Hunger Strike

স্বাতী মালিওয়াল তাঁর টুইটার অ্যাকাউন্টে যে ছবি পোস্ট করেছেন, তাতে দেখা যাচ্ছে, দিল্লি পুলিশ রাতারাতি অনশনের পরিকল্পিত স্থানে ব্যারিকেড গঠন করেছে।

দীর্ঘদিন ধরেই চত্বরে হস্তশিল্পের একাধিক দোকান দিয়েছেন হস্তশিল্পীরা। সরকারের কাছে ইউনিভার্সিটির জমি থেকে দ্রুত স্টল সরানোর অনুরোধ জানানোর পরেও নাকি কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। তাই বাধ্য হয়েই তিনি এই অনশনের পথে হেঁটেছেন।

অনশন তুলে নিয়ে দ্রুত জায়গা খালি করার জন্য প্রশাসনের তরফে চাপ দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ চাকরিপ্রার্থীদের অনেকের।                                        

তিনি বলেন, "জোট করার ব্যাপারে সমস্ত প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে কংগ্রেস। তারা অত্যন্ত কঠোরভাবে নাকচ করেছে এই প্রস্তাব"।

রাজ্যের জন্য বিভিন্ন দাবি নিয়ে দিল্লিতে অনশনে বসলেন অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নায়ডু। তাঁকে সমর্থন জানানলেন তৃণমূল নেত্রী তথা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

প্রথমে এক বছরের জন্য সাসপেন্ড করা হয় পড়ুয়াদের। পরে তা কমিয়ে করা হয় ছ’ মাস। কিন্তু এবার শাস্তি প্রত্যাহারের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়েছে।

হিন্দু হস্টেল ফেরত পাওয়ার ব্যাপারে আশ্বাস পেয়েই অনশন তুলে নিলেন আন্দোলোন রত পড়ুয়ারা। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে লিখিত ভাবে  জানানো হয়েছে আগামী মাসের মাঝামাঝি সময়ের হিন্দু হস্টেলে ছাত্রদের থাকার ব্যবস্থা করা হবে। সায়ন চক্রবর্তি নামে এক  পড়ুয়া জানিয়েছেন লিখিত আশ্বাস মেলায় অনশন উঠেছে। পাশাপাশি অনশন চলাকালীন অসুস্থ হয়ে  পড়া পড়ুয়াদের চিকিৎসার খরচও  দেবে বিশ্ববিদ্যালয়।       

শনিবার সকাল পর্যন্ত অনশন ওঠেনি। পুরনো দাবির সঙ্গে  আরও কতগুলি বিষয় যুক্ত করে দিয়েছে পড়ুয়ারা। তাঁদের দাবি যতদিন না হস্টেল হাতে আসছে  ততদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি ঘরে তাঁদের থাকতে দেওয়া হোক। আর তাছাড়া পড়ুয়াদের সমস্ত জিনিসপত্র নিউটাউনের আবাসন থেকে কলেজস্ট্রিটে নিয়ে আসার দাবিও করেছে পড়ুয়ারা।

হিন্দু হোস্টেল নিয়ে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিক্ষোভ এবার পৌঁছে গেল আমরণ অনশনে।

প্রথম বর্ষের পড়ুয়াদের সঙ্গেই, 2015-16, 2016-17  ও 2017-18 মরশুমের পড়ুয়াদেরও নতুন দশ তলার হোস্টেলটিতে রাখার সিদ্ধান্ত নিল মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালের অনির্দিষ্টকালীন অনশন রবিবার পড়ে গেল চতুর্দশ দিনে। এখনও ঘুম ভাঙল না কর্তৃপক্ষের।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মসমিতি জানিয়েছে, কলা বিভাগের ছ'টি বিষয়- বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস, তুলনামূলক সাহিত্য, রাষ্ট্রবিজ্ঞান এবং দর্শন-এর জন্য প্রবেশিকা পরীক্ষা নেওয়া হবে

পড়ুয়াদের দাবি রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের চাপের কাছে নতিস্বীকার করে কলা বিভাগের ছটি বিষয়ের প্রবেশিকা পরীক্ষা নেওয়ার কথা বলেও সিদ্ধান্ত বদলেছে বিশ্ববিদ্যালয়। এই দাবিকে সামনে রেখে 6  জুলাই থেকে অনশনে বসেছেন  কলা বিভাগের জনা কুড়ি পড়ুয়া।

