Jai Mamata

“জয় মমতা”(Jai Mamata) স্লোগানকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠল রাজ্যের শিক্ষাঙ্গন। “জয় মমতা” এবং “তৃণমূল কংগ্রেস জিন্দাবাদ” (Trinamool Zindabad) স্লোগান দেওয়া নিয়ে কলেজের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ঝগড়া থামাতে গিয়ে আক্রান্ত হলেন হুগলির নবগ্রাম হিরালাল কলেজের এক শিক্ষক। পুলিশ জানিয়েছে, যে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে স্লোগান দেওয়া নিয়ে অশান্তি এবং শিক্ষক সুব্রত চট্টোপাধ্যায়কে মারধর করা হয়, বৃহস্পতিবার তাদের মধ্যে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতরা কলেজের পড়ুয়া নয় বলে জানিয়েছে পুলিশ।

সংবাদ সংস্থা এএনআইকে ওই বিজেপি নেত্মরী জানান, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর গুন্ডারা পশ্চিমবঙ্গকে ‘মিনি পাকিস্তান’ বানিয়ে ফেলেছেন। তিনি মমতাকে পরামর্শ দেন ‘জয় শ্রী রাম’ মন্ত্র জপ করা অভ্যাস করতে।

“জয় শ্রীরাম” স্লোগান নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতিক্রিয়া নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে,এর মধ্যেই ট্যুইট করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সমর্থন করলেন অভিনেতা-রাজনীতিবিদ শত্রুঘ্ন সিনহা (Shatrughan Sinha)। বেশ কয়েকবার গাড়ি থেকে নেমে স্লোগান দেওয়া যুবকদের তিরস্কার করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তার জন্য শুধুমাত্র বিজেপিই নয়, সমালোচনায় মুখর হয়েছে কংগ্রেস, বামফ্রন্টও। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee), সমালোচকদের দিকে ইঙ্গিত করে বেশ কয়েকটি ট্যুইটে শত্রুঘ্ন সিনহা(Shatrughan Sinha) বলেন, “যথেষ্ঠ হয়েছে”।

মমতা লেখেন, ‘হামসে যো টাকরায় গা উয়ো চুর চুর হো জায়গা’। অতি পরিচিত এই সংলাপ দিয়ে মমতা ঘুরপথে বিজেপিকে বার্তা দিতে চাইলেন বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

এবার পাল্টা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ঠিকানায় দশ হাজার জয় হিন্দ এবং জয় বাংলা- বন্দেমাতরম লেখা পোস্টার পাঠালো তৃণমূল।

তিনি মনে করেন স্লোগান দেওয়ার অধিকার সকলেরই   আছে। তাঁর  কথায়, ‘এটাও বুঝতে হবে গণতন্ত্রে জয় শ্রী রাম, (Jai Shree Ram) আল্লাহু আকবর। জয় মা কালী বলার অধিকার আছে। মমতা যেভাবে গাড়ি থেকে বেরিয়ে জয় শ্রী রাম বলছেন তা ঠিক নয়। অশ্রাব্য কথা বলেছেন। এটা মেনে নেওয়া যায় না।’           

তিনি বলেন বিজেপি এমন একটি রাজনৈতিক দল যারা জাতীয় পতাকা ফেলে দিয়ে নিজেদের পতাকা লাগিয়ে দিতে পারে তিনি বলেন তারকেশ্বরে এরকম একটি ঘটনা ঘটেছে। এই ধরনের কাজ কারা করল তা চিহ্নিত করে প্রশাসন  ব্যবস্থা নেবে  বলে মুখ্যমন্ত্রী জানান।

এবার লোকসভা নির্বাচনে (Loksabha Elections 2019)  বিজেপি পশ্চিমবঙ্গ অভাবনীয় ফলাফল করেছে ৪২ টির মধ্যে ১৮ টি আসনে তারা জয়ী হয়েছে। সেই জয়ের অন্যতম কাণ্ডারী কৈলাশ।  ভোট পর্ব মেটার পর এই প্রথম রাজ্য এলেন তিনি।

মমতার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে ধর্মের সঙ্গে রাজনীতিতে মিশিয়ে দিয়ে অস্থিরতা তৈরি করতে চাইছে বিজেপি। তাঁর প্রতিবাদ করেই এমন উদ্যোগ   মমতার। পাশাপাশি তৃণমূলও টুইটার এবং ফেসবুকে নিজেদের অফিসিয়াল অ্যাকাউন্টে

এ প্রসঙ্গে বাবুল বলেন, ‘মমতাকে নিয়ে এ ধরনের অনেক কিছু সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরছে। এটা কারও জন্য ভাল নয়। আমি আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রের তরফে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে গেট ওয়েল সুন কার্ড পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

হিরণ্যকশ্যপ তার ছেলে প্রহ্লাদকে  ঈশ্বর বিশ্বাসের জন্য বন্দি করেছিল। সেই বিষয়টি ফের একবার টেনে আনলেন সাক্ষী মহারাজ।

