General Strike

পাক অধিকৃত কাশ্মীরে (Pakistan-occupied Kashmir) রবিবার সেনাবাহিনীর হানায় তিনটি জঙ্গিঘাঁটি গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, এবং নিহত হয়েছে ৬ থেকে ১০ জন পাকিস্তানী সেনা, এমনটাই জানালেন ভারতের সেনাপ্রধান বিপিন রাওয়াত (Army Chief General Bipin Rawat)। তিনি জানান, তাংধার সেক্টরে পাকিস্তানের সীমান্তে গুলিবর্ষণের পাল্টা এই হামলা চালানো হয়, জঙ্গিদের অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছিল তারা।

পাকিস্তানের তরফে দুজন ভারতীয় বায়ুসেনা পাইলটকে আটকে রাখার দাবির পরেই, তাদের সেনাবাহিনীর তরফে দাবি করাল “মাত্র একজন” কে আটকে রাখা হয়েছে। আজ সকালে গুলি করে নামানো পাইলটের ছবি ট্যুইট করেন মেজর জেনারেল আসিফ গফুর এবং ক্যাপশন দেন “একজন পাইলট পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর হেফাজতে”।

সেনাবাহিনীর উত্তর কমান্ডের প্রাক্তন চিফ হিসাবে ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে সীমান্তে সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের (surgical strike) নজরদারি করছিলেন হুডা (Lt General DS Hooda)। জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ে গঠিত এই টাস্ক ফোর্স কংগ্রেসের জন্য লোকসভা নির্বাচনের আগে একটি ভিশন ডকুমেন্টও ( vision document) তৈরি করবে।

এরা সকলেই টিকিট কিনে প্ল্যাটফর্মে নামে। তারপর সাধারণ ধর্মঘটকে সমর্থনের জন্য স্লোগান দিতে থাকে। পাশাপাশি বাধা দিতে থাকে  দমদমগামী ট্রেনের চালককে।

তিনি বলেন স্ট্রাইক হওয়ার পর যা যা  হয়েছিল সেটা ঠিক আছে কিন্তু পরবর্তী সময়ে যে হৈচৈ হয়েছে তা কোনওভাবেই বাঞ্ছনীয় নয়। তিনি বলেন, ‘ আমার মনে হয় এত হৈ চৈ করার কোনও কারণ নেই। সেনা অপারেশনের প্রয়োজন ছিল। আর সেটা হয়েছে। কিন্তু স্ট্রাইকের রাজনীতিকরণ করা উচিত কিনা সেটা নেতারাই বলতে পারবেন।’    

পাক অধিকৃত কাশ্মীরে (Pakistan-occupied Kashmir) রবিবার সেনাবাহিনীর হানায় তিনটি জঙ্গিঘাঁটি গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, এবং নিহত হয়েছে ৬ থেকে ১০ জন পাকিস্তানী সেনা, এমনটাই জানালেন ভারতের সেনাপ্রধান বিপিন রাওয়াত (Army Chief General Bipin Rawat)। তিনি জানান, তাংধার সেক্টরে পাকিস্তানের সীমান্তে গুলিবর্ষণের পাল্টা এই হামলা চালানো হয়, জঙ্গিদের অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছিল তারা।

পাকিস্তানের তরফে দুজন ভারতীয় বায়ুসেনা পাইলটকে আটকে রাখার দাবির পরেই, তাদের সেনাবাহিনীর তরফে দাবি করাল “মাত্র একজন” কে আটকে রাখা হয়েছে। আজ সকালে গুলি করে নামানো পাইলটের ছবি ট্যুইট করেন মেজর জেনারেল আসিফ গফুর এবং ক্যাপশন দেন “একজন পাইলট পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর হেফাজতে”।

সেনাবাহিনীর উত্তর কমান্ডের প্রাক্তন চিফ হিসাবে ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে সীমান্তে সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের (surgical strike) নজরদারি করছিলেন হুডা (Lt General DS Hooda)। জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ে গঠিত এই টাস্ক ফোর্স কংগ্রেসের জন্য লোকসভা নির্বাচনের আগে একটি ভিশন ডকুমেন্টও ( vision document) তৈরি করবে।

এরা সকলেই টিকিট কিনে প্ল্যাটফর্মে নামে। তারপর সাধারণ ধর্মঘটকে সমর্থনের জন্য স্লোগান দিতে থাকে। পাশাপাশি বাধা দিতে থাকে  দমদমগামী ট্রেনের চালককে।

তিনি বলেন স্ট্রাইক হওয়ার পর যা যা  হয়েছিল সেটা ঠিক আছে কিন্তু পরবর্তী সময়ে যে হৈচৈ হয়েছে তা কোনওভাবেই বাঞ্ছনীয় নয়। তিনি বলেন, ‘ আমার মনে হয় এত হৈ চৈ করার কোনও কারণ নেই। সেনা অপারেশনের প্রয়োজন ছিল। আর সেটা হয়েছে। কিন্তু স্ট্রাইকের রাজনীতিকরণ করা উচিত কিনা সেটা নেতারাই বলতে পারবেন।’