Janata Dal United

রাজনৈতিক কৌশলবিদ থেকে মূল রাজনীতির দুনিয়ায় পা রাখা প্রশান্ত কিশোরের ধারালো প্রশ্নের মুখোমুখি জেডিইউ (Janata Dal United) নেতা তথা বিহার মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। কিছুদিন আগে দলবিরোধী কার্যকলাপের অভিযোগে জনতা দল ইউনাইটেড থেকে বহিষ্কার করা হয় প্রশান্ত কিশোরকে, তাতে কী, দল থেকে বের করে দেওয়া হলেও নীতীশকে ছাড় দিতে রাজি নন তিনি। বিহারের রাজনীতির দিকে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে এবার টুইটারে (Prashant Kishor's Twitter) একাধিক অস্বস্তিকর প্রশ্নে সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে (Nitish Kumar) আক্রমণ করলেন ওই ক্ষুরধার বুদ্ধির রাজনৈতিক কৌশলবিদ (Prashant Kishor)।

কেবল সুশীল মোদিই নন, জেডিইউ সাংসদ আরসিপি সিংহও প্রশান্তকে আক্রমণ করেন। তিনিও তাঁর নাম না করে বলেন, কেউ কেউ এমন মন্তব্য করেন, আলোকবৃত্তে থাকার জন্য।

৩১১ টি ভোট পেয়ে পাশ হয়ে গিয়েছে বিতর্কিত নাগরিকত্ব (সংশোধনী) বিল। নির্বাচনী কৌশলবিদ তথা জনতা দল ইউনাইটেডের (JDU) নেতা প্রশান্ত কিশোর (Prashant Kishor) সোমবার বিতর্কিত নাগরিকত্ব (সংশোধনী) বিল (Citizenship (Amendment) Bill) নিয়ে নিজেরই দলের বিরুদ্ধে বক্তব্য রাখলেন। “লোকসভায়  জেডিইউ #সিএবি-কে সমর্থন করছে দেখে হতাশ! এই বিল ধর্মের ভিত্তিতে নাগরিকত্বের কথা বলে, এই বিল নাগরিকত্বের অধিকারে বৈষম্য এনে দিচ্ছে। দলীয় সংবিধানের প্রথম পাতাতেই তিনবার যে ধর্ম নিরপেক্ষ শব্দটির উল্লেখ রয়েছে এখানে তা লঙ্ঘিত এবং গান্ধির আদর্শ দ্বারা পরিচালিত নেতৃত্বের সঙ্গেও একমত নয়,” টুইটারে লিখেছেন প্রশান্ত কিশোর।

বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমারের (Nitish Kumar) দলের দুই নম্বর ব্যক্তি প্রশান্ত কিশোরকে তাঁর নির্বাচনী কৌশলী হিসেবে পেতে চান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নির্বাচনী কৌশলী হিসেবে খ্যাতিমান কিশোর নীতিশ কুমারের বিহারের জোটের প্রধান পরামর্শদাতা। আজ প্রশান্ত কিশোরের (Prashant Kishor) অন্য কোনও পক্ষের সঙ্গে চুক্তির ব্যাপারে সংবাদমাধ্যমের প্রশ্নের উত্তরে মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমার (Nitish Kumar) বলেন, ‘‘দয়া করে ওই ইস্যুটি ভুলে সামনে এগিয়ে চলুন।'' দু'দিন আগে তিনি বলেছিলেন কিশোর (Prashant Kishor) বিষয়টি ‘‘বুঝিয়ে বলবেন'' এবং ‘আমি এটা পরিষ্কার করে দিতে চাই এর সঙ্গে দলের কোনও সম্পর্ক নেই।''

প্রশান্ত কিশোরের সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কী চুক্তি হল, তা জানার আগ্রহ তুঙ্গে। কিন্তু প্রশান্ত কিশোরের থেকে জানা সম্ভব হল না। আজ নীতিশ কুমারের ইউনাইটেড জনতা দলের নির্বাহী বৈঠক ছিল। দলের সহ সভাপতি কিশোরকে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রীর পাশেই বসে থাকতে। নরেন্দ্র মোদী সরকারে মন্ত্রক বণ্টন নিয়ে অসন্তুষ্ট নীতিশ ওই ইস্যু নিয়ে ভাবছেন। নীতিশ কুমার বিজেপির সঙ্গে জোট গড়ে বিহারের ক্ষমতায় রয়েছেন। মনে করা হচ্ছিল, ২০২১ সালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলায় ক্ষমতা ধরে রাখার ক্ষেত্রে হয়তো সাহায্য পাবেন না কিশোরের থেকে। কিশোর তাঁর দারুণ সফল নির্বাচনী কৌশলের জন্য খ্যাতিমান।

দেশের সংবিধান এবং গণতন্ত্রকে বিজেপির হাত থেকে বাঁচানো সম্ভব হবে তখনই, যখন, আগামী লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির বিরুদ্ধে এককাট্টা হয়ে লড়াই করবে বিরোধীদের জোট।

তাঁর অর্ধেক মন্ত্রীসভা এবং সমস্ত রাজনৈতিক শরিককে আগামী সপ্তাহে পূর্ব বিহারের একটি আসনে নির্বাচনের কারণে কাজে লাগিয়ে দিয়েছেন নীতিশ কুমার। জোকিহাটের পরের সপ্তাহের উপনির্বাচন যে তাঁর জনপ্রিয়তার বড়ো মাপকাঠি হতে চলেছে, তা অনুধাবন করতে পেরেছেন তিনি

