Lockdown 4

লকডাইন ৪.০ -এর (Lockdown 4) মধ্যেই বৃহস্পতিবার থেকেই পশ্চিমবঙ্গে (West Bengal) শুরু হল বিমান চলাচল (Flight services) । আজ (বৃহস্পতিবার) থেকে প্রতিদিন শিলিগুড়ির (Siliguri) বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে ১০ টি করে বিমান চলাচল করবে, জানিয়েছেন বিমানবন্দরের নির্দেশক সুব্রহ্মামণি পি। তবে বিমান পরিষেবা চালু করা হলেও করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণ রোধে বিমানবন্দরে রাখা হয়েছে সতর্কতামূলক সবরকম ব্যবস্থা।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ‘‘আমি যোগ দেব বৈঠকে। এটা ভাল ব্যাপার। আমরা কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করব।''

চতুর্থ দফার লকডাউনের (Coronavirus Lockdown) 4 সময়ে রাজ্যে খোলা যাবে বেসরকারি অফিস, মলে থাকা বেসরকারি অফিস, তবে অর্ধেক কর্মী নিয়ে সেগুলিতে কাজ চালু করতে হবে বলে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) ।

দিল্লি ট্র্যাফিক পুলিশ জনসাধারণকে পরামর্শ দিয়েছে, ই-পাস ছাড়া দিল্লি-নয়ডা সীমান্ত এড়িয়ে চলতে। কেননা উত্তরপ্রদেশের পুলিশ পাস ছাড়া কোনও গাড়িকে তাদের রাজ্যে ঢুকতে দিচ্ছে না।

এক বিবৃতিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক জানাচ্ছে, ‘‘লকডাউন ৪-এর বিধিনিষেধে দেওয়া ছাড় বাদ দিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের গাইডলাইনে যে নিষেধাজ্ঞার কথা বলা আছে তাকে লঘু করতে পারবে না কোনও রাজ্য বা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল।’’

করোনার ভাইরাসকে (Coronavirus) আটকাতে দেশে চতুর্থ দফায় লকডাউন জারি রাখা হয়েছে। এদিকে এই লকডাউনের (Lockdown) কারণে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ধুঁকছে, সাধারণের পকেট ফাঁকা। সঙ্কটের এই পরিস্থিতি (COVID- 19) কাটাতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০ লক্ষ কোটি টাকার অর্থনৈতিক প্যাকেজও বরাদ্দ করেছেন। যদিও এরই মধ্যে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধি পরিযায়ী শ্রমিকদের সমস্যা সমাধানে কেন্দ্রীয় সরকার কতটা পাশে আছে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।যদিও কেন্দ্র বলেছে যে রাজ্যগুলির দাবি মেনেই শ্রমিক স্পেশাল নামে বিশেষ ট্রেন চালাচ্ছে তারা। তবে মনে হচ্ছে যে এক্ষেত্রে কেন্দ্র-রাজ্য পারস্পরিক সমন্বয়ের অভাব রয়েছে।

তৃতীয় দফার লকডাউনে অপ্রয়োজনীয় পণ্য শুধু মাত্র অরেঞ্জ আর গ্রিন জোনে সরবরাহে অনুমতি পেয়েছিল ই-কমার্স সংস্থাগুলো। যদিও দেশের কন্টেইনমেন্ট জোনে অনলাইন বিকিকিনি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

এবার জোন ভাগ রাজ্যের ওপর ছাড়া হয়েছে। রেড, অরেঞ্জ আর গ্রিন জোন চিহ্নিতের কাজ রাজ্যগুলোই করবে। সেক্ষেত্রে মানতে হবে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের গাইডলাইন। তৃতীয় দফার লকডাউন অবধি এই জোন চিহ্নিতকরণের কাজ কেন্দ্রের আওতাধীন ছিল