জয় শ্রীরাম(Jay Sree Ram) স্লোগানে তাঁর আপত্তি নেই, তবে “ধর্ম ও রাজনীতিতে মিশিয়ে পশ্চিমবঙ্গে যেভাবে অশান্তি পাকাচ্ছে” বিজেপি কর্মীরা, তা নিয়ে তাঁর আপত্তি রয়েছে, ফেসবুক পোস্টে এমনই লিখলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) । তৃণমূল কংগ্রেস (Trinamool Congress) নেতাদের দেখে যেভাবে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় ধর্মীয় স্লোগান দেওয়া হচ্ছে, এমনকী, বাদ পড়েন নি খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee), সেই পরিস্থিতিতেই ফেসবুক পোস্টে এমন লিখলেন তিনি।

“জয় শ্রীরাম” স্লোগান নিয়ে উত্তাল রাজ্য। লোকসভা নির্বাচনে ঘাসফুলের বাগানে পদ্মফুল ফুটিয়েছে গেরুয়া শিবির। তা নিয়ে তৃণমূলের অন্দরে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। তারমধ্যেই কাটা ঘায়ে নুনের ছিটে দিতে শুরু হয়েছে জয় শ্রীরাম। এরমধ্যে বিজেপির তরফে বলা হল, তৃণমূলনেত্রী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে “জয় শ্রীরাম” লেখা ২০ লক্ষ পোস্টকার্ড পাঠানো হবে।

দীর্ঘদিন ধরেই পশ্চিমবঙ্গে রাজনৈতিক অশান্তি চলছে। সাত দফা ভোট পর্বেও একাধিকবার অশান্তির ঘটনা ঘটেছে। মৃত্যুও হয়েছে। ভোট পর্ব শেষ হওয়ার পরও রাজনৈতিক সন্ত্রাস চলছে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায়। এরই মধ্যে আরও একবার জয় শ্রী রাম ধ্বনি শুনে মেজাজ হারালেন মমতা।

গতকাল রাজ্যে এসে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মুক্তার আব্বাস নকভি বিরোধী শিবিরকে একযোগে কটাক্ষ করেন। তিনি বলেন দেশের একজন  স্থায়ী প্রধানমন্ত্রী প্রয়োজন। চুক্তির ভিত্তিতে প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসবেন এমন কাউকে দেশের দরকার নেই।

“জয় মমতা”(Jai Mamata) স্লোগানকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠল রাজ্যের শিক্ষাঙ্গন। “জয় মমতা” এবং “তৃণমূল কংগ্রেস জিন্দাবাদ” (Trinamool Zindabad) স্লোগান দেওয়া নিয়ে কলেজের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ঝগড়া থামাতে গিয়ে আক্রান্ত হলেন হুগলির নবগ্রাম হিরালাল কলেজের এক শিক্ষক। পুলিশ জানিয়েছে, যে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে স্লোগান দেওয়া নিয়ে অশান্তি এবং শিক্ষক সুব্রত চট্টোপাধ্যায়কে মারধর করা হয়, বৃহস্পতিবার তাদের মধ্যে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতরা কলেজের পড়ুয়া নয় বলে জানিয়েছে পুলিশ।

সংবাদ সংস্থা এএনআইকে ওই বিজেপি নেত্মরী জানান, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর গুন্ডারা পশ্চিমবঙ্গকে ‘মিনি পাকিস্তান’ বানিয়ে ফেলেছেন। তিনি মমতাকে পরামর্শ দেন ‘জয় শ্রী রাম’ মন্ত্র জপ করা অভ্যাস করতে।

“জয় শ্রীরাম” স্লোগান নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতিক্রিয়া নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে,এর মধ্যেই ট্যুইট করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সমর্থন করলেন অভিনেতা-রাজনীতিবিদ শত্রুঘ্ন সিনহা (Shatrughan Sinha)। বেশ কয়েকবার গাড়ি থেকে নেমে স্লোগান দেওয়া যুবকদের তিরস্কার করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তার জন্য শুধুমাত্র বিজেপিই নয়, সমালোচনায় মুখর হয়েছে কংগ্রেস, বামফ্রন্টও। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee), সমালোচকদের দিকে ইঙ্গিত করে বেশ কয়েকটি ট্যুইটে শত্রুঘ্ন সিনহা(Shatrughan Sinha) বলেন, “যথেষ্ঠ হয়েছে”।

মমতা লেখেন, ‘হামসে যো টাকরায় গা উয়ো চুর চুর হো জায়গা’। অতি পরিচিত এই সংলাপ দিয়ে মমতা ঘুরপথে বিজেপিকে বার্তা দিতে চাইলেন বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

এবার পাল্টা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ঠিকানায় দশ হাজার জয় হিন্দ এবং জয় বাংলা- বন্দেমাতরম লেখা পোস্টার পাঠালো তৃণমূল।

