Himanta Biswa Sarma

এনডিটিভিকে হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বলেছেন, "কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের গাইডলাইন মেনে এই যাতায়াত নিশ্চিত করা হবে। প্রতি জেলা শাসকের কাছে বিশেষ পাস পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। ওঁরাই আবেদনপত্র খতিয়ে দেখে এই পাস ইস্যু করেছেন"

ক্রমশই কংগ্রেসের অন্দরমহলে বিক্ষোভের আগুন তীব্র হচ্ছে, মধ্যপ্রদেশের সঙ্কটের পর এবার অসমেও শুরু হতে পারে ঘর ভাঙার খেলা, এমনটাই ইঙ্গিত দিলেন সে রাজ্যের বিজেপি নেতা হিমন্ত বিশ্বশর্মা। উত্তর-পূর্বের (Assam) ওই গেরুয়া নেতা দাবি করেছেন যে অসমে কমপক্ষে একজন কংগ্রেস বিধায়ক (Assam Congress) বিজেপিতে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। আরও অন্তত ৩ জন পদ্ম শিবিরে (Assam BJP) যোগ দেওয়া নিয়ে ভাবনাচিন্তা করছেন বলেও জানান তিনি (Himanta Biswa Sarma)। গোটা দেশে যেন ধীরে ধীরে কমছে হাতের শক্তি (Congress)। মধ্যপ্রদেশে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার সঙ্গে পদত্যাগ করেন ২২ কংগ্রেস বিধায়কও, এর জেরেই সঙ্কটে কমল নাথ সরকার, আর এই পরিস্থিতিতে বেজায় চিন্তিত অসম কংগ্রেসও। কেননা আগামী বছরে সে রাজ্যে হতে চলেছে বিধানসভা নির্বাচন, তার আগে যদি হাতের শক্তি কমে যায় তাহলে বিপাকে পড়বে কংগ্রেস।

রাজ্যের সমস্ত সংস্কৃত টোল এবং রাজ্য সরকারি মাদ্রাসা বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অসমের বিজেপি সরকার(Assam government), আগামী ৬ মাসের মধ্যে সেগুলিকে স্কুলে পরিণত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বলেন, রাজ্যের মন্ত্রিসভা ইতিমধ্যেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে সমস্ত মাধ্যমের স্কুলে অসমিয়া ভাষা শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার।

অমিত শাহ জানিয়েছিলেন, অসমে ৭০ লক্ষ শরণার্থী রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ৫ লক্ষ হিন্দু, যাঁদের শিকড় বাংলাদেশে। আসু জানিয়েছিল, তারা অসম চুক্তির কোনও লঙ্ঘন চায় না।

২০১৪ সালেই সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (Citizenship Amendment Act) কথা ভাবা হয়, কেননা তার আগে যেভাবে দেশের বোঝা বাড়িয়েছে কংগ্রেস, সেই ভুলের মাশুল এখন গুণতে হচ্ছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকারকে, বলেন অসমের বিজেপি নেতা হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)।

বিরোধীদের আপত্তি এবং উত্তর-পূর্বে ব্যাপক বিক্ষোভকে উপেক্ষা করেই আজ (সোমবার) লোকসভায় (Lok Sabha) নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল (Citizenship Amendment Bill) পেশ করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Union Home Minister Amit Shah)। অনেকেই বলছেন এটি আসলে অবৈধ অভিবাসন বন্ধের লক্ষ্যে কয়েক দশকের পুরনো চুক্তি বাতিল করার একটি পদক্ষেপ।

মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ পাকিস্তান ও বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিপীড়িত হওয়ার দাবি করে হিমন্ত বলেছিলেন: “আপনি যদি বিশ্বাস করেন যে ধর্মের কারণে দেশ থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হিন্দু অভিবাসীদের আশ্রয় দেওয়া সাম্প্রদায়িক, তবে আমি জানি না যে সাম্প্রদায়িকতা এবং ধর্মনিরপেক্ষতার সংজ্ঞা কী?” তাহলে কি সব ধর্ম নির্বিশেষে সকল শরণার্থীকে আশ্রয় দেওয়া উচিৎ? এই প্রশ্নে অবশ্য অসমের মন্ত্রী বলছেন, “ভারত কোনও ধর্মশালা নয়, তাই না?”

