Delhi Woman

সালমানির অভিযোগ, "সকাল ১১টা নাগাদ বাচ্চারা আমাকে বলে বাড়িতে দুধ নেই। সেটা শুনে আমি দুধ আনতে বেরিয়ে পড়ি। ফেরার পথে ছেলে ফোন করে বলে প্রায় ১৫০ জন আমাদের বাড়িতে পৌঁছেছে। ওরা হিন্দু না মুসলিম আমি জানি না। সেটা দেখে আমার ছেলে ভিতর থেকে দরজা তালাবন্ধ করে দেয়।"

সহকর্মীর গুলিতে নিহত দিল্লি পুলিশের সাব-ইনস্পেক্টর (Woman SI Shot Dead) প্রীতি আহলওয়াট। এই ঘটনায় অভিযুক্ত সাব- ইনস্পেক্টর দীপাংশু রাঠি (Delhi Police SI) হরিয়ানার সোনপতে (Sonpat) আত্মহত্যা করেছেন বলে খবর।

সমস্ত ভোটারদের উদ্দেশে শত বর্ষ পেরিয়ে আসা ভোটার বলছেন, ‘‘গণতন্ত্র উন্নতি লাভ করে মানুষের অংশগ্রহণে। সকলের উচিত ভোট দেওয়া, কেননা প্রতিটি ভোট গুরুত্বপূর্ণ।’’

গর্জে উঠেছিলেন ক্ষোভে, 'কেন ভারতকে নিরাপদ মনে করতে পারছি না'?

দ্বারকা (Dwarka) এলাকার একটি দোকানে কাজ করে মেয়েটির বাবা (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক), সেখান থেকে সঞ্জু এবং তার তিন বন্ধু মিলে অপহরণ করে এই মেয়েটির বাবাকে

"যে মধ্যবয়স্ক মহিলাকে দেখতে পাচ্ছেন আপনারা, তিনি একটি রেস্তোরাঁয় অন্তত সাতজন পুরুষকে ডেকে আনেন। তারপর নিদান দেন, আমাদের এই বন্ধুদের গ্রুপের প্রত্যেকে ধর্ষণ করা উচিত"!

ইতিমধ্যে  তরুণীর অভিযোগের ভিত্তিতে অমিত নামে এক ব্যবসায়ীকে  গ্রেফতার করেছে  পুলিশ। তার আরও দু’জন বন্ধু এই ঘটনায় জড়িত বলে নির্যাতিতা পুলিশকে  জানিয়েছেন। তাঁর সঙ্গে উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা অমিতের আগে থেকে যোগাযোগ ছিল। অমিতই তাঁকে কম সুদে গৃহঋণ পাইয়ে দেবে  বলে  কথা  দিয়েছিল।                

পুলিশ জানিয়েছে, “তিনি হুমকি দেন যে শারীরিক সম্পর্ক না করলে তিনি তাকে চাকরি থেকে বহিস্কার করবেন।"

 অনুসন্ধানের প্রথম ধাপে যে তথ্য উঠে এসেছে, তাতে করে জানা গেছিল যে, তাদের দুজনের মধ্যে প্রচন্ড ঝগড়া হয়

কথা বলতে বলতেই ওই মহিলার গা থেকে তারা সোনার অলঙ্কারগুলো খুলে নিতে থাকে। কানের দুল, গলার হার‍, হাতের আংটি- সবকিছুই। কিন্তু ভদ্রমহিলা কিচ্ছু টের পাননি। 

দিল্লির রোহিণী থেকে পঞ্চাশ বছর বয়সী এক মহিলাকে উদ্ধার করা হল। অভিযোগ, ওই মহিলার ভাই তাকে বন্দি করে রেখেছিল দু’বছর ধরে।

Delhi Police cop was suspended: সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যাওয়া একটি ভিডিওতে দেখা গিয়েছিল এক ব্যক্তি এক মহিলাকে মারাত্মকভাবে মারধর করছে। ওই বিতর্কিত ভিডিওটি সামনে আসার পর চাকরি চলে গেল সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বাবার।

পুলিশ জানিয়েছে, পরিচয় হওয়ার পর ওই ভদ্রমহিলা অভিষেকের বাড়িতে যায়। সেখানেই সে তাঁকে যৌন নিগ্রহ করে

মান্ডি হাউজ এলাকার এক থিয়েটার গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত তিনি। ওখান থেকে একটি ক্যাব ভাড়া করে নিজের কাপাশেরার বাড়িতে ফিরছিলেন

