Masood Azhar

সেই চার্জশিটে বলা ২০ কেজি আরডিএক্স পাকিস্তান থেকে সাম্বা হয়ে জম্মুতে আনা হয়েছিল। নেপথ্যে ছিল উমর ফারুক। চলতি বছর মার্চে বিশেস বাহিনীর গুলিতে নিহত ফারুক

ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স’ বা FATF তাদের ২২৮ পাতার রিপোর্টে এভাবেই কাটাছেঁড়া করল সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের পদক্ষেপকে।

জঙ্গি নেতা মাসুদ আজহার (Masood Azhar) জেলে নেই। জৈশ-ই-মহম্মদের (Jaish-e-Mohammed) সদর দফতরে বহাল তবিয়তে রয়েছে সে। এমনটাই জানাচ্ছে সূত্র।

US Commends India: নতুন সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় সরকার জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহার, লস্কর-ই-তৈবার প্রতিষ্ঠাতা হাফিজ মহম্মদ সঈদ এবং আরও দু'জনকে সন্ত্রাসবাদী ঘোষণা করার পরে ভারতের প্রশংসা করল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। "আমরা পাশে দাঁড়াচ্ছি ডব্লিউ / # ইন্ডিয়া-র এবং ৪ জন কুখ্যাত সন্ত্রাসবাদীকে পৃথক আইনের মাধ্যমে সন্ত্রাসবাদী ঘোষণা করার জন্য যে পদক্ষেপ করা হয়েছে তার প্রশংসা করছি: ওই সন্ত্রাসবাদীরা হল মওলানা মাসুদ আজহার, হাফিজ সঈদ, জাকি-উর-রহমান লাকভি এবং দাউদ ইব্রাহিম।

নয়া সন্ত্রাস বিরোধী আইনে এককভাবে জঙ্গি ঘোষিত জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহার এবং লস্কর-ই-তৈয়বা প্রধান হাফিজ সইদ। একমাস আগে, UAPA, ১৯৬৭ আইন সংশোধনী সংসদে পাশ করে সরকার, তারপরেই এই ঘোষণা করা হয়েছে।

 জইশ-ই-মহম্মদ (Jaish -E- Mohammad) প্রধান মাসুদ আজহারকে (Masood Azahar)  ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক জঙ্গি  (Global Terrorist) হিসেবে ঘোষণা করে দিয়েছে রাষ্ট্রসঙ্ঘ। এই ঘটনায় ভারতের বিরাট জয় হয়েছে বলে মনে করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি। তিনি বলেন, "আন্তর্জাতিক মঞ্চে ভারতের বিরাট জয় হয়েছে।  অথচ বিরোধীরা লজ্জাজনক মন্তব্য করে চলেছেন। মাসুদকে দীর্ঘদিন ধরেই জঙ্গি ঘোষণা করতে তৎপর ভারত। কিন্তু চিনের বাধায় এতদিন তা করা যাচ্ছিল না।  চিনের বাধা সরতেই মাসুদকে গ্লোবাল টেরারিস্ট ঘোষণা করেছে রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদ। চিন বলেছে গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখার পর তারা আর আপত্তি করার কোনও কারণ খুঁজে পায়নি"।

মাইক পম্পেও (Mike Pompeo)  টুইট করে রাষ্ট্রসঙ্ঘের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। তিনি লিখেছেন রাষ্ট্রসঙ্ঘকে আমাদের প্রতিনিধি দলকে ধন্যবাদ। তারা রাষ্ট্রসঙ্ঘকে বোঝাতে পেয়েছেন মাসুদ আজহারকে গ্লোবাল টেরোরিস্টের দেওয়া দরকার ছিল।  

"এবার থেকে কারও কার্যকলাপে যদি বিপদের মুখে পড়ে দেশ, তাহলে আমরা তাদের ঘরে ঢুকে মেরে আসব। ওরা আমাদের গুলি মারলে, আমরা ওদের দিকে বোমা ছুঁড়ে মারব"

Masood Azhar Global Terrorist: Masood Azhar Global Terrorist: জঙ্গিদের আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ সত্ত্বেও “সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অবদানে” পাকিস্তানের প্রশংসা করেছিল চিন।

Masood Azhar Global Terrorist: বড়সর কূটনৈতিক জয় ভারতের। জইশ-ই-মহম্মদ জঙ্গি মাসুদ আজাহারকে আন্তর্জাতিক জঙ্গির(masood azhar global terrorist) তালিকাভুক্ত করল রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। মাসুদ আজাহারকে আন্তজার্তিক জঙ্গি ঘোষণার ক্ষেত্রে চিনের প্রাচীর সরে যাওয়ায় পাক জঙ্গিকে আন্তর্জাতিক জঙ্গি তালিকাভুক্ত (masood azhar ban) করা হল। গত ফেব্রুয়ারিতে জম্মু কাশ্মীরের পুলওয়ামায় সিআরপিএফের ক্যাম্পে হামলা চালিয়ে ৪০ জন সিআরপিএফ জওয়ান শহিদ হওয়ার নেপথ্যে ছিল পাক জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদের, যার প্রধান মাসুদ আজাহার। রাষ্ট্রসংঘে ভারতের স্থায়ী সদস্য সইদ আকবরউদ্দিন ট্যুইট করেন, “বড় ছোটো সবাই একসঙ্গে। রাষ্ট্রসংঘের তালিকায় আন্তর্জাতিক জঙ্গি মাসুদ আজাহার। সমর্থনের জন্য সবার কাছে কৃতজ্ঞ”।

