Festival

মুখোশ ছাড়াই জমা হয়েছেন ভক্তরা- ছাদের উপর উঠে এবং সরু রাস্তার ধারে দঙ্গল বেঁধে তাঁরা ঐতিহ্যবাহী ‘ওয়াগন রেস’ দেখছেন। ওয়াগন রেস আসলে ষাঁড়ে টানা একটি অলঙ্কৃত গাড়ির শোভাযাত্রা। ভগবান রামলিঙ্গেশ্বরের উপাসনার উত্সবের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসাবে দেখা হয় এই রেসকে।

প্রচলিত আছে, জ্যৈষ্ঠ মাসের প্রথম পূর্ণিমাতে এই স্নানযাত্রা করা হয়। গর্ভগৃহ থেকে মূর্তি তুলে এনে স্নান মণ্ডপে স্থাপন করা হয়। সেখানে সুগন্ধি জল দিয়ে স্নান করানোর পাশাপাশি  তিন মূর্তিকে সাজগোজ করানো হয়

প্রতি বছর জৈষ্ঠ মাসের পূর্ণিমার দিনে অসুস্থ হয়ে পড়েন জগন্নাথ। অসুস্থ থাকেন টানা ১৫ দিন।

"আগামী দিনেও এই অনটন চললে স্ত্রী আর মেয়েকে নিয়ে এবার না খেতে পেয়ে মরব।" বিলাপের সুরে এই কথা বলে ওই পুরোহিতের আরও দাবি, "অন্নপূর্ণা পুজো আর হালখাতা মিলিয়ে প্রতি বছর আমি ৬-৭ হাজার টাকা আয় করতাম। কিন্তু এখন সেই সব অতীত। সংক্রমণের আশঙ্কায় ব্যবসায়ীরা বাতিল করেছেন হালখাতার পুজোও।"

বেলুন, পিচকিরি, ফুটকড়াই মুড়কি, মঠে দোলপূর্ণিমার চাঁদও যেন দুধ সাদা থেকে হালকা রঙিন! 

যুগ যুগ ধরে বছরের দ্বিতীয় মাসের তৃতীয় শনিবার সেদেশে ঘটা করে পালিত হয় "নেকেড ফেস্টিভ্যাল" (Naked Festival)।

শিল্প-সংস্কৃতির আঁতুড়ঘর হিসেবে পরিচিত তিলোত্তমার বুকে আটদিন ধরে দাপিয়ে বেড়াবে দেশের সমস্ত নাট্যপ্রেমী।

উপোস করে, সারা রাত জেগে নানা আচার-অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মহা শিবরাত্রি পালন ই পুজোর অন্যতম বৈশিষ্ট্য।

খনৌ এর স্বাদ শহরে সরাসরি ভোজনরসিকদের প্লেটে পৌঁছে দিতে আমিনাবাদ থেকে নিয়ে আসা হয়েছে  শেফদের। নবাবী খানা যারা পছন্দ করেন তারা বলেন, কাবাব চেখে না দেখলে জীবন বোধহয় বৃথাই।

ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল এবং দলের শীর্ষস্থানীয় নেতারাও রাহুল গান্ধির সঙ্গে মঞ্চে উঠে নাচেন। এই প্রথম ছত্তিশগড়ে জাতীয় উপজাতীয় নৃত্য উৎসবের আয়োজন করা হচ্ছে।

আহা! কথায় বলে উদর পূর্তিতেই মনে ফূর্তি আসে। আর তাই খাদ্য রসিক বাঙালি তথা রাজ্যের (West Bengal) মানুষের মনে ফূর্তি আনতে একেবারে ঝালে-ঝোলে-অম্বলে 'আহারে বাংলা'-র আয়োজন করেছে রাজ্য সরকার (West Bengal government)। নানা ঐতিহ্যপূর্ণ রান্না, যার নাম শুনলেই আপনার জিভে জল আসতে বাধ্য তেমন নানা খাবার নিয়েই প্রতিবছরের মতো এবছরও পশ্চিমবঙ্গ সরকার আয়োজিত বার্ষিক খাদ্য উৎসব 'আহারে বাংলা' সাড়া ফেলল সবার মধ্যে। একেবারে গতানুগতিক বাঙালি খাবার থেকে শুরু করে মহাদেশের বিভিন্ন ধরণের খাবার রয়েছে এই খাদ্য উৎসবে (food festival), জানিয়েছেন এই খাদ্য উৎসবের সঙ্গে জড়িত সরকারি আধিকারিকরা।

