Model Code Of Conduct

সোমবার রাজ্যের (West Bengal) খড়গপুর সদর বিধানসভা কেন্দ্রের উপ নির্বাচনের (Bengal Bypolls) সময় রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষের বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি (Model Code of Conduct) লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলল শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস এবং বিরোধী দল কংগ্রেস।

কাল দুপুরে দিল্লি (Delhi) ফেরার আগে তিনি দর্শনের উদেশ্যে বদ্রীনাথ (Badrinath) মন্দিরেও যাবেন

অশোক লাভাসা মুখ্য নির্বাচন কমিশনারকে চিঠি লিখেছিলেন এবং বলেন, “যখন আমার বিবৃতিই রেকর্ড করা হয়নি তখন থেকে আর কমিশনে কী নিয়ে আলাপ আলোচনা করা হয়েছে, সেখানে আমার অংশীদারিত্বের কোনও অর্থ নেই।” 

ডেপুটি কমিশনার (DEC)  আরও লিখেছেন, নির্বাচনী আচরণ বিধি (Model Code Of Conduct) জারি রয়েছে এমন সময়ে কমিশন কোনও সিদ্ধান্ত নিলে সেটিকে নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যকে চরিতার্থ করতে এবং কেন্দ্রের শাসক দলকে  সুবিধা পাইয়ে দিতে নেওয়া হয়েছে বলে ব্যাখ্যা  করা  দুর্ভাগ্যজনক।

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী কুমার চৌবে ( Union Minister Ashwini Kumar Choubey) সাব-ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেট (এসডিএম) কে কে উপাধ্যায়ের (Sub-Divisional Magistrate KK Upadhyay) সঙ্গে এক বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। শনিবার বিহারে মন্ত্রীর কনভয় (convoy in Bihar) আটকে দেন ওই সরকারি কর্মকর্তা

আইআরসিটিসি বা ভারতীয় রেলওয়ে কেটারিং অ্যান্ড ট্যুরিজম কর্পোরেশনের (Indian Railway Catering and Tourism Corporation) মুখপাত্রবলেন, “পরিষেবা প্রদানকারীর ১ লক্ষ টাকা জরিমানা হয়েছে। এই অপব্যবহারের জন্য পরিষেবা সরবরাহকারীকেও একটি শোকজ নোটিশও ধরানো হয়েছে।” 

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আইনজীবী মুখ্য নির্বাচনী অফিসারকে চিঠি লিখে জানান, যেভাবে বারবার নির্বাচন কমিশনের মডেল কোড অব কন্ডাক্ট লঙ্ঘন করে চলেছেন বিজেপি সাংসদ, তাতে তাঁকে কোনওভাবেই নির্বাচনে দাঁড়াতে দেওয়া উচিত নয়।

এখনও পর্যন্ত ৯,২৯৮’টি বোর্ড, পোস্টার, ব্যানার ও পতাকা সরানো হয়েছে প্রকাশ্য স্থান থেকে। ২,২৬০’টি তেমন বোর্ড সরানো হয়েছে ব্যক্তিগত সম্পত্তির অংশ থেকে

২০১৪ সালে লোকসভা নির্বাচনের সময় প্রথম  দফায় যেদিন  ভোট গ্রহণ হচ্ছে সেদিন ইস্তেহার প্রকাশ করে বিজেপি। কংগ্রেস দাবি  করে ভোটারদের প্রভাবিত করতেই ওই কাজ বিজেপি করেছিল। কিন্তু আদর্শ নির্বাচনী আচরণ বিধি অনুসারে ইস্তেহার প্রকাশের জন্য কোনও নির্দিষ্ট সময় নেই বলে বিজেপির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা করা যায়নি।    

Election dates 2019 schedule: ১১ এপ্রিল থেকে ৭ দফায় ভোটগ্রহণ হবে এবং ফলাফল প্রকাশ হবে ২৩ মে, রবিবার জানাল নির্বাচন কমিশন।ভোটগ্রহণ হবে ১১ এপ্রিল, ১৯, ২৩ ২৯, ৬ মে, ১২ মে এবং ১৯ মে।

ভোট দেওয়ার গুরুত্ব বোঝানো এবং তা নিয়ে সচেতনা বাড়ানোর জন্য মধ্যপ্রদেশের ঝাবুয়ার জেলা প্রশাসন দু’লক্ষ মদের বোতলে স্টিকার লাগানোর পরিকল্পনা নিয়েছিল। পরে যদিও ওই পরিকল্পনা বাতিল করা হয়।

