Girl Raped

বৃহস্পতিবার উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) হাপুর (Hapur) জেলায় একটি ৬ বছরের মেয়েকে অপহরণ করে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ (Six Year Old Girl Raped) করা হয়। সেই ঘটনার (UP) পর কেটে গেছে ৪ দিন। এখনও অভিযুক্তদের টিকির সন্ধান পায়নি পুলিশ। এবার তাই ৩ অভিযুক্তকে ধরতে স্কেচ প্রকাশ করলো তাঁরা। জানা গেছে. শিশুটির বাবা-মায়ের সঙ্গে কথা বলে সেই অনুযায়ী অভিযুক্তদের ছবি আঁকা হয়। বর্তমানে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মেয়েটি।

Minor Rape: ১২ বছরের মেয়েটিকে জোর করে মদ্যপান করায় ৪ পুরুষ বন্ধু, এরপর নাবালিকাকে দক্ষিণ কলকাতার একবালপুরের একটি বাড়িতে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করে তাঁরা

ছ-বছরের এক নাবালিকাকে ধর্ষণ করে বাথরুমে আটকে রাখার অভিযোগ উঠেছে প্রতিবেশি ১৯ বছরের এক তরুণের বিরুদ্ধে। 

নির্ভয়ার বাবা বদ্রিনাথ সিংহ জানিয়েছেন, ‘‘আমি এই এনকাউন্টারে খুশি। কেননা আমাদের মেয়ের ধর্ষকরা এখনও জীবিত। এবং আমরা রোজ মরছি।’’

"ছক কষেছিল আগেই। সেইমতো বুধবার রাতে ধর্ষণের আগে জোর করে যুবতীকে হুইস্কি খাওয়ায় অপরাধীরা। যাতে আক্রান্তের বাধা দেওয়ার ক্ষমতা না থাকে।"

Kolkata Gang Rape: এই দুই কিশোরীকেই দক্ষিণ কলকাতার একটি জমজমাট জায়গা থেকেই অপহরণ করা হয়েছিল। তিন দুষ্কৃতী মিলে অপহরণ করে দুই নাবালিকাকে। তারপরে তাদেরকে একটি খালের কাছে অপেক্ষাকৃত নির্জন জায়গায় নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করা হয়।

এমন সময়ে উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের বিবৃতি সামনে এল, যখ‌ন শাসক বিজেপি ‌দলের দু’জন নেতা পৃথক দু’টি ধর্ষণের মামলায় জড়িয়ে পড়েছেন।

স্থানীয়রা অভিযুক্তের কড়া শাস্তির দাবিতে ঘেরাও করে থানা, ভাঙচুর করা হল গাড়ি, গাড়ির জানলার কাঁচ,নির্যাতিতা শিশুটির বর্ণনার ভিত্তিতে অভিযুক্তের ছবি এঁকেছে পুলিশ এবং তাঁকে খুঁজে বের করার জন্যে ১৪ টি আলাদা দল গঠন করেছে।

দেহ  উদ্ধারের সময়  শিশুটির চোখ উপড়ানো ছিল। একটি পা ছিল ভাঙা। গোটা দেহে আরও অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন ছিল। তদন্ত শুরু করে পুলিশের দাবি পরিবারের সঙ্গে টাকা নিয়ে চলতে থাকা গোলমালে জেরেই এই ভয়ানক ঘটনা ঘটেছে।

এই ধর্ষণের ঘটনাটির খবর প্রকাশ্যে আসার পর গোটা হিমাচলপ্রদেশ জুড়েই হইচই পড়ে যায়। ধর্ষিতা আদালতের সামনে অভিযোগ প্রত্যাহার করে নেওয়ায় ঝড় উঠেছে আরও।

পুলিশ জানিয়েছে, তাঁদের সন্দেহ মেরে ফেলার আগে শিশুটিকে গণধর্ষণ করা হয়। ধর্ষণে জড়িত ওই এলাকারই আশেপাশের ছয়জন শ্রমিক। হায়দরাবাদ থেকে মাত্র ৩১ কিলোমিটার দূরে মেদচালে এই পাশবিক ঘটনাটি ঘটেছে।

সংবাদসংস্থা পিটিআইকে তিনি জানান, “প্রাথমিকভাবে, হুমকিগুলো পাওয়ার পরই আমি পোস্টটা ডিলিট করে দিই। কিন্তু, যখন জানতে পারলাম, কয়েকজন যুবক আমাকে খুঁজে বেড়াচ্ছে, তখনই আমি ফেশবুক অ্যাকাউন্টটাও ডিলিট করার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি"।

রাত তিনটে নাগাদ শিশুটিকে যখন অপহরণ করা হয় সে তখন পরিবারের বাকিদের সঙ্গে রাস্তার ছাউনিতে ঘুমোচ্ছিল বলে পুলিশ জানিয়েছে।

নির্যাতিতাদের অভিযোগ দিন কয়েক আগে এক প্রতিবেশীর সঙ্গে তারা লোহারগাদাগা এলাকা গিয়েছিল। সে সময় মোটর বাইক বিকল হয়ে যাওয়ায় এক নাবালিকা তার বন্ধুকে ফোন করে। অভিযোগ, সেই বন্ধু নিজে না এসে তার চেনা 11 জনকে সেখানে পাঠায়।

নাবালিকার বাবা ও মা দুজনেই অন্ধ। স্টেশনে ভিক্ষা করে পরিবারের দিন  চলে। নাবালিকার দাবি এ মাসের এক তারিখ স্থানীয় একটি ইটভাটায় তুলে নিয়ে গিয়ে ওই ব্যক্তি তাকে ধর্ষণ করে।