ডিসেম্বর উৎসবের মাসও বটে। সেই উৎসবের আঁচ বাড়াতে ৬-৮ ডিসেম্বর শুরু হতে চলেছে তৃতীয় তেলেঙ্গানা বাংলা চলচ্চিত্র উৎসব।

কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে মতবিরোধের জেরে এবার দলের সহকর্মী তথা তৃণমূল সাংসদ মালা রায়ের সমর্থকদের হাতে লাঞ্ছিত হওয়ার অভিযোগ তুললেন পশ্চিমবঙ্গের বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। যদিও শোভন চট্টোপাধ্যায়ের (Sobhandeb Chattopadhyay) করা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মালা রায়।শুধু তাই নয়, তিনি (Mala Roy) পাল্টা পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছেন।

কয়েক দশক ধরে চলচ্চিত্র নির্মাতাদের তরফে দেওয়া বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্যের প্রশাংসা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) এবং বললেন বাংলা কখনই অন্যের সামনে মাথা নত করবে না। শুক্রবার ২৫তম আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের (Kolkata International Film Festival) সূচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী, সেখানেই তিনি বলেন, বহু পুরস্কারপ্রাপ্ত ছবি তৈরি করেছে বাংলা এবং দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশী নোবেলজয়ীও এই বাংলারই।

রাজ্যের কোনও প্রতিনিধি না পাঠানোর জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারের প্রতি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে রাজ্য সরকারকে ফের আক্রমণ করলেন বাবুল সুপ্রিয়। বাবুল জানিয়েছেন, রাজনীতিই এই রাজ্যের সবচেয়ে বড় দূষণকারী পদার্থ।” বাবুল সুপ্রিয় আরও অভিযোগ করেন যে, রাজ্যের আমলাদের কেন্দ্রের অধিবেশন সভায় যোগ দিতে “অনুমতি দেওয়া হয়নি।”

মুখোশ ছাড়াই জমা হয়েছেন ভক্তরা- ছাদের উপর উঠে এবং সরু রাস্তার ধারে দঙ্গল বেঁধে তাঁরা ঐতিহ্যবাহী ‘ওয়াগন রেস’ দেখছেন। ওয়াগন রেস আসলে ষাঁড়ে টানা একটি অলঙ্কৃত গাড়ির শোভাযাত্রা। ভগবান রামলিঙ্গেশ্বরের উপাসনার উত্সবের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসাবে দেখা হয় এই রেসকে।

প্রচলিত আছে, জ্যৈষ্ঠ মাসের প্রথম পূর্ণিমাতে এই স্নানযাত্রা করা হয়। গর্ভগৃহ থেকে মূর্তি তুলে এনে স্নান মণ্ডপে স্থাপন করা হয়। সেখানে সুগন্ধি জল দিয়ে স্নান করানোর পাশাপাশি  তিন মূর্তিকে সাজগোজ করানো হয়

প্রতি বছর জৈষ্ঠ মাসের পূর্ণিমার দিনে অসুস্থ হয়ে পড়েন জগন্নাথ। অসুস্থ থাকেন টানা ১৫ দিন।

"আগামী দিনেও এই অনটন চললে স্ত্রী আর মেয়েকে নিয়ে এবার না খেতে পেয়ে মরব।" বিলাপের সুরে এই কথা বলে ওই পুরোহিতের আরও দাবি, "অন্নপূর্ণা পুজো আর হালখাতা মিলিয়ে প্রতি বছর আমি ৬-৭ হাজার টাকা আয় করতাম। কিন্তু এখন সেই সব অতীত। সংক্রমণের আশঙ্কায় ব্যবসায়ীরা বাতিল করেছেন হালখাতার পুজোও।"

বেলুন, পিচকিরি, ফুটকড়াই মুড়কি, মঠে দোলপূর্ণিমার চাঁদও যেন দুধ সাদা থেকে হালকা রঙিন! 

