Kolkata Port

চলতি বছরের জানুয়ারিতেই কলকাতা বন্দরের নাম বদলে নতুন নামকরণ (Kolkata Port Renamed) করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এখন কলকাতা বন্দরকে সবাই চিনছে 'শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় বন্দর' নামেই। বুধবার এই প্রসঙ্গেই নিজের মতামত স্পষ্ট জানালেন মুখ্যমন্ত্রী (West Bengal) মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি (Mamata Banerjee) জানিয়েছেন যে, কলকাতা বন্দর ট্রাস্টের নাম বদলে 'শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় বন্দর ট্রাস্ট' (Syama Prasad Mukherjee Port Trust) নামকরণে তাঁর কোনও সমস্যা নেই।

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) আতঙ্কের মধ্যেই গত ২৯ জানুয়ারি চিনের সাংহাই থেকে রওনা হয়েছিল মালবাহী জাহাজটি, যাতে রয়েছেন ১৯ চিনা জাহাজ কর্মী। বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৫টা নাগাদ কলকাতার (Kolkata) বন্দরে এসে ভিড়বে মালবাহী চিনা জাহাজটি। জানা গেছে, জাহাজের (Chinese Ship) কর্মীদের থার্মাল স্ক্যানিং করে দেখা হবে তাঁদের কেউ জ্বরে আক্রান্ত কিনা।

যতই কলকাতা বন্দরের নতুন নামকরণ করা হোক না কেন তাতে সেখানকার কাজের ক্ষেত্রে বা কাজের ফলাফলের ক্ষেত্রেও কোনও প্রভাব পড়বে না বলে কটাক্ষ করলেন বামেরা (CPM)। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কলকাতা বন্দরের সার্ধশতবর্ষের অনুষ্ঠানে ঘোষণা করেন যে, ভারতীয় জনসঙ্ঘের প্রতিষ্ঠাতা শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের (Syama Prasad Mookerjee) নামে নয়া নামকরণ করা হবে ওই বন্দরের (Kolkata Port)। তারপরেই কলকাতা বন্দরের নয়া নামকরণ নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের সমালোচনা করে সিপিআই (এম)।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) কলকাতা পোর্ট ট্রাস্টের (Calcutta Port Trust) নতুন নামকরণ করলেন ড. শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি পোর্ট (Dr Syama Prasad Mookerjee Port)। বিজেপির পূর্বসূরি ভারতীয় জনসঙ্ঘের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় (Syama Prasad Mookerjee)। "কলকাতা বন্দরের নামকরণ হবে ডাঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় পোর্ট, তিনি ভারতের শিল্পায়নের জনক ছিলেন। চিত্তরঞ্জন লোকোমোটিভ ফ্যাক্টরি,  সিন্দরি সার কারখানা এবং দামোদর ভ্যালি কর্পোরেশন, হিন্দুস্তান এয়ারক্রাফট ফ্যাক্টরির মতো অনেক বড় প্রকল্পের বিকাশে বাংলার পুত্রসন্তান ডাঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জির খুব বড় ভূমিকা ছিল," বলেন প্রধানমন্ত্রী।

তাঁর পশ্চিমবঙ্গ সফরের দ্বিতীয় দিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) রবিবার সকাল ১১টায় কলকাতা পোর্ট ট্রাস্টের সার্ধশতবর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠানের (Port Trust's 150th Anniversary Event) উদ্বোধন করবেন। শনিবার রাতে তিনি রামকৃষ্ণ মিশনের সদর দফতরে ছিলেন। এদিকে কলকাতায় শয়ে শয়ে মানুষ রাতে প্রধানমন্ত্রীর কলকাতা সফরের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেন। শনিবার দুপুরে কলকাতার বিভিন্ন স্থানে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ-মিছিল দেখা যায়। যার মধ্যে অন্যতম ছিল শহরের ‘হৃদয়’ ধর্মতলা। সেখানে কংগ্রেস ও বাম দলগুলির সঙ্গে বিক্ষোভে যোগ দেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া। তারই কিছু দূরে রানি রাসমণি রোডে তৃণমূল কংগ্রেসের ছাত্র শাখা সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন ও এনপিআরের প্রতিবাদে সভা করে।

