Kumbh

Gangasagar Mela, 2020: বুধবার কলকাতায় আউট্রাম ঘাটে আয়োজিত গঙ্গাসাগর মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “গঙ্গাসাগর মেলা কুম্ভ মেলারই সমান। কেন্দ্র সরকার কুম্ভমেলাকে আর্থিক সাহায্য করলেও গঙ্গাসাগর মেলার বেলায় কোনও তহবিলই দেওয়া হয় না।”

জানুয়ারির ১৪ তারিখ উৎসব শুরু হয়ে ৪ মার্চ শেষ হচ্ছে। শেষ দিন রয়েছে মহা শিবরাত্রি উপলক্ষে ষষ্ঠ ‘শাহি স্নান’।

প্রয়াগরাজের সঙ্গমে কুম্ভমেলায় “সাফাইকর্মচারী”দের সমামান প্রদর্শন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।মেলা প্রাঙ্গনকে পরিস্কার পরিচ্ছ্ন্ন রাখতে “স্বচ্ছ কুম্ভ, স্বচ্ছ আবহার” সম্মাননা প্রদান করা হয়।

Basant Panchami 2019: এইবারের বসন্ত পঞ্চমীর (Vasant Panchami) একটু বিশেষ গুরুত্ব আছে, কারণ এইসময় প্রয়াগ রাজ্যে কুম্ভমেলা (Kumbh Mela)-য়  শাহী স্নান (Shahi Snan) দেখা যাবে.

৫৫ দিন ধরে  চলতে থাকা কুম্ভমেলা  শেষ হচ্ছে  ৪ মার্চ। মোট ১৩ কোটি ভক্ত পুণ্যস্নান করবেন বলে  প্রশাসন মনে  করছে। এ বারের কুম্ভতেই খরচ হচ্ছে  সবচেয়ে বেশি অর্থ। একটি সূত্র বলছে  প্রায় ৪২০০ কোটি টাকা খরচ করছে  উত্তরপ্রদেশ সরকার।

আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করার আগে প্রিয়াঙ্কা গান্ধীও কুম্ভমেলায় পুণ্যস্নানের জন্য আসতে পারেন বলে জল্পনা চলছে এখন।

কুম্ভমেলায় এসে মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর ৩৬,০০০ কোটি টাকার গঙ্গা এক্সপ্রসেওয়ে প্রকল্পের কথা ঘোষণা করেন যোগী আদিত্যনাথ। যা জুড়ে দেবে উত্তরপ্রদেশের মিরাট থেকে প্রয়াগরাজকে।

মাচান ওয়ালে বাবা’র আসল নাম শ্রী মহান্ত রাম কৃষ্ণ দাস ত্যাগীজি মহারাজ। 'মাচান ওয়ালে বাবা' নাকি ১৯৭৫ সাল থেকে সাধনা (ধ্যান) অনুশীলন করছেন, এ এক এমন সাধনা যাতে তিনি মাটিতে পা ফেলবেন না।

গঙ্গা-যমুনা এবং সরস্বতী নদীর সঙ্গম স্থলে গিয়ে গঙ্গা পুজোয় অংশ নেন কোবিন্দ। এর আগে গত বছরের ‘মাঘ মেলা’-তেও পরিবার নিয়ে গিয়েছিলেন দেশের প্রথম নাগরিক।      

মজার বিষয় হল, ভারতীয় মহাকাব্যে এবং হিন্দুধর্মের মধ্যে তৃতীয় লিঙ্গের অন্তর্গত দেবদেবীর এবং নানান পৌরাণিক চরিত্রের উল্লেখ রয়েছে। শিখণ্ডী থেকে শুরু করে কিন্নর ও বৃহন্নলার উদাহরণ মহাকাব্যে এলেও সমাজ সেখান থেকে তেমন পাঠ গ্রহণে ব্যর্থই থেকেছে।

টাকার পরিমাণের সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে মেলার জায়গাও। এর আগে সমস্ত মেলা হত ১৬০০ একর  জায়গা জুড়ে। এবার হচ্ছে  ৩২০০ একর জায়গা নিয়ে। মন্ত্রী জানান মেলার সুযোগ সুবিধা বাড়ানোই আমাদের লক্ষ্য। তাই কয়েকটি ক্ষেত্রে ঝুঁকিও নিতে হচ্ছে  আমাদের। কুম্ভ মেলা ছাড়া  গোটা বিশ্বের আর কোথাও  একটি মাত্র বিশ্বাসকে পাথেয় করে এত বেশি সংখ্যায় জন সমাগম হয় না।

উদ্যোক্তাদের আশা আগামী ৪৮ দিনে এলাহাবাদে প্রায় ১০০ মিলিয়নেরও বেশি ভক্ত সমাবেশ দেখা যাবে।

কুম্ভের সেক্টর ১৬-র দিগম্বর আখড়ায় আগুন

কুম্ভমেলার দীর্ঘ কয়েক হাজার বছরের ইতিহাসে এই প্রথমবার মেলা চত্বরে বসতে চলেছে 'কিন্নর আখড়া'। যে আখড়ার প্রধান পুরোহিত এই ঘটনাটিকে 'যুগান্তকারী' বলে অ্যাখা দিয়েছেন।

উত্তরপ্রদেশ সরকারের আশা প্রায় ভারতের বিভিন্ন গ্রামের ৬ লক্ষাধিক মানুষ, অগণিত ভক্তের পাশাপাশি ৫০০০ প্রবাসীও এখানে আসবেন। শেষ ৪৫০ বছরে এ বারই প্রথম ‘অক্ষয় ভাট’ ও ‘সরস্বতী কূপে’ প্রার্থনা করার সুযোগ পাবেন ভক্তেরা।

