Karnataka Flood

তার গ্রাম হিরেরায়ানকুম্পির একটা সেতু টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন হয়ে পড়েছিল। কোনও পরিবহণ সেই সেতু পারাপার করতে পারছিল না। আটকে ছিল একটা অ্যাম্বুলেন্সও (Ambulance)। সেটা দেখে ছুটে আসে ভেঙ্কটেশ। জলের তোড়, একহাঁটু জল উপেক্ষা করে ওই বালক সেতুর ওপর দিয়ে অ্যাম্বুলেন্সটিকে বেড়ানোর রাস্তা দেখিয়ে দেই। সাহসিকতার অনন্য এই নজির গড়ে  সারা রায়চূর জেলায় 'নায়ক' এখন ওই বালক। 

উত্তর ভারতের বেশ কিছু রাজ্যে রয়েছে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা।রবিবার প্রবল বৃষ্টির কারণে হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড ও পাঞ্জাবে কমপক্ষে ২৮ জন প্রাণ হারিয়েছে এবং ২২ জন নিখোঁজ হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।রবিবারের বৃষ্টির জন্য শুধু হিমাচল প্রদেশে ২২ জন মারা গেছে এবং নয় জন আহত হয়েছে। আধিকারিকদের দেওয়া তথ্যানুসারে, সিমলায় ৯ জন এবং সোলানে ৫ জন মারা গেছে। এ ছাড়া কুলু, সিরমৌর ও চম্বায় ২ জন করে এবং ওনা ও লাহৌল-স্পিতি জেলায় একজন করে মারা যাওয়ার খবর আছে।অন্যদিকে, যমুনা ও অন্যান্য উপনদীতে জলের স্তর বৃদ্ধি পাওয়ায় দিল্লি, হরিয়ানা, পাঞ্জাব এবং উত্তর প্রদেশে বন্যার সতর্কতা জারি করা হয়েছে। দিল্লিতে বন্যার সম্ভাবনা দেখা যাওয়ার ফলে, সরকার রবিবার দেশের রাজধানীতে বন্যার সতর্কতা জারি করেছে। এর পাশাপাশি নিচু অঞ্চলে বসবাসরত লোকদের সেখান থেকে নিরাপদ জায়গায় নিয়ে যাওয়ার কাজ চলছে।

বন্যা কবলিত কর্নাটকের অন্যতম ক্ষতিগ্রস্থ জেলা বেলগাঁওতে জলের নিচে ডুবে থাকা একটি বাড়ির ছাদে উঠে পড়ল একটি বিশাল কুমির, ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে চারপাশে জল থৈ-থৈ আর তারই মধ্যে একটি বাড়ির ছাদে আশ্রয় নিয়েছে ওই বিশালাকায় সরীসৃপটি

সারা দেশে বন্যায় এখনও পর্যন্ত ১০০-র বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ঘরছাড়া লক্ষ লক্ষ মানুষ। মহারাষ্ট্র, কেরল ও কর্নাটকের বন্যা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। কেরল সরকার সেনা দলকে নির্দেশ দিয়েছে উদ্ধারকারী দল তৈরি করতে এবং আকাশপথে জলমগ্ন গ্রামগুলিতে খাবার পৌঁছে দিতে। এদিকে কর্নাটকে দু’লক্ষেরও বেশি মানুষ ঘরছাড়া। অন্তত ৩০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। শনিবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ইয়েদুরাপ্পা একথা জানিয়েছেন। দু’সপ্তাহ আগে বিএস ইয়েদুরাপ্পা মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেও এখনও রাজ্যে কোনও মন্ত্রিসভা গঠিত হয়নি। মহারাষ্ট্রে ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ছ’দিন ধরে উদ্ধারকার্য চালানোর পরেও এখনও বিপুল সংখ্যক মানুষ ঘরছাড়া কোলাপুর জেলায়। রাজ্যের মধ্যে এই জেলাটি অন্যতম বন্যাবিধ্বস্ত জেলা।

ইনফোসিস সহ-প্রতিষ্ঠাতা এনআর নারায়ণ মুরথির স্ত্রী এবং ফিলানট্রোফিস্ট সুধা মুরথিকে একটা ভিডিওতে বন্যা প্লাবিত কোডাগু অঞ্চলের মানুষের জন্য ত্রাণ সামগ্রী প্যাকিং করতে দেখা যাচ্ছে, যা সোশ্যাল মিডিয়ায় অত্যন্ত ভাইরাল হয়েছে।

এ পর্যন্ত প্রায় 231 জন মানুষের প্রান গিয়েছে। প্রায়  3 লক্ষ 14 হাজার মানুষ বাড়ি ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। আর এই উপগ্রহ চিত্রে এ মাসের 13 থেকে  20 তারিখ পর্যন্ত কতটা বৃষ্টি হয়েছে তা তুলে ধরা হয়েছে।

বৃষ্টিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কোদাগু জেলা। কফি চাষ এবং ঝর্নার জন্য প্রসিদ্ধ কোদাগু।