যুগ যুগ ধরে বছরের দ্বিতীয় মাসের তৃতীয় শনিবার সেদেশে ঘটা করে পালিত হয় "নেকেড ফেস্টিভ্যাল" (Naked Festival)।

শিল্প-সংস্কৃতির আঁতুড়ঘর হিসেবে পরিচিত তিলোত্তমার বুকে আটদিন ধরে দাপিয়ে বেড়াবে দেশের সমস্ত নাট্যপ্রেমী।

উপোস করে, সারা রাত জেগে নানা আচার-অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মহা শিবরাত্রি পালন ই পুজোর অন্যতম বৈশিষ্ট্য।

খনৌ এর স্বাদ শহরে সরাসরি ভোজনরসিকদের প্লেটে পৌঁছে দিতে আমিনাবাদ থেকে নিয়ে আসা হয়েছে  শেফদের। নবাবী খানা যারা পছন্দ করেন তারা বলেন, কাবাব চেখে না দেখলে জীবন বোধহয় বৃথাই।

ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল এবং দলের শীর্ষস্থানীয় নেতারাও রাহুল গান্ধির সঙ্গে মঞ্চে উঠে নাচেন। এই প্রথম ছত্তিশগড়ে জাতীয় উপজাতীয় নৃত্য উৎসবের আয়োজন করা হচ্ছে।

আহা! কথায় বলে উদর পূর্তিতেই মনে ফূর্তি আসে। আর তাই খাদ্য রসিক বাঙালি তথা রাজ্যের (West Bengal) মানুষের মনে ফূর্তি আনতে একেবারে ঝালে-ঝোলে-অম্বলে 'আহারে বাংলা'-র আয়োজন করেছে রাজ্য সরকার (West Bengal government)। নানা ঐতিহ্যপূর্ণ রান্না, যার নাম শুনলেই আপনার জিভে জল আসতে বাধ্য তেমন নানা খাবার নিয়েই প্রতিবছরের মতো এবছরও পশ্চিমবঙ্গ সরকার আয়োজিত বার্ষিক খাদ্য উৎসব 'আহারে বাংলা' সাড়া ফেলল সবার মধ্যে। একেবারে গতানুগতিক বাঙালি খাবার থেকে শুরু করে মহাদেশের বিভিন্ন ধরণের খাবার রয়েছে এই খাদ্য উৎসবে (food festival), জানিয়েছেন এই খাদ্য উৎসবের সঙ্গে জড়িত সরকারি আধিকারিকরা।

ডিসেম্বর উৎসবের মাসও বটে। সেই উৎসবের আঁচ বাড়াতে ৬-৮ ডিসেম্বর শুরু হতে চলেছে তৃতীয় তেলেঙ্গানা বাংলা চলচ্চিত্র উৎসব।

কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে মতবিরোধের জেরে এবার দলের সহকর্মী তথা তৃণমূল সাংসদ মালা রায়ের সমর্থকদের হাতে লাঞ্ছিত হওয়ার অভিযোগ তুললেন পশ্চিমবঙ্গের বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। যদিও শোভন চট্টোপাধ্যায়ের (Sobhandeb Chattopadhyay) করা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মালা রায়।শুধু তাই নয়, তিনি (Mala Roy) পাল্টা পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছেন।

কয়েক দশক ধরে চলচ্চিত্র নির্মাতাদের তরফে দেওয়া বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্যের প্রশাংসা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) এবং বললেন বাংলা কখনই অন্যের সামনে মাথা নত করবে না। শুক্রবার ২৫তম আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের (Kolkata International Film Festival) সূচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী, সেখানেই তিনি বলেন, বহু পুরস্কারপ্রাপ্ত ছবি তৈরি করেছে বাংলা এবং দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশী নোবেলজয়ীও এই বাংলারই।

রাজ্যের কোনও প্রতিনিধি না পাঠানোর জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারের প্রতি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে রাজ্য সরকারকে ফের আক্রমণ করলেন বাবুল সুপ্রিয়। বাবুল জানিয়েছেন, রাজনীতিই এই রাজ্যের সবচেয়ে বড় দূষণকারী পদার্থ।” বাবুল সুপ্রিয় আরও অভিযোগ করেন যে, রাজ্যের আমলাদের কেন্দ্রের অধিবেশন সভায় যোগ দিতে “অনুমতি দেওয়া হয়নি।”