শনিবার অসমের জাতীয় নাগরিকপঞ্জীর(NRC) চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। তারপরেই সমালোচনায় সরব হয়েছে রাজ্যের শাসকদল বিজেপি। তাদের বক্তব্য, অনেক প্রকৃত নাগরিকই তালিকার বাইরে রয়েছেন, বিশেষ করে যাঁরা ১৯৭১ এর আগে বাংলাদেশ থেকে এদেশে এসেছেন। একাধিক ট্যুইটে অসমের মন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা লেখেন, “১৯৭১ এর আগে যাঁরা বাংলাদেশ থেকে শরণার্থী হিসেবে বাংলাদেশ থেকে এসেছিলেন,. সেরকম অনেক নাগরিকেরই নাম বাদ পড়েছে, কারণ, শরণার্থী শংসাপত্র গ্রহণ করেনি কর্তৃপক্ষ”।

Assam NRC: অসমের মন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেছেন, নাগরিকদের জাতীয় নিবন্ধীকরণ বা এনআরসি -র তালিকাটি উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যের বৈধ বাসিন্দাদের চিহ্নিত করা এবং অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের বাতিল করতে কতটা সমর্থ হবে তা নিয়ে সন্দেহ আছে। প্রবীণ এই নেতা এই ইঙ্গিতও দেন যে, এই তালিকা প্রকৃত অর্থেই কতটা বিদেশিদের হাত থেকে অসমকে মুক্তি পেতে সহায়তা করবে সে বিষয়ে সন্দেহ আছে তাঁর।

ভোট পর্ব চলাকালীন বিতর্কে জড়ান পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী। আরামবাগ লোকসভা কেন্দ্রের চন্দ্রকোনায় সভা করতে যাওয়ার সময় রাস্তায় তাঁকে দেখে কয়েকজন জয় শ্রী রাম ধ্বনি দিতে থাকে। গাড়ি থেকে নেমে এসে তাদের দিকে এগিয়ে যান মমতা।

রাহুল গান্ধীর দাবি, বিজেপি নিজেদের নির্বাচনী সুবিধা পাওয়ার লক্ষ্যে উত্তর-পূর্ব ভারতকে ‘বিভক্ত’ করে দেওয়ার খেলায় মেতেছে। যার ফলে শুরু হয়েছে তুমুল অশান্তি।

দলের এক কর্মীসভায় যোগ দিয়ে অসমের অর্থমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্বশর্মা বলেন কোনও অবস্থায় অসমকে কাশ্মীর হতে দেবো না।

এনআরসি নিয়ে মনোমালিন্য। অসমে বিজেপি জোট ছেড়ে বেরিয়ে এল অসম গণপরিষদ।

সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় রবিবার তিনি আরও  বলেন,  ‘ জিন্নাদের বের করতেই অসমে এনআরসি লাগু হয়েছে।’ রাজনৈতিক মহলের একটা  অংশের ধারনা অসমের বাঙালি মুসলমানদের কথাই বলতে চেয়েছেন মন্ত্রী

এনডিটিভিকে হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বলেছেন, "কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের গাইডলাইন মেনে এই যাতায়াত নিশ্চিত করা হবে। প্রতি জেলা শাসকের কাছে বিশেষ পাস পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। ওঁরাই আবেদনপত্র খতিয়ে দেখে এই পাস ইস্যু করেছেন"

ক্রমশই কংগ্রেসের অন্দরমহলে বিক্ষোভের আগুন তীব্র হচ্ছে, মধ্যপ্রদেশের সঙ্কটের পর এবার অসমেও শুরু হতে পারে ঘর ভাঙার খেলা, এমনটাই ইঙ্গিত দিলেন সে রাজ্যের বিজেপি নেতা হিমন্ত বিশ্বশর্মা। উত্তর-পূর্বের (Assam) ওই গেরুয়া নেতা দাবি করেছেন যে অসমে কমপক্ষে একজন কংগ্রেস বিধায়ক (Assam Congress) বিজেপিতে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। আরও অন্তত ৩ জন পদ্ম শিবিরে (Assam BJP) যোগ দেওয়া নিয়ে ভাবনাচিন্তা করছেন বলেও জানান তিনি (Himanta Biswa Sarma)। গোটা দেশে যেন ধীরে ধীরে কমছে হাতের শক্তি (Congress)। মধ্যপ্রদেশে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার সঙ্গে পদত্যাগ করেন ২২ কংগ্রেস বিধায়কও, এর জেরেই সঙ্কটে কমল নাথ সরকার, আর এই পরিস্থিতিতে বেজায় চিন্তিত অসম কংগ্রেসও। কেননা আগামী বছরে সে রাজ্যে হতে চলেছে বিধানসভা নির্বাচন, তার আগে যদি হাতের শক্তি কমে যায় তাহলে বিপাকে পড়বে কংগ্রেস।

রাজ্যের সমস্ত সংস্কৃত টোল এবং রাজ্য সরকারি মাদ্রাসা বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অসমের বিজেপি সরকার(Assam government), আগামী ৬ মাসের মধ্যে সেগুলিকে স্কুলে পরিণত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বলেন, রাজ্যের মন্ত্রিসভা ইতিমধ্যেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে সমস্ত মাধ্যমের স্কুলে অসমিয়া ভাষা শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার।

