Hindu Hostel

হিন্দু হস্টেলের (Hindu Hostel) এক এবং দু’নম্বর ওয়ার্ড খুললেও এখনও খোলেনি তিন, চার এবং পাঁচ নম্বর ওয়ার্ড। অবিলম্বে ওই তিনটি ওয়ার্ড সংস্কারে হাত দিতে হবে, এই দাবি-সহ আরও বেশ কয়েকটি দাবিতে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিনকে ঘেরাও করে রেখেছিলেন আন্দোলনকারী পড়ুয়ারা। টানা ৬ দিন ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ে (Presidency University) নিজের কার্যালয়েই আটকে ছিলেন ডিন অরুণকুমার মাইতি। ফলে বুধবার তাঁর কার্যালয়ের সামনে অবস্থানরত পড়ুয়ারা ঘুমিয়ে পড়ার সুযোগে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চুপিসাড়ে পালাতে হল তাঁকে। ১৩ ফেব্রুয়ারি বিকেল সাড়ে ৩টে থেকে একটানা নিজের কার্যালয়ে আটক অবস্থায় ছিলেন তিনি।

আগামী  এক সপ্তাহের মধ্যেই ১৩০ বছরের পুরনো  হস্টেলের একটি অংশে থাকতে পারবেন তাঁরা। পূর্ত দপ্তরের থেকে সবুজ সংকেত পাওয়ার পর সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অনুরাধা লোহিয়া এই খবর জানিয়েছেন।

হিন্দু হস্টেল ফেরত পাওয়ার ব্যাপারে আশ্বাস পেয়েই অনশন তুলে নিলেন আন্দোলোন রত পড়ুয়ারা। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে লিখিত ভাবে  জানানো হয়েছে আগামী মাসের মাঝামাঝি সময়ের হিন্দু হস্টেলে ছাত্রদের থাকার ব্যবস্থা করা হবে। সায়ন চক্রবর্তি নামে এক  পড়ুয়া জানিয়েছেন লিখিত আশ্বাস মেলায় অনশন উঠেছে। পাশাপাশি অনশন চলাকালীন অসুস্থ হয়ে  পড়া পড়ুয়াদের চিকিৎসার খরচও  দেবে বিশ্ববিদ্যালয়।       

শনিবার সকাল পর্যন্ত অনশন ওঠেনি। পুরনো দাবির সঙ্গে  আরও কতগুলি বিষয় যুক্ত করে দিয়েছে পড়ুয়ারা। তাঁদের দাবি যতদিন না হস্টেল হাতে আসছে  ততদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি ঘরে তাঁদের থাকতে দেওয়া হোক। আর তাছাড়া পড়ুয়াদের সমস্ত জিনিসপত্র নিউটাউনের আবাসন থেকে কলেজস্ট্রিটে নিয়ে আসার দাবিও করেছে পড়ুয়ারা।

হিন্দু হোস্টেল নিয়ে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিক্ষোভ এবার পৌঁছে গেল আমরণ অনশনে।

presidency university: প্রায় দুশোজন পড়ুয়া “উই ওয়ান্ট হিন্দু হোস্টেল” প্ল্যাকার্ড নিয়ে মিছিলটি কলেজ স্ট্রিট ক্যাম্পাস থেকে শুরু করে রানি রাসমণি অ্যাভিনিউতে শেষ করে।

প্রতিষ্ঠানটির 200 বছরের ঐতিহ্যময় ইতিহাসে এমন জৌলুসহীন সমাবর্তন অনুষ্ঠান সম্ভবত কখনওই হয়নি (Presidency University Students Protest)।

ডি লিট পেলেন অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় এবং বিজ্ঞানী সিএনআর রাওকে। 

বিক্ষুব্ধ ছাত্র আন্দোলনের কারণে আজ সমাবর্তন অনুষ্ঠান হচ্ছে না প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ে।

প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অনুরাধা লোহিয়া গতকাল বিক্ষুব্ধ ছাত্রদের সঙ্গে ফের দেখা করলেন। গত দিনদিনে এই নিয়ে দ্বিতীয়বার।

পড়ুয়াদের দাবি, তারা হিন্দু হোস্টেলে ফিরে যেতে চায়। কারণ, ওই হোস্টেলটি তাদের ক্যাম্পাসের কাছে অবস্থিত এবং তাতে তাদের সময়ও বাঁচবে।

