Didi Ke Bolo

সাধারণ মানুষের থেকে অভাব অভিযোগ শুনতে “দিদি কে বলো” (Didi ke bolo) কর্মসূচী চালু করেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো (Trinamool Congress) তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) । দু দফায় “দিদি কে বলো” কর্মসূচী ভাল সাড়া মিলেছে, এবার “দিদি কে বলো” কর্মসূচীর তৃতীয় পর্বের প্রচার শুরু করল জোড়াফুল শিবির।

অভিযোগকারিনী জানান, তিনি পুজোর আয়োজকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়ে সোজা ফোন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হেল্পলাইন ‘দিদি কে বলো’ তেও।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে, ওই দলবল দিলীপ ঘোষের কাছেই থাকা একটি টেবিলে লাথি মারে এবং তাঁর বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে থাকে। পালটা স্লোগান দিতে থাকে দিলীপ ঘোষের সমর্থকরাও। চায়ের দোকান থেকে রাস্তা, “তৃণমূল হটাও, দেশ বাঁচাও!” স্লোগানে সরগরম হয়ে ওঠে সকালেই।

প্রথমমাসে ব্যাপক সাড়ে পেল তৃণমূল কংগ্রেসের জনসংযোগের জন্য চালু করা “দিদিকে বলো” (Didi Ke Bolo)  কর্মসূচী। ১০ লক্ষের বেশী মানুষ দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন এবং তাঁদের অভিযোগ জানিয়েছেন। অভাবনীয় সাড়া দেওয়ার জন্য বাজ্যবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)।

রাজ্যের শাসক দল TMC "Didi Ke Bolo" Campaign বিরুদ্ধে লড়াইয়ের উদ্দেশ্যে এবার BJP "Cha Chakra"। রাজ্যের সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছাতে এবং আগামী বিধানসভা নির্বাচনের দিকে লক্ষ্য রেখে গেরুয়া দলের বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য এক কাপ চায়ে একত্রিত হওয়ার ডাক।

দলের নেতাদের অস্বস্তিকর প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে। Cut Money, সিন্ডিকেট, স্থানীয় নেতাদের দাম্ভিকতা ইত্যাদি প্রসঙ্গ উঠে আসছে।

অভিযোগ, সরকারি জন-অভিযোগ সেলে গিয়ে প্রশান্ত কিশোরের (Prashant Kishor) সংস্থা ইন্ডিয়ান পলিটিক্যাল অ্যাকশন কমিটি মুখ্যমন্ত্রীকে জানানো মানুষের সমস্যা সম্পর্কে জানতে চান। একটি দলের হয়ে কাজ করছেন ইন্ডিয়ান পলিটিক্যাল অ্যাকশন কমিটির (I-PAC) কর্মীরা। তারা কেন সরকারি কাজে হস্তক্ষেপ করবে? সূত্রের খবর, এরপরই বেঁকে বসেন জন-অভিযোগ সেলে কর্মরত সরকারিরা। যা নিয়ে দানা বেঁধেছে বিতর্ক।সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত এই রিপোর্টকে হাতিয়ার করে তৃণমূল নেত্রীকে কটাক্ষ করেছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় সম্পাদক রাহল সিনহা (Rahul Singha)।

জনসংযোগের ভিত আরও পাকা করতে “দিদিকে বল” (Didi Ke Bolo) হেল্পলাইন চালু করেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। ওয়েবসাইট এবং ফোন নম্বরের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করে, তাঁধের অভাব অভিযোগ শোনার পাশাপাশি তার সমাধানেরও চেষ্টা করবেন শাসকদলের নেতারা। রাজ্যের শাসকদলের সেই হেল্পলাইনকেই কটাক্ষ করলেন মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপির জাতীয় সহসভাপতি শিবরাজ সিং চৌহান। তৃণমূল নেত্রীর (Mamata Banerjee) এই পদক্ষেপকে “মরিয়া প্রচেষ্টা” বলে মন্তব্য করেছেন মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর কথায়, বাংলার মানুষ এখন বলছে, “দিদিকে ছাড়ো” (Didi ke choro)।

সাধারণ মানুষের অভাব অভিযোগ শুনতে এবং জনসংযোগের জন্য নয়া হেল্পলাইন (TMC Helpline) "দিদিকে বলো" (Didi ke Bolo) চালু করল তৃণমূল কংগ্রেস। সোমবার হেল্পলাইনের সূচনা করে মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) তথা তৃণমূলনেত্রী জানান, এই "দিদিকে বলো"-র (Didi ke Bolo) মাধ্যমে সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করার পাশাপাশি তাঁদের সঙ্গে সময় কাটানো এবং অভাব অভিযোগের কথা শুনবেন তাঁর দলের নেতাকর্মীরা। এদিন বৈঠকের পর, সাংবাদিকদের মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) বলেন, “এই হেল্পলাইন নম্বর এবং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ, আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন, এবং তাঁদের যে সমস্ত সমস্যা হচ্ছে, তা নিয়ে আমাদের সঙ্গে কথা বলতে পারবেন। আমরা তাঁদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করব”।

