Durga Puja Bjp

রাজ্যপাল জগদীপ ধনখর (Jagdeep Dhankhar) জানান, তিনি গত সপ্তাহে কার্নিভালে গিয়ে ‘‘অপমানিত, গভীর ভাবে ব্যথিত ও বিরক্ত'' হয়েছেন।

বিজেপির অভিযোগ, এমন এক সময় এই কার্নিভাল (Durga Puja Carnival 2019) আয়োজন করছে রাজ্য সরকার, যখন রাজ্যজুড়ে বহু বিজেপি কর্মীর হত্যার ঘটনা ঘটছে।

নেতা ও ক্যাডারদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল উৎসবের মঞ্চকে ব্যবহার করে যত বেশি করে সম্ভব মানুষের কাছে বিজেপির (BJP) আদর্শ ও নীতিকে তুলে ধরতে হবে।

Durga puja 2019: দুই দ‌লই চাইছে পাঁচদিনের মেগা উৎসবকে কেন্দ্র করে যত বেশি সম্ভব মানুষের কাছে পৌঁছতে।

Amit Shah: সল্ট লেকের বিজে ব্লকের পুজো উদ্বোধন করার কথা অমিত শাহর। উদ্বোধনের ঘোষণার পর থেকেই শুরু হয় বিতর্ক।

মঙ্গলবার সল্টলেকের বি জে ব্লকের দুর্গাপুজো (Durga Puja 2019) উদ্বোধন করার কথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা বিজেপির শীর্ষ নেতা অমিত শাহের (Amit Shah) । তা নিয়ে বিস্ময়প্রকাশ করল রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। তাদের দাবি, মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার আগে থেকেই পুজো কমিটিগুলির সঙ্গে ভাল সম্পর্ক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের, সেই কারণেই, পুজো উদ্বোধনে যান তিনি, তবে বিস্ময় প্রকাশ করে তারা প্রশ্ন তোলে, কেন কলকাতায় পুজো উদ্বোধন করতে আসছেন অমিত শাহ।

দু্র্গাপুজোয় (Durga Puja) রাজ্যে আসতে পারেন বিজেপি সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) এবং দলের কার্যকরী সভাপতি জেপি নাড্ডা (J P Nadda)। রাজ্যে দলের সংগঠনের হালহকিকত জানার পাশাপাশি জম্মু ও কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার নিয়ে রাজ্যে প্রচারের দিকটিও খতিয়ে দেখবেন তাঁরা, বৃহস্পতিবার এমনটাই জানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ।

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “যারা আমার সমালোচনা করে এবং আমার ধর্মীয় পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তোলে তাদের চেয়ে আমি সংস্কৃত ধর্মগ্রন্থ বেশি জানি। আমি একজন হিন্দু এবং আমি সমস্ত ধর্মকে সম্মান করি। আমি ধর্মের ভিত্তিতে মানুষকে বিভক্ত করাতে বিশ্বাস করি না।”

দুর্গা পুজোর জন্য মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিবাদকে ‘কুমিরের কান্না’ বলে অভিহিত করে মমতাকে আক্রমণ রাহুলের। রাহুলের অভিযোগ, মুখ্যমন্ত্রী হিন্দুদের আবেগের থেকে মুসলমানদের প্রতি ‘‘বেশি আগ্রহী।’’