হিন্দু হস্টেলের (Hindu Hostel) এক এবং দু’নম্বর ওয়ার্ড খুললেও এখনও খোলেনি তিন, চার এবং পাঁচ নম্বর ওয়ার্ড। অবিলম্বে ওই তিনটি ওয়ার্ড সংস্কারে হাত দিতে হবে, এই দাবি-সহ আরও বেশ কয়েকটি দাবিতে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিনকে ঘেরাও করে রেখেছিলেন আন্দোলনকারী পড়ুয়ারা। টানা ৬ দিন ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ে (Presidency University) নিজের কার্যালয়েই আটকে ছিলেন ডিন অরুণকুমার মাইতি। ফলে বুধবার তাঁর কার্যালয়ের সামনে অবস্থানরত পড়ুয়ারা ঘুমিয়ে পড়ার সুযোগে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চুপিসাড়ে পালাতে হল তাঁকে। ১৩ ফেব্রুয়ারি বিকেল সাড়ে ৩টে থেকে একটানা নিজের কার্যালয়ে আটক অবস্থায় ছিলেন তিনি।

আগামী  এক সপ্তাহের মধ্যেই ১৩০ বছরের পুরনো  হস্টেলের একটি অংশে থাকতে পারবেন তাঁরা। পূর্ত দপ্তরের থেকে সবুজ সংকেত পাওয়ার পর সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অনুরাধা লোহিয়া এই খবর জানিয়েছেন।

হিন্দু হস্টেল ফেরত পাওয়ার ব্যাপারে আশ্বাস পেয়েই অনশন তুলে নিলেন আন্দোলোন রত পড়ুয়ারা। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে লিখিত ভাবে  জানানো হয়েছে আগামী মাসের মাঝামাঝি সময়ের হিন্দু হস্টেলে ছাত্রদের থাকার ব্যবস্থা করা হবে। সায়ন চক্রবর্তি নামে এক  পড়ুয়া জানিয়েছেন লিখিত আশ্বাস মেলায় অনশন উঠেছে। পাশাপাশি অনশন চলাকালীন অসুস্থ হয়ে  পড়া পড়ুয়াদের চিকিৎসার খরচও  দেবে বিশ্ববিদ্যালয়।       

শনিবার সকাল পর্যন্ত অনশন ওঠেনি। পুরনো দাবির সঙ্গে  আরও কতগুলি বিষয় যুক্ত করে দিয়েছে পড়ুয়ারা। তাঁদের দাবি যতদিন না হস্টেল হাতে আসছে  ততদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি ঘরে তাঁদের থাকতে দেওয়া হোক। আর তাছাড়া পড়ুয়াদের সমস্ত জিনিসপত্র নিউটাউনের আবাসন থেকে কলেজস্ট্রিটে নিয়ে আসার দাবিও করেছে পড়ুয়ারা।

হিন্দু হোস্টেল নিয়ে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিক্ষোভ এবার পৌঁছে গেল আমরণ অনশনে।

presidency university: প্রায় দুশোজন পড়ুয়া “উই ওয়ান্ট হিন্দু হোস্টেল” প্ল্যাকার্ড নিয়ে মিছিলটি কলেজ স্ট্রিট ক্যাম্পাস থেকে শুরু করে রানি রাসমণি অ্যাভিনিউতে শেষ করে।

প্রতিষ্ঠানটির 200 বছরের ঐতিহ্যময় ইতিহাসে এমন জৌলুসহীন সমাবর্তন অনুষ্ঠান সম্ভবত কখনওই হয়নি (Presidency University Students Protest)।

ডি লিট পেলেন অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় এবং বিজ্ঞানী সিএনআর রাওকে। 

বিক্ষুব্ধ ছাত্র আন্দোলনের কারণে আজ সমাবর্তন অনুষ্ঠান হচ্ছে না প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ে।

প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অনুরাধা লোহিয়া গতকাল বিক্ষুব্ধ ছাত্রদের সঙ্গে ফের দেখা করলেন। গত দিনদিনে এই নিয়ে দ্বিতীয়বার।

পড়ুয়াদের দাবি, তারা হিন্দু হোস্টেলে ফিরে যেতে চায়। কারণ, ওই হোস্টেলটি তাদের ক্যাম্পাসের কাছে অবস্থিত এবং তাতে তাদের সময়ও বাঁচবে।