করোনা ভাইরাসের ছড়িয়ে পড়া রুখতে ৩১ মে পর্যন্ত লকডাউনের সময়সীমা বাড়িয়েছে সরকার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জানিয়েছিলেন, নতুন রূপে আসবে চতুর্থদফার লকডাউন। এই মেয়াদে আন্তঃরাজ্য চলাচলে অনুমতি দেওয়া হয়েছে., চলবে আন্তঃরাজ্য বাস, গণপরিবহন ব্যবস্থা।

দেশের করোনা (Coronavirus) পরিস্থিতি মোকাবিলায় আর্থিক প্যাকেজ (Economic Package) ঘোষণা করেও বিরোধী দলগুলোর তীব্র সমালোচনার মুখে পড়তে হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। মঙ্গলবার রাত ৮টার সময় জাতির উদ্দেশে ভাষণের সময় ২০ লক্ষ কোটি টাকার অর্থনৈতিক প্যাকেজ ঘোষণা করেন তিনি (PM Modi) এবং ইঙ্গিত দেন "লকডাউন ৪" এর বিষয়েও। এরপরেই মোদি সরকারের সমালোচনায় তেড়েফুঁড়ে ওঠে বিরোধী দল কংগ্রেস, তৃণমূল কংগ্রেস এবং বিজেপির কোনও এককালের বন্ধু শিবসেনা। বেশিরভাগ বিরোধী নেতাদেরই মত, কীভাবে এই আর্থিক প্যাকেজ ব্যবহার করা হবে তার কোনও বিস্তারিত বিবরণই দেননি মোদি। পাশাপাশি পরিযায়ী শ্রমিকদের সমস্যা সমাধান নিয়ে একটি বাক্যও ব্যয় না করায় প্রধানমন্ত্রীর তীব্র সমালোচনা করেন তাঁরা।

এদিনের ভাষণে, বিশেষ আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করেন তিনি। এই আর্থিক প্যাকেজ আত্মনির্ভর ভারত গঠনে সাহায্য করবে দাবি তাঁর। ২০ লক্ষ কোটির আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর। ভারতের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১০% এই প্যাকেজ।  

লকডাইন ৪.০ -এর (Lockdown 4) মধ্যেই বৃহস্পতিবার থেকেই পশ্চিমবঙ্গে (West Bengal) শুরু হল বিমান চলাচল (Flight services) । আজ (বৃহস্পতিবার) থেকে প্রতিদিন শিলিগুড়ির (Siliguri) বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে ১০ টি করে বিমান চলাচল করবে, জানিয়েছেন বিমানবন্দরের নির্দেশক সুব্রহ্মামণি পি। তবে বিমান পরিষেবা চালু করা হলেও করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণ রোধে বিমানবন্দরে রাখা হয়েছে সতর্কতামূলক সবরকম ব্যবস্থা।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ‘‘আমি যোগ দেব বৈঠকে। এটা ভাল ব্যাপার। আমরা কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করব।''

চতুর্থ দফার লকডাউনের (Coronavirus Lockdown) 4 সময়ে রাজ্যে খোলা যাবে বেসরকারি অফিস, মলে থাকা বেসরকারি অফিস, তবে অর্ধেক কর্মী নিয়ে সেগুলিতে কাজ চালু করতে হবে বলে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) ।

দিল্লি ট্র্যাফিক পুলিশ জনসাধারণকে পরামর্শ দিয়েছে, ই-পাস ছাড়া দিল্লি-নয়ডা সীমান্ত এড়িয়ে চলতে। কেননা উত্তরপ্রদেশের পুলিশ পাস ছাড়া কোনও গাড়িকে তাদের রাজ্যে ঢুকতে দিচ্ছে না।

এক বিবৃতিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক জানাচ্ছে, ‘‘লকডাউন ৪-এর বিধিনিষেধে দেওয়া ছাড় বাদ দিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের গাইডলাইনে যে নিষেধাজ্ঞার কথা বলা আছে তাকে লঘু করতে পারবে না কোনও রাজ্য বা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল।’’