শনি ও রবিবার, দু'দিনের সফরে রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, আর এই সফর ঘিরে যথেষ্ট উত্তেজিত তিনি। এই প্রসঙ্গে টুইট করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, "আমি আজ (শনিবার) এবং আগামিকালের (রবিবার) পশ্চিমবঙ্গ সফর নিয়ে যথেষ্ট উত্তেজিত ..."।পাশাপাশি তিনি (Narendra Modi) বলেন, "রামকৃষ্ণ মিশনে সময় কাটাতে পারবো এটা ভেবেও আমি যথেষ্ট আনন্দিত"।

শনিবার কলকাতায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, তাঁর (Prime Minister Narendra Modi) আগমন ঘিরে কলকাতা সহ গোটা রাজ্যে এখন তাই সাজো-সাজো রব। কলকাতা বন্দরের সার্ধশতবর্ষ উদযাপনের অনুষ্ঠানে যোগ দিতেই মূলত তিলোত্তমায় পা রাখতে (PM Modi in Kolkata) চলেছেন প্রধানমন্ত্রী। জানা গেছে, ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়া ছাড়াও শনি ও রবিবার এই দুদিন সংস্কারকৃত ৪টি ঐতিহ্যবাহী ভবনের উদ্বোধন করে তা জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন নরেন্দ্র মোদি।

বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানান, রক্ষণাবেক্ষণ কাজ চলার সময় ওই প্রযুক্তিবিদ বিমানের ল্যান্ডিং গিয়ারের দরজাটিতে আটকা পড়েছিলেন

বিজেপির দাবি লোকসভা নির্বাচনের আগে কেন্দ্রীয়  সংস্থাকে বিপর্যস্ত করতেই এমন কাজ করছে তৃণমূল। এর আগে একাধিক বার ধর্মঘটের মতো ঘটনা ঘটেছে হলদিয়া  বন্দরে। এবার আবার সেই একই ঘটনা ঘটল।

মাস কয়েক আগে  এই প্রস্তাব দেওয়া হলেও কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি ঢাকা। সর্বভারতীয় সংবাদ পত্র দ্য ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেস জানিয়েছে ভারতের প্রস্তাব গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করছে বাংলাদেশের জাহাজ মন্ত্রক। তারাও চট্টগ্রাম এবং মঙ্গল বন্দরের নব্যতা বাড়াতে  চাইছে।

Majerhat Bridge collapse: ওই ঘটনার পর থেকে কুড়ি চাকার ট্রাক চলতে দেওয়া হয় না শহরে। তাতেই সমস্যা তৈরি হয়েছে  বলে দাবি মালিকদের।তাঁরা জানিয়েছেন রাজ্যের বিভন্ন জায়গায়  দাঁড়িয়ে রয়েছে ট্রাক। তার মধ্যে এমন অনেক জিনিসই পচতে শুরু করেছে। কিন্ত সরকারি নিয়মের জেরে সেগুলি কলকাতায় ঢুকতে পারছে না বলে জানিয়েছেন মালিক সংগঠনের নেতা সজল ঘোষ।

মাঝেরহাট ব্রিজের ভেঙে পড়া (Majerhat bridge collapse) থেকে ‘শিক্ষা’ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকার সিদ্ধান্ত নিল ব্রিজ দিয়ে 20 বা তার বেশি চাকার পণ্যবাহী ট্রাক চালানো যাবে না (heavy goods vehicles banned)।

এই শহরের বিভিন্ন সংস্থা সংগঠন ও সাধারণ মানুষের কাছ থেকে সংগ্রহ করা ত্রাণ সামগ্রী একটি জাহাজে করে আজ কলকাতা বন্দর থেকে কেরালার উদ্দেশে রওনা হবে।

বিমান বন্দরের কতৃপক্ষ (AAI) জানিয়েছে যে, প্রায় 8.57 টায় প্লেনটি আপৎকালীন তৎপরতার জন্য মাটিতে ফিরে আসতে বাধ্য হয়।তবে জানানো হয়েছে, যাত্রীরা সকলেই সুরক্ষিত আছে