তিনি মনে করেন স্লোগান দেওয়ার অধিকার সকলেরই   আছে। তাঁর  কথায়, ‘এটাও বুঝতে হবে গণতন্ত্রে জয় শ্রী রাম, (Jai Shree Ram) আল্লাহু আকবর। জয় মা কালী বলার অধিকার আছে। মমতা যেভাবে গাড়ি থেকে বেরিয়ে জয় শ্রী রাম বলছেন তা ঠিক নয়। অশ্রাব্য কথা বলেছেন। এটা মেনে নেওয়া যায় না।’           

তিনি বলেন বিজেপি এমন একটি রাজনৈতিক দল যারা জাতীয় পতাকা ফেলে দিয়ে নিজেদের পতাকা লাগিয়ে দিতে পারে তিনি বলেন তারকেশ্বরে এরকম একটি ঘটনা ঘটেছে। এই ধরনের কাজ কারা করল তা চিহ্নিত করে প্রশাসন  ব্যবস্থা নেবে  বলে মুখ্যমন্ত্রী জানান।

এবার লোকসভা নির্বাচনে (Loksabha Elections 2019)  বিজেপি পশ্চিমবঙ্গ অভাবনীয় ফলাফল করেছে ৪২ টির মধ্যে ১৮ টি আসনে তারা জয়ী হয়েছে। সেই জয়ের অন্যতম কাণ্ডারী কৈলাশ।  ভোট পর্ব মেটার পর এই প্রথম রাজ্য এলেন তিনি।

মমতার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে ধর্মের সঙ্গে রাজনীতিতে মিশিয়ে দিয়ে অস্থিরতা তৈরি করতে চাইছে বিজেপি। তাঁর প্রতিবাদ করেই এমন উদ্যোগ   মমতার। পাশাপাশি তৃণমূলও টুইটার এবং ফেসবুকে নিজেদের অফিসিয়াল অ্যাকাউন্টে

এ প্রসঙ্গে বাবুল বলেন, ‘মমতাকে নিয়ে এ ধরনের অনেক কিছু সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরছে। এটা কারও জন্য ভাল নয়। আমি আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রের তরফে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে গেট ওয়েল সুন কার্ড পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

হিরণ্যকশ্যপ তার ছেলে প্রহ্লাদকে  ঈশ্বর বিশ্বাসের জন্য বন্দি করেছিল। সেই বিষয়টি ফের একবার টেনে আনলেন সাক্ষী মহারাজ।

জয় শ্রীরাম(Jay Sree Ram) স্লোগানে তাঁর আপত্তি নেই, তবে “ধর্ম ও রাজনীতিতে মিশিয়ে পশ্চিমবঙ্গে যেভাবে অশান্তি পাকাচ্ছে” বিজেপি কর্মীরা, তা নিয়ে তাঁর আপত্তি রয়েছে, ফেসবুক পোস্টে এমনই লিখলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) । তৃণমূল কংগ্রেস (Trinamool Congress) নেতাদের দেখে যেভাবে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় ধর্মীয় স্লোগান দেওয়া হচ্ছে, এমনকী, বাদ পড়েন নি খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee), সেই পরিস্থিতিতেই ফেসবুক পোস্টে এমন লিখলেন তিনি।

“জয় শ্রীরাম” স্লোগান নিয়ে উত্তাল রাজ্য। লোকসভা নির্বাচনে ঘাসফুলের বাগানে পদ্মফুল ফুটিয়েছে গেরুয়া শিবির। তা নিয়ে তৃণমূলের অন্দরে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। তারমধ্যেই কাটা ঘায়ে নুনের ছিটে দিতে শুরু হয়েছে জয় শ্রীরাম। এরমধ্যে বিজেপির তরফে বলা হল, তৃণমূলনেত্রী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে “জয় শ্রীরাম” লেখা ২০ লক্ষ পোস্টকার্ড পাঠানো হবে।

দীর্ঘদিন ধরেই পশ্চিমবঙ্গে রাজনৈতিক অশান্তি চলছে। সাত দফা ভোট পর্বেও একাধিকবার অশান্তির ঘটনা ঘটেছে। মৃত্যুও হয়েছে। ভোট পর্ব শেষ হওয়ার পরও রাজনৈতিক সন্ত্রাস চলছে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায়। এরই মধ্যে আরও একবার জয় শ্রী রাম ধ্বনি শুনে মেজাজ হারালেন মমতা।

গতকাল রাজ্যে এসে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মুক্তার আব্বাস নকভি বিরোধী শিবিরকে একযোগে কটাক্ষ করেন। তিনি বলেন দেশের একজন  স্থায়ী প্রধানমন্ত্রী প্রয়োজন। চুক্তির ভিত্তিতে প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসবেন এমন কাউকে দেশের দরকার নেই।