Muzaffarpur Shelter Home

বিহারের মুজফফরপুরের হোমে মহিলা আবাসিকদের ধর্ষণ কাণ্ডে প্রধান অভিযুক্ত ওই হোমের মালিক ব্রজেশ ঠাকুর-সহ মোট ১৯ জনকে দোষী সাব্যস্ত করল দিল্লি আদালত। মোট ২০ জন অভিযুক্তর মধ্যে ১৯ জনকেই দোষী সাব্যস্ত করেছে আদালত। প্রসঙ্গত, ব্রজেশ ঠাকুর বিহার পিপলস পার্টির প্রাক্তন বিধায়ক। তাঁর বিরুদ্ধে বহু অভিযোগ রয়েছে। 

বিহারের মুজফফরপুর হোমকাণ্ডে (Muzaffarpur Shelter Home Case) চাঞ্চল্যকর মোড়। ওই আশ্রয়কেন্দ্রে ৩৫ জন মেয়েকে হত্যা করা হয়েছে এমন অভিযোগ উঠলেও তা নাকচ করে দিয়ে কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা সিবিআই সুপ্রিম কোর্টের কাছে এক আশ্চর্য দাবি করল আজ (বুধবার)। সিবিআই শীর্ষ আদালতকে জানিয়েছে নিখোঁজ ৩৫ জন নাবালিকা, যাঁদের মৃত্যু হয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছিল তাঁরা প্রত্যেকেই জীবিত আছে। পাশাপাশি ওই তদন্ত সংস্থা এও জানিয়েছে (CBI On Muzaffarpur Shelter Home) যে প্রায় দু'বছর আগে ওই শেল্টারহোম বা আশ্রয়কেন্দ্রে (Muzaffarpur Shelter Home) গণ-যৌন নির্যাতনের অভিযোগে করা মামলার তদন্তের কাজও শেষ হয়েছে।

বিহারের মুজফফরপুরে একটি আশ্রয়কেন্দ্রে ৩০ জনেরও বেশি মেয়েকে যৌন নির্যাতন করা হয়েছিল দীর্ঘদিন ধরে। অভিযোগগুলি প্রকাশ্যে আসে গত বছর। পুরো ঘটনায় সিবিআই তদন্ত শুরু হয়েছিল।

নাবালিকা মেয়েদের চটুল গানে নাচতে এবং পরে তাদের ধর্ষণ করা হয়েছিল বলে জানতে পেরেছে সিবিআই। বিহারর মুজফ্ফরনগরের হোমের ঘটনার তদন্তে নেমে চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে সিবিআইয়ের হাতে। ঘটনায় উঠে এসেছে প্রভাবশালী রাজনীতিক এবং আমলাদের নাম। হোমের মূল কর্তা তথা প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ ব্রজেশ ঠাকুরের বিরুদ্ধে ৭৩ পাতার চার্জশিট পেশ করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

এই আশ্রমে 40 টি শিশু কন্যাকে যৌন হেনস্থার শিকার হতে হয়েছে। তার মধ্যে একজনকে খুন করা হয়েছে বলে আগেই অভিযোগ  উঠেছে। উদ্ধার হওয়া কঙ্কালটি তার বলেই অনুমান কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার আধিকারিকদের।

গত মে মাসে বিহারের মুজফফরপুরের আবাসিক হোমে পর্যবেক্ষকদের দল গিয়ে যে রিপোর্ট দিয়েছিল, তারও অনেক আগে বিহারের শিশু অধিকার কমিশনের কয়েকজন উচ্চপদস্থ কর্তা অত্যন্ত কড়া একটি রিপোর্ট দিয়েছিলেন নাবালিকাদের ওই আবাসিক হোমের বিরুদ্ধে।

শিশুধর্ষণ মামলায় অভিযুক্ত বিহারের ব্রজেশ ঠাকুরের মুজাফফরপুরের আবাসিক হোম থেকে  11 জন মহিলা নিখোঁজ হয়েছেন, তা হয়ে গেল বহুদিন। ওই ঘটনার  প্রায় দু'মাস বাদে তা নিয়ে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করা হল।