চলতি বছরের জানুয়ারিতেই কলকাতা বন্দরের নাম বদলে নতুন নামকরণ (Kolkata Port Renamed) করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এখন কলকাতা বন্দরকে সবাই চিনছে 'শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় বন্দর' নামেই। বুধবার এই প্রসঙ্গেই নিজের মতামত স্পষ্ট জানালেন মুখ্যমন্ত্রী (West Bengal) মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি (Mamata Banerjee) জানিয়েছেন যে, কলকাতা বন্দর ট্রাস্টের নাম বদলে 'শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় বন্দর ট্রাস্ট' (Syama Prasad Mukherjee Port Trust) নামকরণে তাঁর কোনও সমস্যা নেই।

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) আতঙ্কের মধ্যেই গত ২৯ জানুয়ারি চিনের সাংহাই থেকে রওনা হয়েছিল মালবাহী জাহাজটি, যাতে রয়েছেন ১৯ চিনা জাহাজ কর্মী। বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৫টা নাগাদ কলকাতার (Kolkata) বন্দরে এসে ভিড়বে মালবাহী চিনা জাহাজটি। জানা গেছে, জাহাজের (Chinese Ship) কর্মীদের থার্মাল স্ক্যানিং করে দেখা হবে তাঁদের কেউ জ্বরে আক্রান্ত কিনা।

যতই কলকাতা বন্দরের নতুন নামকরণ করা হোক না কেন তাতে সেখানকার কাজের ক্ষেত্রে বা কাজের ফলাফলের ক্ষেত্রেও কোনও প্রভাব পড়বে না বলে কটাক্ষ করলেন বামেরা (CPM)। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কলকাতা বন্দরের সার্ধশতবর্ষের অনুষ্ঠানে ঘোষণা করেন যে, ভারতীয় জনসঙ্ঘের প্রতিষ্ঠাতা শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের (Syama Prasad Mookerjee) নামে নয়া নামকরণ করা হবে ওই বন্দরের (Kolkata Port)। তারপরেই কলকাতা বন্দরের নয়া নামকরণ নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের সমালোচনা করে সিপিআই (এম)।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) কলকাতা পোর্ট ট্রাস্টের (Calcutta Port Trust) নতুন নামকরণ করলেন ড. শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি পোর্ট (Dr Syama Prasad Mookerjee Port)। বিজেপির পূর্বসূরি ভারতীয় জনসঙ্ঘের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় (Syama Prasad Mookerjee)। "কলকাতা বন্দরের নামকরণ হবে ডাঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় পোর্ট, তিনি ভারতের শিল্পায়নের জনক ছিলেন। চিত্তরঞ্জন লোকোমোটিভ ফ্যাক্টরি,  সিন্দরি সার কারখানা এবং দামোদর ভ্যালি কর্পোরেশন, হিন্দুস্তান এয়ারক্রাফট ফ্যাক্টরির মতো অনেক বড় প্রকল্পের বিকাশে বাংলার পুত্রসন্তান ডাঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জির খুব বড় ভূমিকা ছিল," বলেন প্রধানমন্ত্রী।

তাঁর পশ্চিমবঙ্গ সফরের দ্বিতীয় দিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) রবিবার সকাল ১১টায় কলকাতা পোর্ট ট্রাস্টের সার্ধশতবর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠানের (Port Trust's 150th Anniversary Event) উদ্বোধন করবেন। শনিবার রাতে তিনি রামকৃষ্ণ মিশনের সদর দফতরে ছিলেন। এদিকে কলকাতায় শয়ে শয়ে মানুষ রাতে প্রধানমন্ত্রীর কলকাতা সফরের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেন। শনিবার দুপুরে কলকাতার বিভিন্ন স্থানে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ-মিছিল দেখা যায়। যার মধ্যে অন্যতম ছিল শহরের ‘হৃদয়’ ধর্মতলা। সেখানে কংগ্রেস ও বাম দলগুলির সঙ্গে বিক্ষোভে যোগ দেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া। তারই কিছু দূরে রানি রাসমণি রোডে তৃণমূল কংগ্রেসের ছাত্র শাখা সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন ও এনপিআরের প্রতিবাদে সভা করে।

