Kathua Case

ধর্ষণকারীদের “গণধোলাই” দেওয়ার পক্ষে সুপারিশ করেছেন সাংসদ জয়া বচ্চন, সোমবার সেই মতেই সমর্থন জানালেন তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ মিমি চক্রবর্তী (Mimi Chakraborty) । তিনি বলেন, শুধুমাত্র দ্রুত শাস্তিই মহিলাদের যৌন নিগ্রহের হাত থেকে বাঁচাতে পারে।

এবার খোদ তদন্তকারী দলের বিরুদ্ধেই মামলা করার নির্দেশ দিল আদালত। ২০১৮ সালে জম্মুর কাঠুয়ার একটি গ্রামে আট বছরের এক নাবালিকাকে ধর্ষণ (Kathua Gangrape) ও হত্যার দায়ে ৬ জনকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। এই ঘটনার প্রায় চার মাস পরে স্থানীয় একটি আদালত পুলিশকে ওই মামলার বিষয়েই নিযুক্ত বিশেষ তদন্ত দলের ৬ সদস্যের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়েরের নির্দেশ দিল। কাঠুয়া (Kathua) ধর্ষণ তথা হত্যা মামলায় সাক্ষীকে মিথ্যা বক্তব্য দেওয়ার জন্য নির্যাতন ও বলপ্রয়োগের অভিযোগ পাওয়ার পরেই এই মামলাটির (Kathua Case) তদন্ত করার জন্য ওই বিশেষ তদন্তকারী দলকে নিয়োগ করা হয়েছিল।

জম্মুর কাটোয়ায় ৮ বছরের নাবালিকাকে গনধর্ষণ (Kathua Case) করে খুনের ঘটনায় আজ রায়দান হবে। পাঞ্জাবের পাঠানকোঠের (Pathankot) একটি বিশেষ আদালতে (Special Court) এই মামলার শুনানি হয়েছে। ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ধর্ষণ (Rape) এবং খুনের ধারায় চার্জশিট (Charge Sheet) জমা পড়েছে এদের মধ্যে একজন নাবালকও আছে। দোষ প্রমাণিত হলে সর্বনিম্ন যাব্বজীবন (Life Imprisonment ) কারাদণ্ড হতে পারে। যে সমস্ত ধারায় চার্জশিট (Charge Sheet) জমা পড়েছে তাতে ফাঁসির (Capital Punishment) সাজা দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করেন আইনজীবী মহলের একটা বড় অংশ।

জম্মু ও কাশ্মীরের পুলিশ প্রধান এসপি বৈদ্যকে গতকাল তাঁর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল। .

রাজ্যপাট খুইয়েই বিজেপিকে নিশানা করেছিলেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহেবুবা মুফতি। এবার ফের সরব হলেন তিনি । টুইটে মেহেবুবা লেখেন বিশ্ব ন্যায়বিচার দিবসে একটা  দুর্ভাগ্যজনক সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। যিনি গণধর্ষণ  ও খুনে অভিযুক্তর পক্ষে দাঁড়িয়ে ছিলেন তাঁকে  পুরস্কার দিয়ে ন্যায়বিচাররে মূলে আঘাত করা হয়েছে। এই ধরনের কাজে ধর্ষকরা উৎসাহিত হবে। রাজ্যপালের হস্তক্ষেপের দাবি জানাচ্ছি। তাঁর আগে রাজের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করা ওমর আব্দুল্লা বলেন এই পদক্ষেপ ভয়ের সঞ্চার করেছে। তবে নির্যাতিতার পক্ষে যিনি লড়ছেন তিনি যদি এই সিদ্ধান্তে প্রভাবিত না হন তাহলে আমাদের উচিত তাঁর সঙ্গে থাকা। ছোট্ট মেয়েটি  যাতে ন্যায় বিচার তা দেখা আমদের সবার দায়িত্ব।      

নাবালক নয় কাঠুয়াকাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্ত। জম্মুর কাঠুয়ায়  আট বছরের শিশুকন্যাকে প্রথমে গণধর্ষণ ও পরে খুন কাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্তর বিচার হবে সাবালক হিসেবেই। মামলার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে আরও  7 জন।

কাঠুয়ার রসনা গ্রামের একটা আট বছরের শিশুকে অপহরণ, মাদক-প্রদান, ধর্ষণ এবং খুন -এর কথা শুনে চারদিকে প্রচুর আন্দোলনের সৃষ্টি হয়েছিল. এই ঘটনায় যারা অভিযুক্ত তারা সকলেই হিন্দু আর বাচ্চাটি ছিল মুসলমান.

