Death Toll

গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে করোনাভাইরাস সংক্রমণে নতুন রেকর্ড বৃদ্ধির খবর দিল স্বাস্থ্য মন্ত্রক। একদিনে ৫৭,১১৮ জন মানুষের দেহে ছড়াল এই সংক্রমণ। এ পর্যন্ত সর্বমোট ১৬,৯৫,৯৮৮ জন এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। ২৪ ঘণ্টায় ৭৬৪ জন মানুষ মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েছেন বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। ভাইরাসজনিত কারণে মোট মৃত্যুর পরিমাণ এখন ৩৬,৫১১। ১৫ লক্ষ সংক্রমণ অতিক্রম করার মাত্র তিন দিন পরে দেশের কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়েছে। ১০.৯৪ লক্ষেরও বেশি রোগী সুস্থ হয়েছেন, আজ সকালেই আরোগ্যলাভের হার দাঁড়িয়েছে ৬৪.৫২ শতাংশে। ভারত এ পর্যন্ত মোট ১,৯৩,৫৮,৬৫৯ টি নমুনা পরীক্ষা করেছে। ইতিবাচক হার অর্থাৎ করোনাভাইরাস পজিটিভ রোগীদের হার আজ সকালে ৮.৫৭ শতাংশ দাঁড়িয়েছে।

Cyclone Amphan: ঘূর্ণিঝড়ের কারণে মৃতদের পরিজনদের আড়াই লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হচ্ছে। অন্যদিকে গুরুতর আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া হচ্ছে।

Covid-19 Death: মোট ১৩৭৩ জন নিহতের মধ্যে মহারাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। সেখানে ৫৪৮ জন করোনার শিকার, গুজরাটে সংখ্যাটা ২৯০।

Coronavirus: বিশেষভাবে প্রস্তুত এয়ার ইন্ডিয়া বোয়িং ৭৪৭ বিমানে চিনের উহান থেকে ফেরানো হল আটকে পড়া সমস্ত ভারতীয় পড়ুয়াকে। এরই মধ্যে ওই শহর থেকে ছড়িয়ে করোনা ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়েছে। বিমানে দিল্লির রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতালের পাঁচজন চিকিৎসক ছাড়াও এয়ার ইন্ডিয়ার একজন প্যারামেডিক সদস্য ছিলেন। শনিবার সকালে বিমানটি ভারতে এসে পৌঁছেছে।  

ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে এখনও প্রযন্ত মৃত্যু হয়েছে ১৪ জনের, এখনও অনেকেরই আটকে থাকার আশঙ্কা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে ২ শিশু সহ ৯ জন মানুষকে জীবন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের ৩টি দল ডোঙরির বাসিন্দাদের সঙ্গে মিলে সারারাত ধরে ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ চলে, ভেঙে ফেলা হয় বাড়িটির ধসে পড়া অংশবিশেষ।

ইতিমধ্যেই রোগটি থাবা বসিযেছে বহু মানুষের শরীরে। তার মধ্যে মারা গেছে ১২৬ জন শিশু। যাদের মধ্যে ১০৭ জন মুজফফরপুর ও তার পার্শ্ববর্তী জেলাযর বাসিন্দা। পত্র-পত্রিকা, রাজনৈতিক মহল এই নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেও আজ ১৭ দিনের মাথায় মুজফফরপুরে প্রথম পা রাখছেন মুখ্যমন্ত্রী নিতিশ কুমার।

হোটেল ও গির্জা মিলিয়ে এই ধারাবাহিক বিস্ফোরণে অন্তত ৩৫৯ জন নিহত হয়েছেন বলে খবর। দক্ষিণ এশিয়ায় ইতিহাসে এটিই সবচেয়ে মারাত্মক ঘটনা।

ইন্দোনেশিয়ায় সুনামিতে মৃত্যু হল প্রায় 400 মানুষের। শক্তিশালী ভূমিকম্প থেকেই এই সুনামির সৃষ্টি হয়েছে। আহত হয়েছেন বহু মানুষ। হাসপাতালে সকলের চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হিমশিম খাচ্ছে প্রশাসন।  সরকারি হিসেবে মৃতের সংখ্যা এখনও পর্যন্ত 384। এঁরা  সকলেই সুনামির কবলে পড়া পলু শহরের বাসিন্দা। ওই শহরে প্রায়  350,000 মানুষ এখন বাড়ি ছাড়া। 1.5 মিটার বা পাঁচ ফুট উঁচু সুনামিতে গোটা শহর যেন মৃত্যুপুরী।

মাঝেরহাট ( majerhat bridge collapse ) ব্রিজের ধ্বংসাবশেষের তলা থেকে উদ্ধার করা হল আরও একটি দেহ।

গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে করোনাভাইরাস সংক্রমণে নতুন রেকর্ড বৃদ্ধির খবর দিল স্বাস্থ্য মন্ত্রক। একদিনে ৫৭,১১৮ জন মানুষের দেহে ছড়াল এই সংক্রমণ। এ পর্যন্ত সর্বমোট ১৬,৯৫,৯৮৮ জন এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। ২৪ ঘণ্টায় ৭৬৪ জন মানুষ মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েছেন বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। ভাইরাসজনিত কারণে মোট মৃত্যুর পরিমাণ এখন ৩৬,৫১১। ১৫ লক্ষ সংক্রমণ অতিক্রম করার মাত্র তিন দিন পরে দেশের কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়েছে। ১০.৯৪ লক্ষেরও বেশি রোগী সুস্থ হয়েছেন, আজ সকালেই আরোগ্যলাভের হার দাঁড়িয়েছে ৬৪.৫২ শতাংশে। ভারত এ পর্যন্ত মোট ১,৯৩,৫৮,৬৫৯ টি নমুনা পরীক্ষা করেছে। ইতিবাচক হার অর্থাৎ করোনাভাইরাস পজিটিভ রোগীদের হার আজ সকালে ৮.৫৭ শতাংশ দাঁড়িয়েছে।

Cyclone Amphan: ঘূর্ণিঝড়ের কারণে মৃতদের পরিজনদের আড়াই লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হচ্ছে। অন্যদিকে গুরুতর আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া হচ্ছে।

Covid-19 Death: মোট ১৩৭৩ জন নিহতের মধ্যে মহারাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। সেখানে ৫৪৮ জন করোনার শিকার, গুজরাটে সংখ্যাটা ২৯০।

Coronavirus: বিশেষভাবে প্রস্তুত এয়ার ইন্ডিয়া বোয়িং ৭৪৭ বিমানে চিনের উহান থেকে ফেরানো হল আটকে পড়া সমস্ত ভারতীয় পড়ুয়াকে। এরই মধ্যে ওই শহর থেকে ছড়িয়ে করোনা ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়েছে। বিমানে দিল্লির রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতালের পাঁচজন চিকিৎসক ছাড়াও এয়ার ইন্ডিয়ার একজন প্যারামেডিক সদস্য ছিলেন। শনিবার সকালে বিমানটি ভারতে এসে পৌঁছেছে।  

ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে এখনও প্রযন্ত মৃত্যু হয়েছে ১৪ জনের, এখনও অনেকেরই আটকে থাকার আশঙ্কা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে ২ শিশু সহ ৯ জন মানুষকে জীবন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের ৩টি দল ডোঙরির বাসিন্দাদের সঙ্গে মিলে সারারাত ধরে ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ চলে, ভেঙে ফেলা হয় বাড়িটির ধসে পড়া অংশবিশেষ।

ইতিমধ্যেই রোগটি থাবা বসিযেছে বহু মানুষের শরীরে। তার মধ্যে মারা গেছে ১২৬ জন শিশু। যাদের মধ্যে ১০৭ জন মুজফফরপুর ও তার পার্শ্ববর্তী জেলাযর বাসিন্দা। পত্র-পত্রিকা, রাজনৈতিক মহল এই নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেও আজ ১৭ দিনের মাথায় মুজফফরপুরে প্রথম পা রাখছেন মুখ্যমন্ত্রী নিতিশ কুমার।

হোটেল ও গির্জা মিলিয়ে এই ধারাবাহিক বিস্ফোরণে অন্তত ৩৫৯ জন নিহত হয়েছেন বলে খবর। দক্ষিণ এশিয়ায় ইতিহাসে এটিই সবচেয়ে মারাত্মক ঘটনা।

ইন্দোনেশিয়ায় সুনামিতে মৃত্যু হল প্রায় 400 মানুষের। শক্তিশালী ভূমিকম্প থেকেই এই সুনামির সৃষ্টি হয়েছে। আহত হয়েছেন বহু মানুষ। হাসপাতালে সকলের চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হিমশিম খাচ্ছে প্রশাসন।  সরকারি হিসেবে মৃতের সংখ্যা এখনও পর্যন্ত 384। এঁরা  সকলেই সুনামির কবলে পড়া পলু শহরের বাসিন্দা। ওই শহরে প্রায়  350,000 মানুষ এখন বাড়ি ছাড়া। 1.5 মিটার বা পাঁচ ফুট উঁচু সুনামিতে গোটা শহর যেন মৃত্যুপুরী।

মাঝেরহাট ( majerhat bridge collapse ) ব্রিজের ধ্বংসাবশেষের তলা থেকে উদ্ধার করা হল আরও একটি দেহ।