Groom

পরিবার সূত্রে খবর, সন্দীপ ভোপালে আইটিআই পড়ার সময় তাঁর সঙ্গে সুনন্দার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এদিকে, পরিবারের লোকজন কয়লারি গ্রামের শশীকলার সঙ্গে বিয়ে ঠিক করেন সন্দীপের

বিয়ের কিছু দিন আগে থেকেই শরীরে করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণের লক্ষণ দেখা যাচ্ছিল, তবু তা উপেক্ষা করে বিয়ে করতে গেছিলেন বিহারের এক যুবক। ভালোয় ভালোয় বিবাহ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়ে গেলেও বিয়ের পর দিনই মারা গেলেন তিনি (Groom Died Next Day)। অসাবধানতার (Wedding Ceremony Corona Positive) এই চরম নমুনাটি ঘটেছে বিহারে। সদ্য বিবাহিত যুবকটি মারা তো গেলেনই, সেই সঙ্গে বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়া মানুষজনের শরীরেও ছড়িয়ে দিয়ে গেলেন এই মারণ রোগ।

একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, গ্রেফতার হওয়া নবদম্পতি পুলিশের গাড়িতে উঠছেন।

Delhi Assembly Elections 2020: ধনঞ্জয় ফোন করেন তাঁর হবু স্ত্রীকেও। সাত পাকে বাঁধা পড়ার আগে ভোটটা দিয়ে যাওয়ার আবেদন জানান তাঁকে।

গোটা বিশ্বজুড়েই করোনাভাইরাসের(CoronaVirus) নানান ধরনের সমস্যার খবর সামনে এসেছে। তবে এরই মধ্যে কেরল থেকে একটি অদ্ভুত খবর পাওয়া যাচ্ছে। দু সপ্তাহ আগে চিন(China) থেকে এসেছিলেন একজন যুবক। সাস্থ্য আধিকারিকদের অনুরোধে তাকে নিজের বিয়ে স্থগিত করতে হয়েছে।

একজোড়া কনে। হাতে তরবারি। সঙ্গে ব্যান্ড-বাজা-বারাতের সঙ্গ। মণ্ডপে উপস্থিত দুই বর অপেক্ষা করছিলেন তাঁদের জন্য।

কলি যুগে কেলেঙ্কারির আর শেষ নেই। এবার বরের বাবার (Groom's Dad) সঙ্গে পালালেন কনের মা (Bride's Mother)। গুজরাটের সুরাটের (Surat) এই আজব ঘটনায় লজ্জায় মুখ ঢেকেছে দুই পরিবার। জানা গেছে, বরের বাবা টেক্সটাইলের ব্যবসা করতেন। হঠাৎ করেই গত ১০ জানুয়ারি থেকে তাঁর কোনও খোঁজ মিলছিল না। এদিকে গুজরাটের (Gujarat) নওসারি থেকে নিখোঁজ হয়ে যান কনের মাও। তারপরেই আন্দাজ করা হয় যে হবু বর-কনের বাবা-মা একে অপরের সঙ্গে (Elope Togerher) পালিয়ে গেছেন।

বরযাত্রী আসার পরেই যেই না বর আর তাঁর বন্ধুরা বিয়ের মূল জায়গায় আসেন রীতেশকে তাঁর বন্ধুরা ডিজের সামনে নিয়ে যান এবং তুমুল নাচ শুরু হয়। যখন মেয়ের পরিবার রীতেশকে ডিজে ফ্লোর থেকে সরে আসতে আর ডিজে চালাতে বারণ করেন তখন তাঁরা অসভ্যতা শুরু করেন বলে অভিযোগ।

আস্থা ভার্মা তাঁর সঙ্গে মায়ের একটি সেলফি তুলে তা টুইটারে আপলোড করে লিখেছেন, “আমার মায়ের জন্য একজন ৫০ বছর বয়সী পাত্র চাই। নিরামিষাশী হতে হবে, মদ খান না এমন, সম্পন্ন পরিবারের পাত্র চাই।”

ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, বিয়েবাড়ির তাঁবুর মধ্যে কীভাবে মারামারি চলছে দুই পক্ষের। একে অপরের দিকে চেয়ার ছুঁড়ে মারছেন তাঁরা।

ভিডিও থেকে এটাও বোঝা যাচ্ছে না যে ঘটনাটি সত্যিই কোনও বিয়ের আসরে ঘটেছে নাকি, সবটাই তৈরি করা মুহূর্ত। তবে দর্শক ভিডিও দেখে চোখ বন্ধ করতে পারছেন না। একজন মন্তব্য করেছেন, ‘‘ইনিই আসল খেলোয়াড়, একে বিরক্ত কোরো না।’’ আর এক জন মন্তব্য বিভাগে শুধু হেসেই গিয়েছেন।

