Coronavirus Cases

২১ সেপ্টেম্বর থেকে সর্বাধিক একশো জনের জমায়েতে মিটিং-মিছিলে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। একই জমায়েতে আয়োজিত করা যেতে পারে ধর্মীয়, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া অনুষ্ঠান

বাজারভিত্তিক হিসেবে মহারাষ্ট্রে সংক্রমিত ৬,৫৭,৪৫০ জন। তারপরেই তামিলনাড়ু ও অন্ধ্রপ্রদেশ

দিল্লির ( Delhi) প্রায় এক তৃতীয়াংশ মানুষের মধ্যে কোভিড -১৯ এর অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে গেছে। সম্প্রতি দেশের রাজধানীতে একটি সমীক্ষা (Delhi Coronavirus Cases) করা হয়, যাতে ধরা পড়ে এই তথ্য। দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন বলেন, "দ্বিতীয় সেরো সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে রাজধানীর ২৯.১ শতাংশ বাসিন্দার শরীরে করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে উঠেছে।" অর্থাৎ দিল্লির ৫৮ লক্ষ মানুষের শরীরে এখন অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে গেছে।

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে সংক্রমিত ৬৪,৫০০ জন। একদিনে মৃত ১০৯২। গত ১৫ দিনে দৈনিক সংক্রমণের বিচারে বিশ্বে প্রথম ভারত। দেশে মোট সংক্রমিত ২৭,৬৭,২৭৩ জন। মোট মৃত ৫২ ৮৮৯। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২০,৩৭,৮৭০ জন। সুস্থতার হার ৭৩.৬৪%। প্রতি লক্ষে সংক্রমিত ৮.০৫%।

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) আক্রমণের কারণে ভারতে মৃতের সংখ্যা ৫০,০০০ ছাড়িয়ে গেলো, জানাচ্ছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান। গত ২৪ ঘণ্টায় এদেশে আরও ৫৮,০০০মানুষ নতুন করে ওই মারণ রোগে (Covid-19) আক্রান্ত হয়েছেন।

মাথায় রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার কারণে জরুরি ভিত্তিতে অস্ত্রোপচার করতে হলো দেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের (Pranab Mukherjee) ব্রেনে। তবে ওই অস্ত্রোপচার সফল হলেও প্রণব মুখোপাধ্যায়ের অবস্থা সঙ্কটজনক হওয়ায় বর্তমানে ভেন্টিলেশন সহায়তায় রাখতে হয়েছে তাঁকে। নয়াদিল্লির আর্মি রিসার্চ অ্যান্ড রেফেরাল হাসপাতালেই চিকিৎসাধীন তিনি। আপাতত দেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতিকে আগামী ৯৬ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে রাখা হবে।

ভারতে অব্যাহত করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) দাপট। এপর্যন্ত ওই মারণ রোগের (Coronavirus cases in India) কবলে পড়েছেন দেশের ২২ লক্ষেরও বেশি মানুষ। ইতিমধ্যেই মোট ৪৪,৩৮৬ জনের প্রাণ কেড়েছে করোনা। তবে আশার কথা এটাই যে, এদেশে কোভিড-১৯ (Covid-19) থেকে সুস্থতার হার এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৯% শতাংশে।

দেশে একদিনে সর্বোচ্চ সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত ৬৪,৩৯৯ জন। এই সংখ্যা ধরে মোট সংক্রমিত ২১ হাজার পেরলো। এখনও পর্যন্ত প্রায় ১৫ লক্ষ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে এমনটাই খবর। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত ৮৬১ জন। এই সংখ্যা ধরে মোট মৃত ৪৩,৩৭৯ জন। দেশে মোট সংক্রমিত ২১,৫৩,০১১ আর সক্রিয় সংক্রমণ ৬,২৮,৭৪৭ জন। সুস্থতার হার বেড়ে ৬৮.৩২%।

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণ অত্যন্ত দ্রুতহারে বাড়ছে, প্রতিদিনই যেন নতুন রেকর্ড গড়ছে এই ভয়ঙ্কর রোগ। সবচেয়ে চিন্তার কথা, গত ৪ দিন যেভাবে ভারতে করোনা আক্রান্তের (Coronavirus India Report) সংখ্যা বেড়েছে তা বিশ্বের মধ্যে সর্বাধিক। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুসারে, ১ অগাস্ট থেকে ৭ অগাস্টের মধ্যে ৪, ৫, ৬ ও ৭ অগাস্ট সারা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দৈনিক সংক্রমণ (COVID-19) ঘটেছে ভারতেই, বিশ্বের অন্য সব দেশকে পিছনে ফেলে দিয়েছে সে। 

ভারতে করোনা ভাইরাস আক্রান্তের (Coronavirus Cases) সংখ্যা ২ মিলিয়ন পেরল, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ভারতে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২০,০৬,৭৬০ জন। ভারতের সামনে রয়েছে ব্রাজিল, সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ২.৮ মিলিয়ন, তালিকার শীর্ষে থাকা আমেরিকায় সেই সংখ্যাটা ৫ মিলিয়নের কাছাকাছি। ২৮ জুলাই ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১.৫ মিলিয়ন। তারপর ৯দিনে দেশে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে আরও ৫ মিলিয়ন। ভারতে দৈনিক গড় আক্রান্তের সংখ্যা ৫০,০০০।

দেশে করোনা (Coronavirus) সংক্রমণের দ্রুতগতি এখনও অব্যাহত। বৃহস্পতিবার সকালে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক যে পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৫৬,২৮২ জন মানুষ কোভিড আক্রান্ত (India Covid Updates) হয়েছেন।এর ফলে ভারতে মোট করোনা আক্রান্তের (India Coronavirus Cases) সংখ্যা পৌঁছে গেল ১৯,৬৪,৫৩৬ জনে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের মতে, কোভিডে মৃত্যুর সংখ্যা ৪০,০০০ ছাড়িয়ে গেছে।

গোটা দেশের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে করোনা আতঙ্ক জাঁকিয়ে বসছে পশ্চিমবঙ্গেও। যত দিন যাচ্ছে ততই যেন সংক্রমণ আরও দ্রুত ছড়াচ্ছে। বুধবার এরাজ্যে (West Bengal) এখনও পর্যন্ত দৈনিক হিসাবে সর্বাধিক করোনা আক্রান্তের (Bengal Coronavirus Cases) সন্ধান মিলেছে, হয়েছে রেকর্ড সংখ্যক মৃত্যুও (Bengal Coronavirus Deaths)। বুধবার রাজ্যে ২,৮১৬ জন নতুন করোনা রোগীর সন্ধান মিলেছে এবং গত ২৪ ঘণ্টায় ৬১ জন কোভিড আক্রান্তের মৃত্যু হয়েছে।

১৯ লক্ষ ছাড়ালো দেশের করোনা সংক্রমণ (Coronavirus cases in India)। গত ২৪ ঘণ্টায় ৫২,৫০৯ জন সংক্রমিত। একদিনে মৃত ৮৫৭। এই সংখ্যা ধরে দেশে মোট মৃত ৩৯, ৭৯৫ জন। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে এমনটাই খবর। জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত ১২, ৮২, ২১৫ জন সুস্থ হয়েছেন। আরোগ্যের হার ৬৭.১৯% (Rate of recovery)। সংক্রমণের নিরিখে বিশ্বে এখন তৃতীয় স্থানে ভারত। রাজ্যের বিচারে শীর্ষে মহারাষ্ট্র (Maharastra)। তারপর তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্নাটক, দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ

সুস্থতার হার বেড় ৬৯.৪১%। একদিনে ২০,০৬৫ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে

গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে করোনাভাইরাস সংক্রমণে নতুন রেকর্ড বৃদ্ধির খবর দিল স্বাস্থ্য মন্ত্রক। একদিনে ৫৭,১১৮ জন মানুষের দেহে ছড়াল এই সংক্রমণ। এ পর্যন্ত সর্বমোট ১৬,৯৫,৯৮৮ জন এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। ২৪ ঘণ্টায় ৭৬৪ জন মানুষ মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েছেন বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। ভাইরাসজনিত কারণে মোট মৃত্যুর পরিমাণ এখন ৩৬,৫১১। ১৫ লক্ষ সংক্রমণ অতিক্রম করার মাত্র তিন দিন পরে দেশের কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়েছে। ১০.৯৪ লক্ষেরও বেশি রোগী সুস্থ হয়েছেন, আজ সকালেই আরোগ্যলাভের হার দাঁড়িয়েছে ৬৪.৫২ শতাংশে। ভারত এ পর্যন্ত মোট ১,৯৩,৫৮,৬৫৯ টি নমুনা পরীক্ষা করেছে। ইতিবাচক হার অর্থাৎ করোনাভাইরাস পজিটিভ রোগীদের হার আজ সকালে ৮.৫৭ শতাংশ দাঁড়িয়েছে।

