Delhi Weather

১১৯ বছর পর শীতের দিল্লিতে সর্বোচ্চ নামলো সকালের তাপমাত্রা। ১৯০১ সালের পর সোমবারের দিল্লিকে, আবহাওয়া দফতর 'শীতলতম' দিন হিসেবে চিহ্নিত করেছে।

ঘন কুয়াশার সঙ্গে শৈত্যের তীব্র কামড় ও কনকনে হাওয়ার দাপটে রাস্তায় বসবাসকারী মানুষদের জীবনকে আরও অসহনীয় করে তুলেছে। আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, অন্তত আরও দু’দিন শীতের এই ভয়ঙ্কর দাপট চলবে।

উত্তরপ্রদেশ, হরিয়ানা, চণ্ডীগড় এবং দিল্লিতে ২ থেকে ৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা বেড়েছে। অন্যদিকে পশ্চিম রাজস্থান এবং পশ্চিম মধ্যপ্রদেশে ১ থেকে ২ ডিগ্রি তাপমাত্রা কমেছে।

হাড় কাঁপানো ঠান্ডা (Delhi Weather) কমার কোনও লক্ষণই নেই দিল্লিতে, বরং তাপমাত্রার পারদ আরও নেমে শনিবার সেখানে হল ২.৪ ডিগ্রি, যা এই মরসুমের সর্বনিম্নতম (Delhi Minimum Temperature)। আবহাওয়া দফতরের তথ্য অনুসারে এর আগে সেই ১৯০১ সালে এত ঠান্ডার মুখোমুখি হতে হয়েছিল দিল্লি তথা গোটা দেশকে। বিশেষত ১৪ ডিসেম্বর থেকে যে হারে ঠান্ডা পড়েছে সেখানে তাতে রাজধানীর মানুষ দ্বিতীয় শীতলতম ডিসেম্বরের (Delhi Cold Spell) সাক্ষী হবেন বলে মনে করা হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার মৌসম ভবনের পূর্বাভাস, ১১৮ বছর পরে আবার রক্ত জমিয়ে দেওয়া শীতলতম ডিসেম্বর (second-coldest December) ফিরেছে রাজধানীতে। যার কাছে রাজনৈতিক উত্তাপও যেন ফিকে।  

হিমেল হাওয়ার দাপটে হু- হু করে নামছে উষ্ণতার পারদ। শুক্রবার থেকে বরফে গা ঢেকে শৈলশহর জম্মু ও Kashmir এখন আক্ষরিক অর্থেই ভূস্বর্গ। 

বিচারপতি অরুণ মিশ্র প্রশ্ন করেন, ‘‘এই পরিবেশে কী করে মানুষ বেঁচে থাকবে? এভাবে আমরা টিকে থাকতে পারব না। ঘরের মধ্যেও কেউ সুরক্ষিত নয়।’’

রবিবার টুইটে কংগ্রেস সাংসদের (Congress MP) অভিযোগ, 'কুতুব মিনার (Qutub Minar) যেন সিগারেটের ধোঁয়ার জালে বন্দি।

সবথেকে ভয়ানক তাপপ্রবাহের সাক্ষী দেশ। উত্তর ভারতের চারটি শহরের তাপমাত্রা রেকর্ড ছুঁয়েছে। এই চারটি শহর হল নয়াদিল্লি, রাজস্থানের চুরু, উত্তরপ্রদেশের বান্দা ও এলাহাবাদ।

বুধবারই আবহাওয়া দফতর জানিয়েছিল, এ দিন শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

১০০ থেকে ২০০’র মধ্যে একিউআই ‘সহনীয়’, ২০১ থেকে ৩০০’র মধ্যে ‘খারাপ’, ৩০১ থেকে ৪০১ পর্যন্ত ‘খুব খারাপ’ এবং ৪০১ থেকে ৫০০’র মধ্যে ‘চরম’ বলে বিবেচিত হয়।

গতকালের মতন আজও দিল্লি এবং পার্শ্ববর্তী এলাকায় ফের কালবৈশাখী ঝড় হওয়ার পূর্বাভাস দিলো আবহওয়া দপ্তর। সোমবার রাতের মতনই আজও ৫০ থেকে ৭০ কিলোমিটার বেগে কালবৈশাখী হওয়ার সম্ভবনা তৈরি হয়েছে। গতকালের পর আজ দপ্তর জানিয়েছে, আবহাওয়া ধীরে ধীরে ঠিক পরিষ্কার হচ্ছে ঠিকই কিন্তু আজও আকাশের চোখ রাঙানির ভয় থেকেই যাচ্ছে। গতকালের এই ঘটনার আজ দিল্লির স্কুল ছুটি দেওয়া হয়েছে। পুলিশকে অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। এবং মেট্রো রেলকে নিরাপত্তার সাথে পরিষেবা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

পুলিশদের সতর্ক থাকে বলা হয়েছে এবং স্কুল গুলিকে তাড়াতাড়ি ছুটি দিতে বলা হয়েছে. দিল্লী মেট্রোর তরফ থেকে বলা হয়েছে যদি, ঝড়ের গতিবেগ 90 কিমি.-র বেশি হয় তাহলে অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে.

