Metoo Campaign

এখন ইন্ডিয়া  টুডের এগজিকিউটিভ  এডিটর গৌরব পাল্টা  টুইট করে  জানিয়েছেন ওই পত্রিকায় যা লেখা  হয়েছে তা মিথ্যা।  শুধু  তাই নয় আইনজীবীদের সঙ্গে  পরামর্শ করে আইনের দ্বারস্থ  হওয়ার  কথাও বলেছেন গৌরব।

সাংবাদিক প্রিয়া রামানীর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছেন এম জে। সেই আবেদনের শুনানি হবে । এ মাসের 31 তারিখ নিজের বয়ান নথিভুক্ত করাতে হবে এমজে-কে। আজ এমনই নির্দেশ দিয়েছে দিল্লির আদালত। তবে সে সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন না এম জে। বেশ কয়েক জন মহিলা সাংবাদিকের তোলা যৌন হেনস্থার অভিযোগের ভিত্তিতে তুমুল বিতর্ক শুরু হয়। এরপর ইস্তফা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন এম জে।

পাল্টা  আইনি পথে হাঁটেন এম জে। মোট 20 জন  অভিযোগকারীর মধ্যে  একজনের নামে মানহানির মামলা  করেছেন এম জে

#MeToo আন্দোলনে নিজের বাবার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ নিয়ে মুখ খুললেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী তথা পরিচালক নন্দিতা দাস ৷ তবে এই আন্দোলনে তাঁর সমর্থন থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি৷

গতকাল দেশে ফিরেই তিনি বলেছিলেন আইনজীবীদের সঙ্গে  কথা বলছেন। এর আগে রবিবার দেশে ফিরে সংবাদ  মাধ্যমে বিবৃতি জারি করে  আকবর বলেন, আমার  বিরুদ্ধে  তোলা অশালীন আচরণের অভিযোগ  মিথ্যা। বিদেশে  থাকায় আমি  আগে  জবাব দিতে  পারিনি। কোনও প্রমাণ ছাড়া  মিথ্যা  অভিযোগ করা এখন কিছু মানুষের মধ্যে  সংক্রমণের মতো ছড়িয়েছে।

তাঁর পদত্যাগের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিয়ে রবিবার কেন্দ্রীয় বিদেশ প্রতিমন্ত্রী তথা সাংবাদিক এমজে আকবর বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ ‘ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং হতাশাব্যঞ্জক’। নির্বাচনের ঠিক আগেই তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের জবাবে তিনি জানান, অভিযোগকারিণীদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। সূত্র জানিয়েছে, তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ নিয়ে সরকারের কিছুই করার নেই। এবং, এই মুহূর্তে তাঁর পদত্যাগ খারাপ উদাহরণ স্থাপন করতে পারে। 67 বছর বয়সী এমজে আকবর নাইজেরিয়া সফরে ছিলেন। ওই সময়ই তাঁর বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার একের পর এক অভিযোগ উঠতে থাকে। সোশ্যাল মিডিয়ার #MeToo আন্দোলনের অংশ হিসেবেই উঠে আসে এই অভিযোগগুলি।

MeToo Movement : একই সঙ্গে  তিনি মন্ত্রী হিসেবে কাজ  চালিয়ে  যাবেন কিনা  সেই  সিদ্ধান্তও হবে  দলীয় স্তরে। গোটা দেশ জুড়ে  চলতে  থাকা মিটু (#MeToo) আন্দোলোনের ঢেউ আছড়ে পড়েছে  বিভিন্ন প্রান্তে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে লব্ধ প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিদের নামেও উঠে আসছে যৌন নির্যাতনের পুরনো অভিযোগ। সেই তালিকাতেও যুক্ত হয়ে যায় আকবরের নাম।  কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হওয়ার আগে দীর্ঘদিন সাংবাদিকতা করেছেন তিনি। জড়িত ছিলেন বহু প্রকাশনার স

