Mamata Banerjee Prashant Kishor

করিমপুরের বিজেপি প্রার্থী (BJP candidate in Karimpur) জয় প্রকাশ মজুমদারকে (Jay Prakash Majumdar) কোমরে লাথি মেরে রাস্তার পাশে ঝোপে ফেলে দেওয়ার ঘটনাইয় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। এই আক্রমণের পিছনে তৃণমূল কর্মীদেরই দায়ী করেছেন জয়প্রকাশ মজুমদার। তার কথায়, এই আক্রমণটি “বাংলায় গণতন্ত্রের অবসানের সুস্পষ্ট লক্ষণ।”

সাধারণ মানুষের থেকে অভাব অভিযোগ শুনতে “দিদি কে বলো” (Didi ke bolo) কর্মসূচী চালু করেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো (Trinamool Congress) তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) । দু দফায় “দিদি কে বলো” কর্মসূচী ভাল সাড়া মিলেছে, এবার “দিদি কে বলো” কর্মসূচীর তৃতীয় পর্বের প্রচার শুরু করল জোড়াফুল শিবির।

২০২১-এ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে তৃণমূলস্তরে নিজেদের সংগঠনের ভিত মজুবত করতে এবং জনসংযোগ বাড়াতে “দিদিকে বলুন” হেল্পলাইন চালু করেছেন খোদ তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। এবার আমার গর্ব মমতা নামে নতুন প্রচারাভিযানও চালু করল তৃণমূল কংগ্রেস। রাজ্যের কোন কোন প্রকল্প বা কাজে তাঁরা গর্বিত বা কেন সেই প্রকল্প তাঁদের ভাল লাগছে, তা তুলে ধরা যাবে এর মাধ্যমে।

আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোট কৌশলী প্রশান্ত কিশোরকে নিয়োগ করেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার, বিধানসভা ভোটের আগে, তৃণমূল নেত্রী তথা দলীয় নেতৃত্বকে তিনটি মন্ত্র দিলেন প্রশান্ত কিশোর—রেগে যাওয়ার প্রবণতা কমান, সাম্প্রদায়িক বিভাজনের কথা বন্ধ করুন, বিজেপির সঙ্গে লড়াই থামান। আপাতভাবে তৃণমূলনেত্রী সেই কৌশলকে গ্রহণ করেছেন।

দুপুর আড়াইটেয় সাংবাদিক সম্মেলন করবেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল কংগ্রেসের সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতার এই সাংবাদিক সম্মেলন ঘিরে শুরু হয়েছে জল্পনা।

যেভাবে সপ্তদশ লোকসভায় বিজেপি ম্যাজিক দেখে উঠল পশ্চিমবঙ্গ সেই অনভিপ্রেত ঘটনার পুররাবৃত্তি যাতে ২০২১-এর বিধানসভায় না ঘটে তার পরিকল্পনা করতে দলীয় সদস্য-কর্মী-বিধায়কদের নিয়ে বৈঠকের ডাক দিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

আগামী ২১ জুলাই, প্রতিবছরের মতো ওইদিনও শহিদ দিবস পালন করবে তৃণমূল কংগ্রেস।মনে করা হচ্ছে ওইদিন থেকেই পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনকে পাখির চোখ করে লড়াইয়ের ডাক দেবে রাজ্যের শাসক দলটি। তৃণমূলের শহিদ দিবস এক অর্থে যেন ওই শাসক দলের এক শক্তি পরীক্ষার মঞ্চ।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়েরর পাশাপাশি হাতে গোনা কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় তৃণমূল নেতাই একমাত্র জানেন এই বৈঠকে কী কী আলোচনা হয়েছে। সূত্রের খবর, মমতার সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছেন প্রশান্ত।

প্রশান্ত কিশোরের সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কী চুক্তি হল, তা জানার আগ্রহ তুঙ্গে। কিন্তু প্রশান্ত কিশোরের থেকে জানা সম্ভব হল না। আজ নীতিশ কুমারের ইউনাইটেড জনতা দলের নির্বাহী বৈঠক ছিল। দলের সহ সভাপতি কিশোরকে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রীর পাশেই বসে থাকতে। নরেন্দ্র মোদী সরকারে মন্ত্রক বণ্টন নিয়ে অসন্তুষ্ট নীতিশ ওই ইস্যু নিয়ে ভাবছেন। নীতিশ কুমার বিজেপির সঙ্গে জোট গড়ে বিহারের ক্ষমতায় রয়েছেন। মনে করা হচ্ছিল, ২০২১ সালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলায় ক্ষমতা ধরে রাখার ক্ষেত্রে হয়তো সাহায্য পাবেন না কিশোরের থেকে। কিশোর তাঁর দারুণ সফল নির্বাচনী কৌশলের জন্য খ্যাতিমান।

বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমার গতকাল বলেন, তাঁর দলের সহ সভাপতি প্রশান্ত কুমার আগামী বিধানসভা নির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরামর্শদাতা হবেন কিনা সেটা তিনিই নিজে জানাবেন।

গত মাসের শেষে প্রকাশিত জাতীয় নির্বাচনের ফলাফলে বিজেপির ধাক্কায় রীতিমতো বেসামাল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেস। এই পরিস্থিতিতে ২০২১-এৱ বিধানসভা নির্বাচনের সময় হারানো জমি পুনরুদ্ধারে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আজ রাজনৈতিক কৌশলী প্রশান্ত কিশোরের সঙ্গে একটি বৈঠকে মিলিত হলেন।

