Koregaon Bhima

ভীমা কোরেগাঁও মামলায় (Bhima Koregaon case) জেলবন্দি ভারভারা রাওকে মুক্তি দেওয়ার বিষয়ে নিজে হস্তক্ষেপ করুন প্রধানমন্ত্রী, এই অনুরোধ করে নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) চিঠি দিলেন কংগ্রেস নেতা তথা সাংসদ অধীর রঞ্জন চৌধুরী (Adhir Ranjan Chowdhury)। সম্প্রতি ওই সমাজকর্মীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে (Varavara Rao) স্যার জেজে হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।

হঠাৎ করেই ভীমা-কোরেগাঁও মামলাটির তদন্তভার জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ (NIA) -এর হাতে অর্পণ করল কেন্দ্র। মোদি সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছে মহারাষ্ট্র সরকার। রাজ্য সরকারে অনুমতি ছাড়াই এই মামলাটি (Bhima Koregaon Case) হস্তান্তরিত করা হয়েছে, এমনটাই অভিযোগ করলেন মহারাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনিল দেশমুখ। তিনি বলেন, এই পদক্ষেপ পুরোপুরি অসাংবিধানিক। এর আগে এই মামলাটির বিষয়ে পর্যালোচনা করতে পুনে পুলিশের সঙ্গে একটি বৈঠক করেন উদ্ধব ঠাকরে সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কিন্তু রাজ্যের (Maharashtra) তরফ থেকে এই মামলাটি নিয়ে তৎপরতা দেখানোর খবর প্রকাশ্যে আসতেই সাত তাড়াতাড়ি এনআইএ-কে মামলাটি (Koregaon-Bhima Case) হস্তান্তরিত করল মোদি সরকার।

ভীমা-কোরেগাঁও (Bhima Koregaon) মামলাটি এবার পর্যালোচনা করতে চায় মহারাষ্ট্র সরকার। আর সেই লক্ষ্য়েই ওই ঘটনায় গ্রেফতার হওয়া কোন্ কোন্ সমাজকর্মী জেলে ছিলেন তাও খতিয়ে দেখতে চাইছে উদ্ধব ঠাকরের নেতৃত্বাধীন সরকার। এর আগে মহারাষ্ট্রের পূর্বতন বিজেপি সরকার ১০ জন সমাজকর্মীকে হিংসায় উস্কানি দেওয়ার অভিযোগে কারাবন্দি করে রাখে।

সমাজকর্মী ভার্নন গঞ্জালভেসকে বম্বে হাইকোর্টের প্রশ্নের ফলে বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত হ্যাশট্যাগ #WarAndPeace রীতিমতো ট্রেন্ড হয়ে রয়েছে।

ঘটনাটি ঘটেছিল ঠিক এক বছর আগে। সেই ইতিহাস যাতে আর ফিরে না আসে তার জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা নিয়ে রেখেছে। সেদিন পুণের কাছে ভীমা- কোরেগাঁওতে দলিত এবং দক্ষিণপন্থী সংগঠনের মধ্যে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সেই ঘটনার পর এবারের অনুষ্ঠান ঘিরে যাতে অশান্তি ছড়িয়ে না পড়ে তার জন্য তৎপর হয়েছে প্রশাসন। পাঁচ হাজার পুলিশ কর্মী, ১২০০ হোমগার্ড এবং ১২ কোম্পানি র্যা্ফ মোতায়েন করা হয়েছে। ঠিক ২০১ বছর আগে এদিন ব্রিটিশ সেনাদের সঙ্গে যুদ্ধ করেছিল দলিত যোদ্ধারা। সে কথা স্মরণ করেই পালিত হয় উৎসব।

Koregaon-Bhima Violence: পুণের ভীমা কোরেগাঁওর সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেফতার  পাঁচজন আর চার সপ্তাহ গৃহবন্দি   হয়ে থাকবেন।

গতকাল একাধিক সমাজকর্মী ও মানবাধিকার কর্মীকে মহারাষ্ট্রের ভীমা কোরেগাঁও সংঘর্ষের ঘটনায় জড়িত থাকা এবং মাওবাদী যোগ থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করেছে পুনে পুলিশ।

 এই মানবাধিকার কর্মী তথা আইনজীবীকে পুণের ভীমা করেগাওঁতে সংঘর্ষের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তাঁর ফরিদাবাদে বাড়ি গিয়ে মঙ্গলবার তাঁকে গ্রেফতার করে  পুলিশ।

কলকাতায় এসে মঙ্গলবার সীতারাম বলেন, পুলিশ প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেফতার করতে না পেরে বাম বুদ্ধিজীবীদের হেনস্থা করছে।