দুর্গাপুজো (Durga Puja) কমিটি দখলকে কেন্দ্র করে জোর টক্কর তৃণমূল (TMC) ও বিজেপির (BJP)। যে সে জায়গায় নয়। খোদ মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমোর বাড়ির কাছের পুজো ঘিরেই চলছে লড়ালড়ি। দখল যুদ্ধে প্রাথমিক পর্বে পদ্ম শিবির তাক লাগালেও খুঁটি পুজোতে বাজিমাত জোড়াফুলের। প্রথমদিকে দক্ষিণ কলকাতার ঐতিহ্যবাহী সংঘশ্রী (Sanghasree) দুর্গা পুজো কমিঠির গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক সায়ন্তন বসু (Sayantan Basu)। বিজেপি ঘনিষ্ঠরা স্থান পান কমিটিতে।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাড়ায় দুর্গাপুজো উদ্বোধন করতে আসতে পারেন বিজেপি সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বৃহস্পতিবার এমনটাই জানা গিয়েছে দলীয় সূত্রে। ৭৩ বছর ধরে দুর্গাপুজো করে আসছে “সংঘশ্রী দুর্গাপুজো কমিটি”। গত কয়েকবছর ধরে এখানকার পুজোর উদ্বোধন করছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচন বিজেপির উত্থান হয়েছে এ রাজ্যে। ২ থেকে বেড়ে বঙ্গের ১৮টি আসনে পদ্মফুল ফুটেছে। ফলে পরিবর্তনের ছোঁয়া লেগেছে উৎসবেও।

এবার পশ্চিমবঙ্গে দুর্গা পুজো (Durga Puja) হয়ে উঠেছে রাজনৈতিক যুদ্ধক্ষেত্র। একদিকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) আক্রমণ করেছেন বিজেপিকে। তাদের ‘হিন্দু বিরোধী' বলে দাবি করেছেন তিনি। কেন্দ্রের আয়কর দফতর দুর্গা পুজোকেও করের আওতায় এনে ফেলতে চাইছে। অন্যদিকে বিজেপি (BJP) চাইছে দুর্গা পুজোকে জনসংযোগের মঞ্চ করে তুলতে। মণ্ডপে শীর্ষ ব্যক্তিত্বদের ডাকার পরিকল্পনা তাদের। ১৬ জুলাই বেশ কিছু পুজো সংগঠকদের ডেকে পাঠিয়েছিল আয়কর দফতর। ২২ জুলাই সেকথা জানতে পারেন মমতা। আর তারপরই তিনি দুর্গা পুজো (Durga Puja) নিয়ে রাজনীতি করার দায়ে অভিযোগ করেন বিজেপির বিরুদ্ধে। তিনি বলেন, ‘‘নির্বাচনের আগে ওরা কথা বলছিল হিন্দু ও মুসলিমদের নিয়ে কিংবা শিখ-খ্রিস্টানদের নিয়ে। ওরা কথা বলছিল জাতপাত এমনকী সীমান্ত এলাকার অনুপ্রবেশ নিয়ে। ভোটের পরে ওরা পুজো প্যানেলকে ডাক পাঠাল আয়করের জন্য।'

পুনরায় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) ও কেন্দ্র সরকারের (BJP) মধ্যে বিবাদের ছায়া ঘনীভূত। আয়কর দপ্তরের পক্ষ থেকে দুর্গাপূজা (Durga puja) কমিটি গুলিকে নোটিস (Tax Notice) পাঠানো নিয়ে ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) । কারণ তিনি অতীতেই কমিটি গুলিকে আয়কর জমা দেওয়ার বিষয়টি অগ্রাহ্য করতে বলেছিলেন। 'দুর্গা পূজা কমিটি' (Durga Puja Organisers) গুলিকে 'কর জমা করার নোটিস (Tax Notice) দেওয়ায় কেন্দ্রীয় সরকারের তীব্র সমালোচনা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা (Mamata Banerjee)।

দশকের পর দশক ধরে পুজোর সময় স্টল করে এসেছে সিপিএম। বছর সাতেক আগে ক্ষমতায় আসার পর থেকে দলীয় মুখপত্র ‘জাগো বাংলা’-র  স্টল করে তৃণমূল। কিন্তু এই তালিকায় বিজেপির অন্তর্ভুক্ত হওয়া কার্যত বেনজির। রাজ্য বিজেপি সভাপতি  দিলীপ  ঘোষও মেনে নিয়েছেন বিষয়টি। তিনি জানিয়েছেন আগে সাংঠনিক শক্তি কম থাকায় তারা  স্টল দিতে পারতেন না কিন্তু এখন পরিস্থিতি বদলেছে। অনেকেই দলের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন। আর তাই স্টল  দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।                                                                                                                       

