Heat

বাদুড়দের মৃতদেহগুলি পরীক্ষার জন্য পাঠান‌ো হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে অত্যধিক গরম ও জলের অভাবে তাদের মৃত্যু হয়েছে।

সেই গবেষণায় দাবি, "১৯৭৬ সালে যে ব্যাপক জল্বায়ু পরিবর্তন লক্ষ্য করা গিয়েছিল, তা ভারতের দক্ষিণ ও পশ্চিম অংশে প্রভাব ফেলেছিল। সেই সময় গরমের সময় বেশ ভালো বৃষ্টি হতো। কিন্তু সেই পরিস্থিতি ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হতে শুরু করে। এরপর উত্তর-পশ্চিম ও পশ্চিম অংশের তাপমাত্রা একধাক্কায় অনেক বেড়ে যায়। দীর্ঘস্থায়ী হয় তাপপ্রবাহ।" আর এই দীর্ঘস্থায়ী তাপপ্রবাহই ভারতের তাপমাত্রা বাড়ার ইঙ্গিত, জানিয়েছে ওই গবেষণা।     

বিশ্ব উষ্ণতায় দুনিয়ার যা দশা, তাতে গাড়ির ভেতরের গরমেই নাকি বেক হয়ে যাচ্ছে বিস্কুট! এমন চোখ ছানাবড়া করা খবর জানিয়েছে নেব্রাস্কার জাতীয় হাওয়া অফিস। তাদের বক্তব্য শুনলে আরও আক্কেল গুড়ুম হবে আপনার। ভারত নয়, এই ঘটনা ঘটেছে আমেরিকায়। সেখানে তাপপ্রবাহের চোটে গাড়ি ভেতরের তাপমাত্রা এতটাই বেড়ে গেছে যে সেখানে দিব্যি বেকড হচ্ছে বিস্কুট!

সবথেকে ভয়ানক তাপপ্রবাহের সাক্ষী দেশ। উত্তর ভারতের চারটি শহরের তাপমাত্রা রেকর্ড ছুঁয়েছে। এই চারটি শহর হল নয়াদিল্লি, রাজস্থানের চুরু, উত্তরপ্রদেশের বান্দা ও এলাহাবাদ।

সোমবার সন্ধ্যাবেলা কেরল এক্সপ্রেসে ছিলেন ওই ব্যক্তিরা। শারীরিক অস্বস্তির কথা জানিয়েছিলেন তাঁরা। ট্রেনটি ঝাঁসি পৌঁছনোর মধ্যেই তাঁরা মারা যান।

গরমে নাজেহাল পশ্চিমবঙ্গবাসীকে আশার কথা শোনাতে পারল না হাওয়া অফিস। সোমবার পূর্বাভাসে হাওয়া অফিস থেকে জানানো হয়েছে, আরও তিন দিন তাপপ্রবাহ চলবে দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে। তারপর আসবে স্বস্তির বর্ষা।

চার মাসের বর্ষার মরশুমে গত পঞ্চাশ বছরের হিসেবে ৯৬ শতাংশ থেকে ১০৪ শতাংশ পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে। সর্বমোট ৮৯ সেন্টিমিটার বৃষ্টি হবে। জুন থেকেই শুরু হবে বৃষ্টি। বেসরকারি আবহাওয়ার পূর্বাভাস প্রদানকারী সংস্থা স্কাইমেটের হিসেবে প্রাক-বর্ষার বৃষ্টির হিসেবে এই বছরের স্থান ১৯৫৪-র পরে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন।

এখন বর্ষা রেখা আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের উপর আছে। আসতে আসতে তা বঙ্গোপসাগর এবং আরব সাগরের বিভিন্ন এলাকার উপর আধিপত্য বিস্তার করছে। এই গোটা প্রক্রিয়া শেষ হতে আরও ২-৩ দিন সময় লেগে যাবে।  তারপরে কেরালার দিকে এগোতে থাকবে বর্ষা।

ভরা গ্রীষ্মের দাবদাহে অস্থির প্রায় গোটা দেশ। এদিন কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেই সঙ্গে অত্যধিক আপেক্ষিক আর্দ্রতা। সকাল থেকেই গরমে নাকাল শহরবাসী। কেবল কলকাতা নয়, দেশের অন্যান্য প্রান্তেও একই ভাবে চুটিয়ে ব্যাট করছে গরম।

দেশের অন্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা সুযোগ পেলেই পাকিস্তানকে আক্রমণ করেন। সেখানে সানি অত্যন্ত সংযত ভূমিকা পালন করলেন। এনডিটিভিকে তিনি বললেন, ‘ছবি আর বাস্তব জীবন আলাদা। সিনেমায় যা সম্ভব সেটা বাস্তবে সম্ভব নয়। আমি আমার নিজের জীবনে সব সময় ইতিবাচক ভূমিকা পালন করেছি। আমার মানসিকতাও ইতিবাচক মনোভাবের পরিচায়ক।’

জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলা সংস্থা সোশ্যাল মিডিয়াতেও সর্বাঙ্গীণভাবে একটি প্রচারের ব্যবস্থা করেছে, যেখানে পরিস্কারভাবে বলে দেওয়া হয়েছে- তাপপ্রবাহ, ঝড় কিংবা বজ্রপাতের সঙ্গে কীভাবে মোকাবিলা করতে হবে।

