Gdp Growth

Union Budget 2020: আজ অর্থমন্ত্রী হিসেবে দ্বিতীয়বার বাজেট (Budget 2020 ) পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। দেশের অর্থনৈতিক বৃদ্ধিতে গতি আনা এবং অর্থনীতির পালে হাওয়া লাগাতে দেশের প্রথম পূর্ণ সময়ের মহিলা অর্থমন্ত্রী কী পদক্ষেপ করেন সেদিকে নজর রয়েছে সবার। ক্রেতা চাহিদা বাড়াতে এবং বিনিয়োগে গতি আনতে পরিকাঠামোয় বরাদ্দ বৃদ্ধির পাশাপাশি বেশ কিছু ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত করের হার কমাতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। বাজেটের কারণে আজ খোলা থাকবে স্টক মার্কেট।

ভারত সহ গোটা বিশ্ব যেন ধুঁকছে অর্থনৈতিক মন্দায়। আর এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে বিশ্ব অর্থনীতির ধীর গতির জন্যে ঘুরিয়ে এই দেশকেই দায়ী করলেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফের মুখ্য অর্থনীতিবিদ গীতা গোপীনাথ (Gita Gopinath)। NDTV-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ভারতীয় অর্থনীতিকে (Indian Economy) মন্দা গ্রাস করছে। তার ফলে আশঙ্কা করা হচ্ছে গোটা বিশ্বের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির সম্ভাবনা কিছুটা হলেও ধাক্কা খাবে।

দেশের আর্থিক অধোগতির জন্য দায়ী কেন্দ্রীয় সরকারের দূরদৃষ্টি সম্পন্ন চিন্তাভাবনা, সোমবার লোকসভায় এমনটাই বললেন কংগ্রেস সাংসদ অধীরঞ্জন চৌধুরী (Adhir Ranjan Chowdhury), পাশাপাশি তিনি বিস্ময় প্রকাশ করলেন, নির্মলা সীতারামনকে (Nirmala Sitharaman) কেন নির্বলা (Nirbala) সীতারামন বলা হবে না।

প্রাক্তন কেন্দ্রীয় অর্থনৈতিক উপদেষ্টা অরবিন্দ সুব্রমনিয়ম একটি প্রবন্ধে দাবি করেছিলেন, গত ছ’বছরে ভারতের গড় বৃদ্ধির পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বাড়িয়ে বলা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার আজ জানিয়েছে, তাদের পক্ষ থেকে অরবিন্দর দেওয়া যুক্তিকে ধাপে ধাপে খণ্ডন করা হবে। অরবিন্দ দাবি করেছিলেন, ২০১১-১২ ও ২০১৬-১৭ সালের মধ্যে ভারতের ঘোষিত গড় বার্ষিক বৃদ্ধির পরিমাণ বাড়িয়ে বলা হয়েছে।

দেশের অর্থনৈতিক বৃদ্ধি নির্ধারিত হয় ‘গ্রহণযোগ্য পদ্ধতি, প্রণালী ও প্রাপ্য তথ্য’-র উপরে ভিত্তি করে। আজ কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে এমনটাই জানানো হল।

তাঁর গবেষণাপত্রে তিনি জানিয়েছেন, ২০১১-১২ ও ২০১৬-১৭ সালের মধ্যে ভারতের গড় বার্ষিক বৃদ্ধি সম্ভবত ছিল ৪.৫ শতাংশের মতো। ঘোষিত সাত শতাংশ নয়।

বিগত কয়েকটি বছরের জিডিপি  তথ্য দিয়েছে কেন্দ্র।

Union Budget 2020: আজ অর্থমন্ত্রী হিসেবে দ্বিতীয়বার বাজেট (Budget 2020 ) পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। দেশের অর্থনৈতিক বৃদ্ধিতে গতি আনা এবং অর্থনীতির পালে হাওয়া লাগাতে দেশের প্রথম পূর্ণ সময়ের মহিলা অর্থমন্ত্রী কী পদক্ষেপ করেন সেদিকে নজর রয়েছে সবার। ক্রেতা চাহিদা বাড়াতে এবং বিনিয়োগে গতি আনতে পরিকাঠামোয় বরাদ্দ বৃদ্ধির পাশাপাশি বেশ কিছু ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত করের হার কমাতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। বাজেটের কারণে আজ খোলা থাকবে স্টক মার্কেট।

ভারত সহ গোটা বিশ্ব যেন ধুঁকছে অর্থনৈতিক মন্দায়। আর এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে বিশ্ব অর্থনীতির ধীর গতির জন্যে ঘুরিয়ে এই দেশকেই দায়ী করলেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফের মুখ্য অর্থনীতিবিদ গীতা গোপীনাথ (Gita Gopinath)। NDTV-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ভারতীয় অর্থনীতিকে (Indian Economy) মন্দা গ্রাস করছে। তার ফলে আশঙ্কা করা হচ্ছে গোটা বিশ্বের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির সম্ভাবনা কিছুটা হলেও ধাক্কা খাবে।

দেশের আর্থিক অধোগতির জন্য দায়ী কেন্দ্রীয় সরকারের দূরদৃষ্টি সম্পন্ন চিন্তাভাবনা, সোমবার লোকসভায় এমনটাই বললেন কংগ্রেস সাংসদ অধীরঞ্জন চৌধুরী (Adhir Ranjan Chowdhury), পাশাপাশি তিনি বিস্ময় প্রকাশ করলেন, নির্মলা সীতারামনকে (Nirmala Sitharaman) কেন নির্বলা (Nirbala) সীতারামন বলা হবে না।

প্রাক্তন কেন্দ্রীয় অর্থনৈতিক উপদেষ্টা অরবিন্দ সুব্রমনিয়ম একটি প্রবন্ধে দাবি করেছিলেন, গত ছ’বছরে ভারতের গড় বৃদ্ধির পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বাড়িয়ে বলা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার আজ জানিয়েছে, তাদের পক্ষ থেকে অরবিন্দর দেওয়া যুক্তিকে ধাপে ধাপে খণ্ডন করা হবে। অরবিন্দ দাবি করেছিলেন, ২০১১-১২ ও ২০১৬-১৭ সালের মধ্যে ভারতের ঘোষিত গড় বার্ষিক বৃদ্ধির পরিমাণ বাড়িয়ে বলা হয়েছে।

দেশের অর্থনৈতিক বৃদ্ধি নির্ধারিত হয় ‘গ্রহণযোগ্য পদ্ধতি, প্রণালী ও প্রাপ্য তথ্য’-র উপরে ভিত্তি করে। আজ কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে এমনটাই জানানো হল।

তাঁর গবেষণাপত্রে তিনি জানিয়েছেন, ২০১১-১২ ও ২০১৬-১৭ সালের মধ্যে ভারতের গড় বার্ষিক বৃদ্ধি সম্ভবত ছিল ৪.৫ শতাংশের মতো। ঘোষিত সাত শতাংশ নয়।

বিগত কয়েকটি বছরের জিডিপি  তথ্য দিয়েছে কেন্দ্র।