রাজ্যপাল জগদীপ ধনখর (Jagdeep Dhankhar) জানান, তিনি গত সপ্তাহে কার্নিভালে গিয়ে ‘‘অপমানিত, গভীর ভাবে ব্যথিত ও বিরক্ত'' হয়েছেন।

বিজেপির অভিযোগ, এমন এক সময় এই কার্নিভাল (Durga Puja Carnival 2019) আয়োজন করছে রাজ্য সরকার, যখন রাজ্যজুড়ে বহু বিজেপি কর্মীর হত্যার ঘটনা ঘটছে।

নেতা ও ক্যাডারদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল উৎসবের মঞ্চকে ব্যবহার করে যত বেশি করে সম্ভব মানুষের কাছে বিজেপির (BJP) আদর্শ ও নীতিকে তুলে ধরতে হবে।

Durga puja 2019: দুই দ‌লই চাইছে পাঁচদিনের মেগা উৎসবকে কেন্দ্র করে যত বেশি সম্ভব মানুষের কাছে পৌঁছতে।

Amit Shah: সল্ট লেকের বিজে ব্লকের পুজো উদ্বোধন করার কথা অমিত শাহর। উদ্বোধনের ঘোষণার পর থেকেই শুরু হয় বিতর্ক।

মঙ্গলবার সল্টলেকের বি জে ব্লকের দুর্গাপুজো (Durga Puja 2019) উদ্বোধন করার কথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা বিজেপির শীর্ষ নেতা অমিত শাহের (Amit Shah) । তা নিয়ে বিস্ময়প্রকাশ করল রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। তাদের দাবি, মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার আগে থেকেই পুজো কমিটিগুলির সঙ্গে ভাল সম্পর্ক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের, সেই কারণেই, পুজো উদ্বোধনে যান তিনি, তবে বিস্ময় প্রকাশ করে তারা প্রশ্ন তোলে, কেন কলকাতায় পুজো উদ্বোধন করতে আসছেন অমিত শাহ।

দু্র্গাপুজোয় (Durga Puja) রাজ্যে আসতে পারেন বিজেপি সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) এবং দলের কার্যকরী সভাপতি জেপি নাড্ডা (J P Nadda)। রাজ্যে দলের সংগঠনের হালহকিকত জানার পাশাপাশি জম্মু ও কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার নিয়ে রাজ্যে প্রচারের দিকটিও খতিয়ে দেখবেন তাঁরা, বৃহস্পতিবার এমনটাই জানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ।

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “যারা আমার সমালোচনা করে এবং আমার ধর্মীয় পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তোলে তাদের চেয়ে আমি সংস্কৃত ধর্মগ্রন্থ বেশি জানি। আমি একজন হিন্দু এবং আমি সমস্ত ধর্মকে সম্মান করি। আমি ধর্মের ভিত্তিতে মানুষকে বিভক্ত করাতে বিশ্বাস করি না।”

দুর্গা পুজোর জন্য মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিবাদকে ‘কুমিরের কান্না’ বলে অভিহিত করে মমতাকে আক্রমণ রাহুলের। রাহুলের অভিযোগ, মুখ্যমন্ত্রী হিন্দুদের আবেগের থেকে মুসলমানদের প্রতি ‘‘বেশি আগ্রহী।’’