সালমানির অভিযোগ, "সকাল ১১টা নাগাদ বাচ্চারা আমাকে বলে বাড়িতে দুধ নেই। সেটা শুনে আমি দুধ আনতে বেরিয়ে পড়ি। ফেরার পথে ছেলে ফোন করে বলে প্রায় ১৫০ জন আমাদের বাড়িতে পৌঁছেছে। ওরা হিন্দু না মুসলিম আমি জানি না। সেটা দেখে আমার ছেলে ভিতর থেকে দরজা তালাবন্ধ করে দেয়।"

সহকর্মীর গুলিতে নিহত দিল্লি পুলিশের সাব-ইনস্পেক্টর (Woman SI Shot Dead) প্রীতি আহলওয়াট। এই ঘটনায় অভিযুক্ত সাব- ইনস্পেক্টর দীপাংশু রাঠি (Delhi Police SI) হরিয়ানার সোনপতে (Sonpat) আত্মহত্যা করেছেন বলে খবর।

সমস্ত ভোটারদের উদ্দেশে শত বর্ষ পেরিয়ে আসা ভোটার বলছেন, ‘‘গণতন্ত্র উন্নতি লাভ করে মানুষের অংশগ্রহণে। সকলের উচিত ভোট দেওয়া, কেননা প্রতিটি ভোট গুরুত্বপূর্ণ।’’

গর্জে উঠেছিলেন ক্ষোভে, 'কেন ভারতকে নিরাপদ মনে করতে পারছি না'?

দ্বারকা (Dwarka) এলাকার একটি দোকানে কাজ করে মেয়েটির বাবা (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক), সেখান থেকে সঞ্জু এবং তার তিন বন্ধু মিলে অপহরণ করে এই মেয়েটির বাবাকে

"যে মধ্যবয়স্ক মহিলাকে দেখতে পাচ্ছেন আপনারা, তিনি একটি রেস্তোরাঁয় অন্তত সাতজন পুরুষকে ডেকে আনেন। তারপর নিদান দেন, আমাদের এই বন্ধুদের গ্রুপের প্রত্যেকে ধর্ষণ করা উচিত"!

ইতিমধ্যে  তরুণীর অভিযোগের ভিত্তিতে অমিত নামে এক ব্যবসায়ীকে  গ্রেফতার করেছে  পুলিশ। তার আরও দু’জন বন্ধু এই ঘটনায় জড়িত বলে নির্যাতিতা পুলিশকে  জানিয়েছেন। তাঁর সঙ্গে উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা অমিতের আগে থেকে যোগাযোগ ছিল। অমিতই তাঁকে কম সুদে গৃহঋণ পাইয়ে দেবে  বলে  কথা  দিয়েছিল।                

পুলিশ জানিয়েছে, “তিনি হুমকি দেন যে শারীরিক সম্পর্ক না করলে তিনি তাকে চাকরি থেকে বহিস্কার করবেন।"

 অনুসন্ধানের প্রথম ধাপে যে তথ্য উঠে এসেছে, তাতে করে জানা গেছিল যে, তাদের দুজনের মধ্যে প্রচন্ড ঝগড়া হয়

কথা বলতে বলতেই ওই মহিলার গা থেকে তারা সোনার অলঙ্কারগুলো খুলে নিতে থাকে। কানের দুল, গলার হার‍, হাতের আংটি- সবকিছুই। কিন্তু ভদ্রমহিলা কিচ্ছু টের পাননি। 

দিল্লির রোহিণী থেকে পঞ্চাশ বছর বয়সী এক মহিলাকে উদ্ধার করা হল। অভিযোগ, ওই মহিলার ভাই তাকে বন্দি করে রেখেছিল দু’বছর ধরে।

Delhi Police cop was suspended: সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যাওয়া একটি ভিডিওতে দেখা গিয়েছিল এক ব্যক্তি এক মহিলাকে মারাত্মকভাবে মারধর করছে। ওই বিতর্কিত ভিডিওটি সামনে আসার পর চাকরি চলে গেল সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বাবার।

পুলিশ জানিয়েছে, পরিচয় হওয়ার পর ওই ভদ্রমহিলা অভিষেকের বাড়িতে যায়। সেখানেই সে তাঁকে যৌন নিগ্রহ করে

মান্ডি হাউজ এলাকার এক থিয়েটার গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত তিনি। ওখান থেকে একটি ক্যাব ভাড়া করে নিজের কাপাশেরার বাড়িতে ফিরছিলেন