বিয়ের অনুষ্ঠানে ঠিকমতো দাঁড়িয়েও কোনও আচার আচরণ পালনই করতে পারছিলেন না পাত্র বাবলু কুমার। পাত্রকে রীতিমতো টলতে দেখে নববধূ সেখানেই সিদ্ধান্ত নেন বিয়ে করবেন না এই লোকটিকে। দুই পরিবারই রিঙ্কি কুমারীকে বুঝিয়ে সুঝিয়ে বিয়ের পিড়িতে বসানোর চেষ্টা করলেও রাজি হননি তিনি।

রাজস্থানের সীমান্ত জেলা বারমেরের খেজড় কে পাড় গ্রামের বাসিন্দা পাত্র মহেন্দ্র সিং (Mahendra Singh) শনিবার থর এক্সপ্রেসের টিকিট কিনেছিলেন। পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের অমরকোট জেলার সিনোই গ্রামের চাগন কানওয়ারের (Chagan Kanwar) সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার কথা ছিল তাঁর।

কয়েক বছর আগে পাকিস্তান ও ভারতেরর দুই বন্ধুর প্রথমে বিচ্ছেদ পড়ে মিলনের মন ছুঁয়ে যাওয়া গল্প বলেছিল এক বিজ্ঞাপন। দেশ ভাগের সময় আলাদা হয়ে যাওয়া দুই বন্ধুর প্রযুক্তি  কীভাবে মিলিয়ে দিয়েছিল তা আজও  সোশ্যাল মিডিয়ার অন্যতম আলোচ্য বিষয়।  আর এবার মন ছুঁয়ে গেল এক পাক যুবকের বিয়ের গল্প।                

যেকোনো বিয়েতেই নববধূর গয়না ও সাজসজ্জা নিয়ে আলোচনা করা হয়, নববধূকে কেমন লাগছে সেই নিয়েই সকলে আলোচনা করে. কিন্তু পাকিস্তানের এক বর তার সাজসজ্জার জন্য আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে.

পরিবার সূত্রে খবর, সন্দীপ ভোপালে আইটিআই পড়ার সময় তাঁর সঙ্গে সুনন্দার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এদিকে, পরিবারের লোকজন কয়লারি গ্রামের শশীকলার সঙ্গে বিয়ে ঠিক করেন সন্দীপের

বিয়ের কিছু দিন আগে থেকেই শরীরে করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণের লক্ষণ দেখা যাচ্ছিল, তবু তা উপেক্ষা করে বিয়ে করতে গেছিলেন বিহারের এক যুবক। ভালোয় ভালোয় বিবাহ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়ে গেলেও বিয়ের পর দিনই মারা গেলেন তিনি (Groom Died Next Day)। অসাবধানতার (Wedding Ceremony Corona Positive) এই চরম নমুনাটি ঘটেছে বিহারে। সদ্য বিবাহিত যুবকটি মারা তো গেলেনই, সেই সঙ্গে বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়া মানুষজনের শরীরেও ছড়িয়ে দিয়ে গেলেন এই মারণ রোগ।

একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, গ্রেফতার হওয়া নবদম্পতি পুলিশের গাড়িতে উঠছেন।

Delhi Assembly Elections 2020: ধনঞ্জয় ফোন করেন তাঁর হবু স্ত্রীকেও। সাত পাকে বাঁধা পড়ার আগে ভোটটা দিয়ে যাওয়ার আবেদন জানান তাঁকে।

গোটা বিশ্বজুড়েই করোনাভাইরাসের(CoronaVirus) নানান ধরনের সমস্যার খবর সামনে এসেছে। তবে এরই মধ্যে কেরল থেকে একটি অদ্ভুত খবর পাওয়া যাচ্ছে। দু সপ্তাহ আগে চিন(China) থেকে এসেছিলেন একজন যুবক। সাস্থ্য আধিকারিকদের অনুরোধে তাকে নিজের বিয়ে স্থগিত করতে হয়েছে।

একজোড়া কনে। হাতে তরবারি। সঙ্গে ব্যান্ড-বাজা-বারাতের সঙ্গ। মণ্ডপে উপস্থিত দুই বর অপেক্ষা করছিলেন তাঁদের জন্য।