সোমবার রাজ্যের (West Bengal) খড়গপুর সদর বিধানসভা কেন্দ্রের উপ নির্বাচনের (Bengal Bypolls) সময় রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষের বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি (Model Code of Conduct) লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলল শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস এবং বিরোধী দল কংগ্রেস।

কাল দুপুরে দিল্লি (Delhi) ফেরার আগে তিনি দর্শনের উদেশ্যে বদ্রীনাথ (Badrinath) মন্দিরেও যাবেন

অশোক লাভাসা মুখ্য নির্বাচন কমিশনারকে চিঠি লিখেছিলেন এবং বলেন, “যখন আমার বিবৃতিই রেকর্ড করা হয়নি তখন থেকে আর কমিশনে কী নিয়ে আলাপ আলোচনা করা হয়েছে, সেখানে আমার অংশীদারিত্বের কোনও অর্থ নেই।” 

ডেপুটি কমিশনার (DEC)  আরও লিখেছেন, নির্বাচনী আচরণ বিধি (Model Code Of Conduct) জারি রয়েছে এমন সময়ে কমিশন কোনও সিদ্ধান্ত নিলে সেটিকে নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যকে চরিতার্থ করতে এবং কেন্দ্রের শাসক দলকে  সুবিধা পাইয়ে দিতে নেওয়া হয়েছে বলে ব্যাখ্যা  করা  দুর্ভাগ্যজনক।

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী কুমার চৌবে ( Union Minister Ashwini Kumar Choubey) সাব-ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেট (এসডিএম) কে কে উপাধ্যায়ের (Sub-Divisional Magistrate KK Upadhyay) সঙ্গে এক বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। শনিবার বিহারে মন্ত্রীর কনভয় (convoy in Bihar) আটকে দেন ওই সরকারি কর্মকর্তা

আইআরসিটিসি বা ভারতীয় রেলওয়ে কেটারিং অ্যান্ড ট্যুরিজম কর্পোরেশনের (Indian Railway Catering and Tourism Corporation) মুখপাত্রবলেন, “পরিষেবা প্রদানকারীর ১ লক্ষ টাকা জরিমানা হয়েছে। এই অপব্যবহারের জন্য পরিষেবা সরবরাহকারীকেও একটি শোকজ নোটিশও ধরানো হয়েছে।” 

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আইনজীবী মুখ্য নির্বাচনী অফিসারকে চিঠি লিখে জানান, যেভাবে বারবার নির্বাচন কমিশনের মডেল কোড অব কন্ডাক্ট লঙ্ঘন করে চলেছেন বিজেপি সাংসদ, তাতে তাঁকে কোনওভাবেই নির্বাচনে দাঁড়াতে দেওয়া উচিত নয়।

এখনও পর্যন্ত ৯,২৯৮’টি বোর্ড, পোস্টার, ব্যানার ও পতাকা সরানো হয়েছে প্রকাশ্য স্থান থেকে। ২,২৬০’টি তেমন বোর্ড সরানো হয়েছে ব্যক্তিগত সম্পত্তির অংশ থেকে

২০১৪ সালে লোকসভা নির্বাচনের সময় প্রথম  দফায় যেদিন  ভোট গ্রহণ হচ্ছে সেদিন ইস্তেহার প্রকাশ করে বিজেপি। কংগ্রেস দাবি  করে ভোটারদের প্রভাবিত করতেই ওই কাজ বিজেপি করেছিল। কিন্তু আদর্শ নির্বাচনী আচরণ বিধি অনুসারে ইস্তেহার প্রকাশের জন্য কোনও নির্দিষ্ট সময় নেই বলে বিজেপির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা করা যায়নি।    

Election dates 2019 schedule: ১১ এপ্রিল থেকে ৭ দফায় ভোটগ্রহণ হবে এবং ফলাফল প্রকাশ হবে ২৩ মে, রবিবার জানাল নির্বাচন কমিশন।ভোটগ্রহণ হবে ১১ এপ্রিল, ১৯, ২৩ ২৯, ৬ মে, ১২ মে এবং ১৯ মে।

ভোট দেওয়ার গুরুত্ব বোঝানো এবং তা নিয়ে সচেতনা বাড়ানোর জন্য মধ্যপ্রদেশের ঝাবুয়ার জেলা প্রশাসন দু’লক্ষ মদের বোতলে স্টিকার লাগানোর পরিকল্পনা নিয়েছিল। পরে যদিও ওই পরিকল্পনা বাতিল করা হয়।