Jaish E Mohammad

ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স’ বা FATF তাদের ২২৮ পাতার রিপোর্টে এভাবেই কাটাছেঁড়া করল সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের পদক্ষেপকে।

Masood Azhar Global Terrorist: বড়সর কূটনৈতিক জয় ভারতের। জইশ-ই-মহম্মদ জঙ্গি মাসুদ আজাহারকে আন্তর্জাতিক জঙ্গির(masood azhar global terrorist) তালিকাভুক্ত করল রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। মাসুদ আজাহারকে আন্তজার্তিক জঙ্গি ঘোষণার ক্ষেত্রে চিনের প্রাচীর সরে যাওয়ায় পাক জঙ্গিকে আন্তর্জাতিক জঙ্গি তালিকাভুক্ত (masood azhar ban) করা হল। গত ফেব্রুয়ারিতে জম্মু কাশ্মীরের পুলওয়ামায় সিআরপিএফের ক্যাম্পে হামলা চালিয়ে ৪০ জন সিআরপিএফ জওয়ান শহিদ হওয়ার নেপথ্যে ছিল পাক জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদের, যার প্রধান মাসুদ আজাহার। রাষ্ট্রসংঘে ভারতের স্থায়ী সদস্য সইদ আকবরউদ্দিন ট্যুইট করেন, “বড় ছোটো সবাই একসঙ্গে। রাষ্ট্রসংঘের তালিকায় আন্তর্জাতিক জঙ্গি মাসুদ আজাহার। সমর্থনের জন্য সবার কাছে কৃতজ্ঞ”।

নতুন  বার্তায় তথ্যমন্ত্রী জানান, দখল নেওয়া  চত্বরটি একটি মাদ্রসা। ভারত সেটিকে   জইশের  সদর দপ্তর হিসেবে দেখানোর অপচেষ্টা  করছে।    

পাকিস্তানের চিরকালের ‘বন্ধু’ চিন এই বিবৃতি পেশ করার ব্যাপারেও বাধা দিচ্ছিল বলে জানিয়েছে রাষ্ট্রপুঞ্জের সূত্র।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজকে দেওয়া একটি বার্তায় চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ইয়ি জোর দিয়ে বলেছেন যে, “সন্ত্রাসবাদ মানবজাতির সাধারণ শত্রু এবং চীন দৃঢ়ভাবে বিরোধিতা করে এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সব ধরনের নিন্দা পোষণ করে।” পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদী সংগঠন জইশ-ই-মোহাম্মদ এই হামলার প্রায় অবিলম্বেই দায় স্বীকার করে নিলেও চীনের এই বিবৃতিতে পাকিস্তানের কোনও উল্লেখ মেলেনি। 

"যে স্ত্রী হারালেন তাঁর স্বামীকে, যে সন্তান হারাল তার বাবাকে, যে অভিভাবকরা হারালেন তাঁদের পুত্রকে, সকলের প্রতিই আমার গভীর সমবেদনা রইল। আমরা কেবল তাঁদের একটি কথাই বলতে চাই, এই চরমতম দুঃখের সময়ে আমরা তাঁদের পাশে আছি"।

এই ভয়াবহ হানার পরেই তার ছবি এবং ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত হতে থাকে। ২০১৬ সালের উরিতে হানার পর এত ভয়াবহ জঙ্গিহানা সেনার ওপরে এই দেশ আর দেখেনি।

ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স’ বা FATF তাদের ২২৮ পাতার রিপোর্টে এভাবেই কাটাছেঁড়া করল সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের পদক্ষেপকে।

Masood Azhar Global Terrorist: বড়সর কূটনৈতিক জয় ভারতের। জইশ-ই-মহম্মদ জঙ্গি মাসুদ আজাহারকে আন্তর্জাতিক জঙ্গির(masood azhar global terrorist) তালিকাভুক্ত করল রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। মাসুদ আজাহারকে আন্তজার্তিক জঙ্গি ঘোষণার ক্ষেত্রে চিনের প্রাচীর সরে যাওয়ায় পাক জঙ্গিকে আন্তর্জাতিক জঙ্গি তালিকাভুক্ত (masood azhar ban) করা হল। গত ফেব্রুয়ারিতে জম্মু কাশ্মীরের পুলওয়ামায় সিআরপিএফের ক্যাম্পে হামলা চালিয়ে ৪০ জন সিআরপিএফ জওয়ান শহিদ হওয়ার নেপথ্যে ছিল পাক জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদের, যার প্রধান মাসুদ আজাহার। রাষ্ট্রসংঘে ভারতের স্থায়ী সদস্য সইদ আকবরউদ্দিন ট্যুইট করেন, “বড় ছোটো সবাই একসঙ্গে। রাষ্ট্রসংঘের তালিকায় আন্তর্জাতিক জঙ্গি মাসুদ আজাহার। সমর্থনের জন্য সবার কাছে কৃতজ্ঞ”।

নতুন  বার্তায় তথ্যমন্ত্রী জানান, দখল নেওয়া  চত্বরটি একটি মাদ্রসা। ভারত সেটিকে   জইশের  সদর দপ্তর হিসেবে দেখানোর অপচেষ্টা  করছে।    

পাকিস্তানের চিরকালের ‘বন্ধু’ চিন এই বিবৃতি পেশ করার ব্যাপারেও বাধা দিচ্ছিল বলে জানিয়েছে রাষ্ট্রপুঞ্জের সূত্র।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজকে দেওয়া একটি বার্তায় চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ইয়ি জোর দিয়ে বলেছেন যে, “সন্ত্রাসবাদ মানবজাতির সাধারণ শত্রু এবং চীন দৃঢ়ভাবে বিরোধিতা করে এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সব ধরনের নিন্দা পোষণ করে।” পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদী সংগঠন জইশ-ই-মোহাম্মদ এই হামলার প্রায় অবিলম্বেই দায় স্বীকার করে নিলেও চীনের এই বিবৃতিতে পাকিস্তানের কোনও উল্লেখ মেলেনি। 

"যে স্ত্রী হারালেন তাঁর স্বামীকে, যে সন্তান হারাল তার বাবাকে, যে অভিভাবকরা হারালেন তাঁদের পুত্রকে, সকলের প্রতিই আমার গভীর সমবেদনা রইল। আমরা কেবল তাঁদের একটি কথাই বলতে চাই, এই চরমতম দুঃখের সময়ে আমরা তাঁদের পাশে আছি"।

এই ভয়াবহ হানার পরেই তার ছবি এবং ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত হতে থাকে। ২০১৬ সালের উরিতে হানার পর এত ভয়াবহ জঙ্গিহানা সেনার ওপরে এই দেশ আর দেখেনি।