Jagan Reddy

কিন্তু ২০১৯-এর ভোটে ক্ষমতা হাত বদল হওয়ার পর সেই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে সংশোধিত বিল আনে জগন্মোহন সরকার। যে বিলে উল্লেখ, বিধানসভার রাজধানী অমরাবতী, প্রশাসনিক রাজধানী ভাইজ্যাগ আর আইন রাজধানী হিসেবে কুরনুলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে।

বিজেপি-পন্থী না বিজেপি-বিরোধী? এই প্রশ্নে সমতা বজায় রেখে চলতে চাইছেন কে চন্দ্রশেখর রাও (কেসিআর)  আর জগন্মোহন রেড্ডি। তেলেঙ্গানা এবং অন্ধ্রপ্রদেশ; পড়শি এই দুই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, তাঁদের রাজ্যে এনআরসি আর সিএএ লাগু করার ব্যাপারে জল মেপে এগোতে চাইছেন। কেন্দ্র এবং মুসলিম সম্প্রদায়; এই দুটো ফ্যাক্টরের ওপর থাকা রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার হিসেবে কষেই সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন তাঁরা, জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। 

অন্ধ্র প্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু এবং তাঁর তেলুগু দেশম পার্টির একাধিক নেতা YS Jagan Mohan Reddy পরিচালিত সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ বিক্ষোভে যাতে অংশ নিতে না পারেন তার জন্য তাঁদের গৃহবন্দী করে রাখা হল।

ওয়াইএসআর কংগ্রেসের (YSR Congress Chief)  প্রধান জানান ২৫ সদস্যের মন্ত্রিসভা তৈরি হবে। রাজ্যের সমস্ত সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব থাকবে মন্ত্রিসভায় আগামীকাল নতুন মন্ত্রীরা শপথ নেবেন বলে জানা গিয়েছে।

প্রায় ৩০,০০০ লোকের সামনে অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন জগন্মোহন রেড্ডি। তাঁর দল এবারের নির্বাচনে বিরাট জয় পেয়েছে। প্রসঙ্গত, অন্ধ্রপ্রদেশ দ্বিখণ্ডিত হওয়ার পরে তিনি হলেন রাজ্যের দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রী।

রেড্ডি নির্বাচনের প্রচারসভাগুলিতে জানিয়েছিলেন জাতীয় পর্যায়ে সেই দলকেই তিনি সমর্থন করবেন, যারা অন্ধ্রপ্রদেশকে এই স্টেটাস পেতে সাহায্য করবে

জোটের রাস্তায় না হেঁটে তিনটি দলই আলাদা আলাদা লড়াই করছে  এবার। ২০১৪ সালের ভোটের তথ্য  বলছে শাসক আর বিরোধীদের মধ্যে ভোট শতাংশে খুব একটা ফারাক নেই। শাসক পেয়েছিল  ৪৭.৭ শতাংশ ভোট আর বিরোধীরা পেয়েছিল ৪৫.৪ শতাংশ ভোট। মানে  ২ শতাংশের মতো ভোট বেশি পেয়েছিল টিডিপি।     

বিশাখাপত্তনম বিমান বন্দরে আক্রান্ত ওয়াইএসআর কংগ্রেসের প্রধান জগমোহন রেড্ডি। অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির ছুড়ির আঘাতে আহত জগমোহন।

কিন্তু ২০১৯-এর ভোটে ক্ষমতা হাত বদল হওয়ার পর সেই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে সংশোধিত বিল আনে জগন্মোহন সরকার। যে বিলে উল্লেখ, বিধানসভার রাজধানী অমরাবতী, প্রশাসনিক রাজধানী ভাইজ্যাগ আর আইন রাজধানী হিসেবে কুরনুলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে।

বিজেপি-পন্থী না বিজেপি-বিরোধী? এই প্রশ্নে সমতা বজায় রেখে চলতে চাইছেন কে চন্দ্রশেখর রাও (কেসিআর)  আর জগন্মোহন রেড্ডি। তেলেঙ্গানা এবং অন্ধ্রপ্রদেশ; পড়শি এই দুই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, তাঁদের রাজ্যে এনআরসি আর সিএএ লাগু করার ব্যাপারে জল মেপে এগোতে চাইছেন। কেন্দ্র এবং মুসলিম সম্প্রদায়; এই দুটো ফ্যাক্টরের ওপর থাকা রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার হিসেবে কষেই সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন তাঁরা, জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। 

অন্ধ্র প্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু এবং তাঁর তেলুগু দেশম পার্টির একাধিক নেতা YS Jagan Mohan Reddy পরিচালিত সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ বিক্ষোভে যাতে অংশ নিতে না পারেন তার জন্য তাঁদের গৃহবন্দী করে রাখা হল।

ওয়াইএসআর কংগ্রেসের (YSR Congress Chief)  প্রধান জানান ২৫ সদস্যের মন্ত্রিসভা তৈরি হবে। রাজ্যের সমস্ত সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব থাকবে মন্ত্রিসভায় আগামীকাল নতুন মন্ত্রীরা শপথ নেবেন বলে জানা গিয়েছে।

প্রায় ৩০,০০০ লোকের সামনে অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন জগন্মোহন রেড্ডি। তাঁর দল এবারের নির্বাচনে বিরাট জয় পেয়েছে। প্রসঙ্গত, অন্ধ্রপ্রদেশ দ্বিখণ্ডিত হওয়ার পরে তিনি হলেন রাজ্যের দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রী।

রেড্ডি নির্বাচনের প্রচারসভাগুলিতে জানিয়েছিলেন জাতীয় পর্যায়ে সেই দলকেই তিনি সমর্থন করবেন, যারা অন্ধ্রপ্রদেশকে এই স্টেটাস পেতে সাহায্য করবে

জোটের রাস্তায় না হেঁটে তিনটি দলই আলাদা আলাদা লড়াই করছে  এবার। ২০১৪ সালের ভোটের তথ্য  বলছে শাসক আর বিরোধীদের মধ্যে ভোট শতাংশে খুব একটা ফারাক নেই। শাসক পেয়েছিল  ৪৭.৭ শতাংশ ভোট আর বিরোধীরা পেয়েছিল ৪৫.৪ শতাংশ ভোট। মানে  ২ শতাংশের মতো ভোট বেশি পেয়েছিল টিডিপি।     

বিশাখাপত্তনম বিমান বন্দরে আক্রান্ত ওয়াইএসআর কংগ্রেসের প্রধান জগমোহন রেড্ডি। অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির ছুড়ির আঘাতে আহত জগমোহন।