স্বাতী মালিওয়াল তাঁর টুইটার অ্যাকাউন্টে যে ছবি পোস্ট করেছেন, তাতে দেখা যাচ্ছে, দিল্লি পুলিশ রাতারাতি অনশনের পরিকল্পিত স্থানে ব্যারিকেড গঠন করেছে।

দীর্ঘদিন ধরেই চত্বরে হস্তশিল্পের একাধিক দোকান দিয়েছেন হস্তশিল্পীরা। সরকারের কাছে ইউনিভার্সিটির জমি থেকে দ্রুত স্টল সরানোর অনুরোধ জানানোর পরেও নাকি কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। তাই বাধ্য হয়েই তিনি এই অনশনের পথে হেঁটেছেন।

অনশন তুলে নিয়ে দ্রুত জায়গা খালি করার জন্য প্রশাসনের তরফে চাপ দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ চাকরিপ্রার্থীদের অনেকের।                                        

তিনি বলেন, "জোট করার ব্যাপারে সমস্ত প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে কংগ্রেস। তারা অত্যন্ত কঠোরভাবে নাকচ করেছে এই প্রস্তাব"।

রাজ্যের জন্য বিভিন্ন দাবি নিয়ে দিল্লিতে অনশনে বসলেন অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নায়ডু। তাঁকে সমর্থন জানানলেন তৃণমূল নেত্রী তথা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

প্রথমে এক বছরের জন্য সাসপেন্ড করা হয় পড়ুয়াদের। পরে তা কমিয়ে করা হয় ছ’ মাস। কিন্তু এবার শাস্তি প্রত্যাহারের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়েছে।

হিন্দু হস্টেল ফেরত পাওয়ার ব্যাপারে আশ্বাস পেয়েই অনশন তুলে নিলেন আন্দোলোন রত পড়ুয়ারা। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে লিখিত ভাবে  জানানো হয়েছে আগামী মাসের মাঝামাঝি সময়ের হিন্দু হস্টেলে ছাত্রদের থাকার ব্যবস্থা করা হবে। সায়ন চক্রবর্তি নামে এক  পড়ুয়া জানিয়েছেন লিখিত আশ্বাস মেলায় অনশন উঠেছে। পাশাপাশি অনশন চলাকালীন অসুস্থ হয়ে  পড়া পড়ুয়াদের চিকিৎসার খরচও  দেবে বিশ্ববিদ্যালয়।       

শনিবার সকাল পর্যন্ত অনশন ওঠেনি। পুরনো দাবির সঙ্গে  আরও কতগুলি বিষয় যুক্ত করে দিয়েছে পড়ুয়ারা। তাঁদের দাবি যতদিন না হস্টেল হাতে আসছে  ততদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি ঘরে তাঁদের থাকতে দেওয়া হোক। আর তাছাড়া পড়ুয়াদের সমস্ত জিনিসপত্র নিউটাউনের আবাসন থেকে কলেজস্ট্রিটে নিয়ে আসার দাবিও করেছে পড়ুয়ারা।

হিন্দু হোস্টেল নিয়ে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিক্ষোভ এবার পৌঁছে গেল আমরণ অনশনে।

প্রথম বর্ষের পড়ুয়াদের সঙ্গেই, 2015-16, 2016-17  ও 2017-18 মরশুমের পড়ুয়াদেরও নতুন দশ তলার হোস্টেলটিতে রাখার সিদ্ধান্ত নিল মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালের অনির্দিষ্টকালীন অনশন রবিবার পড়ে গেল চতুর্দশ দিনে। এখনও ঘুম ভাঙল না কর্তৃপক্ষের।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মসমিতি জানিয়েছে, কলা বিভাগের ছ'টি বিষয়- বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস, তুলনামূলক সাহিত্য, রাষ্ট্রবিজ্ঞান এবং দর্শন-এর জন্য প্রবেশিকা পরীক্ষা নেওয়া হবে

পড়ুয়াদের দাবি রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের চাপের কাছে নতিস্বীকার করে কলা বিভাগের ছটি বিষয়ের প্রবেশিকা পরীক্ষা নেওয়ার কথা বলেও সিদ্ধান্ত বদলেছে বিশ্ববিদ্যালয়। এই দাবিকে সামনে রেখে 6  জুলাই থেকে অনশনে বসেছেন  কলা বিভাগের জনা কুড়ি পড়ুয়া।