শনি ও রবিবার, দু'দিনের সফরে রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, আর এই সফর ঘিরে যথেষ্ট উত্তেজিত তিনি। এই প্রসঙ্গে টুইট করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, "আমি আজ (শনিবার) এবং আগামিকালের (রবিবার) পশ্চিমবঙ্গ সফর নিয়ে যথেষ্ট উত্তেজিত ..."।পাশাপাশি তিনি (Narendra Modi) বলেন, "রামকৃষ্ণ মিশনে সময় কাটাতে পারবো এটা ভেবেও আমি যথেষ্ট আনন্দিত"।

শনিবার কলকাতায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, তাঁর (Prime Minister Narendra Modi) আগমন ঘিরে কলকাতা সহ গোটা রাজ্যে এখন তাই সাজো-সাজো রব। কলকাতা বন্দরের সার্ধশতবর্ষ উদযাপনের অনুষ্ঠানে যোগ দিতেই মূলত তিলোত্তমায় পা রাখতে (PM Modi in Kolkata) চলেছেন প্রধানমন্ত্রী। জানা গেছে, ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়া ছাড়াও শনি ও রবিবার এই দুদিন সংস্কারকৃত ৪টি ঐতিহ্যবাহী ভবনের উদ্বোধন করে তা জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন নরেন্দ্র মোদি।

বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানান, রক্ষণাবেক্ষণ কাজ চলার সময় ওই প্রযুক্তিবিদ বিমানের ল্যান্ডিং গিয়ারের দরজাটিতে আটকা পড়েছিলেন

বিজেপির দাবি লোকসভা নির্বাচনের আগে কেন্দ্রীয়  সংস্থাকে বিপর্যস্ত করতেই এমন কাজ করছে তৃণমূল। এর আগে একাধিক বার ধর্মঘটের মতো ঘটনা ঘটেছে হলদিয়া  বন্দরে। এবার আবার সেই একই ঘটনা ঘটল।

মাস কয়েক আগে  এই প্রস্তাব দেওয়া হলেও কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি ঢাকা। সর্বভারতীয় সংবাদ পত্র দ্য ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেস জানিয়েছে ভারতের প্রস্তাব গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করছে বাংলাদেশের জাহাজ মন্ত্রক। তারাও চট্টগ্রাম এবং মঙ্গল বন্দরের নব্যতা বাড়াতে  চাইছে।

Majerhat Bridge collapse: ওই ঘটনার পর থেকে কুড়ি চাকার ট্রাক চলতে দেওয়া হয় না শহরে। তাতেই সমস্যা তৈরি হয়েছে  বলে দাবি মালিকদের।তাঁরা জানিয়েছেন রাজ্যের বিভন্ন জায়গায়  দাঁড়িয়ে রয়েছে ট্রাক। তার মধ্যে এমন অনেক জিনিসই পচতে শুরু করেছে। কিন্ত সরকারি নিয়মের জেরে সেগুলি কলকাতায় ঢুকতে পারছে না বলে জানিয়েছেন মালিক সংগঠনের নেতা সজল ঘোষ।

মাঝেরহাট ব্রিজের ভেঙে পড়া (Majerhat bridge collapse) থেকে ‘শিক্ষা’ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকার সিদ্ধান্ত নিল ব্রিজ দিয়ে 20 বা তার বেশি চাকার পণ্যবাহী ট্রাক চালানো যাবে না (heavy goods vehicles banned)।

এই শহরের বিভিন্ন সংস্থা সংগঠন ও সাধারণ মানুষের কাছ থেকে সংগ্রহ করা ত্রাণ সামগ্রী একটি জাহাজে করে আজ কলকাতা বন্দর থেকে কেরালার উদ্দেশে রওনা হবে।

বিমান বন্দরের কতৃপক্ষ (AAI) জানিয়েছে যে, প্রায় 8.57 টায় প্লেনটি আপৎকালীন তৎপরতার জন্য মাটিতে ফিরে আসতে বাধ্য হয়।তবে জানানো হয়েছে, যাত্রীরা সকলেই সুরক্ষিত আছে