বাদুড়দের মৃতদেহগুলি পরীক্ষার জন্য পাঠান‌ো হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে অত্যধিক গরম ও জলের অভাবে তাদের মৃত্যু হয়েছে।

সেই গবেষণায় দাবি, "১৯৭৬ সালে যে ব্যাপক জল্বায়ু পরিবর্তন লক্ষ্য করা গিয়েছিল, তা ভারতের দক্ষিণ ও পশ্চিম অংশে প্রভাব ফেলেছিল। সেই সময় গরমের সময় বেশ ভালো বৃষ্টি হতো। কিন্তু সেই পরিস্থিতি ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হতে শুরু করে। এরপর উত্তর-পশ্চিম ও পশ্চিম অংশের তাপমাত্রা একধাক্কায় অনেক বেড়ে যায়। দীর্ঘস্থায়ী হয় তাপপ্রবাহ।" আর এই দীর্ঘস্থায়ী তাপপ্রবাহই ভারতের তাপমাত্রা বাড়ার ইঙ্গিত, জানিয়েছে ওই গবেষণা।     

বিশ্ব উষ্ণতায় দুনিয়ার যা দশা, তাতে গাড়ির ভেতরের গরমেই নাকি বেক হয়ে যাচ্ছে বিস্কুট! এমন চোখ ছানাবড়া করা খবর জানিয়েছে নেব্রাস্কার জাতীয় হাওয়া অফিস। তাদের বক্তব্য শুনলে আরও আক্কেল গুড়ুম হবে আপনার। ভারত নয়, এই ঘটনা ঘটেছে আমেরিকায়। সেখানে তাপপ্রবাহের চোটে গাড়ি ভেতরের তাপমাত্রা এতটাই বেড়ে গেছে যে সেখানে দিব্যি বেকড হচ্ছে বিস্কুট!

সবথেকে ভয়ানক তাপপ্রবাহের সাক্ষী দেশ। উত্তর ভারতের চারটি শহরের তাপমাত্রা রেকর্ড ছুঁয়েছে। এই চারটি শহর হল নয়াদিল্লি, রাজস্থানের চুরু, উত্তরপ্রদেশের বান্দা ও এলাহাবাদ।

সোমবার সন্ধ্যাবেলা কেরল এক্সপ্রেসে ছিলেন ওই ব্যক্তিরা। শারীরিক অস্বস্তির কথা জানিয়েছিলেন তাঁরা। ট্রেনটি ঝাঁসি পৌঁছনোর মধ্যেই তাঁরা মারা যান।

গরমে নাজেহাল পশ্চিমবঙ্গবাসীকে আশার কথা শোনাতে পারল না হাওয়া অফিস। সোমবার পূর্বাভাসে হাওয়া অফিস থেকে জানানো হয়েছে, আরও তিন দিন তাপপ্রবাহ চলবে দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে। তারপর আসবে স্বস্তির বর্ষা।

চার মাসের বর্ষার মরশুমে গত পঞ্চাশ বছরের হিসেবে ৯৬ শতাংশ থেকে ১০৪ শতাংশ পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে। সর্বমোট ৮৯ সেন্টিমিটার বৃষ্টি হবে। জুন থেকেই শুরু হবে বৃষ্টি। বেসরকারি আবহাওয়ার পূর্বাভাস প্রদানকারী সংস্থা স্কাইমেটের হিসেবে প্রাক-বর্ষার বৃষ্টির হিসেবে এই বছরের স্থান ১৯৫৪-র পরে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন।

এখন বর্ষা রেখা আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের উপর আছে। আসতে আসতে তা বঙ্গোপসাগর এবং আরব সাগরের বিভিন্ন এলাকার উপর আধিপত্য বিস্তার করছে। এই গোটা প্রক্রিয়া শেষ হতে আরও ২-৩ দিন সময় লেগে যাবে।  তারপরে কেরালার দিকে এগোতে থাকবে বর্ষা।

ভরা গ্রীষ্মের দাবদাহে অস্থির প্রায় গোটা দেশ। এদিন কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেই সঙ্গে অত্যধিক আপেক্ষিক আর্দ্রতা। সকাল থেকেই গরমে নাকাল শহরবাসী। কেবল কলকাতা নয়, দেশের অন্যান্য প্রান্তেও একই ভাবে চুটিয়ে ব্যাট করছে গরম।

দেশের অন্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা সুযোগ পেলেই পাকিস্তানকে আক্রমণ করেন। সেখানে সানি অত্যন্ত সংযত ভূমিকা পালন করলেন। এনডিটিভিকে তিনি বললেন, ‘ছবি আর বাস্তব জীবন আলাদা। সিনেমায় যা সম্ভব সেটা বাস্তবে সম্ভব নয়। আমি আমার নিজের জীবনে সব সময় ইতিবাচক ভূমিকা পালন করেছি। আমার মানসিকতাও ইতিবাচক মনোভাবের পরিচায়ক।’

জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলা সংস্থা সোশ্যাল মিডিয়াতেও সর্বাঙ্গীণভাবে একটি প্রচারের ব্যবস্থা করেছে, যেখানে পরিস্কারভাবে বলে দেওয়া হয়েছে- তাপপ্রবাহ, ঝড় কিংবা বজ্রপাতের সঙ্গে কীভাবে মোকাবিলা করতে হবে।