Momo Challenge

এবার খোদ কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেত্রী মানালি দে-এর বাবার মোবাইলে ভেসে এল মোমো চ্যালেঞ্জ গ্রহণের হাতছানি।

মোমো চ্যালেঞ্জের মতো ভয়ানক খেলা থেকে শিশুদের নিরাপদে রাখতে বাবা মা অভিভাবক এবং শিক্ষকদের বিশেষ আর্জি জানিয়েছে ওড়িশা পুলিশ। বাচ্চাদের পর্যাপ্ত নজরদারিতে রাখতে বাড়ি এবং স্কুল কর্তৃপক্ষ উভয়কেই নির্দেশ দিয়েছে পুলিশ প্রশাসন.

মোমো চ্যালেঞ্জের ধারনা তৈরি হয়েছে জাপানি সাহিত্য বাল্লাদ অফ শিনিগামি থেকে। সাহিত্যিক কে- স্কে- হাসেগাওয়ার লেখা এই উপন্যাসের মুখ্য চরিত্র মোমো নামে একটি মেয়ে। শিনিগামি কথাটার মানে মৃত্যুর দেবতা। আশপাশে ঘোরাফেরা করা সমস্ত মানুষের যন্ত্রণা লাঘব করার চেষ্টা করে সে। মোমো খেলাটিও শেষমেশ নিজেকে শেষ করে  দেওয়ার কথাই বলে।

ঘটনার তদন্ত চালানো সংস্থা সিআইডির দাবি এ রাজ্যে নিজের জাল বিস্তার করেনি মোমো। মোমোর খেলার আমন্ত্রণ জানিয়ে  যে সমস্ত বার্তা এসেছে তার সবকটাই ভুয়ো। কেউ বা কারা বিভ্রান্তি ও আতঙ্ক ছড়াতে এ ধরনের বার্তা পাঠাচ্ছে।

‘মোমো চ্যালেঞ্জ’কে ‘প্রাণঘাতী খেলা’ বলে উল্লেখ করে সিআইডির পক্ষ থেকে অভিভাবকদের সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে, যাতে তারা কোনওভাবেই নিজের সন্তানদের ওই খেলা খেলতে না দেয়।

সিআইডির তরফ থেকে টুইট করে অভিভাবকদের এই অনলাইন গেমটি সম্বন্ধে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।

পড়ুয়াদের  আচরণে কোনও দিক থেকে  সন্দেহজনক মনে   হলেই ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি অভিভাবকদেরও চোখ কান খোলা রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। রাজ্য প্রশাসনের এক কর্তা সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে  এ ধরনের নানা তথ্য জানিয়েছেন। তাঁর কথায়, ‘ ব্লু হোয়েলের পর এই মোমো চ্যালেঞ্জ আতঙ্কের কারণ হয়ে উঠেছে।

জলপাইগুড়ির এক কলেজ ছাত্রী মঙ্গলবার পুলিশের কাছে অভিযোগ জানাল, এক অজ্ঞাত নম্বর থেকে তার কাছে ‘মোমো চ্যালেঞ্জ’-এ অংশ নেওয়ার আহ্বান আসে।

গত বছর অনলাইন গেম ‘ব্লু হোয়েল চ্যালেঞ্জ’ বহু শিশুর মৃত্যুর কারণ হয়ে ওঠার পর বিশ্ববাসীর ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আর এবার, একইরকম ভয়ঙ্কর চ্যালেঞ্জ আর্জেন্টিনার 12 বছরের এক কিশোরীর মৃত্যুর কারণ। মোমো চ্যালেঞ্জ নামক নতুন এক ভয়ঙ্কর ভাইরাল ট্রেন্ড ইন্টারনেটকে নাড়িয়ে দিয়েছে এবং শিশুর মা-বাবাকে এই গেমের বিরুদ্ধে সতর্ক করা হয়েছে।   

এবার খোদ কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেত্রী মানালি দে-এর বাবার মোবাইলে ভেসে এল মোমো চ্যালেঞ্জ গ্রহণের হাতছানি।

মোমো চ্যালেঞ্জের মতো ভয়ানক খেলা থেকে শিশুদের নিরাপদে রাখতে বাবা মা অভিভাবক এবং শিক্ষকদের বিশেষ আর্জি জানিয়েছে ওড়িশা পুলিশ। বাচ্চাদের পর্যাপ্ত নজরদারিতে রাখতে বাড়ি এবং স্কুল কর্তৃপক্ষ উভয়কেই নির্দেশ দিয়েছে পুলিশ প্রশাসন.

মোমো চ্যালেঞ্জের ধারনা তৈরি হয়েছে জাপানি সাহিত্য বাল্লাদ অফ শিনিগামি থেকে। সাহিত্যিক কে- স্কে- হাসেগাওয়ার লেখা এই উপন্যাসের মুখ্য চরিত্র মোমো নামে একটি মেয়ে। শিনিগামি কথাটার মানে মৃত্যুর দেবতা। আশপাশে ঘোরাফেরা করা সমস্ত মানুষের যন্ত্রণা লাঘব করার চেষ্টা করে সে। মোমো খেলাটিও শেষমেশ নিজেকে শেষ করে  দেওয়ার কথাই বলে।

ঘটনার তদন্ত চালানো সংস্থা সিআইডির দাবি এ রাজ্যে নিজের জাল বিস্তার করেনি মোমো। মোমোর খেলার আমন্ত্রণ জানিয়ে  যে সমস্ত বার্তা এসেছে তার সবকটাই ভুয়ো। কেউ বা কারা বিভ্রান্তি ও আতঙ্ক ছড়াতে এ ধরনের বার্তা পাঠাচ্ছে।

‘মোমো চ্যালেঞ্জ’কে ‘প্রাণঘাতী খেলা’ বলে উল্লেখ করে সিআইডির পক্ষ থেকে অভিভাবকদের সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে, যাতে তারা কোনওভাবেই নিজের সন্তানদের ওই খেলা খেলতে না দেয়।

সিআইডির তরফ থেকে টুইট করে অভিভাবকদের এই অনলাইন গেমটি সম্বন্ধে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।

পড়ুয়াদের  আচরণে কোনও দিক থেকে  সন্দেহজনক মনে   হলেই ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি অভিভাবকদেরও চোখ কান খোলা রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। রাজ্য প্রশাসনের এক কর্তা সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে  এ ধরনের নানা তথ্য জানিয়েছেন। তাঁর কথায়, ‘ ব্লু হোয়েলের পর এই মোমো চ্যালেঞ্জ আতঙ্কের কারণ হয়ে উঠেছে।

জলপাইগুড়ির এক কলেজ ছাত্রী মঙ্গলবার পুলিশের কাছে অভিযোগ জানাল, এক অজ্ঞাত নম্বর থেকে তার কাছে ‘মোমো চ্যালেঞ্জ’-এ অংশ নেওয়ার আহ্বান আসে।

গত বছর অনলাইন গেম ‘ব্লু হোয়েল চ্যালেঞ্জ’ বহু শিশুর মৃত্যুর কারণ হয়ে ওঠার পর বিশ্ববাসীর ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আর এবার, একইরকম ভয়ঙ্কর চ্যালেঞ্জ আর্জেন্টিনার 12 বছরের এক কিশোরীর মৃত্যুর কারণ। মোমো চ্যালেঞ্জ নামক নতুন এক ভয়ঙ্কর ভাইরাল ট্রেন্ড ইন্টারনেটকে নাড়িয়ে দিয়েছে এবং শিশুর মা-বাবাকে এই গেমের বিরুদ্ধে সতর্ক করা হয়েছে।