কলি যুগে কেলেঙ্কারির আর শেষ নেই। এবার বরের বাবার (Groom's Dad) সঙ্গে পালালেন কনের মা (Bride's Mother)। গুজরাটের সুরাটের (Surat) এই আজব ঘটনায় লজ্জায় মুখ ঢেকেছে দুই পরিবার। জানা গেছে, বরের বাবা টেক্সটাইলের ব্যবসা করতেন। হঠাৎ করেই গত ১০ জানুয়ারি থেকে তাঁর কোনও খোঁজ মিলছিল না। এদিকে গুজরাটের (Gujarat) নওসারি থেকে নিখোঁজ হয়ে যান কনের মাও। তারপরেই আন্দাজ করা হয় যে হবু বর-কনের বাবা-মা একে অপরের সঙ্গে (Elope Togerher) পালিয়ে গেছেন।

বরযাত্রী আসার পরেই যেই না বর আর তাঁর বন্ধুরা বিয়ের মূল জায়গায় আসেন রীতেশকে তাঁর বন্ধুরা ডিজের সামনে নিয়ে যান এবং তুমুল নাচ শুরু হয়। যখন মেয়ের পরিবার রীতেশকে ডিজে ফ্লোর থেকে সরে আসতে আর ডিজে চালাতে বারণ করেন তখন তাঁরা অসভ্যতা শুরু করেন বলে অভিযোগ।

আস্থা ভার্মা তাঁর সঙ্গে মায়ের একটি সেলফি তুলে তা টুইটারে আপলোড করে লিখেছেন, “আমার মায়ের জন্য একজন ৫০ বছর বয়সী পাত্র চাই। নিরামিষাশী হতে হবে, মদ খান না এমন, সম্পন্ন পরিবারের পাত্র চাই।”

ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, বিয়েবাড়ির তাঁবুর মধ্যে কীভাবে মারামারি চলছে দুই পক্ষের। একে অপরের দিকে চেয়ার ছুঁড়ে মারছেন তাঁরা।

ভিডিও থেকে এটাও বোঝা যাচ্ছে না যে ঘটনাটি সত্যিই কোনও বিয়ের আসরে ঘটেছে নাকি, সবটাই তৈরি করা মুহূর্ত। তবে দর্শক ভিডিও দেখে চোখ বন্ধ করতে পারছেন না। একজন মন্তব্য করেছেন, ‘‘ইনিই আসল খেলোয়াড়, একে বিরক্ত কোরো না।’’ আর এক জন মন্তব্য বিভাগে শুধু হেসেই গিয়েছেন।

বিয়ের অনুষ্ঠানে ঠিকমতো দাঁড়িয়েও কোনও আচার আচরণ পালনই করতে পারছিলেন না পাত্র বাবলু কুমার। পাত্রকে রীতিমতো টলতে দেখে নববধূ সেখানেই সিদ্ধান্ত নেন বিয়ে করবেন না এই লোকটিকে। দুই পরিবারই রিঙ্কি কুমারীকে বুঝিয়ে সুঝিয়ে বিয়ের পিড়িতে বসানোর চেষ্টা করলেও রাজি হননি তিনি।

রাজস্থানের সীমান্ত জেলা বারমেরের খেজড় কে পাড় গ্রামের বাসিন্দা পাত্র মহেন্দ্র সিং (Mahendra Singh) শনিবার থর এক্সপ্রেসের টিকিট কিনেছিলেন। পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের অমরকোট জেলার সিনোই গ্রামের চাগন কানওয়ারের (Chagan Kanwar) সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার কথা ছিল তাঁর।

কয়েক বছর আগে পাকিস্তান ও ভারতেরর দুই বন্ধুর প্রথমে বিচ্ছেদ পড়ে মিলনের মন ছুঁয়ে যাওয়া গল্প বলেছিল এক বিজ্ঞাপন। দেশ ভাগের সময় আলাদা হয়ে যাওয়া দুই বন্ধুর প্রযুক্তি  কীভাবে মিলিয়ে দিয়েছিল তা আজও  সোশ্যাল মিডিয়ার অন্যতম আলোচ্য বিষয়।  আর এবার মন ছুঁয়ে গেল এক পাক যুবকের বিয়ের গল্প।                

যেকোনো বিয়েতেই নববধূর গয়না ও সাজসজ্জা নিয়ে আলোচনা করা হয়, নববধূকে কেমন লাগছে সেই নিয়েই সকলে আলোচনা করে. কিন্তু পাকিস্তানের এক বর তার সাজসজ্জার জন্য আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে.