Death Sentence

ভারতের তরফে সেই অভিযোগ নস্যাৎ করে বলা হয়েছে, ইরানের চাবাহার বন্দরে ব্যবসা করতেন কুলভূষণ। সেখান থেকেই তাঁকে গ্রেপ্তার করে পাকিস্তান

ফাঁসির আগের দিন নির্ভয়া মামলার আসামিদের পিটিশন খারিজ দিল্লি আদালতে।

ফাঁসি রুখতে ক্রমাগত চেষ্টা চালিয়েই যাচ্ছে নির্ভয়া কাণ্ডের আসামিরা। গত বৃহস্পতিবারই দিল্লির আদালত আগামী ২০ মার্চ ভোর সাড়ে পাঁচটার সময় চার দোষীর ফাঁসি (Nirbhaya Case) কার্যকরের উদ্দেশে নতুন মৃত্যু পরোয়ানা জারি করে। আর তারপরেই সেই মৃত্যুদণ্ড রদ করতে নয়া চাল চাললেন মুকেশ সিংয়ের উকিল মনোহর লাল শর্মা। সুপ্রিম কোর্টে করা ওই আবেদনে বলা হয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকার, দিল্লি সরকার ও আইনজীবী বৃন্দা গ্রোভার (Vrinda Grover) মিলিত ভাবে মুকেশকে (Mukesh Singh) ফাঁসাতে ‘অপরাধমূলক ষড়য়ন্ত্র’ ও ‘জালিয়াতি’ করেছে, তাকে ভুল পথে চালিত করেছে ৷ তাই আবার নতুন করে আইনি সাহায্য দেওয়া হোক নির্ভয়া গণধর্ষণকাণ্ডের অন্যতম ওই অপরাধীকে ৷ আর যেভাবে তার সঙ্গে আইনি প্রতারণা করা হয়েছে তার সিবিআই তদন্ত হওয়া উচিত, এমনটাও আবেদন করা হয়।

নির্ভয়া মামলার চার অপরাধীর ফাঁসি ৩ মার্চ ভোর ৬টায়। নতুন মৃত্যু পরোয়ানা জারি করে জানিয়ে দিল দিল্লি আদালত।

প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘‘সকলেই বিশুদ্ধ আত্মা থাকে (জন্মের সময়)। কেউই অপরাধী হয়ে জন্মায় না।’’

গতকালই আসামি মুকেশ সিং ফাঁসি মকুবের আবেদন করেন। তা প্রত্যাখ্যান হওয়ার পরেও কোনও অপরাধীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আগে ১৪ দিনের নোটিশ দিতে হবে বলেই নিয়ম। বিচারপতি মনমোহন এবং সংগীতা ধিংড়া শেহগালকে দিল্লি সরকার ও কেন্দ্র জানিয়েছিল যে গতকাল, মঙ্গলবার আসামি মুকেশ সিং নিজের মৃত্যুদণ্ডের পরোয়ানাকে চ্যালেঞ্জ করে যে আবেদন দায়ের করেন সেটি ‘প্রিম্যাচিওর'।

ভারতের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক আদালতে কূলভূষণ যাদবের মৃত্যুদণ্ডাদেশ খারিজ ও তাঁর দ্রুত মুক্তিতে নির্দেশ দেওয়ার জন্যে আবেদন জানানো হয়

বিচারপতি জানালেন, অভিযুক্ত মানসিকভাবে অসুস্থ। মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার আগে তার মানসিক স্বাস্থ্যের কথা চিন্তাই করে দেখেননি মেহসানা আদালতের বিচারপতি।

একাত্তরের যুদ্ধে মানবতা বিরোধী কার্যকলাপ এবং পাকিস্তানি সেনাকে সর্বান্তকরণে সাহায্য করার জন্য বাংলাদেশের বিশেষ ট্রাইব্যুনাল দুজনকে মৃত্যুদণ্ডের সাজা দিল সোমবার।

2007 সালের হায়দারাবাদ বিস্ফোরণ কাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত হওয়া আনিক সায়ীদ এবং ইসলামি চৌধুরিকে ফাঁসির সাজা দিল আদালত। আর তারিক আঞ্জুম নামে আরেকজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে এনআইএ-র এই বিশেষ আদালত।