২১ সেপ্টেম্বর থেকে সর্বাধিক একশো জনের জমায়েতে মিটিং-মিছিলে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। একই জমায়েতে আয়োজিত করা যেতে পারে ধর্মীয়, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া অনুষ্ঠান

বাজারভিত্তিক হিসেবে মহারাষ্ট্রে সংক্রমিত ৬,৫৭,৪৫০ জন। তারপরেই তামিলনাড়ু ও অন্ধ্রপ্রদেশ

দিল্লির ( Delhi) প্রায় এক তৃতীয়াংশ মানুষের মধ্যে কোভিড -১৯ এর অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে গেছে। সম্প্রতি দেশের রাজধানীতে একটি সমীক্ষা (Delhi Coronavirus Cases) করা হয়, যাতে ধরা পড়ে এই তথ্য। দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন বলেন, "দ্বিতীয় সেরো সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে রাজধানীর ২৯.১ শতাংশ বাসিন্দার শরীরে করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে উঠেছে।" অর্থাৎ দিল্লির ৫৮ লক্ষ মানুষের শরীরে এখন অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে গেছে।

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে সংক্রমিত ৬৪,৫০০ জন। একদিনে মৃত ১০৯২। গত ১৫ দিনে দৈনিক সংক্রমণের বিচারে বিশ্বে প্রথম ভারত। দেশে মোট সংক্রমিত ২৭,৬৭,২৭৩ জন। মোট মৃত ৫২ ৮৮৯। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২০,৩৭,৮৭০ জন। সুস্থতার হার ৭৩.৬৪%। প্রতি লক্ষে সংক্রমিত ৮.০৫%।

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) আক্রমণের কারণে ভারতে মৃতের সংখ্যা ৫০,০০০ ছাড়িয়ে গেলো, জানাচ্ছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান। গত ২৪ ঘণ্টায় এদেশে আরও ৫৮,০০০মানুষ নতুন করে ওই মারণ রোগে (Covid-19) আক্রান্ত হয়েছেন।

মাথায় রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার কারণে জরুরি ভিত্তিতে অস্ত্রোপচার করতে হলো দেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের (Pranab Mukherjee) ব্রেনে। তবে ওই অস্ত্রোপচার সফল হলেও প্রণব মুখোপাধ্যায়ের অবস্থা সঙ্কটজনক হওয়ায় বর্তমানে ভেন্টিলেশন সহায়তায় রাখতে হয়েছে তাঁকে। নয়াদিল্লির আর্মি রিসার্চ অ্যান্ড রেফেরাল হাসপাতালেই চিকিৎসাধীন তিনি। আপাতত দেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতিকে আগামী ৯৬ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে রাখা হবে।

ভারতে অব্যাহত করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) দাপট। এপর্যন্ত ওই মারণ রোগের (Coronavirus cases in India) কবলে পড়েছেন দেশের ২২ লক্ষেরও বেশি মানুষ। ইতিমধ্যেই মোট ৪৪,৩৮৬ জনের প্রাণ কেড়েছে করোনা। তবে আশার কথা এটাই যে, এদেশে কোভিড-১৯ (Covid-19) থেকে সুস্থতার হার এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৯% শতাংশে।

দেশে একদিনে সর্বোচ্চ সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত ৬৪,৩৯৯ জন। এই সংখ্যা ধরে মোট সংক্রমিত ২১ হাজার পেরলো। এখনও পর্যন্ত প্রায় ১৫ লক্ষ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে এমনটাই খবর। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত ৮৬১ জন। এই সংখ্যা ধরে মোট মৃত ৪৩,৩৭৯ জন। দেশে মোট সংক্রমিত ২১,৫৩,০১১ আর সক্রিয় সংক্রমণ ৬,২৮,৭৪৭ জন। সুস্থতার হার বেড়ে ৬৮.৩২%।

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণ অত্যন্ত দ্রুতহারে বাড়ছে, প্রতিদিনই যেন নতুন রেকর্ড গড়ছে এই ভয়ঙ্কর রোগ। সবচেয়ে চিন্তার কথা, গত ৪ দিন যেভাবে ভারতে করোনা আক্রান্তের (Coronavirus India Report) সংখ্যা বেড়েছে তা বিশ্বের মধ্যে সর্বাধিক। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুসারে, ১ অগাস্ট থেকে ৭ অগাস্টের মধ্যে ৪, ৫, ৬ ও ৭ অগাস্ট সারা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দৈনিক সংক্রমণ (COVID-19) ঘটেছে ভারতেই, বিশ্বের অন্য সব দেশকে পিছনে ফেলে দিয়েছে সে। 