করিমপুরের বিজেপি প্রার্থী (BJP candidate in Karimpur) জয় প্রকাশ মজুমদারকে (Jay Prakash Majumdar) কোমরে লাথি মেরে রাস্তার পাশে ঝোপে ফেলে দেওয়ার ঘটনাইয় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। এই আক্রমণের পিছনে তৃণমূল কর্মীদেরই দায়ী করেছেন জয়প্রকাশ মজুমদার। তার কথায়, এই আক্রমণটি “বাংলায় গণতন্ত্রের অবসানের সুস্পষ্ট লক্ষণ।”

সাধারণ মানুষের থেকে অভাব অভিযোগ শুনতে “দিদি কে বলো” (Didi ke bolo) কর্মসূচী চালু করেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো (Trinamool Congress) তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) । দু দফায় “দিদি কে বলো” কর্মসূচী ভাল সাড়া মিলেছে, এবার “দিদি কে বলো” কর্মসূচীর তৃতীয় পর্বের প্রচার শুরু করল জোড়াফুল শিবির।

২০২১-এ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে তৃণমূলস্তরে নিজেদের সংগঠনের ভিত মজুবত করতে এবং জনসংযোগ বাড়াতে “দিদিকে বলুন” হেল্পলাইন চালু করেছেন খোদ তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। এবার আমার গর্ব মমতা নামে নতুন প্রচারাভিযানও চালু করল তৃণমূল কংগ্রেস। রাজ্যের কোন কোন প্রকল্প বা কাজে তাঁরা গর্বিত বা কেন সেই প্রকল্প তাঁদের ভাল লাগছে, তা তুলে ধরা যাবে এর মাধ্যমে।

আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোট কৌশলী প্রশান্ত কিশোরকে নিয়োগ করেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার, বিধানসভা ভোটের আগে, তৃণমূল নেত্রী তথা দলীয় নেতৃত্বকে তিনটি মন্ত্র দিলেন প্রশান্ত কিশোর—রেগে যাওয়ার প্রবণতা কমান, সাম্প্রদায়িক বিভাজনের কথা বন্ধ করুন, বিজেপির সঙ্গে লড়াই থামান। আপাতভাবে তৃণমূলনেত্রী সেই কৌশলকে গ্রহণ করেছেন।

দুপুর আড়াইটেয় সাংবাদিক সম্মেলন করবেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল কংগ্রেসের সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতার এই সাংবাদিক সম্মেলন ঘিরে শুরু হয়েছে জল্পনা।

যেভাবে সপ্তদশ লোকসভায় বিজেপি ম্যাজিক দেখে উঠল পশ্চিমবঙ্গ সেই অনভিপ্রেত ঘটনার পুররাবৃত্তি যাতে ২০২১-এর বিধানসভায় না ঘটে তার পরিকল্পনা করতে দলীয় সদস্য-কর্মী-বিধায়কদের নিয়ে বৈঠকের ডাক দিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

আগামী ২১ জুলাই, প্রতিবছরের মতো ওইদিনও শহিদ দিবস পালন করবে তৃণমূল কংগ্রেস।মনে করা হচ্ছে ওইদিন থেকেই পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনকে পাখির চোখ করে লড়াইয়ের ডাক দেবে রাজ্যের শাসক দলটি। তৃণমূলের শহিদ দিবস এক অর্থে যেন ওই শাসক দলের এক শক্তি পরীক্ষার মঞ্চ।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়েরর পাশাপাশি হাতে গোনা কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় তৃণমূল নেতাই একমাত্র জানেন এই বৈঠকে কী কী আলোচনা হয়েছে। সূত্রের খবর, মমতার সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছেন প্রশান্ত।

প্রশান্ত কিশোরের সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কী চুক্তি হল, তা জানার আগ্রহ তুঙ্গে। কিন্তু প্রশান্ত কিশোরের থেকে জানা সম্ভব হল না। আজ নীতিশ কুমারের ইউনাইটেড জনতা দলের নির্বাহী বৈঠক ছিল। দলের সহ সভাপতি কিশোরকে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রীর পাশেই বসে থাকতে। নরেন্দ্র মোদী সরকারে মন্ত্রক বণ্টন নিয়ে অসন্তুষ্ট নীতিশ ওই ইস্যু নিয়ে ভাবছেন। নীতিশ কুমার বিজেপির সঙ্গে জোট গড়ে বিহারের ক্ষমতায় রয়েছেন। মনে করা হচ্ছিল, ২০২১ সালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলায় ক্ষমতা ধরে রাখার ক্ষেত্রে হয়তো সাহায্য পাবেন না কিশোরের থেকে। কিশোর তাঁর দারুণ সফল নির্বাচনী কৌশলের জন্য খ্যাতিমান।

বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমার গতকাল বলেন, তাঁর দলের সহ সভাপতি প্রশান্ত কুমার আগামী বিধানসভা নির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরামর্শদাতা হবেন কিনা সেটা তিনিই নিজে জানাবেন।

গত মাসের শেষে প্রকাশিত জাতীয় নির্বাচনের ফলাফলে বিজেপির ধাক্কায় রীতিমতো বেসামাল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেস। এই পরিস্থিতিতে ২০২১-এৱ বিধানসভা নির্বাচনের সময় হারানো জমি পুনরুদ্ধারে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আজ রাজনৈতিক কৌশলী প্রশান্ত কিশোরের সঙ্গে একটি বৈঠকে মিলিত হলেন।