নয়াদিল্লিঃ আজ ১৩ টি রাজ্য ও ২ টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বজ্র-বিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক রবিবার এক উপদেষ্টার মধ্যেই একথা জানিয়েছেন। সেই  জন্যেই হরিয়ানার স্কুলগুলিকে পরের দুদিন বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ।

১১৯ বছর পর শীতের দিল্লিতে সর্বোচ্চ নামলো সকালের তাপমাত্রা। ১৯০১ সালের পর সোমবারের দিল্লিকে, আবহাওয়া দফতর 'শীতলতম' দিন হিসেবে চিহ্নিত করেছে।

ঘন কুয়াশার সঙ্গে শৈত্যের তীব্র কামড় ও কনকনে হাওয়ার দাপটে রাস্তায় বসবাসকারী মানুষদের জীবনকে আরও অসহনীয় করে তুলেছে। আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, অন্তত আরও দু’দিন শীতের এই ভয়ঙ্কর দাপট চলবে।

উত্তরপ্রদেশ, হরিয়ানা, চণ্ডীগড় এবং দিল্লিতে ২ থেকে ৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা বেড়েছে। অন্যদিকে পশ্চিম রাজস্থান এবং পশ্চিম মধ্যপ্রদেশে ১ থেকে ২ ডিগ্রি তাপমাত্রা কমেছে।

হাড় কাঁপানো ঠান্ডা (Delhi Weather) কমার কোনও লক্ষণই নেই দিল্লিতে, বরং তাপমাত্রার পারদ আরও নেমে শনিবার সেখানে হল ২.৪ ডিগ্রি, যা এই মরসুমের সর্বনিম্নতম (Delhi Minimum Temperature)। আবহাওয়া দফতরের তথ্য অনুসারে এর আগে সেই ১৯০১ সালে এত ঠান্ডার মুখোমুখি হতে হয়েছিল দিল্লি তথা গোটা দেশকে। বিশেষত ১৪ ডিসেম্বর থেকে যে হারে ঠান্ডা পড়েছে সেখানে তাতে রাজধানীর মানুষ দ্বিতীয় শীতলতম ডিসেম্বরের (Delhi Cold Spell) সাক্ষী হবেন বলে মনে করা হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার মৌসম ভবনের পূর্বাভাস, ১১৮ বছর পরে আবার রক্ত জমিয়ে দেওয়া শীতলতম ডিসেম্বর (second-coldest December) ফিরেছে রাজধানীতে। যার কাছে রাজনৈতিক উত্তাপও যেন ফিকে।  

হিমেল হাওয়ার দাপটে হু- হু করে নামছে উষ্ণতার পারদ। শুক্রবার থেকে বরফে গা ঢেকে শৈলশহর জম্মু ও Kashmir এখন আক্ষরিক অর্থেই ভূস্বর্গ। 

বিচারপতি অরুণ মিশ্র প্রশ্ন করেন, ‘‘এই পরিবেশে কী করে মানুষ বেঁচে থাকবে? এভাবে আমরা টিকে থাকতে পারব না। ঘরের মধ্যেও কেউ সুরক্ষিত নয়।’’

রবিবার টুইটে কংগ্রেস সাংসদের (Congress MP) অভিযোগ, 'কুতুব মিনার (Qutub Minar) যেন সিগারেটের ধোঁয়ার জালে বন্দি।

সবথেকে ভয়ানক তাপপ্রবাহের সাক্ষী দেশ। উত্তর ভারতের চারটি শহরের তাপমাত্রা রেকর্ড ছুঁয়েছে। এই চারটি শহর হল নয়াদিল্লি, রাজস্থানের চুরু, উত্তরপ্রদেশের বান্দা ও এলাহাবাদ।

বুধবারই আবহাওয়া দফতর জানিয়েছিল, এ দিন শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

১০০ থেকে ২০০’র মধ্যে একিউআই ‘সহনীয়’, ২০১ থেকে ৩০০’র মধ্যে ‘খারাপ’, ৩০১ থেকে ৪০১ পর্যন্ত ‘খুব খারাপ’ এবং ৪০১ থেকে ৫০০’র মধ্যে ‘চরম’ বলে বিবেচিত হয়।

গতকালের মতন আজও দিল্লি এবং পার্শ্ববর্তী এলাকায় ফের কালবৈশাখী ঝড় হওয়ার পূর্বাভাস দিলো আবহওয়া দপ্তর। সোমবার রাতের মতনই আজও ৫০ থেকে ৭০ কিলোমিটার বেগে কালবৈশাখী হওয়ার সম্ভবনা তৈরি হয়েছে। গতকালের পর আজ দপ্তর জানিয়েছে, আবহাওয়া ধীরে ধীরে ঠিক পরিষ্কার হচ্ছে ঠিকই কিন্তু আজও আকাশের চোখ রাঙানির ভয় থেকেই যাচ্ছে। গতকালের এই ঘটনার আজ দিল্লির স্কুল ছুটি দেওয়া হয়েছে। পুলিশকে অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। এবং মেট্রো রেলকে নিরাপত্তার সাথে পরিষেবা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

পুলিশদের সতর্ক থাকে বলা হয়েছে এবং স্কুল গুলিকে তাড়াতাড়ি ছুটি দিতে বলা হয়েছে. দিল্লী মেট্রোর তরফ থেকে বলা হয়েছে যদি, ঝড়ের গতিবেগ 90 কিমি.-র বেশি হয় তাহলে অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে.

নয়াদিল্লিঃ আজ ১৩ টি রাজ্য ও ২ টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বজ্র-বিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক রবিবার এক উপদেষ্টার মধ্যেই একথা জানিয়েছেন। সেই  জন্যেই হরিয়ানার স্কুলগুলিকে পরের দুদিন বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ।