Jai

জাতীয়তাবাদের ভাবনা ও ভারত মাতা কি জয় স্লোগানের অপব্যাবহার করা হচ্ছে। আর মৌলবাদ এবং আবেগের পরিসর প্রতিষ্ঠা করার প্রয়াস এর নেপথ্যে কাজ করছে। শনিবার বিজেপিকে কটাক্ষ করে এমন সমালোচনা করলেন মনমোহন সিং।

আমি নিশ্চিত, শেষের গানের ছন্দে নেচে উঠবেন ট্রাম্পও, জানান কৈলাস খের।

"জয় শ্রীরাম” (Jai Shri Ram) স্লোগান দেওয়ায় দক্ষিণ ২৪ পরগনায় দলের এক কর্মীকে তৃণমূল কর্মীরা গুলি করেছে বলে অভিযোগ করল বিজেপি (BJP)। যদিও সেই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস  (TMC)। পুলিশ জানিয়েছে, রামপ্রসাদ মণ্ডল নামে এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে সনাক্ত করা গিয়েছে, তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

প্রকাশ্যে এল এক চাঞ্চল্যকর ভিডিও যেখানে দেখা যাচ্ছে ঝাড়খণ্ড বিধানসভার বাইরে কংগ্রেসের মুসলিম বিধায়ককে "জয় শ্রী রাম" বলার জন্যে জবরদস্তি করছেন ঝাড়খণ্ডের এক মন্ত্রী। এই ভিডিও প্রকাশ্যে আসার পরেই ফের একবার জয় শ্রী রাম বিতর্ক দানা বেঁধেছে। "ইরফান ভাই, আমি আপনাকে জোর গলায় 'জয় শ্রী রাম' বলার জন্যে অনুরোধ করছি", রীতিমতো কংগ্রেস বিধায়ক ইরফান আনসারিকে ধরে নিয়ে বলতে  শোনা যায় বিজেপি সরকারের ওই মন্ত্রী সি পি সিংকে। 

“জয় শ্রীরাম” স্লোগানকে কেন্দ্র করে দুটি পৃথক ঘটনায় সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা তৈরি হওয়ায় আসানসোলে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবা। অভিযোগ, সোমবার তিনজন মুসলিম যুবককে “জয় শ্রীরাম” স্লোগান দিতে বলা হয়। একটি ঘটনায় ৪০ বছর বয়সী এক ব্যক্তিকে মারধরের অভিযোগ ওঠে। অন্য ঘটনায় অভিযুক্তদের থেকে দুই স্কুলপড়ুয়া পালিয়ে যায় বলে জানা গিয়েছে। দুটি ঘটনারই তদন্ত করছে আসানসোল পুলিশ। যদিও ঘটনার এখনও কোনও পূর্ণাঙ্গ প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

দেশে ক্রমবর্ধমান ঘৃণার রাজনীতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে দেশের ৪৯ জন বিশিষ্ট ব্যক্তির চিঠি লেখার পরের দিনেই খোলা চিঠি তৃণমূল সাংসদ নুসরৎ জাহানের।মানুষের জীবনের মূল্য মনে করিয়ে দিয়ে যেভাবে কিছু লোক আইন হাতে তুলে নিচ্ছে সে বিষয়ে সমালোচনা করলেন অভিনেত্রী তথা সাংসদ।

“জয় মমতা”(Jai Mamata) স্লোগানকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠল রাজ্যের শিক্ষাঙ্গন। “জয় মমতা” এবং “তৃণমূল কংগ্রেস জিন্দাবাদ” (Trinamool Zindabad) স্লোগান দেওয়া নিয়ে কলেজের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ঝগড়া থামাতে গিয়ে আক্রান্ত হলেন হুগলির নবগ্রাম হিরালাল কলেজের এক শিক্ষক। পুলিশ জানিয়েছে, যে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে স্লোগান দেওয়া নিয়ে অশান্তি এবং শিক্ষক সুব্রত চট্টোপাধ্যায়কে মারধর করা হয়, বৃহস্পতিবার তাদের মধ্যে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতরা কলেজের পড়ুয়া নয় বলে জানিয়েছে পুলিশ।

“জয় শ্রীরাম” স্লোগান নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে পারদ চড়েছে। বিভিন্ন জায়গাচ স্লোগান দেওয়াকে কেন্দ্র করে অশান্তিও হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে “জয় শ্রীরাম” স্লোগানকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা, বিভিন্ন জায়গায় গণপিটুনির মতো “দুঃখজনক ঘটনা” নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখলেন চিত্রতারকা অপর্ণা সেন, ঐতিহাসিক রামচন্দ্র গুহসহ বিশিষ্টরা। অভিনেত্রী অপর্ণা সেন, ঐতিহাসিক রামচন্দ্র গুহর স্বাক্ষর করা ওই চিঠিতে লেখা হয়েছে, “প্রিয় প্রধানমন্ত্রী...মুসলিম, দলিতসহ অন্যান্য সংখ্যালঘুদের পিটিয়ে মারার ঘটনা শীঘ্রই বন্ধ হওয়া দরকার। আমরা ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর তথ্য দেখে অবাক হয়েছি, সেখানে বলা হয়েছে, ২০১৬-এ নৃশংস এই ধরণের ঘটনার সংখ্যা ৮৪০-এর কম নয়। দোষীদের শাস্তি দেওয়ার হারও নির্দিষ্টহারে কম”।

সালমা আনসারি জানিয়েছেন, আলিগড়ে তিনি যে মাদ্রাসাটি চালান সেই মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে একই সঙ্গে একটি মন্দির ও একটি মসজিদ নির্মাণ করবেন। তাঁর মতে, এর ফলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় থাকবে। পাশাপাশি ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক প্রতিহিংসার পরিমণ্ডলে ছাত্রছাত্রীদের নিরাপত্তাও বজায় থাকবে।

.গণপিটুনির মতো অপরাধ দমন করার জন্য যথেষ্ঠ আইন রয়েছে বলে জানালেন কেন্দ্রীয় সংখ্যালঘু বিষয়কমন্ত্রী মুক্তার আব্বাস নাকভি।

নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অর্মত্য সেনের(Amartya Sen) “জয় শ্রীরাম” (Jai Shri Ram ) নিয়ে করা মন্তব্য এবং তাঁর ছবি দিয়ে পোস্টার পড়ল শহরের রাস্তায়। ৫ জুলাই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি আলোচনাসভায় যোগ দেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অর্মত্য সেন(Amartya Sen)।

তবরেজ আনসারিকে একটি মোটরসাইকেলের চুরি করার অভিযোগে ধরে গণপিটুনি দেয় জনতা, "জয় শ্রী রাম" বলতেও বাধ্য করা হয় তাঁকে,কয়েক ঘণ্টা গণধোলাইয়ের পর তাবরেজ অচৈতন্য হয়ে পড়লে তাঁকে তুলে দেওয়া হয় পুলিশের হাতে,চারদিন পর পুলিশ হেফাজতেই মৃত্যু হয় তাঁর

রাজ্য জুড়ে জয় শ্রীরাম স্লোগান নিয়ে লাগামছাড়া হিংসাত্মক কার্যকলাপের সমালোচনা করে সম্প্রতি মুখ খুলেছিলেন দেশের নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন। তাঁর কথায়, জয় শ্রীরাম ধ্বনি এখন মানুষ মারার মন্ত্র। যেখানেই এই ধ্বনি শোনা যাচ্ছে সেখানেই বেধড়ক মারধর খাচ্ছেন মানুষ। এই সংস্কৃতি বাংলার সংস্কৃতি নয়।  অর্থনীতিবিদের এই মন্তব্য নিয়ে এবার সরব হলেন তথাগত রায়। মেঘালয়ের রাজ্যপাল রোববার সমালোচনা করে বলেন, অমর্ত্য সেন অর্থনীতিতে নোবেল পেয়েছেন। রাজনীতিতে নয়। তাই তাঁর উচিত নিজের বিষয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকা। রাজনীতি নিয়ে যত কম বলবেন ততই মঙ্গল।

বরিষ্ঠ তৃণমূল কংগ্রেস নেতা গৌরীশংকর দত্ত অবশ্য এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, বিষয়টি “সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত।” তাঁর কথায়, “এটি একটি ভিত্তিহীন অভিযোগ। জয় শ্রী রাম বলার জন্য মোটেও মারা হয়নি। মদ খেয়ে মহিলাদের সঙ্গে অভব্য আচরণ করার জন্যই এই ঘটনা ঘটে। আমাদের দলের কর্মীরা ঘটনাটির সঙ্গে জড়িত নয়।”

দিলীপ ঘোষ বলেন, "অমর্ত্য সেন বিদেশে থাকেন, উনি এই রাজ্যের অন্দরের খবর সম্পর্কে সচেতন নন। উনি বিদেশে থাকলেই সবার জন্য ভালো।”

জাতীয়তাবাদের ভাবনা ও ভারত মাতা কি জয় স্লোগানের অপব্যাবহার করা হচ্ছে। আর মৌলবাদ এবং আবেগের পরিসর প্রতিষ্ঠা করার প্রয়াস এর নেপথ্যে কাজ করছে। শনিবার বিজেপিকে কটাক্ষ করে এমন সমালোচনা করলেন মনমোহন সিং।

আমি নিশ্চিত, শেষের গানের ছন্দে নেচে উঠবেন ট্রাম্পও, জানান কৈলাস খের।

"জয় শ্রীরাম” (Jai Shri Ram) স্লোগান দেওয়ায় দক্ষিণ ২৪ পরগনায় দলের এক কর্মীকে তৃণমূল কর্মীরা গুলি করেছে বলে অভিযোগ করল বিজেপি (BJP)। যদিও সেই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস  (TMC)। পুলিশ জানিয়েছে, রামপ্রসাদ মণ্ডল নামে এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে সনাক্ত করা গিয়েছে, তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

প্রকাশ্যে এল এক চাঞ্চল্যকর ভিডিও যেখানে দেখা যাচ্ছে ঝাড়খণ্ড বিধানসভার বাইরে কংগ্রেসের মুসলিম বিধায়ককে "জয় শ্রী রাম" বলার জন্যে জবরদস্তি করছেন ঝাড়খণ্ডের এক মন্ত্রী। এই ভিডিও প্রকাশ্যে আসার পরেই ফের একবার জয় শ্রী রাম বিতর্ক দানা বেঁধেছে। "ইরফান ভাই, আমি আপনাকে জোর গলায় 'জয় শ্রী রাম' বলার জন্যে অনুরোধ করছি", রীতিমতো কংগ্রেস বিধায়ক ইরফান আনসারিকে ধরে নিয়ে বলতে  শোনা যায় বিজেপি সরকারের ওই মন্ত্রী সি পি সিংকে। 

“জয় শ্রীরাম” স্লোগানকে কেন্দ্র করে দুটি পৃথক ঘটনায় সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা তৈরি হওয়ায় আসানসোলে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবা। অভিযোগ, সোমবার তিনজন মুসলিম যুবককে “জয় শ্রীরাম” স্লোগান দিতে বলা হয়। একটি ঘটনায় ৪০ বছর বয়সী এক ব্যক্তিকে মারধরের অভিযোগ ওঠে। অন্য ঘটনায় অভিযুক্তদের থেকে দুই স্কুলপড়ুয়া পালিয়ে যায় বলে জানা গিয়েছে। দুটি ঘটনারই তদন্ত করছে আসানসোল পুলিশ। যদিও ঘটনার এখনও কোনও পূর্ণাঙ্গ প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

দেশে ক্রমবর্ধমান ঘৃণার রাজনীতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে দেশের ৪৯ জন বিশিষ্ট ব্যক্তির চিঠি লেখার পরের দিনেই খোলা চিঠি তৃণমূল সাংসদ নুসরৎ জাহানের।মানুষের জীবনের মূল্য মনে করিয়ে দিয়ে যেভাবে কিছু লোক আইন হাতে তুলে নিচ্ছে সে বিষয়ে সমালোচনা করলেন অভিনেত্রী তথা সাংসদ।

“জয় মমতা”(Jai Mamata) স্লোগানকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠল রাজ্যের শিক্ষাঙ্গন। “জয় মমতা” এবং “তৃণমূল কংগ্রেস জিন্দাবাদ” (Trinamool Zindabad) স্লোগান দেওয়া নিয়ে কলেজের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ঝগড়া থামাতে গিয়ে আক্রান্ত হলেন হুগলির নবগ্রাম হিরালাল কলেজের এক শিক্ষক। পুলিশ জানিয়েছে, যে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে স্লোগান দেওয়া নিয়ে অশান্তি এবং শিক্ষক সুব্রত চট্টোপাধ্যায়কে মারধর করা হয়, বৃহস্পতিবার তাদের মধ্যে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতরা কলেজের পড়ুয়া নয় বলে জানিয়েছে পুলিশ।

“জয় শ্রীরাম” স্লোগান নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে পারদ চড়েছে। বিভিন্ন জায়গাচ স্লোগান দেওয়াকে কেন্দ্র করে অশান্তিও হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে “জয় শ্রীরাম” স্লোগানকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা, বিভিন্ন জায়গায় গণপিটুনির মতো “দুঃখজনক ঘটনা” নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখলেন চিত্রতারকা অপর্ণা সেন, ঐতিহাসিক রামচন্দ্র গুহসহ বিশিষ্টরা। অভিনেত্রী অপর্ণা সেন, ঐতিহাসিক রামচন্দ্র গুহর স্বাক্ষর করা ওই চিঠিতে লেখা হয়েছে, “প্রিয় প্রধানমন্ত্রী...মুসলিম, দলিতসহ অন্যান্য সংখ্যালঘুদের পিটিয়ে মারার ঘটনা শীঘ্রই বন্ধ হওয়া দরকার। আমরা ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর তথ্য দেখে অবাক হয়েছি, সেখানে বলা হয়েছে, ২০১৬-এ নৃশংস এই ধরণের ঘটনার সংখ্যা ৮৪০-এর কম নয়। দোষীদের শাস্তি দেওয়ার হারও নির্দিষ্টহারে কম”।

সালমা আনসারি জানিয়েছেন, আলিগড়ে তিনি যে মাদ্রাসাটি চালান সেই মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে একই সঙ্গে একটি মন্দির ও একটি মসজিদ নির্মাণ করবেন। তাঁর মতে, এর ফলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় থাকবে। পাশাপাশি ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক প্রতিহিংসার পরিমণ্ডলে ছাত্রছাত্রীদের নিরাপত্তাও বজায় থাকবে।

.গণপিটুনির মতো অপরাধ দমন করার জন্য যথেষ্ঠ আইন রয়েছে বলে জানালেন কেন্দ্রীয় সংখ্যালঘু বিষয়কমন্ত্রী মুক্তার আব্বাস নাকভি।

নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অর্মত্য সেনের(Amartya Sen) “জয় শ্রীরাম” (Jai Shri Ram ) নিয়ে করা মন্তব্য এবং তাঁর ছবি দিয়ে পোস্টার পড়ল শহরের রাস্তায়। ৫ জুলাই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি আলোচনাসভায় যোগ দেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অর্মত্য সেন(Amartya Sen)।

তবরেজ আনসারিকে একটি মোটরসাইকেলের চুরি করার অভিযোগে ধরে গণপিটুনি দেয় জনতা, "জয় শ্রী রাম" বলতেও বাধ্য করা হয় তাঁকে,কয়েক ঘণ্টা গণধোলাইয়ের পর তাবরেজ অচৈতন্য হয়ে পড়লে তাঁকে তুলে দেওয়া হয় পুলিশের হাতে,চারদিন পর পুলিশ হেফাজতেই মৃত্যু হয় তাঁর

রাজ্য জুড়ে জয় শ্রীরাম স্লোগান নিয়ে লাগামছাড়া হিংসাত্মক কার্যকলাপের সমালোচনা করে সম্প্রতি মুখ খুলেছিলেন দেশের নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন। তাঁর কথায়, জয় শ্রীরাম ধ্বনি এখন মানুষ মারার মন্ত্র। যেখানেই এই ধ্বনি শোনা যাচ্ছে সেখানেই বেধড়ক মারধর খাচ্ছেন মানুষ। এই সংস্কৃতি বাংলার সংস্কৃতি নয়।  অর্থনীতিবিদের এই মন্তব্য নিয়ে এবার সরব হলেন তথাগত রায়। মেঘালয়ের রাজ্যপাল রোববার সমালোচনা করে বলেন, অমর্ত্য সেন অর্থনীতিতে নোবেল পেয়েছেন। রাজনীতিতে নয়। তাই তাঁর উচিত নিজের বিষয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকা। রাজনীতি নিয়ে যত কম বলবেন ততই মঙ্গল।

বরিষ্ঠ তৃণমূল কংগ্রেস নেতা গৌরীশংকর দত্ত অবশ্য এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, বিষয়টি “সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত।” তাঁর কথায়, “এটি একটি ভিত্তিহীন অভিযোগ। জয় শ্রী রাম বলার জন্য মোটেও মারা হয়নি। মদ খেয়ে মহিলাদের সঙ্গে অভব্য আচরণ করার জন্যই এই ঘটনা ঘটে। আমাদের দলের কর্মীরা ঘটনাটির সঙ্গে জড়িত নয়।”

দিলীপ ঘোষ বলেন, "অমর্ত্য সেন বিদেশে থাকেন, উনি এই রাজ্যের অন্দরের খবর সম্পর্কে সচেতন নন। উনি বিদেশে থাকলেই সবার জন্য ভালো।”