আজ স্থানীয় আদালতে কঠুয়া ধর্ষণ মামলার বিচার শুরু হবে,কিন্তু গত কয়েক দিন ধরে যে রকম আপত্তি জনক পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে তাতে করে পীড়িত পক্ষের উকিল দীপিকা সিংহ বলেছেন,

ধর্ষণকারীদের “গণধোলাই” দেওয়ার পক্ষে সুপারিশ করেছেন সাংসদ জয়া বচ্চন, সোমবার সেই মতেই সমর্থন জানালেন তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ মিমি চক্রবর্তী (Mimi Chakraborty) । তিনি বলেন, শুধুমাত্র দ্রুত শাস্তিই মহিলাদের যৌন নিগ্রহের হাত থেকে বাঁচাতে পারে।

এবার খোদ তদন্তকারী দলের বিরুদ্ধেই মামলা করার নির্দেশ দিল আদালত। ২০১৮ সালে জম্মুর কাঠুয়ার একটি গ্রামে আট বছরের এক নাবালিকাকে ধর্ষণ (Kathua Gangrape) ও হত্যার দায়ে ৬ জনকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। এই ঘটনার প্রায় চার মাস পরে স্থানীয় একটি আদালত পুলিশকে ওই মামলার বিষয়েই নিযুক্ত বিশেষ তদন্ত দলের ৬ সদস্যের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়েরের নির্দেশ দিল। কাঠুয়া (Kathua) ধর্ষণ তথা হত্যা মামলায় সাক্ষীকে মিথ্যা বক্তব্য দেওয়ার জন্য নির্যাতন ও বলপ্রয়োগের অভিযোগ পাওয়ার পরেই এই মামলাটির (Kathua Case) তদন্ত করার জন্য ওই বিশেষ তদন্তকারী দলকে নিয়োগ করা হয়েছিল।

জম্মুর কাটোয়ায় ৮ বছরের নাবালিকাকে গনধর্ষণ (Kathua Case) করে খুনের ঘটনায় আজ রায়দান হবে। পাঞ্জাবের পাঠানকোঠের (Pathankot) একটি বিশেষ আদালতে (Special Court) এই মামলার শুনানি হয়েছে। ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ধর্ষণ (Rape) এবং খুনের ধারায় চার্জশিট (Charge Sheet) জমা পড়েছে এদের মধ্যে একজন নাবালকও আছে। দোষ প্রমাণিত হলে সর্বনিম্ন যাব্বজীবন (Life Imprisonment ) কারাদণ্ড হতে পারে। যে সমস্ত ধারায় চার্জশিট (Charge Sheet) জমা পড়েছে তাতে ফাঁসির (Capital Punishment) সাজা দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করেন আইনজীবী মহলের একটা বড় অংশ।

জম্মু ও কাশ্মীরের পুলিশ প্রধান এসপি বৈদ্যকে গতকাল তাঁর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল। .

রাজ্যপাট খুইয়েই বিজেপিকে নিশানা করেছিলেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহেবুবা মুফতি। এবার ফের সরব হলেন তিনি । টুইটে মেহেবুবা লেখেন বিশ্ব ন্যায়বিচার দিবসে একটা  দুর্ভাগ্যজনক সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। যিনি গণধর্ষণ  ও খুনে অভিযুক্তর পক্ষে দাঁড়িয়ে ছিলেন তাঁকে  পুরস্কার দিয়ে ন্যায়বিচাররে মূলে আঘাত করা হয়েছে। এই ধরনের কাজে ধর্ষকরা উৎসাহিত হবে। রাজ্যপালের হস্তক্ষেপের দাবি জানাচ্ছি। তাঁর আগে রাজের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করা ওমর আব্দুল্লা বলেন এই পদক্ষেপ ভয়ের সঞ্চার করেছে। তবে নির্যাতিতার পক্ষে যিনি লড়ছেন তিনি যদি এই সিদ্ধান্তে প্রভাবিত না হন তাহলে আমাদের উচিত তাঁর সঙ্গে থাকা। ছোট্ট মেয়েটি  যাতে ন্যায় বিচার তা দেখা আমদের সবার দায়িত্ব।      

নাবালক নয় কাঠুয়াকাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্ত। জম্মুর কাঠুয়ায়  আট বছরের শিশুকন্যাকে প্রথমে গণধর্ষণ ও পরে খুন কাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্তর বিচার হবে সাবালক হিসেবেই। মামলার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে আরও  7 জন।

কাঠুয়ার রসনা গ্রামের একটা আট বছরের শিশুকে অপহরণ, মাদক-প্রদান, ধর্ষণ এবং খুন -এর কথা শুনে চারদিকে প্রচুর আন্দোলনের সৃষ্টি হয়েছিল. এই ঘটনায় যারা অভিযুক্ত তারা সকলেই হিন্দু আর বাচ্চাটি ছিল মুসলমান.

আজ স্থানীয় আদালতে কঠুয়া ধর্ষণ মামলার বিচার শুরু হবে,কিন্তু গত কয়েক দিন ধরে যে রকম আপত্তি জনক পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে তাতে করে পীড়িত পক্ষের উকিল দীপিকা সিংহ বলেছেন,