ভারতে করোনা ভাইরাস আক্রান্তের (Coronavirus Cases) সংখ্যা ২ মিলিয়ন পেরল, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ভারতে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২০,০৬,৭৬০ জন। ভারতের সামনে রয়েছে ব্রাজিল, সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ২.৮ মিলিয়ন, তালিকার শীর্ষে থাকা আমেরিকায় সেই সংখ্যাটা ৫ মিলিয়নের কাছাকাছি। ২৮ জুলাই ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১.৫ মিলিয়ন। তারপর ৯দিনে দেশে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে আরও ৫ মিলিয়ন। ভারতে দৈনিক গড় আক্রান্তের সংখ্যা ৫০,০০০।

দেশে করোনা (Coronavirus) সংক্রমণের দ্রুতগতি এখনও অব্যাহত। বৃহস্পতিবার সকালে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক যে পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৫৬,২৮২ জন মানুষ কোভিড আক্রান্ত (India Covid Updates) হয়েছেন।এর ফলে ভারতে মোট করোনা আক্রান্তের (India Coronavirus Cases) সংখ্যা পৌঁছে গেল ১৯,৬৪,৫৩৬ জনে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের মতে, কোভিডে মৃত্যুর সংখ্যা ৪০,০০০ ছাড়িয়ে গেছে।

গোটা দেশের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে করোনা আতঙ্ক জাঁকিয়ে বসছে পশ্চিমবঙ্গেও। যত দিন যাচ্ছে ততই যেন সংক্রমণ আরও দ্রুত ছড়াচ্ছে। বুধবার এরাজ্যে (West Bengal) এখনও পর্যন্ত দৈনিক হিসাবে সর্বাধিক করোনা আক্রান্তের (Bengal Coronavirus Cases) সন্ধান মিলেছে, হয়েছে রেকর্ড সংখ্যক মৃত্যুও (Bengal Coronavirus Deaths)। বুধবার রাজ্যে ২,৮১৬ জন নতুন করোনা রোগীর সন্ধান মিলেছে এবং গত ২৪ ঘণ্টায় ৬১ জন কোভিড আক্রান্তের মৃত্যু হয়েছে।

১৯ লক্ষ ছাড়ালো দেশের করোনা সংক্রমণ (Coronavirus cases in India)। গত ২৪ ঘণ্টায় ৫২,৫০৯ জন সংক্রমিত। একদিনে মৃত ৮৫৭। এই সংখ্যা ধরে দেশে মোট মৃত ৩৯, ৭৯৫ জন। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে এমনটাই খবর। জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত ১২, ৮২, ২১৫ জন সুস্থ হয়েছেন। আরোগ্যের হার ৬৭.১৯% (Rate of recovery)। সংক্রমণের নিরিখে বিশ্বে এখন তৃতীয় স্থানে ভারত। রাজ্যের বিচারে শীর্ষে মহারাষ্ট্র (Maharastra)। তারপর তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্নাটক, দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ

সুস্থতার হার বেড় ৬৯.৪১%। একদিনে ২০,০৬৫ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে

গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে করোনাভাইরাস সংক্রমণে নতুন রেকর্ড বৃদ্ধির খবর দিল স্বাস্থ্য মন্ত্রক। একদিনে ৫৭,১১৮ জন মানুষের দেহে ছড়াল এই সংক্রমণ। এ পর্যন্ত সর্বমোট ১৬,৯৫,৯৮৮ জন এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। ২৪ ঘণ্টায় ৭৬৪ জন মানুষ মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েছেন বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। ভাইরাসজনিত কারণে মোট মৃত্যুর পরিমাণ এখন ৩৬,৫১১। ১৫ লক্ষ সংক্রমণ অতিক্রম করার মাত্র তিন দিন পরে দেশের কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়েছে। ১০.৯৪ লক্ষেরও বেশি রোগী সুস্থ হয়েছেন, আজ সকালেই আরোগ্যলাভের হার দাঁড়িয়েছে ৬৪.৫২ শতাংশে। ভারত এ পর্যন্ত মোট ১,৯৩,৫৮,৬৫৯ টি নমুনা পরীক্ষা করেছে। ইতিবাচক হার অর্থাৎ করোনাভাইরাস পজিটিভ রোগীদের হার আজ সকালে ৮.৫৭ শতাংশ দাঁড়িয়েছে।