Kanpur

শেষপর্যন্ত পুলিশি এনকাউন্টারেই খতম হলো মাফিয়া বিকাশ দুবে। তাঁর মৃত্যুর পর কানপুর (Kanpur Police) পুলিশ জানিয়েছে, গ্যাংস্টারকে ( Vikas Dubey) কানপুরে নিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশের গাড়িটি মাঝপথে উল্টে যায়। সেই সুযোগে উত্তরপ্রদেশের অন্ধকার জগতের অন্যতম মাথা বিকাশ পালানোর চেষ্টা করলে তাঁকে এনকাউন্টার করতে বাধ্য হয় পুলিশ। এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে যে, পালানোর চেষ্টা করার সময় বিকাশ দুবেকে আত্মসমর্পণ করতে বলা হলেও সে তাতে কান না দিয়ে পাল্টা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। তখনই আত্মরক্ষার্থে তাঁকে গুলি করে মারতে বাধ্য হয় উত্তরপ্রদেশ পুলিশ। 

মধ্যপ্রদেশ থেকে গ্রেফতার (Vikas Dubey Arrest) করে কানপুরে নিয়ে আসার সময় পুলিশের নাগাল গলে পালানোর চেষ্টা করায় এনকাউন্টারে মৃত্যু হল উত্তরপ্রদেশের ত্রাস বিকাশ দুবের। জানা গেছে, যে গাড়িতে করে কুখ্যাত ওই মাফিয়াকে (Vikas Dubey) নিয়ে আসা হচ্ছিল সেটি হঠাৎ মাঝপথে উল্টে যায় এবং সুযোগ বুঝে তখনই সেখান (Kanpur Ambush) থেকে পালানোর চেষ্টা করে সে। সেই সময়ই পুলিশের চালানো গুলিতে (Vikas Dubey Kanpur Encounter) মারা যায় ওই দুষ্কৃতি।

এযাবৎকাল কেন বিকাশ দুবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। জানতে চেয়েছেন তদন্তকারী পুলিশকর্তারা

সেই ফোনের সত্যতা যাচাইয়ে আরও কয়েকজনকে ফোন করেছিলেন ওই গ্যাংস্টার। তারপরেই পুলিশ নিকেশের নীল নকশা তৈরি করা হয়

ঠিক তারপরের দিন ২৬ মে অর্থাৎ শুক্রবার এই টুইট করেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধি

জীবনটা রূপকথা নয়। কিন্তু কে জানত, এমন অসহায় দুখিনীর জীবনেও আসবে রূপকথার পরশ। তাও করোনার প্রাদুর্ভাবের এই ঘোর দুঃসময়ে।

বর জানাচ্ছেন, ‘‘বিয়ের আগে সব কিছু স্যানিটাইজ করা হয়েছিল। এমনকী বিয়ের মালাও। সকলে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেছিলেন। পাশাপাশি মাস্ক ও ফেস শিল্ডও পরেছিলেন তাঁরা।’’

নাবালিকা মেয়ের শ্লীলতাহানিতে (Molestation) অভিযুক্ত ব্যক্তিদের আক্রমণে এবার প্রাণ হারাতে হল উত্তরপ্রদেশের (UP Crime) কানপুরের এক মহিলাকে। উত্তরপ্রদেশের কানপুরের (Kanpur) একটি হাসপাতালে মৃত্যু হয় বছর চল্লিশের ওই মহিলার। এই ঘটনায় আরও একবার শিউরে উঠল দেশ।

বিমল চাপাদিয়া এবং তার বন্ধু সোমনাথ তিওয়ারি ও নীরজ তিওয়ারি তাদের সমস্ত বন্ধুকে একত্রিত করেন। যখন মুসলিম বরযাত্রীর প্রায় ৭০ জন মানুষ উপস্থিত হন, তখন হিন্দু যুবকরাই তাদের চারপাশে একটি মানববন্ধন তৈরি করেন এবং বাকেরগঞ্জ ক্রসিং থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে বিয়ের মণ্ডপে নিয়ে যান।

Akshaya Lottery winners: এই টিকেটের প্রথম পুরস্কার মূল্য ছিল ৬০ লক্ষ টাকা। সেই টিকিটের নম্বর ছিল, এএ 711618 (AA 711618), যা লাভ করেছেন আলপ্পুঝার বাসিন্দা

সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (Citizenship Amendment Act) বিক্ষোভ চলাকালীন পুলিশের গুলিই প্রাণ কেড়ে নিয়েছে পরিবারের আদরের ছেলেটির, পুলিশের গুলি চালানোর ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর কান্নায় ভেঙে পড়লেন সদ্য পুত্রহারা এক বৃদ্ধ। কয়েকদিন আগেই যে ঘরে আলো জ্বলছিল, সেই ঘর এখন ছেলে হারানোর শোকে অন্ধকার।  নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদ-বিক্ষোভ (CAA Protest) চলাকালীন সেটি সহিংস রূপ পেলে পরিস্থিতি সামাল দিতে গুলি চালাতে হয় পুলিশকে, আর বিক্ষোভকারী-পুলিশ সংঘর্ষ চলাকালীনই পুলিশের গুলিতেই প্রাণ হারিয়েছেন ঘরের ছেলে, এমনটাই অভিযোগ করছেন মৃত যুবকের বাবা সহ গোটা পরিবার। শুধু তাই নয়, গুলি লাগার পর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় ছেলেকে চোখের দেখাটুকুও দেখতে পারেননি তিনি, কেননা চিকিৎসকরা সেই সময়ে দেখা করতে দেয়নি মুমূর্ষু ছেলের সঙ্গে, অভিযোগ উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা ওই ব্যক্তির ।

বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে উত্তরপ্রদেশে পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষের ঠিক একদিন পরেই এমন একটি ভিডিও প্রকাশ পেয়েছে যাতে কানপুরের এক পুলিশকর্মীকে তার রিভলবার দিয়ে গুলি চালাতে দেখা যাচ্ছে স্পষ্ট। তবে এই ভিডিওটি প্রকাশ্যে আসার পরেও উত্তরপ্রদেশ পুলিশ জানিয়েছে যে বিক্ষোভের কারণে রাজ্যে মৃতদের কেউই পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারায়নি।

“আমরা একটি গুলিও চালাইনি,” দাবি করেছেন ওপি সিং। পুলিশের দেওয়া তথ্য অনুসারে, বিজনোরে দু'জন বিক্ষোভকারী এবং সাম্ভাল, ফিরোজাবাদ, মীরাট ও কানপুরে একজন করে মারা গিয়েছেন। “আমরা কারও দিকে গুলি চালাইনি। যদি কোন গুলি চালানো হয় তবে তা প্রতিবাদকারীদের পক্ষ থেকেই হয়েছিল,” এনডিটিভিকে বলেন অপর এক কর্মকর্তা।

সালমা আনসারি জানিয়েছেন, আলিগড়ে তিনি যে মাদ্রাসাটি চালান সেই মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে একই সঙ্গে একটি মন্দির ও একটি মসজিদ নির্মাণ করবেন। তাঁর মতে, এর ফলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় থাকবে। পাশাপাশি ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক প্রতিহিংসার পরিমণ্ডলে ছাত্রছাত্রীদের নিরাপত্তাও বজায় থাকবে।

সার্থকের বাবা উত্তরপ্রদেশ স্টক এক্সচেঞ্জের কর্মী ছিলেন। কিন্তু পরিবারের অভিযোগ কিছু সহকর্মীর কারসাজিতে এখন আর সেই  চাকরি নেই।

শেষপর্যন্ত পুলিশি এনকাউন্টারেই খতম হলো মাফিয়া বিকাশ দুবে। তাঁর মৃত্যুর পর কানপুর (Kanpur Police) পুলিশ জানিয়েছে, গ্যাংস্টারকে ( Vikas Dubey) কানপুরে নিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশের গাড়িটি মাঝপথে উল্টে যায়। সেই সুযোগে উত্তরপ্রদেশের অন্ধকার জগতের অন্যতম মাথা বিকাশ পালানোর চেষ্টা করলে তাঁকে এনকাউন্টার করতে বাধ্য হয় পুলিশ। এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে যে, পালানোর চেষ্টা করার সময় বিকাশ দুবেকে আত্মসমর্পণ করতে বলা হলেও সে তাতে কান না দিয়ে পাল্টা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। তখনই আত্মরক্ষার্থে তাঁকে গুলি করে মারতে বাধ্য হয় উত্তরপ্রদেশ পুলিশ। 

মধ্যপ্রদেশ থেকে গ্রেফতার (Vikas Dubey Arrest) করে কানপুরে নিয়ে আসার সময় পুলিশের নাগাল গলে পালানোর চেষ্টা করায় এনকাউন্টারে মৃত্যু হল উত্তরপ্রদেশের ত্রাস বিকাশ দুবের। জানা গেছে, যে গাড়িতে করে কুখ্যাত ওই মাফিয়াকে (Vikas Dubey) নিয়ে আসা হচ্ছিল সেটি হঠাৎ মাঝপথে উল্টে যায় এবং সুযোগ বুঝে তখনই সেখান (Kanpur Ambush) থেকে পালানোর চেষ্টা করে সে। সেই সময়ই পুলিশের চালানো গুলিতে (Vikas Dubey Kanpur Encounter) মারা যায় ওই দুষ্কৃতি।

এযাবৎকাল কেন বিকাশ দুবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। জানতে চেয়েছেন তদন্তকারী পুলিশকর্তারা

সেই ফোনের সত্যতা যাচাইয়ে আরও কয়েকজনকে ফোন করেছিলেন ওই গ্যাংস্টার। তারপরেই পুলিশ নিকেশের নীল নকশা তৈরি করা হয়

ঠিক তারপরের দিন ২৬ মে অর্থাৎ শুক্রবার এই টুইট করেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধি

জীবনটা রূপকথা নয়। কিন্তু কে জানত, এমন অসহায় দুখিনীর জীবনেও আসবে রূপকথার পরশ। তাও করোনার প্রাদুর্ভাবের এই ঘোর দুঃসময়ে।