করোনার ভাইরাসকে (Coronavirus) আটকাতে দেশে চতুর্থ দফায় লকডাউন জারি রাখা হয়েছে। এদিকে এই লকডাউনের (Lockdown) কারণে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ধুঁকছে, সাধারণের পকেট ফাঁকা। সঙ্কটের এই পরিস্থিতি (COVID- 19) কাটাতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০ লক্ষ কোটি টাকার অর্থনৈতিক প্যাকেজও বরাদ্দ করেছেন। যদিও এরই মধ্যে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধি পরিযায়ী শ্রমিকদের সমস্যা সমাধানে কেন্দ্রীয় সরকার কতটা পাশে আছে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।যদিও কেন্দ্র বলেছে যে রাজ্যগুলির দাবি মেনেই শ্রমিক স্পেশাল নামে বিশেষ ট্রেন চালাচ্ছে তারা। তবে মনে হচ্ছে যে এক্ষেত্রে কেন্দ্র-রাজ্য পারস্পরিক সমন্বয়ের অভাব রয়েছে।

তৃতীয় দফার লকডাউনে অপ্রয়োজনীয় পণ্য শুধু মাত্র অরেঞ্জ আর গ্রিন জোনে সরবরাহে অনুমতি পেয়েছিল ই-কমার্স সংস্থাগুলো। যদিও দেশের কন্টেইনমেন্ট জোনে অনলাইন বিকিকিনি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

এবার জোন ভাগ রাজ্যের ওপর ছাড়া হয়েছে। রেড, অরেঞ্জ আর গ্রিন জোন চিহ্নিতের কাজ রাজ্যগুলোই করবে। সেক্ষেত্রে মানতে হবে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের গাইডলাইন। তৃতীয় দফার লকডাউন অবধি এই জোন চিহ্নিতকরণের কাজ কেন্দ্রের আওতাধীন ছিল

করোনা ভাইরাসের ছড়িয়ে পড়া রুখতে ৩১ মে পর্যন্ত লকডাউনের সময়সীমা বাড়িয়েছে সরকার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জানিয়েছিলেন, নতুন রূপে আসবে চতুর্থদফার লকডাউন। এই মেয়াদে আন্তঃরাজ্য চলাচলে অনুমতি দেওয়া হয়েছে., চলবে আন্তঃরাজ্য বাস, গণপরিবহন ব্যবস্থা।

দেশের করোনা (Coronavirus) পরিস্থিতি মোকাবিলায় আর্থিক প্যাকেজ (Economic Package) ঘোষণা করেও বিরোধী দলগুলোর তীব্র সমালোচনার মুখে পড়তে হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। মঙ্গলবার রাত ৮টার সময় জাতির উদ্দেশে ভাষণের সময় ২০ লক্ষ কোটি টাকার অর্থনৈতিক প্যাকেজ ঘোষণা করেন তিনি (PM Modi) এবং ইঙ্গিত দেন "লকডাউন ৪" এর বিষয়েও। এরপরেই মোদি সরকারের সমালোচনায় তেড়েফুঁড়ে ওঠে বিরোধী দল কংগ্রেস, তৃণমূল কংগ্রেস এবং বিজেপির কোনও এককালের বন্ধু শিবসেনা। বেশিরভাগ বিরোধী নেতাদেরই মত, কীভাবে এই আর্থিক প্যাকেজ ব্যবহার করা হবে তার কোনও বিস্তারিত বিবরণই দেননি মোদি। পাশাপাশি পরিযায়ী শ্রমিকদের সমস্যা সমাধান নিয়ে একটি বাক্যও ব্যয় না করায় প্রধানমন্ত্রীর তীব্র সমালোচনা করেন তাঁরা।

এদিনের ভাষণে, বিশেষ আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করেন তিনি। এই আর্থিক প্যাকেজ আত্মনির্ভর ভারত গঠনে সাহায্য করবে দাবি তাঁর। ২০ লক্ষ কোটির আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর। ভারতের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১০% এই প্যাকেজ।