Green Zone

রাজ্যের (West Bengal) সবুজ বা গ্রিন জোনগুলিতে (Green Zones) সর্বোচ্চ ২০ জন যাত্রী নিয়ে বাস পরিষেবা চালু করার ছাড় দিয়েছে রাজ্য সরকার, তবুও, সোমবার রাস্তায় নামল না কোনও বেসরকারি বাস। বাস সংগঠনের দাবি, এই পরিস্থিতিতে রাস্তায় বাস নামালে আর্থিক ক্ষতি তো রয়েছেই, তারসঙ্গে আরও নানান ঝক্কি পোহাতে হতে পারে।

পাশাপাশি এই তিন জোনে খোলা যাবে মদের দোকান। যদি সেই দোকান নিরবিলি কোনও জায়গায় থাকে। তবেই খুলতে পারবে দোকান

ভারত জুড়ে করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) হটস্পট বা "রেড জোন" (Coronavirus Red Zones in India) এর সংখ্যা ক্রমশই কমছে। সরকার জানাচ্ছে যে গত ১৫ দিনের মধ্যে প্রায় ২৩ শতাংশ কমেছে দেশের অতি সংক্রমিত এলাকাগুলো। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের একটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ১৫ এপ্রিল যেখানে অতি সংক্রমিত এলাকাগুলোর সংখ্যা ছিল ১৭০ সেখানে ৩০ এপ্রিল তা কমে এসে দাঁড়িয়েছে ১৩০ এ। যদিও একেবারে সংক্রমণ নেই এমন এলাকা অর্থাৎ "গ্রিন জোন"-এর (Coronavirus Green Zones in India) সংখ্যাও কমে গেছে। আগে যেখানে দেশে "গ্রিন জোন" ছিল ৩৫৬ টি, এখন সেটি কমে গিয়ে হয়েছে ৩১৯ টি। 

৩ মে দেশব্যাপী লকডাউন শেষ হলে ৪ মে থেকে করোনায় রাজ্যের কম ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল বা গ্রিন জোনে কারখানা, বাস, ট্যাক্সি ও কিছু কিছু দোকান খোলার অনুমতি দেওয়া হতে পারে। এদিন একথা জানিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, রাজ্যের কিছু কিছু ক্ষেত্রে লকডাউন সামান্য শিথিল করা হলেও মে মাসের শেষ পর্যন্ত রাজ্যে লকডাউন উঠছে না। 

বাগদাদের ওই গ্রিন জোন হল এমন এক এলাকা যেখানে আমেরিকা সহ বিভিন্ন দেশের দূতাবাস অবস্থিত। এটি একটি উচ্চ সুরক্ষা অঞ্চল।

রাজ্যের (West Bengal) সবুজ বা গ্রিন জোনগুলিতে (Green Zones) সর্বোচ্চ ২০ জন যাত্রী নিয়ে বাস পরিষেবা চালু করার ছাড় দিয়েছে রাজ্য সরকার, তবুও, সোমবার রাস্তায় নামল না কোনও বেসরকারি বাস। বাস সংগঠনের দাবি, এই পরিস্থিতিতে রাস্তায় বাস নামালে আর্থিক ক্ষতি তো রয়েছেই, তারসঙ্গে আরও নানান ঝক্কি পোহাতে হতে পারে।

পাশাপাশি এই তিন জোনে খোলা যাবে মদের দোকান। যদি সেই দোকান নিরবিলি কোনও জায়গায় থাকে। তবেই খুলতে পারবে দোকান

ভারত জুড়ে করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) হটস্পট বা "রেড জোন" (Coronavirus Red Zones in India) এর সংখ্যা ক্রমশই কমছে। সরকার জানাচ্ছে যে গত ১৫ দিনের মধ্যে প্রায় ২৩ শতাংশ কমেছে দেশের অতি সংক্রমিত এলাকাগুলো। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের একটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ১৫ এপ্রিল যেখানে অতি সংক্রমিত এলাকাগুলোর সংখ্যা ছিল ১৭০ সেখানে ৩০ এপ্রিল তা কমে এসে দাঁড়িয়েছে ১৩০ এ। যদিও একেবারে সংক্রমণ নেই এমন এলাকা অর্থাৎ "গ্রিন জোন"-এর (Coronavirus Green Zones in India) সংখ্যাও কমে গেছে। আগে যেখানে দেশে "গ্রিন জোন" ছিল ৩৫৬ টি, এখন সেটি কমে গিয়ে হয়েছে ৩১৯ টি। 

৩ মে দেশব্যাপী লকডাউন শেষ হলে ৪ মে থেকে করোনায় রাজ্যের কম ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল বা গ্রিন জোনে কারখানা, বাস, ট্যাক্সি ও কিছু কিছু দোকান খোলার অনুমতি দেওয়া হতে পারে। এদিন একথা জানিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, রাজ্যের কিছু কিছু ক্ষেত্রে লকডাউন সামান্য শিথিল করা হলেও মে মাসের শেষ পর্যন্ত রাজ্যে লকডাউন উঠছে না। 

বাগদাদের ওই গ্রিন জোন হল এমন এক এলাকা যেখানে আমেরিকা সহ বিভিন্ন দেশের দূতাবাস অবস্থিত। এটি একটি উচ্চ সুরক্ষা অঞ্চল।