ভীমা কোরেগাঁও মামলায় (Bhima Koregaon case) জেলবন্দি ভারভারা রাওকে মুক্তি দেওয়ার বিষয়ে নিজে হস্তক্ষেপ করুন প্রধানমন্ত্রী, এই অনুরোধ করে নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) চিঠি দিলেন কংগ্রেস নেতা তথা সাংসদ অধীর রঞ্জন চৌধুরী (Adhir Ranjan Chowdhury)। সম্প্রতি ওই সমাজকর্মীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে (Varavara Rao) স্যার জেজে হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।

হঠাৎ করেই ভীমা-কোরেগাঁও মামলাটির তদন্তভার জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ (NIA) -এর হাতে অর্পণ করল কেন্দ্র। মোদি সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছে মহারাষ্ট্র সরকার। রাজ্য সরকারে অনুমতি ছাড়াই এই মামলাটি (Bhima Koregaon Case) হস্তান্তরিত করা হয়েছে, এমনটাই অভিযোগ করলেন মহারাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনিল দেশমুখ। তিনি বলেন, এই পদক্ষেপ পুরোপুরি অসাংবিধানিক। এর আগে এই মামলাটির বিষয়ে পর্যালোচনা করতে পুনে পুলিশের সঙ্গে একটি বৈঠক করেন উদ্ধব ঠাকরে সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কিন্তু রাজ্যের (Maharashtra) তরফ থেকে এই মামলাটি নিয়ে তৎপরতা দেখানোর খবর প্রকাশ্যে আসতেই সাত তাড়াতাড়ি এনআইএ-কে মামলাটি (Koregaon-Bhima Case) হস্তান্তরিত করল মোদি সরকার।

ভীমা-কোরেগাঁও (Bhima Koregaon) মামলাটি এবার পর্যালোচনা করতে চায় মহারাষ্ট্র সরকার। আর সেই লক্ষ্য়েই ওই ঘটনায় গ্রেফতার হওয়া কোন্ কোন্ সমাজকর্মী জেলে ছিলেন তাও খতিয়ে দেখতে চাইছে উদ্ধব ঠাকরের নেতৃত্বাধীন সরকার। এর আগে মহারাষ্ট্রের পূর্বতন বিজেপি সরকার ১০ জন সমাজকর্মীকে হিংসায় উস্কানি দেওয়ার অভিযোগে কারাবন্দি করে রাখে।

সমাজকর্মী ভার্নন গঞ্জালভেসকে বম্বে হাইকোর্টের প্রশ্নের ফলে বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত হ্যাশট্যাগ #WarAndPeace রীতিমতো ট্রেন্ড হয়ে রয়েছে।

ঘটনাটি ঘটেছিল ঠিক এক বছর আগে। সেই ইতিহাস যাতে আর ফিরে না আসে তার জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা নিয়ে রেখেছে। সেদিন পুণের কাছে ভীমা- কোরেগাঁওতে দলিত এবং দক্ষিণপন্থী সংগঠনের মধ্যে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সেই ঘটনার পর এবারের অনুষ্ঠান ঘিরে যাতে অশান্তি ছড়িয়ে না পড়ে তার জন্য তৎপর হয়েছে প্রশাসন। পাঁচ হাজার পুলিশ কর্মী, ১২০০ হোমগার্ড এবং ১২ কোম্পানি র্যা্ফ মোতায়েন করা হয়েছে। ঠিক ২০১ বছর আগে এদিন ব্রিটিশ সেনাদের সঙ্গে যুদ্ধ করেছিল দলিত যোদ্ধারা। সে কথা স্মরণ করেই পালিত হয় উৎসব।

Koregaon-Bhima Violence: পুণের ভীমা কোরেগাঁওর সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেফতার  পাঁচজন আর চার সপ্তাহ গৃহবন্দি   হয়ে থাকবেন।

গতকাল একাধিক সমাজকর্মী ও মানবাধিকার কর্মীকে মহারাষ্ট্রের ভীমা কোরেগাঁও সংঘর্ষের ঘটনায় জড়িত থাকা এবং মাওবাদী যোগ থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করেছে পুনে পুলিশ।

 এই মানবাধিকার কর্মী তথা আইনজীবীকে পুণের ভীমা করেগাওঁতে সংঘর্ষের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তাঁর ফরিদাবাদে বাড়ি গিয়ে মঙ্গলবার তাঁকে গ্রেফতার করে  পুলিশ।

কলকাতায় এসে মঙ্গলবার সীতারাম বলেন, পুলিশ প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেফতার করতে না পেরে বাম বুদ্ধিজীবীদের হেনস্থা করছে।