অমিত শাহ জানিয়েছিলেন, অসমে ৭০ লক্ষ শরণার্থী রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ৫ লক্ষ হিন্দু, যাঁদের শিকড় বাংলাদেশে। আসু জানিয়েছিল, তারা অসম চুক্তির কোনও লঙ্ঘন চায় না।

২০১৪ সালেই সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (Citizenship Amendment Act) কথা ভাবা হয়, কেননা তার আগে যেভাবে দেশের বোঝা বাড়িয়েছে কংগ্রেস, সেই ভুলের মাশুল এখন গুণতে হচ্ছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকারকে, বলেন অসমের বিজেপি নেতা হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)।

বিরোধীদের আপত্তি এবং উত্তর-পূর্বে ব্যাপক বিক্ষোভকে উপেক্ষা করেই আজ (সোমবার) লোকসভায় (Lok Sabha) নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল (Citizenship Amendment Bill) পেশ করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Union Home Minister Amit Shah)। অনেকেই বলছেন এটি আসলে অবৈধ অভিবাসন বন্ধের লক্ষ্যে কয়েক দশকের পুরনো চুক্তি বাতিল করার একটি পদক্ষেপ।

মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ পাকিস্তান ও বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিপীড়িত হওয়ার দাবি করে হিমন্ত বলেছিলেন: “আপনি যদি বিশ্বাস করেন যে ধর্মের কারণে দেশ থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হিন্দু অভিবাসীদের আশ্রয় দেওয়া সাম্প্রদায়িক, তবে আমি জানি না যে সাম্প্রদায়িকতা এবং ধর্মনিরপেক্ষতার সংজ্ঞা কী?” তাহলে কি সব ধর্ম নির্বিশেষে সকল শরণার্থীকে আশ্রয় দেওয়া উচিৎ? এই প্রশ্নে অবশ্য অসমের মন্ত্রী বলছেন, “ভারত কোনও ধর্মশালা নয়, তাই না?”

শনিবার অসমের জাতীয় নাগরিকপঞ্জীর(NRC) চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। তারপরেই সমালোচনায় সরব হয়েছে রাজ্যের শাসকদল বিজেপি। তাদের বক্তব্য, অনেক প্রকৃত নাগরিকই তালিকার বাইরে রয়েছেন, বিশেষ করে যাঁরা ১৯৭১ এর আগে বাংলাদেশ থেকে এদেশে এসেছেন। একাধিক ট্যুইটে অসমের মন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা লেখেন, “১৯৭১ এর আগে যাঁরা বাংলাদেশ থেকে শরণার্থী হিসেবে বাংলাদেশ থেকে এসেছিলেন,. সেরকম অনেক নাগরিকেরই নাম বাদ পড়েছে, কারণ, শরণার্থী শংসাপত্র গ্রহণ করেনি কর্তৃপক্ষ”।

Assam NRC: অসমের মন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেছেন, নাগরিকদের জাতীয় নিবন্ধীকরণ বা এনআরসি -র তালিকাটি উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যের বৈধ বাসিন্দাদের চিহ্নিত করা এবং অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের বাতিল করতে কতটা সমর্থ হবে তা নিয়ে সন্দেহ আছে। প্রবীণ এই নেতা এই ইঙ্গিতও দেন যে, এই তালিকা প্রকৃত অর্থেই কতটা বিদেশিদের হাত থেকে অসমকে মুক্তি পেতে সহায়তা করবে সে বিষয়ে সন্দেহ আছে তাঁর।

ভোট পর্ব চলাকালীন বিতর্কে জড়ান পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী। আরামবাগ লোকসভা কেন্দ্রের চন্দ্রকোনায় সভা করতে যাওয়ার সময় রাস্তায় তাঁকে দেখে কয়েকজন জয় শ্রী রাম ধ্বনি দিতে থাকে। গাড়ি থেকে নেমে এসে তাদের দিকে এগিয়ে যান মমতা।

রাহুল গান্ধীর দাবি, বিজেপি নিজেদের নির্বাচনী সুবিধা পাওয়ার লক্ষ্যে উত্তর-পূর্ব ভারতকে ‘বিভক্ত’ করে দেওয়ার খেলায় মেতেছে। যার ফলে শুরু হয়েছে তুমুল অশান্তি।

দলের এক কর্মীসভায় যোগ দিয়ে অসমের অর্থমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্বশর্মা বলেন কোনও অবস্থায় অসমকে কাশ্মীর হতে দেবো না।

এনআরসি নিয়ে মনোমালিন্য। অসমে বিজেপি জোট ছেড়ে বেরিয়ে এল অসম গণপরিষদ।

সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় রবিবার তিনি আরও  বলেন,  ‘ জিন্নাদের বের করতেই অসমে এনআরসি লাগু হয়েছে।’ রাজনৈতিক মহলের একটা  অংশের ধারনা অসমের বাঙালি মুসলমানদের কথাই বলতে চেয়েছেন মন্ত্রী