সাধারণ মানুষের থেকে অভাব অভিযোগ শুনতে “দিদি কে বলো” (Didi ke bolo) কর্মসূচী চালু করেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো (Trinamool Congress) তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) । দু দফায় “দিদি কে বলো” কর্মসূচী ভাল সাড়া মিলেছে, এবার “দিদি কে বলো” কর্মসূচীর তৃতীয় পর্বের প্রচার শুরু করল জোড়াফুল শিবির।

অভিযোগকারিনী জানান, তিনি পুজোর আয়োজকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়ে সোজা ফোন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হেল্পলাইন ‘দিদি কে বলো’ তেও।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে, ওই দলবল দিলীপ ঘোষের কাছেই থাকা একটি টেবিলে লাথি মারে এবং তাঁর বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে থাকে। পালটা স্লোগান দিতে থাকে দিলীপ ঘোষের সমর্থকরাও। চায়ের দোকান থেকে রাস্তা, “তৃণমূল হটাও, দেশ বাঁচাও!” স্লোগানে সরগরম হয়ে ওঠে সকালেই।

প্রথমমাসে ব্যাপক সাড়ে পেল তৃণমূল কংগ্রেসের জনসংযোগের জন্য চালু করা “দিদিকে বলো” (Didi Ke Bolo)  কর্মসূচী। ১০ লক্ষের বেশী মানুষ দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন এবং তাঁদের অভিযোগ জানিয়েছেন। অভাবনীয় সাড়া দেওয়ার জন্য বাজ্যবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)।

রাজ্যের শাসক দল TMC "Didi Ke Bolo" Campaign বিরুদ্ধে লড়াইয়ের উদ্দেশ্যে এবার BJP "Cha Chakra"। রাজ্যের সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছাতে এবং আগামী বিধানসভা নির্বাচনের দিকে লক্ষ্য রেখে গেরুয়া দলের বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য এক কাপ চায়ে একত্রিত হওয়ার ডাক।

দলের নেতাদের অস্বস্তিকর প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে। Cut Money, সিন্ডিকেট, স্থানীয় নেতাদের দাম্ভিকতা ইত্যাদি প্রসঙ্গ উঠে আসছে।

অভিযোগ, সরকারি জন-অভিযোগ সেলে গিয়ে প্রশান্ত কিশোরের (Prashant Kishor) সংস্থা ইন্ডিয়ান পলিটিক্যাল অ্যাকশন কমিটি মুখ্যমন্ত্রীকে জানানো মানুষের সমস্যা সম্পর্কে জানতে চান। একটি দলের হয়ে কাজ করছেন ইন্ডিয়ান পলিটিক্যাল অ্যাকশন কমিটির (I-PAC) কর্মীরা। তারা কেন সরকারি কাজে হস্তক্ষেপ করবে? সূত্রের খবর, এরপরই বেঁকে বসেন জন-অভিযোগ সেলে কর্মরত সরকারিরা। যা নিয়ে দানা বেঁধেছে বিতর্ক।সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত এই রিপোর্টকে হাতিয়ার করে তৃণমূল নেত্রীকে কটাক্ষ করেছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় সম্পাদক রাহল সিনহা (Rahul Singha)।

জনসংযোগের ভিত আরও পাকা করতে “দিদিকে বল” (Didi Ke Bolo) হেল্পলাইন চালু করেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। ওয়েবসাইট এবং ফোন নম্বরের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করে, তাঁধের অভাব অভিযোগ শোনার পাশাপাশি তার সমাধানেরও চেষ্টা করবেন শাসকদলের নেতারা। রাজ্যের শাসকদলের সেই হেল্পলাইনকেই কটাক্ষ করলেন মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপির জাতীয় সহসভাপতি শিবরাজ সিং চৌহান। তৃণমূল নেত্রীর (Mamata Banerjee) এই পদক্ষেপকে “মরিয়া প্রচেষ্টা” বলে মন্তব্য করেছেন মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর কথায়, বাংলার মানুষ এখন বলছে, “দিদিকে ছাড়ো” (Didi ke choro)।

সাধারণ মানুষের অভাব অভিযোগ শুনতে এবং জনসংযোগের জন্য নয়া হেল্পলাইন (TMC Helpline) "দিদিকে বলো" (Didi ke Bolo) চালু করল তৃণমূল কংগ্রেস। সোমবার হেল্পলাইনের সূচনা করে মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) তথা তৃণমূলনেত্রী জানান, এই "দিদিকে বলো"-র (Didi ke Bolo) মাধ্যমে সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করার পাশাপাশি তাঁদের সঙ্গে সময় কাটানো এবং অভাব অভিযোগের কথা শুনবেন তাঁর দলের নেতাকর্মীরা। এদিন বৈঠকের পর, সাংবাদিকদের মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) বলেন, “এই হেল্পলাইন নম্বর এবং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ, আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন, এবং তাঁদের যে সমস্ত সমস্যা হচ্ছে, তা নিয়ে আমাদের সঙ্গে কথা বলতে পারবেন। আমরা তাঁদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করব”।