China Masood Azhar: পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদ (Jaish-e-Mohammed) প্রধান মাশুদ আজাহারকে (Masood Azhar) রাষ্ট্রসংঘের আন্তর্জাতিক অপরাধী তালিকাভুক্ত করা নিয়ে তারা ইতিবাচক চিন্তাভাবনা করছে বলে জানাল চিন (China)। এমনটাই জানিয়েছে, সংবাদসংস্থা পিটিআই।

Masood Azhar: কয়েকদিন আগেই, মাসুদ আজহারকে রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদ ‘গ্লোবাল টেররিস্ট’ হিসেবে ঘোষণা করতে গেলে সেখানে বাধা দিয়েছিল চিন। সেদিকে ইঙ্গিত করেই কথাটি বলেন পম্পেও।

১৫ সদস্যের নিরাপত্তা পরিষদে একটি প্রস্তাব পাশ করিয়ে নিল আমেরিকা। সেই প্রস্তাব অনুযায়ী কোথাও যাওয়ার ক্ষেত্রে মাসুদকে সমস্যায় পড়তে হবে। বাজেয়াপ্ত হবে তার সম্পত্তি। এই প্রস্তাবকে সমর্থন করেছে ব্রিটেন থেকে শুরু করে ফ্রান্সের মতো দেশ। ফ্রান্স অবশ্য আগেই নিজের দেশে মাসুদের(Masood Azahar) সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার কাজ শুরু করে।

রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদের ১৫'টি সদস্য দেশের মধ্যে ১৪’টি দেশই এই ইস্যুতে ভারতকে তাদের সমর্থন জানিয়েছিল।

কাশ্মীরে জঙ্গি হানার  পর আমেরিকা ব্রিটেন এবং  ফ্রান্স মাসুদকে এই তকমা  দিতে চেয়েছিল। কিন্ত এবারও ভেটো  দিন চিন। গোটা ঘটনাটিকে দুর্ভাগ্যজনক হিসেবে দেখছে  ভারত।  এই পরিস্থিতিতে  মাসুদের উপর আর্থিক চাপ তৈরির চেষ্টা করল ফ্রান্স।

সেই চার্জশিটে বলা ২০ কেজি আরডিএক্স পাকিস্তান থেকে সাম্বা হয়ে জম্মুতে আনা হয়েছিল। নেপথ্যে ছিল উমর ফারুক। চলতি বছর মার্চে বিশেস বাহিনীর গুলিতে নিহত ফারুক

ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স’ বা FATF তাদের ২২৮ পাতার রিপোর্টে এভাবেই কাটাছেঁড়া করল সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের পদক্ষেপকে।

জঙ্গি নেতা মাসুদ আজহার (Masood Azhar) জেলে নেই। জৈশ-ই-মহম্মদের (Jaish-e-Mohammed) সদর দফতরে বহাল তবিয়তে রয়েছে সে। এমনটাই জানাচ্ছে সূত্র।

US Commends India: নতুন সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় সরকার জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহার, লস্কর-ই-তৈবার প্রতিষ্ঠাতা হাফিজ মহম্মদ সঈদ এবং আরও দু'জনকে সন্ত্রাসবাদী ঘোষণা করার পরে ভারতের প্রশংসা করল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। "আমরা পাশে দাঁড়াচ্ছি ডব্লিউ / # ইন্ডিয়া-র এবং ৪ জন কুখ্যাত সন্ত্রাসবাদীকে পৃথক আইনের মাধ্যমে সন্ত্রাসবাদী ঘোষণা করার জন্য যে পদক্ষেপ করা হয়েছে তার প্রশংসা করছি: ওই সন্ত্রাসবাদীরা হল মওলানা মাসুদ আজহার, হাফিজ সঈদ, জাকি-উর-রহমান লাকভি এবং দাউদ ইব্রাহিম।

নয়া সন্ত্রাস বিরোধী আইনে এককভাবে জঙ্গি ঘোষিত জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহার এবং লস্কর-ই-তৈয়বা প্রধান হাফিজ সইদ। একমাস আগে, UAPA, ১৯৬৭ আইন সংশোধনী সংসদে পাশ করে সরকার, তারপরেই এই ঘোষণা করা হয়েছে।