দুর্গাপুজো (Durga Puja) কমিটি দখলকে কেন্দ্র করে জোর টক্কর তৃণমূল (TMC) ও বিজেপির (BJP)। যে সে জায়গায় নয়। খোদ মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমোর বাড়ির কাছের পুজো ঘিরেই চলছে লড়ালড়ি। দখল যুদ্ধে প্রাথমিক পর্বে পদ্ম শিবির তাক লাগালেও খুঁটি পুজোতে বাজিমাত জোড়াফুলের। প্রথমদিকে দক্ষিণ কলকাতার ঐতিহ্যবাহী সংঘশ্রী (Sanghasree) দুর্গা পুজো কমিঠির গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক সায়ন্তন বসু (Sayantan Basu)। বিজেপি ঘনিষ্ঠরা স্থান পান কমিটিতে।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাড়ায় দুর্গাপুজো উদ্বোধন করতে আসতে পারেন বিজেপি সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বৃহস্পতিবার এমনটাই জানা গিয়েছে দলীয় সূত্রে। ৭৩ বছর ধরে দুর্গাপুজো করে আসছে “সংঘশ্রী দুর্গাপুজো কমিটি”। গত কয়েকবছর ধরে এখানকার পুজোর উদ্বোধন করছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচন বিজেপির উত্থান হয়েছে এ রাজ্যে। ২ থেকে বেড়ে বঙ্গের ১৮টি আসনে পদ্মফুল ফুটেছে। ফলে পরিবর্তনের ছোঁয়া লেগেছে উৎসবেও।

এবার পশ্চিমবঙ্গে দুর্গা পুজো (Durga Puja) হয়ে উঠেছে রাজনৈতিক যুদ্ধক্ষেত্র। একদিকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) আক্রমণ করেছেন বিজেপিকে। তাদের ‘হিন্দু বিরোধী' বলে দাবি করেছেন তিনি। কেন্দ্রের আয়কর দফতর দুর্গা পুজোকেও করের আওতায় এনে ফেলতে চাইছে। অন্যদিকে বিজেপি (BJP) চাইছে দুর্গা পুজোকে জনসংযোগের মঞ্চ করে তুলতে। মণ্ডপে শীর্ষ ব্যক্তিত্বদের ডাকার পরিকল্পনা তাদের। ১৬ জুলাই বেশ কিছু পুজো সংগঠকদের ডেকে পাঠিয়েছিল আয়কর দফতর। ২২ জুলাই সেকথা জানতে পারেন মমতা। আর তারপরই তিনি দুর্গা পুজো (Durga Puja) নিয়ে রাজনীতি করার দায়ে অভিযোগ করেন বিজেপির বিরুদ্ধে। তিনি বলেন, ‘‘নির্বাচনের আগে ওরা কথা বলছিল হিন্দু ও মুসলিমদের নিয়ে কিংবা শিখ-খ্রিস্টানদের নিয়ে। ওরা কথা বলছিল জাতপাত এমনকী সীমান্ত এলাকার অনুপ্রবেশ নিয়ে। ভোটের পরে ওরা পুজো প্যানেলকে ডাক পাঠাল আয়করের জন্য।'

পুনরায় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) ও কেন্দ্র সরকারের (BJP) মধ্যে বিবাদের ছায়া ঘনীভূত। আয়কর দপ্তরের পক্ষ থেকে দুর্গাপূজা (Durga puja) কমিটি গুলিকে নোটিস (Tax Notice) পাঠানো নিয়ে ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) । কারণ তিনি অতীতেই কমিটি গুলিকে আয়কর জমা দেওয়ার বিষয়টি অগ্রাহ্য করতে বলেছিলেন। 'দুর্গা পূজা কমিটি' (Durga Puja Organisers) গুলিকে 'কর জমা করার নোটিস (Tax Notice) দেওয়ায় কেন্দ্রীয় সরকারের তীব্র সমালোচনা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা (Mamata Banerjee)।

দশকের পর দশক ধরে পুজোর সময় স্টল করে এসেছে সিপিএম। বছর সাতেক আগে ক্ষমতায় আসার পর থেকে দলীয় মুখপত্র ‘জাগো বাংলা’-র  স্টল করে তৃণমূল। কিন্তু এই তালিকায় বিজেপির অন্তর্ভুক্ত হওয়া কার্যত বেনজির। রাজ্য বিজেপি সভাপতি  দিলীপ  ঘোষও মেনে নিয়েছেন বিষয়টি। তিনি জানিয়েছেন আগে সাংঠনিক শক্তি কম থাকায় তারা  স্টল দিতে পারতেন না কিন্তু এখন পরিস্থিতি বদলেছে। অনেকেই দলের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন। আর তাই স্টল  দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।