Fisherman

উত্তর প্রদেশের হামিরপুর জেলার মেরাপুর গ্রামে "সুঘর নিষাদের" কীর্তি দেখে আশপাশের গ্রামের লোকেরাও হতবাক হয়ে যান। সুঘর নদীর মধ্যে ডুব দিয়ে, অনেক ভিতরে গিয়ে হাত দিয়ে, এমন কি মুখ দিয়ে কামড়ে পর্যন্ত, জ্যান্ত মাছ ধরতে পারেন।

মাঝসমুদ্রে ট্রলারটি ভেঙে ডুবতে শুরু করলে ওর মধ্যেই আটকা পড়েন তিনজন জেলে। রবীন্দ্রনাথ এবং অন্য ১১ জন সমুদ্রেই লাফ মারেন। সমুদ্রের মধ্যে জ্বালানি নিয়ে আসা ড্রামগুলিকে খালি করে বাঁশ এবং দড়ি দিয়ে একসাথে বেঁধে ভেসে থাকেন তাঁরা। যদিও এই খড়কুটো বাঁচিয়ে রাখতে পারেনি সকলকে। দিন কয়েক যেতে না যেতেই একে একে তাঁর ১১ জন সহকর্মীই জলে ডুবে যান। অবিশ্বাস্যভাবে তখনও ভেসে থাকেন রবীন্দ্রনাথ।

সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী জানিয়েছেন, মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে ফেরার সময় গভীর সমুদ্র থেকে ওই মৎস্যজীবীকে উদ্ধার করে একটি ভেসেল।শনিবার থেকে এই নিয়ে ৫০ জন মৎস্যজীবীকে উদ্ধার করা হয়েছে।লাইফ জ্যাকেট পরে থাকায় গভীর সমুদ্রে ভেসেছিলেন রবীন্দ্রনাথ দাস নামের উদ্ধার হওয়া ওই মৎসজীবী।তাঁকে বাংলাদেশের ভেসেলটি উদ্ধার করে চট্টগ্রামের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানান ওয়েস্ট বেঙ্গল ইউনাইটেড ফিশারম্যান অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য বিজন মাইতি।

সুন্দরবনে ফের বাঘের মুখে পড়ল এক মৎস্যজীবী।  ঘটনাটি ঘটেছে আজ সকালে। গোসাবার বালি-সত্যনারায়ণপুর অঞ্চলে।

সূত্রের খবর মোট 14  জন মৎস্যজীবীকে সমুদ্রে  যান। তাঁদের মধ্যে ছিলেন বাংলার দুই বাসিন্দাও। বাকিদের মধ্যে একজন ছাড়া সবাই থাকেন তামিলনাড়ুতে।

এদিকে এই দুর্ঘটনার কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। মৎস্যজীবীদের সংগঠনের সম্পাদক বিজন মাইতি জানিয়েছেন আবহাওয়া দপ্তর থেকে কোনও নির্দেশিকা আসেনি। সমুদ্রে যে মাছ ধরতে যাওয়া যাবে না, সেকথা রেডিওতেও ঘোষণা করা হয়িনি। আর তাই মৎস্যজীবীরা মাছ ধরতে যান। কিন্তু আবহাওয়া দপ্তরের ওয়েবসাইট বলছে সোমবার মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছিল। সংগঠনের দেওয়া তথ্য বলছে এই তিনটি ছাড়াও আরও কয়েকটি ট্রলার সেদিন সমুদ্রে গিয়েছিল কিন্তু তারা সুরক্ষিত ভাবে ফিরে আসতে পারলেও  মালেশ্বর, জয়কিষান ও শিবানী – এই তিনটি ট্রলারে থাকা মৎস্যজীবীরাই সমস্যায় পড়েন।

উত্তর প্রদেশের হামিরপুর জেলার মেরাপুর গ্রামে "সুঘর নিষাদের" কীর্তি দেখে আশপাশের গ্রামের লোকেরাও হতবাক হয়ে যান। সুঘর নদীর মধ্যে ডুব দিয়ে, অনেক ভিতরে গিয়ে হাত দিয়ে, এমন কি মুখ দিয়ে কামড়ে পর্যন্ত, জ্যান্ত মাছ ধরতে পারেন।

মাঝসমুদ্রে ট্রলারটি ভেঙে ডুবতে শুরু করলে ওর মধ্যেই আটকা পড়েন তিনজন জেলে। রবীন্দ্রনাথ এবং অন্য ১১ জন সমুদ্রেই লাফ মারেন। সমুদ্রের মধ্যে জ্বালানি নিয়ে আসা ড্রামগুলিকে খালি করে বাঁশ এবং দড়ি দিয়ে একসাথে বেঁধে ভেসে থাকেন তাঁরা। যদিও এই খড়কুটো বাঁচিয়ে রাখতে পারেনি সকলকে। দিন কয়েক যেতে না যেতেই একে একে তাঁর ১১ জন সহকর্মীই জলে ডুবে যান। অবিশ্বাস্যভাবে তখনও ভেসে থাকেন রবীন্দ্রনাথ।

সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী জানিয়েছেন, মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে ফেরার সময় গভীর সমুদ্র থেকে ওই মৎস্যজীবীকে উদ্ধার করে একটি ভেসেল।শনিবার থেকে এই নিয়ে ৫০ জন মৎস্যজীবীকে উদ্ধার করা হয়েছে।লাইফ জ্যাকেট পরে থাকায় গভীর সমুদ্রে ভেসেছিলেন রবীন্দ্রনাথ দাস নামের উদ্ধার হওয়া ওই মৎসজীবী।তাঁকে বাংলাদেশের ভেসেলটি উদ্ধার করে চট্টগ্রামের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানান ওয়েস্ট বেঙ্গল ইউনাইটেড ফিশারম্যান অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য বিজন মাইতি।

সুন্দরবনে ফের বাঘের মুখে পড়ল এক মৎস্যজীবী।  ঘটনাটি ঘটেছে আজ সকালে। গোসাবার বালি-সত্যনারায়ণপুর অঞ্চলে।

সূত্রের খবর মোট 14  জন মৎস্যজীবীকে সমুদ্রে  যান। তাঁদের মধ্যে ছিলেন বাংলার দুই বাসিন্দাও। বাকিদের মধ্যে একজন ছাড়া সবাই থাকেন তামিলনাড়ুতে।

এদিকে এই দুর্ঘটনার কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। মৎস্যজীবীদের সংগঠনের সম্পাদক বিজন মাইতি জানিয়েছেন আবহাওয়া দপ্তর থেকে কোনও নির্দেশিকা আসেনি। সমুদ্রে যে মাছ ধরতে যাওয়া যাবে না, সেকথা রেডিওতেও ঘোষণা করা হয়িনি। আর তাই মৎস্যজীবীরা মাছ ধরতে যান। কিন্তু আবহাওয়া দপ্তরের ওয়েবসাইট বলছে সোমবার মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছিল। সংগঠনের দেওয়া তথ্য বলছে এই তিনটি ছাড়াও আরও কয়েকটি ট্রলার সেদিন সমুদ্রে গিয়েছিল কিন্তু তারা সুরক্ষিত ভাবে ফিরে আসতে পারলেও  মালেশ্বর, জয়কিষান ও শিবানী – এই তিনটি ট্রলারে থাকা মৎস্যজীবীরাই সমস্যায় পড়েন।