ভারতের তরফে সেই অভিযোগ নস্যাৎ করে বলা হয়েছে, ইরানের চাবাহার বন্দরে ব্যবসা করতেন কুলভূষণ। সেখান থেকেই তাঁকে গ্রেপ্তার করে পাকিস্তান

ফাঁসির আগের দিন নির্ভয়া মামলার আসামিদের পিটিশন খারিজ দিল্লি আদালতে।

ফাঁসি রুখতে ক্রমাগত চেষ্টা চালিয়েই যাচ্ছে নির্ভয়া কাণ্ডের আসামিরা। গত বৃহস্পতিবারই দিল্লির আদালত আগামী ২০ মার্চ ভোর সাড়ে পাঁচটার সময় চার দোষীর ফাঁসি (Nirbhaya Case) কার্যকরের উদ্দেশে নতুন মৃত্যু পরোয়ানা জারি করে। আর তারপরেই সেই মৃত্যুদণ্ড রদ করতে নয়া চাল চাললেন মুকেশ সিংয়ের উকিল মনোহর লাল শর্মা। সুপ্রিম কোর্টে করা ওই আবেদনে বলা হয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকার, দিল্লি সরকার ও আইনজীবী বৃন্দা গ্রোভার (Vrinda Grover) মিলিত ভাবে মুকেশকে (Mukesh Singh) ফাঁসাতে ‘অপরাধমূলক ষড়য়ন্ত্র’ ও ‘জালিয়াতি’ করেছে, তাকে ভুল পথে চালিত করেছে ৷ তাই আবার নতুন করে আইনি সাহায্য দেওয়া হোক নির্ভয়া গণধর্ষণকাণ্ডের অন্যতম ওই অপরাধীকে ৷ আর যেভাবে তার সঙ্গে আইনি প্রতারণা করা হয়েছে তার সিবিআই তদন্ত হওয়া উচিত, এমনটাও আবেদন করা হয়।

নির্ভয়া মামলার চার অপরাধীর ফাঁসি ৩ মার্চ ভোর ৬টায়। নতুন মৃত্যু পরোয়ানা জারি করে জানিয়ে দিল দিল্লি আদালত।

প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘‘সকলেই বিশুদ্ধ আত্মা থাকে (জন্মের সময়)। কেউই অপরাধী হয়ে জন্মায় না।’’

গতকালই আসামি মুকেশ সিং ফাঁসি মকুবের আবেদন করেন। তা প্রত্যাখ্যান হওয়ার পরেও কোনও অপরাধীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আগে ১৪ দিনের নোটিশ দিতে হবে বলেই নিয়ম। বিচারপতি মনমোহন এবং সংগীতা ধিংড়া শেহগালকে দিল্লি সরকার ও কেন্দ্র জানিয়েছিল যে গতকাল, মঙ্গলবার আসামি মুকেশ সিং নিজের মৃত্যুদণ্ডের পরোয়ানাকে চ্যালেঞ্জ করে যে আবেদন দায়ের করেন সেটি ‘প্রিম্যাচিওর'।

ভারতের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক আদালতে কূলভূষণ যাদবের মৃত্যুদণ্ডাদেশ খারিজ ও তাঁর দ্রুত মুক্তিতে নির্দেশ দেওয়ার জন্যে আবেদন জানানো হয়

বিচারপতি জানালেন, অভিযুক্ত মানসিকভাবে অসুস্থ। মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার আগে তার মানসিক স্বাস্থ্যের কথা চিন্তাই করে দেখেননি মেহসানা আদালতের বিচারপতি।

একাত্তরের যুদ্ধে মানবতা বিরোধী কার্যকলাপ এবং পাকিস্তানি সেনাকে সর্বান্তকরণে সাহায্য করার জন্য বাংলাদেশের বিশেষ ট্রাইব্যুনাল দুজনকে মৃত্যুদণ্ডের সাজা দিল সোমবার।

2007 সালের হায়দারাবাদ বিস্ফোরণ কাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত হওয়া আনিক সায়ীদ এবং ইসলামি চৌধুরিকে ফাঁসির সাজা দিল আদালত। আর তারিক আঞ্জুম নামে আরেকজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে এনআইএ-র এই বিশেষ আদালত।