এখন ইন্ডিয়া  টুডের এগজিকিউটিভ  এডিটর গৌরব পাল্টা  টুইট করে  জানিয়েছেন ওই পত্রিকায় যা লেখা  হয়েছে তা মিথ্যা।  শুধু  তাই নয় আইনজীবীদের সঙ্গে  পরামর্শ করে আইনের দ্বারস্থ  হওয়ার  কথাও বলেছেন গৌরব।

সাংবাদিক প্রিয়া রামানীর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছেন এম জে। সেই আবেদনের শুনানি হবে । এ মাসের 31 তারিখ নিজের বয়ান নথিভুক্ত করাতে হবে এমজে-কে। আজ এমনই নির্দেশ দিয়েছে দিল্লির আদালত। তবে সে সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন না এম জে। বেশ কয়েক জন মহিলা সাংবাদিকের তোলা যৌন হেনস্থার অভিযোগের ভিত্তিতে তুমুল বিতর্ক শুরু হয়। এরপর ইস্তফা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন এম জে।

পাল্টা  আইনি পথে হাঁটেন এম জে। মোট 20 জন  অভিযোগকারীর মধ্যে  একজনের নামে মানহানির মামলা  করেছেন এম জে

#MeToo আন্দোলনে নিজের বাবার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ নিয়ে মুখ খুললেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী তথা পরিচালক নন্দিতা দাস ৷ তবে এই আন্দোলনে তাঁর সমর্থন থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি৷

গতকাল দেশে ফিরেই তিনি বলেছিলেন আইনজীবীদের সঙ্গে  কথা বলছেন। এর আগে রবিবার দেশে ফিরে সংবাদ  মাধ্যমে বিবৃতি জারি করে  আকবর বলেন, আমার  বিরুদ্ধে  তোলা অশালীন আচরণের অভিযোগ  মিথ্যা। বিদেশে  থাকায় আমি  আগে  জবাব দিতে  পারিনি। কোনও প্রমাণ ছাড়া  মিথ্যা  অভিযোগ করা এখন কিছু মানুষের মধ্যে  সংক্রমণের মতো ছড়িয়েছে।

তাঁর পদত্যাগের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিয়ে রবিবার কেন্দ্রীয় বিদেশ প্রতিমন্ত্রী তথা সাংবাদিক এমজে আকবর বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ ‘ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং হতাশাব্যঞ্জক’। নির্বাচনের ঠিক আগেই তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের জবাবে তিনি জানান, অভিযোগকারিণীদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। সূত্র জানিয়েছে, তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ নিয়ে সরকারের কিছুই করার নেই। এবং, এই মুহূর্তে তাঁর পদত্যাগ খারাপ উদাহরণ স্থাপন করতে পারে। 67 বছর বয়সী এমজে আকবর নাইজেরিয়া সফরে ছিলেন। ওই সময়ই তাঁর বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার একের পর এক অভিযোগ উঠতে থাকে। সোশ্যাল মিডিয়ার #MeToo আন্দোলনের অংশ হিসেবেই উঠে আসে এই অভিযোগগুলি।

MeToo Movement : একই সঙ্গে  তিনি মন্ত্রী হিসেবে কাজ  চালিয়ে  যাবেন কিনা  সেই  সিদ্ধান্তও হবে  দলীয় স্তরে। গোটা দেশ জুড়ে  চলতে  থাকা মিটু (#MeToo) আন্দোলোনের ঢেউ আছড়ে পড়েছে  বিভিন্ন প্রান্তে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে লব্ধ প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিদের নামেও উঠে আসছে যৌন নির্যাতনের পুরনো অভিযোগ। সেই তালিকাতেও যুক্ত হয়ে যায় আকবরের নাম।  কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হওয়ার আগে দীর্ঘদিন সাংবাদিকতা করেছেন তিনি। জড়িত ছিলেন বহু প্রকাশনার স