 জইশ-ই-মহম্মদ (Jaish -E- Mohammad) প্রধান মাসুদ আজহারকে (Masood Azahar)  ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক জঙ্গি  (Global Terrorist) হিসেবে ঘোষণা করে দিয়েছে রাষ্ট্রসঙ্ঘ। এই ঘটনায় ভারতের বিরাট জয় হয়েছে বলে মনে করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি। তিনি বলেন, "আন্তর্জাতিক মঞ্চে ভারতের বিরাট জয় হয়েছে।  অথচ বিরোধীরা লজ্জাজনক মন্তব্য করে চলেছেন। মাসুদকে দীর্ঘদিন ধরেই জঙ্গি ঘোষণা করতে তৎপর ভারত। কিন্তু চিনের বাধায় এতদিন তা করা যাচ্ছিল না।  চিনের বাধা সরতেই মাসুদকে গ্লোবাল টেরারিস্ট ঘোষণা করেছে রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদ। চিন বলেছে গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখার পর তারা আর আপত্তি করার কোনও কারণ খুঁজে পায়নি"।

মাইক পম্পেও (Mike Pompeo)  টুইট করে রাষ্ট্রসঙ্ঘের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। তিনি লিখেছেন রাষ্ট্রসঙ্ঘকে আমাদের প্রতিনিধি দলকে ধন্যবাদ। তারা রাষ্ট্রসঙ্ঘকে বোঝাতে পেয়েছেন মাসুদ আজহারকে গ্লোবাল টেরোরিস্টের দেওয়া দরকার ছিল।  

"এবার থেকে কারও কার্যকলাপে যদি বিপদের মুখে পড়ে দেশ, তাহলে আমরা তাদের ঘরে ঢুকে মেরে আসব। ওরা আমাদের গুলি মারলে, আমরা ওদের দিকে বোমা ছুঁড়ে মারব"

Masood Azhar Global Terrorist: Masood Azhar Global Terrorist: জঙ্গিদের আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ সত্ত্বেও “সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অবদানে” পাকিস্তানের প্রশংসা করেছিল চিন।

Masood Azhar Global Terrorist: বড়সর কূটনৈতিক জয় ভারতের। জইশ-ই-মহম্মদ জঙ্গি মাসুদ আজাহারকে আন্তর্জাতিক জঙ্গির(masood azhar global terrorist) তালিকাভুক্ত করল রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। মাসুদ আজাহারকে আন্তজার্তিক জঙ্গি ঘোষণার ক্ষেত্রে চিনের প্রাচীর সরে যাওয়ায় পাক জঙ্গিকে আন্তর্জাতিক জঙ্গি তালিকাভুক্ত (masood azhar ban) করা হল। গত ফেব্রুয়ারিতে জম্মু কাশ্মীরের পুলওয়ামায় সিআরপিএফের ক্যাম্পে হামলা চালিয়ে ৪০ জন সিআরপিএফ জওয়ান শহিদ হওয়ার নেপথ্যে ছিল পাক জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদের, যার প্রধান মাসুদ আজাহার। রাষ্ট্রসংঘে ভারতের স্থায়ী সদস্য সইদ আকবরউদ্দিন ট্যুইট করেন, “বড় ছোটো সবাই একসঙ্গে। রাষ্ট্রসংঘের তালিকায় আন্তর্জাতিক জঙ্গি মাসুদ আজাহার। সমর্থনের জন্য সবার কাছে কৃতজ্ঞ”।

China Masood Azhar: পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদ (Jaish-e-Mohammed) প্রধান মাশুদ আজাহারকে (Masood Azhar) রাষ্ট্রসংঘের আন্তর্জাতিক অপরাধী তালিকাভুক্ত করা নিয়ে তারা ইতিবাচক চিন্তাভাবনা করছে বলে জানাল চিন (China)। এমনটাই জানিয়েছে, সংবাদসংস্থা পিটিআই।

Masood Azhar: কয়েকদিন আগেই, মাসুদ আজহারকে রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদ ‘গ্লোবাল টেররিস্ট’ হিসেবে ঘোষণা করতে গেলে সেখানে বাধা দিয়েছিল চিন। সেদিকে ইঙ্গিত করেই কথাটি বলেন পম্পেও।

১৫ সদস্যের নিরাপত্তা পরিষদে একটি প্রস্তাব পাশ করিয়ে নিল আমেরিকা। সেই প্রস্তাব অনুযায়ী কোথাও যাওয়ার ক্ষেত্রে মাসুদকে সমস্যায় পড়তে হবে। বাজেয়াপ্ত হবে তার সম্পত্তি। এই প্রস্তাবকে সমর্থন করেছে ব্রিটেন থেকে শুরু করে ফ্রান্সের মতো দেশ। ফ্রান্স অবশ্য আগেই নিজের দেশে মাসুদের(Masood Azahar) সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার কাজ শুরু করে।

রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদের ১৫'টি সদস্য দেশের মধ্যে ১৪’টি দেশই এই ইস্যুতে ভারতকে তাদের সমর্থন জানিয়েছিল।

কাশ্মীরে জঙ্গি হানার  পর আমেরিকা ব্রিটেন এবং  ফ্রান্স মাসুদকে এই তকমা  দিতে চেয়েছিল। কিন্ত এবারও ভেটো  দিন চিন। গোটা ঘটনাটিকে দুর্ভাগ্যজনক হিসেবে দেখছে  ভারত।  এই পরিস্থিতিতে  মাসুদের উপর আর্থিক চাপ তৈরির চেষ্টা করল ফ্রান্স।