বৃহস্পতিবার উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) হাপুর (Hapur) জেলায় একটি ৬ বছরের মেয়েকে অপহরণ করে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ (Six Year Old Girl Raped) করা হয়। সেই ঘটনার (UP) পর কেটে গেছে ৪ দিন। এখনও অভিযুক্তদের টিকির সন্ধান পায়নি পুলিশ। এবার তাই ৩ অভিযুক্তকে ধরতে স্কেচ প্রকাশ করলো তাঁরা। জানা গেছে. শিশুটির বাবা-মায়ের সঙ্গে কথা বলে সেই অনুযায়ী অভিযুক্তদের ছবি আঁকা হয়। বর্তমানে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মেয়েটি।

Minor Rape: ১২ বছরের মেয়েটিকে জোর করে মদ্যপান করায় ৪ পুরুষ বন্ধু, এরপর নাবালিকাকে দক্ষিণ কলকাতার একবালপুরের একটি বাড়িতে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করে তাঁরা

ছ-বছরের এক নাবালিকাকে ধর্ষণ করে বাথরুমে আটকে রাখার অভিযোগ উঠেছে প্রতিবেশি ১৯ বছরের এক তরুণের বিরুদ্ধে। 

নির্ভয়ার বাবা বদ্রিনাথ সিংহ জানিয়েছেন, ‘‘আমি এই এনকাউন্টারে খুশি। কেননা আমাদের মেয়ের ধর্ষকরা এখনও জীবিত। এবং আমরা রোজ মরছি।’’

"ছক কষেছিল আগেই। সেইমতো বুধবার রাতে ধর্ষণের আগে জোর করে যুবতীকে হুইস্কি খাওয়ায় অপরাধীরা। যাতে আক্রান্তের বাধা দেওয়ার ক্ষমতা না থাকে।"

Kolkata Gang Rape: এই দুই কিশোরীকেই দক্ষিণ কলকাতার একটি জমজমাট জায়গা থেকেই অপহরণ করা হয়েছিল। তিন দুষ্কৃতী মিলে অপহরণ করে দুই নাবালিকাকে। তারপরে তাদেরকে একটি খালের কাছে অপেক্ষাকৃত নির্জন জায়গায় নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করা হয়।

এমন সময়ে উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের বিবৃতি সামনে এল, যখ‌ন শাসক বিজেপি ‌দলের দু’জন নেতা পৃথক দু’টি ধর্ষণের মামলায় জড়িয়ে পড়েছেন।

স্থানীয়রা অভিযুক্তের কড়া শাস্তির দাবিতে ঘেরাও করে থানা, ভাঙচুর করা হল গাড়ি, গাড়ির জানলার কাঁচ,নির্যাতিতা শিশুটির বর্ণনার ভিত্তিতে অভিযুক্তের ছবি এঁকেছে পুলিশ এবং তাঁকে খুঁজে বের করার জন্যে ১৪ টি আলাদা দল গঠন করেছে।

দেহ  উদ্ধারের সময়  শিশুটির চোখ উপড়ানো ছিল। একটি পা ছিল ভাঙা। গোটা দেহে আরও অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন ছিল। তদন্ত শুরু করে পুলিশের দাবি পরিবারের সঙ্গে টাকা নিয়ে চলতে থাকা গোলমালে জেরেই এই ভয়ানক ঘটনা ঘটেছে।

এই ধর্ষণের ঘটনাটির খবর প্রকাশ্যে আসার পর গোটা হিমাচলপ্রদেশ জুড়েই হইচই পড়ে যায়। ধর্ষিতা আদালতের সামনে অভিযোগ প্রত্যাহার করে নেওয়ায় ঝড় উঠেছে আরও।

পুলিশ জানিয়েছে, তাঁদের সন্দেহ মেরে ফেলার আগে শিশুটিকে গণধর্ষণ করা হয়। ধর্ষণে জড়িত ওই এলাকারই আশেপাশের ছয়জন শ্রমিক। হায়দরাবাদ থেকে মাত্র ৩১ কিলোমিটার দূরে মেদচালে এই পাশবিক ঘটনাটি ঘটেছে।

সংবাদসংস্থা পিটিআইকে তিনি জানান, “প্রাথমিকভাবে, হুমকিগুলো পাওয়ার পরই আমি পোস্টটা ডিলিট করে দিই। কিন্তু, যখন জানতে পারলাম, কয়েকজন যুবক আমাকে খুঁজে বেড়াচ্ছে, তখনই আমি ফেশবুক অ্যাকাউন্টটাও ডিলিট করার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি"।

রাত তিনটে নাগাদ শিশুটিকে যখন অপহরণ করা হয় সে তখন পরিবারের বাকিদের সঙ্গে রাস্তার ছাউনিতে ঘুমোচ্ছিল বলে পুলিশ জানিয়েছে।

নির্যাতিতাদের অভিযোগ দিন কয়েক আগে এক প্রতিবেশীর সঙ্গে তারা লোহারগাদাগা এলাকা গিয়েছিল। সে সময় মোটর বাইক বিকল হয়ে যাওয়ায় এক নাবালিকা তার বন্ধুকে ফোন করে। অভিযোগ, সেই বন্ধু নিজে না এসে তার চেনা 11 জনকে সেখানে পাঠায়।

নাবালিকার বাবা ও মা দুজনেই অন্ধ। স্টেশনে ভিক্ষা করে পরিবারের দিন  চলে। নাবালিকার দাবি এ মাসের এক তারিখ স্থানীয় একটি ইটভাটায় তুলে নিয়ে গিয়ে ওই ব্যক্তি তাকে ধর্ষণ করে।