বিহারের মুজফফরপুরের হোমে মহিলা আবাসিকদের ধর্ষণ কাণ্ডে প্রধান অভিযুক্ত ওই হোমের মালিক ব্রজেশ ঠাকুর-সহ মোট ১৯ জনকে দোষী সাব্যস্ত করল দিল্লি আদালত। মোট ২০ জন অভিযুক্তর মধ্যে ১৯ জনকেই দোষী সাব্যস্ত করেছে আদালত। প্রসঙ্গত, ব্রজেশ ঠাকুর বিহার পিপলস পার্টির প্রাক্তন বিধায়ক। তাঁর বিরুদ্ধে বহু অভিযোগ রয়েছে। 

বিহারের মুজফফরপুর হোমকাণ্ডে (Muzaffarpur Shelter Home Case) চাঞ্চল্যকর মোড়। ওই আশ্রয়কেন্দ্রে ৩৫ জন মেয়েকে হত্যা করা হয়েছে এমন অভিযোগ উঠলেও তা নাকচ করে দিয়ে কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা সিবিআই সুপ্রিম কোর্টের কাছে এক আশ্চর্য দাবি করল আজ (বুধবার)। সিবিআই শীর্ষ আদালতকে জানিয়েছে নিখোঁজ ৩৫ জন নাবালিকা, যাঁদের মৃত্যু হয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছিল তাঁরা প্রত্যেকেই জীবিত আছে। পাশাপাশি ওই তদন্ত সংস্থা এও জানিয়েছে (CBI On Muzaffarpur Shelter Home) যে প্রায় দু'বছর আগে ওই শেল্টারহোম বা আশ্রয়কেন্দ্রে (Muzaffarpur Shelter Home) গণ-যৌন নির্যাতনের অভিযোগে করা মামলার তদন্তের কাজও শেষ হয়েছে।

বিহারের মুজফফরপুরে একটি আশ্রয়কেন্দ্রে ৩০ জনেরও বেশি মেয়েকে যৌন নির্যাতন করা হয়েছিল দীর্ঘদিন ধরে। অভিযোগগুলি প্রকাশ্যে আসে গত বছর। পুরো ঘটনায় সিবিআই তদন্ত শুরু হয়েছিল।

নাবালিকা মেয়েদের চটুল গানে নাচতে এবং পরে তাদের ধর্ষণ করা হয়েছিল বলে জানতে পেরেছে সিবিআই। বিহারর মুজফ্ফরনগরের হোমের ঘটনার তদন্তে নেমে চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে সিবিআইয়ের হাতে। ঘটনায় উঠে এসেছে প্রভাবশালী রাজনীতিক এবং আমলাদের নাম। হোমের মূল কর্তা তথা প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ ব্রজেশ ঠাকুরের বিরুদ্ধে ৭৩ পাতার চার্জশিট পেশ করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

এই আশ্রমে 40 টি শিশু কন্যাকে যৌন হেনস্থার শিকার হতে হয়েছে। তার মধ্যে একজনকে খুন করা হয়েছে বলে আগেই অভিযোগ  উঠেছে। উদ্ধার হওয়া কঙ্কালটি তার বলেই অনুমান কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার আধিকারিকদের।

গত মে মাসে বিহারের মুজফফরপুরের আবাসিক হোমে পর্যবেক্ষকদের দল গিয়ে যে রিপোর্ট দিয়েছিল, তারও অনেক আগে বিহারের শিশু অধিকার কমিশনের কয়েকজন উচ্চপদস্থ কর্তা অত্যন্ত কড়া একটি রিপোর্ট দিয়েছিলেন নাবালিকাদের ওই আবাসিক হোমের বিরুদ্ধে।

শিশুধর্ষণ মামলায় অভিযুক্ত বিহারের ব্রজেশ ঠাকুরের মুজাফফরপুরের আবাসিক হোম থেকে  11 জন মহিলা নিখোঁজ হয়েছেন, তা হয়ে গেল বহুদিন। ওই ঘটনার  প্রায় দু'মাস বাদে তা নিয়ে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করা হল।