তার গ্রাম হিরেরায়ানকুম্পির একটা সেতু টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন হয়ে পড়েছিল। কোনও পরিবহণ সেই সেতু পারাপার করতে পারছিল না। আটকে ছিল একটা অ্যাম্বুলেন্সও (Ambulance)। সেটা দেখে ছুটে আসে ভেঙ্কটেশ। জলের তোড়, একহাঁটু জল উপেক্ষা করে ওই বালক সেতুর ওপর দিয়ে অ্যাম্বুলেন্সটিকে বেড়ানোর রাস্তা দেখিয়ে দেই। সাহসিকতার অনন্য এই নজির গড়ে  সারা রায়চূর জেলায় 'নায়ক' এখন ওই বালক। 

উত্তর ভারতের বেশ কিছু রাজ্যে রয়েছে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা।রবিবার প্রবল বৃষ্টির কারণে হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড ও পাঞ্জাবে কমপক্ষে ২৮ জন প্রাণ হারিয়েছে এবং ২২ জন নিখোঁজ হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।রবিবারের বৃষ্টির জন্য শুধু হিমাচল প্রদেশে ২২ জন মারা গেছে এবং নয় জন আহত হয়েছে। আধিকারিকদের দেওয়া তথ্যানুসারে, সিমলায় ৯ জন এবং সোলানে ৫ জন মারা গেছে। এ ছাড়া কুলু, সিরমৌর ও চম্বায় ২ জন করে এবং ওনা ও লাহৌল-স্পিতি জেলায় একজন করে মারা যাওয়ার খবর আছে।অন্যদিকে, যমুনা ও অন্যান্য উপনদীতে জলের স্তর বৃদ্ধি পাওয়ায় দিল্লি, হরিয়ানা, পাঞ্জাব এবং উত্তর প্রদেশে বন্যার সতর্কতা জারি করা হয়েছে। দিল্লিতে বন্যার সম্ভাবনা দেখা যাওয়ার ফলে, সরকার রবিবার দেশের রাজধানীতে বন্যার সতর্কতা জারি করেছে। এর পাশাপাশি নিচু অঞ্চলে বসবাসরত লোকদের সেখান থেকে নিরাপদ জায়গায় নিয়ে যাওয়ার কাজ চলছে।

বন্যা কবলিত কর্নাটকের অন্যতম ক্ষতিগ্রস্থ জেলা বেলগাঁওতে জলের নিচে ডুবে থাকা একটি বাড়ির ছাদে উঠে পড়ল একটি বিশাল কুমির, ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে চারপাশে জল থৈ-থৈ আর তারই মধ্যে একটি বাড়ির ছাদে আশ্রয় নিয়েছে ওই বিশালাকায় সরীসৃপটি

সারা দেশে বন্যায় এখনও পর্যন্ত ১০০-র বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ঘরছাড়া লক্ষ লক্ষ মানুষ। মহারাষ্ট্র, কেরল ও কর্নাটকের বন্যা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। কেরল সরকার সেনা দলকে নির্দেশ দিয়েছে উদ্ধারকারী দল তৈরি করতে এবং আকাশপথে জলমগ্ন গ্রামগুলিতে খাবার পৌঁছে দিতে। এদিকে কর্নাটকে দু’লক্ষেরও বেশি মানুষ ঘরছাড়া। অন্তত ৩০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। শনিবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ইয়েদুরাপ্পা একথা জানিয়েছেন। দু’সপ্তাহ আগে বিএস ইয়েদুরাপ্পা মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেও এখনও রাজ্যে কোনও মন্ত্রিসভা গঠিত হয়নি। মহারাষ্ট্রে ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ছ’দিন ধরে উদ্ধারকার্য চালানোর পরেও এখনও বিপুল সংখ্যক মানুষ ঘরছাড়া কোলাপুর জেলায়। রাজ্যের মধ্যে এই জেলাটি অন্যতম বন্যাবিধ্বস্ত জেলা।

ইনফোসিস সহ-প্রতিষ্ঠাতা এনআর নারায়ণ মুরথির স্ত্রী এবং ফিলানট্রোফিস্ট সুধা মুরথিকে একটা ভিডিওতে বন্যা প্লাবিত কোডাগু অঞ্চলের মানুষের জন্য ত্রাণ সামগ্রী প্যাকিং করতে দেখা যাচ্ছে, যা সোশ্যাল মিডিয়ায় অত্যন্ত ভাইরাল হয়েছে।

এ পর্যন্ত প্রায় 231 জন মানুষের প্রান গিয়েছে। প্রায়  3 লক্ষ 14 হাজার মানুষ বাড়ি ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। আর এই উপগ্রহ চিত্রে এ মাসের 13 থেকে  20 তারিখ পর্যন্ত কতটা বৃষ্টি হয়েছে তা তুলে ধরা হয়েছে।

বৃষ্টিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কোদাগু জেলা। কফি চাষ এবং ঝর্নার জন্য প্রসিদ্ধ কোদাগু।