাজ্যগুলোকে কীভাবে ক্ষতিপূরণ দেওয়া যায়। সে বিষয়ে বৃহস্পতিবার বৈঠকে বসছে জিএসটি পরিষদ

তিনি লিখেছেন, "কোনও ক্ষতিপূরণ এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবে না। আমরা এই সংকটের সময়ে এই বীর যোদ্ধাদের পাশে আছি।"

যেভাবে উত্তরপ্রদেশ প্রশাসন সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (Citizenship Amendment Act) বিরুদ্ধে গর্জে ওঠা প্রতিবাদীদের শায়েস্তা করতে দমনমূলক পথ অবলম্বন করেছে তা নিয়ে গোটা দেশে তুমুল সমালোচনা হলেও নিজের পুলিশ-প্রশাসনের পাশেই দাঁড়ালেন সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। কঠোর পদক্ষেপের মাধ্যমেই রাজ্যে (Uttar Pradesh) শান্তি ফিরিয়ে আনা গেছে, তাই এই দমনমূলক পদক্ষেপ ন্যায়সঙ্গত, বললেন তিনি (Yogi Adityanath)।

গত মাসে তীব্র ঘূর্ণিঝড়ে সমস্ত ফসল নষ্ট হয়ে যাওয়ার পরে সরকারি ক্ষতিপূরণ পাওয়ার জন্য পাঁচ ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করার পরেই প্রাণ হারান দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার ওই কৃষক। পরিবারের এক সদস্য জানিয়েছেন ৬২ বছর বয়সী ওই কৃষক গণেশ নাইয়া (Ganesh Naiya) সোমবার সকাল ৮ টা থেকে জয়নগর-১ (Joynagar-1) বিডিও কার্যালয়ের সামনে লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন।

তেজস এক্সপ্রেসে ভ্রমণকারী যাত্রীদের প্রত্যেককে ২৫০ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। ট্রেন প্রায় দুই ঘণ্টা দেরিতে চলায় এই ক্ষতিপূরণ পাবেন যাত্রীরা। লখনউ থেকে ওই ট্রেনে চড়েন প্রায় ৪৫১ জন যাত্রী এবং প্রায় ৫০০ জন নয়াদিল্লি থেকে ওই ট্রেনে চড়েন।

এরই মধ্যে  আরও একবার  বিষ মদের আতঙ্ক  ফিরে এল। এবার ঘটনাস্থল শান্তিপুর। বিষ মদ  খেয়ে  কমকরে সাত জন মানুষের মৃত্যু হয়েছে  বলে  খবর। হাসপাতালে ভর্তি আরও  বেশ কয়েকজন। তাঁদের মধ্যে  কয়েক জনের শারীরিক পরিস্থিতি বেশ খারাপ।

1994 সালে ইসরোর এক প্রাক্তন বৈজ্ঞানিককে মানসিক নির্যাতন করার অভিযোগ উঠেছিল কেরালা পুলিশের বিরুদ্ধে।

এই দুর্ঘটনায় মৃত ব্যক্তির পরিবারের হাতে সরকারের পক্ষ থেকে তুলে দেওয়া হবে পাঁচ লক্ষ টাকা। এই দুর্ঘটনায় আহতদের হাতে সরকারের পক্ষ থেকে তুলে দেওয়া হবে পঞ্চাশ হাজার টাকা।

ময়নাতদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী, শরীরে বিবিধ ক্ষতের কারণেই রাকবরের মৃত্যু হয়। "শরীরের বহু আঘাতের চিহ্ন ছিল। অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণের ফলেই মৃত্যু হয় তাঁর", বলেন রাজীব গুপ্ত। ময়নাতদন্ত যে চিকিৎসকরা করেছিলেন, তিনি তাঁদের মধ্যে অন্যতম। মারের চোটে গোটা শরীরের সাত থেকে আটটি হাড় ভেঙে গিয়েছিল। রাকবরের ভাই বলেন, এতভয়ঙ্করভাবে মারা হয়েছিল রাকবরকে যে, তাঁর ঘাড়টিও ভেঙে গিয়েছিল।