রাজনৈতিক কৌশলবিদ থেকে মূল রাজনীতির দুনিয়ায় পা রাখা প্রশান্ত কিশোরের ধারালো প্রশ্নের মুখোমুখি জেডিইউ (Janata Dal United) নেতা তথা বিহার মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। কিছুদিন আগে দলবিরোধী কার্যকলাপের অভিযোগে জনতা দল ইউনাইটেড থেকে বহিষ্কার করা হয় প্রশান্ত কিশোরকে, তাতে কী, দল থেকে বের করে দেওয়া হলেও নীতীশকে ছাড় দিতে রাজি নন তিনি। বিহারের রাজনীতির দিকে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে এবার টুইটারে (Prashant Kishor's Twitter) একাধিক অস্বস্তিকর প্রশ্নে সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে (Nitish Kumar) আক্রমণ করলেন ওই ক্ষুরধার বুদ্ধির রাজনৈতিক কৌশলবিদ (Prashant Kishor)।

কেবল সুশীল মোদিই নন, জেডিইউ সাংসদ আরসিপি সিংহও প্রশান্তকে আক্রমণ করেন। তিনিও তাঁর নাম না করে বলেন, কেউ কেউ এমন মন্তব্য করেন, আলোকবৃত্তে থাকার জন্য।

৩১১ টি ভোট পেয়ে পাশ হয়ে গিয়েছে বিতর্কিত নাগরিকত্ব (সংশোধনী) বিল। নির্বাচনী কৌশলবিদ তথা জনতা দল ইউনাইটেডের (JDU) নেতা প্রশান্ত কিশোর (Prashant Kishor) সোমবার বিতর্কিত নাগরিকত্ব (সংশোধনী) বিল (Citizenship (Amendment) Bill) নিয়ে নিজেরই দলের বিরুদ্ধে বক্তব্য রাখলেন। “লোকসভায়  জেডিইউ #সিএবি-কে সমর্থন করছে দেখে হতাশ! এই বিল ধর্মের ভিত্তিতে নাগরিকত্বের কথা বলে, এই বিল নাগরিকত্বের অধিকারে বৈষম্য এনে দিচ্ছে। দলীয় সংবিধানের প্রথম পাতাতেই তিনবার যে ধর্ম নিরপেক্ষ শব্দটির উল্লেখ রয়েছে এখানে তা লঙ্ঘিত এবং গান্ধির আদর্শ দ্বারা পরিচালিত নেতৃত্বের সঙ্গেও একমত নয়,” টুইটারে লিখেছেন প্রশান্ত কিশোর।

বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমারের (Nitish Kumar) দলের দুই নম্বর ব্যক্তি প্রশান্ত কিশোরকে তাঁর নির্বাচনী কৌশলী হিসেবে পেতে চান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নির্বাচনী কৌশলী হিসেবে খ্যাতিমান কিশোর নীতিশ কুমারের বিহারের জোটের প্রধান পরামর্শদাতা। আজ প্রশান্ত কিশোরের (Prashant Kishor) অন্য কোনও পক্ষের সঙ্গে চুক্তির ব্যাপারে সংবাদমাধ্যমের প্রশ্নের উত্তরে মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমার (Nitish Kumar) বলেন, ‘‘দয়া করে ওই ইস্যুটি ভুলে সামনে এগিয়ে চলুন।'' দু'দিন আগে তিনি বলেছিলেন কিশোর (Prashant Kishor) বিষয়টি ‘‘বুঝিয়ে বলবেন'' এবং ‘আমি এটা পরিষ্কার করে দিতে চাই এর সঙ্গে দলের কোনও সম্পর্ক নেই।''

প্রশান্ত কিশোরের সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কী চুক্তি হল, তা জানার আগ্রহ তুঙ্গে। কিন্তু প্রশান্ত কিশোরের থেকে জানা সম্ভব হল না। আজ নীতিশ কুমারের ইউনাইটেড জনতা দলের নির্বাহী বৈঠক ছিল। দলের সহ সভাপতি কিশোরকে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রীর পাশেই বসে থাকতে। নরেন্দ্র মোদী সরকারে মন্ত্রক বণ্টন নিয়ে অসন্তুষ্ট নীতিশ ওই ইস্যু নিয়ে ভাবছেন। নীতিশ কুমার বিজেপির সঙ্গে জোট গড়ে বিহারের ক্ষমতায় রয়েছেন। মনে করা হচ্ছিল, ২০২১ সালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলায় ক্ষমতা ধরে রাখার ক্ষেত্রে হয়তো সাহায্য পাবেন না কিশোরের থেকে। কিশোর তাঁর দারুণ সফল নির্বাচনী কৌশলের জন্য খ্যাতিমান।

দেশের সংবিধান এবং গণতন্ত্রকে বিজেপির হাত থেকে বাঁচানো সম্ভব হবে তখনই, যখন, আগামী লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির বিরুদ্ধে এককাট্টা হয়ে লড়াই করবে বিরোধীদের জোট।

তাঁর অর্ধেক মন্ত্রীসভা এবং সমস্ত রাজনৈতিক শরিককে আগামী সপ্তাহে পূর্ব বিহারের একটি আসনে নির্বাচনের কারণে কাজে লাগিয়ে দিয়েছেন নীতিশ কুমার। জোকিহাটের পরের সপ্তাহের উপনির্বাচন যে তাঁর জনপ্রিয়তার বড়ো মাপকাঠি হতে চলেছে, তা অনুধাবন করতে পেরেছেন তিনি