বর জানাচ্ছেন, ‘‘বিয়ের আগে সব কিছু স্যানিটাইজ করা হয়েছিল। এমনকী বিয়ের মালাও। সকলে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেছিলেন। পাশাপাশি মাস্ক ও ফেস শিল্ডও পরেছিলেন তাঁরা।’’

নাবালিকা মেয়ের শ্লীলতাহানিতে (Molestation) অভিযুক্ত ব্যক্তিদের আক্রমণে এবার প্রাণ হারাতে হল উত্তরপ্রদেশের (UP Crime) কানপুরের এক মহিলাকে। উত্তরপ্রদেশের কানপুরের (Kanpur) একটি হাসপাতালে মৃত্যু হয় বছর চল্লিশের ওই মহিলার। এই ঘটনায় আরও একবার শিউরে উঠল দেশ।

বিমল চাপাদিয়া এবং তার বন্ধু সোমনাথ তিওয়ারি ও নীরজ তিওয়ারি তাদের সমস্ত বন্ধুকে একত্রিত করেন। যখন মুসলিম বরযাত্রীর প্রায় ৭০ জন মানুষ উপস্থিত হন, তখন হিন্দু যুবকরাই তাদের চারপাশে একটি মানববন্ধন তৈরি করেন এবং বাকেরগঞ্জ ক্রসিং থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে বিয়ের মণ্ডপে নিয়ে যান।

Akshaya Lottery winners: এই টিকেটের প্রথম পুরস্কার মূল্য ছিল ৬০ লক্ষ টাকা। সেই টিকিটের নম্বর ছিল, এএ 711618 (AA 711618), যা লাভ করেছেন আলপ্পুঝার বাসিন্দা

সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (Citizenship Amendment Act) বিক্ষোভ চলাকালীন পুলিশের গুলিই প্রাণ কেড়ে নিয়েছে পরিবারের আদরের ছেলেটির, পুলিশের গুলি চালানোর ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর কান্নায় ভেঙে পড়লেন সদ্য পুত্রহারা এক বৃদ্ধ। কয়েকদিন আগেই যে ঘরে আলো জ্বলছিল, সেই ঘর এখন ছেলে হারানোর শোকে অন্ধকার।  নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদ-বিক্ষোভ (CAA Protest) চলাকালীন সেটি সহিংস রূপ পেলে পরিস্থিতি সামাল দিতে গুলি চালাতে হয় পুলিশকে, আর বিক্ষোভকারী-পুলিশ সংঘর্ষ চলাকালীনই পুলিশের গুলিতেই প্রাণ হারিয়েছেন ঘরের ছেলে, এমনটাই অভিযোগ করছেন মৃত যুবকের বাবা সহ গোটা পরিবার। শুধু তাই নয়, গুলি লাগার পর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় ছেলেকে চোখের দেখাটুকুও দেখতে পারেননি তিনি, কেননা চিকিৎসকরা সেই সময়ে দেখা করতে দেয়নি মুমূর্ষু ছেলের সঙ্গে, অভিযোগ উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা ওই ব্যক্তির ।

বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে উত্তরপ্রদেশে পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষের ঠিক একদিন পরেই এমন একটি ভিডিও প্রকাশ পেয়েছে যাতে কানপুরের এক পুলিশকর্মীকে তার রিভলবার দিয়ে গুলি চালাতে দেখা যাচ্ছে স্পষ্ট। তবে এই ভিডিওটি প্রকাশ্যে আসার পরেও উত্তরপ্রদেশ পুলিশ জানিয়েছে যে বিক্ষোভের কারণে রাজ্যে মৃতদের কেউই পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারায়নি।

“আমরা একটি গুলিও চালাইনি,” দাবি করেছেন ওপি সিং। পুলিশের দেওয়া তথ্য অনুসারে, বিজনোরে দু'জন বিক্ষোভকারী এবং সাম্ভাল, ফিরোজাবাদ, মীরাট ও কানপুরে একজন করে মারা গিয়েছেন। “আমরা কারও দিকে গুলি চালাইনি। যদি কোন গুলি চালানো হয় তবে তা প্রতিবাদকারীদের পক্ষ থেকেই হয়েছিল,” এনডিটিভিকে বলেন অপর এক কর্মকর্তা।

সালমা আনসারি জানিয়েছেন, আলিগড়ে তিনি যে মাদ্রাসাটি চালান সেই মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে একই সঙ্গে একটি মন্দির ও একটি মসজিদ নির্মাণ করবেন। তাঁর মতে, এর ফলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় থাকবে। পাশাপাশি ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক প্রতিহিংসার পরিমণ্ডলে ছাত্রছাত্রীদের নিরাপত্তাও বজায় থাকবে।

সার্থকের বাবা উত্তরপ্রদেশ স্টক এক্সচেঞ্জের কর্মী ছিলেন। কিন্তু পরিবারের অভিযোগ কিছু সহকর্মীর কারসাজিতে এখন আর সেই  চাকরি নেই।