Gangasagar Mela, 2020: বুধবার কলকাতায় আউট্রাম ঘাটে আয়োজিত গঙ্গাসাগর মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “গঙ্গাসাগর মেলা কুম্ভ মেলারই সমান। কেন্দ্র সরকার কুম্ভমেলাকে আর্থিক সাহায্য করলেও গঙ্গাসাগর মেলার বেলায় কোনও তহবিলই দেওয়া হয় না।”

জানুয়ারির ১৪ তারিখ উৎসব শুরু হয়ে ৪ মার্চ শেষ হচ্ছে। শেষ দিন রয়েছে মহা শিবরাত্রি উপলক্ষে ষষ্ঠ ‘শাহি স্নান’।

প্রয়াগরাজের সঙ্গমে কুম্ভমেলায় “সাফাইকর্মচারী”দের সমামান প্রদর্শন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।মেলা প্রাঙ্গনকে পরিস্কার পরিচ্ছ্ন্ন রাখতে “স্বচ্ছ কুম্ভ, স্বচ্ছ আবহার” সম্মাননা প্রদান করা হয়।

Basant Panchami 2019: এইবারের বসন্ত পঞ্চমীর (Vasant Panchami) একটু বিশেষ গুরুত্ব আছে, কারণ এইসময় প্রয়াগ রাজ্যে কুম্ভমেলা (Kumbh Mela)-য়  শাহী স্নান (Shahi Snan) দেখা যাবে.

৫৫ দিন ধরে  চলতে থাকা কুম্ভমেলা  শেষ হচ্ছে  ৪ মার্চ। মোট ১৩ কোটি ভক্ত পুণ্যস্নান করবেন বলে  প্রশাসন মনে  করছে। এ বারের কুম্ভতেই খরচ হচ্ছে  সবচেয়ে বেশি অর্থ। একটি সূত্র বলছে  প্রায় ৪২০০ কোটি টাকা খরচ করছে  উত্তরপ্রদেশ সরকার।

আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করার আগে প্রিয়াঙ্কা গান্ধীও কুম্ভমেলায় পুণ্যস্নানের জন্য আসতে পারেন বলে জল্পনা চলছে এখন।

কুম্ভমেলায় এসে মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর ৩৬,০০০ কোটি টাকার গঙ্গা এক্সপ্রসেওয়ে প্রকল্পের কথা ঘোষণা করেন যোগী আদিত্যনাথ। যা জুড়ে দেবে উত্তরপ্রদেশের মিরাট থেকে প্রয়াগরাজকে।

মাচান ওয়ালে বাবা’র আসল নাম শ্রী মহান্ত রাম কৃষ্ণ দাস ত্যাগীজি মহারাজ। 'মাচান ওয়ালে বাবা' নাকি ১৯৭৫ সাল থেকে সাধনা (ধ্যান) অনুশীলন করছেন, এ এক এমন সাধনা যাতে তিনি মাটিতে পা ফেলবেন না।

গঙ্গা-যমুনা এবং সরস্বতী নদীর সঙ্গম স্থলে গিয়ে গঙ্গা পুজোয় অংশ নেন কোবিন্দ। এর আগে গত বছরের ‘মাঘ মেলা’-তেও পরিবার নিয়ে গিয়েছিলেন দেশের প্রথম নাগরিক।      

মজার বিষয় হল, ভারতীয় মহাকাব্যে এবং হিন্দুধর্মের মধ্যে তৃতীয় লিঙ্গের অন্তর্গত দেবদেবীর এবং নানান পৌরাণিক চরিত্রের উল্লেখ রয়েছে। শিখণ্ডী থেকে শুরু করে কিন্নর ও বৃহন্নলার উদাহরণ মহাকাব্যে এলেও সমাজ সেখান থেকে তেমন পাঠ গ্রহণে ব্যর্থই থেকেছে।

টাকার পরিমাণের সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে মেলার জায়গাও। এর আগে সমস্ত মেলা হত ১৬০০ একর  জায়গা জুড়ে। এবার হচ্ছে  ৩২০০ একর জায়গা নিয়ে। মন্ত্রী জানান মেলার সুযোগ সুবিধা বাড়ানোই আমাদের লক্ষ্য। তাই কয়েকটি ক্ষেত্রে ঝুঁকিও নিতে হচ্ছে  আমাদের। কুম্ভ মেলা ছাড়া  গোটা বিশ্বের আর কোথাও  একটি মাত্র বিশ্বাসকে পাথেয় করে এত বেশি সংখ্যায় জন সমাগম হয় না।

উদ্যোক্তাদের আশা আগামী ৪৮ দিনে এলাহাবাদে প্রায় ১০০ মিলিয়নেরও বেশি ভক্ত সমাবেশ দেখা যাবে।

কুম্ভের সেক্টর ১৬-র দিগম্বর আখড়ায় আগুন

কুম্ভমেলার দীর্ঘ কয়েক হাজার বছরের ইতিহাসে এই প্রথমবার মেলা চত্বরে বসতে চলেছে 'কিন্নর আখড়া'। যে আখড়ার প্রধান পুরোহিত এই ঘটনাটিকে 'যুগান্তকারী' বলে অ্যাখা দিয়েছেন।

উত্তরপ্রদেশ সরকারের আশা প্রায় ভারতের বিভিন্ন গ্রামের ৬ লক্ষাধিক মানুষ, অগণিত ভক্তের পাশাপাশি ৫০০০ প্রবাসীও এখানে আসবেন। শেষ ৪৫০ বছরে এ বারই প্রথম ‘অক্ষয় ভাট’ ও ‘সরস্বতী কূপে’ প্রার্থনা করার সুযোগ পাবেন ভক্তেরা।