Narendra Modi Government

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সঙ্কটকে সঙ্গে নিয়েই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) দ্বিতীয় মেয়াদের একবছর পূর্ণ হয়ে গেল। এই পরিস্থিতিতে তিনি জাতির উদ্দেশে একটি চিঠি (PM Modi's Letter To Nation) লিখে নিজের বার্তা দিয়েছেন। গতবছর অনেকগুলো ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এবং দ্রুত অগ্রগতির দিকে এগোনোর চেষ্টা করা হলেও হঠাৎ করেই সবকিছুতে বাদ সেধেছে করোনা ভাইরাস নামের মারাত্মক সংক্রামক রোগটি। দেশকে এক কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে বর্তমান (COVID- 19) পরিস্থিতি। আর এই করোনা সঙ্কটের ফলে "সাংঘাতিকভাবে ভুগতে হচ্ছে" দেশের পরিযায়ী শ্রমিকদের, দেশবাসীকে এমনটাও বলেন প্রধানমন্ত্রী।

দেশে জ্বালানির দাম কমানোয় নজর দেওয়ার থেকে বিভিন্ন রাজ্যগুলিতে "নির্বাচিত কংগ্রেস সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরাতে ব্যস্ত" প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi), বললেন রাহুল গান্ধি । বুধবার সকালে এক টুইট বার্তায় নরেন্দ্র মোদিকে কটাক্ষ করে টুইট করেন রাজীব-সনিয়া পুত্র (Rahul Gandhi)। তিনি লেখেন, "আরে @ পিএমও ইন্ডিয়া, আপনি (নরেন্দ্র মোদি) তো নির্বাচিত কংগ্রেস সরকারকে টালমাটাল করার কাজে ব্যস্ত ছিলেন, এই সময় আপনার পক্ষে গোটা বিশ্বে যে তেলের দাম ৩৫% কমেছে সেই বিষয়টি লক্ষ্য না করাই স্বাভাবিক"। এই মুহূর্তে প্রধানমন্ত্রী মোদি সহ গোটা বিজেপি দল ব্যস্ত মধ্যপ্রদেশের ১৫ মাস বয়সী কমল নাথ সরকারকে (Madhya Pradesh Government) ফেলে দিতে, এমন অভিযোগই করেন ওই কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি।

কেন্দ্রীয় সরকারী প্রকল্পগুলোর রূপায়ণ প্রসঙ্গে নরেন্দ্র মোদির সরকারকে (Narendra Modi government) বিঁধতে গিয়ে করোনা ভাইরাস (Coronavirus) প্রসঙ্গ টানলেন শশী থারুর। এদিন তিনি (Sashi Tharoor) টুইট করে বলেন, "এটা নিশ্চিত সরকারের প্রকল্প রূপায়ণ এতটাই অকার্যকরী যে এগুলো সম্পূর্ণ কারো-না (এটা হয়ে গেছে) ভাইরাস প্রতিরোধী (Immune to Karo-Na Virus)।"

২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেড (Republic Day Parade) থেকে বাদ পড়েছে পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal), মহারাষ্ট্র ও কেরলের ট্যাবলো (Tableaux)— যে তিনটি রাজ্যে বিজেপি শাসক দল নয়। সরকার জানিয়েছে, ৩২টি রাজ্যের মধ্যে মাত্র ১৬টির ট্যাবলো ওইদিনের প্যারেডে দেখা যাবে। সময়ের অভাবেই এই সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। এই সিদ্ধান্তে বৈষম্যের অভিযোগ জানিয়েছে বাদ পড়া রাজ্যের শাসক দলগুলি। তাদের দাবি, ওই দিনের ইভেন্টে সব রাজ্যের প্রতিনিধিত্ব করার অধিকার রয়েছে।

এই টুইটটিতে, সরকার তথা পুলিশকর্মীদের দিকে আঙুল তুলেছেন সোনি রাজদান। তিনি বলেছেন, "পুলিশ মানুষের হাড় ভাঙছে, গাড়ি ভাঙছে ,গাড়ি জ্বালাচ্ছেও, বিভিন্ন রাজ্যের পুলিশ গুলি চালিয়ে হত্যা করছে।"

সূত্রের খবর, সুপ্রিম কোর্টের আদেশের পরে ক্ষমতাসীন বিজেপির দুই শীর্ষ নেতা আলোচনা করেছেন, দেবেন্দ্র ফড়নবিশের এই শক্তি পরীক্ষার মুখোমুখি হওয়া আদৌ উচিৎ, নাকি তাঁরও পদত্যাগ করাটাই পথ!

এনসিপি সুপ্রিমো এবং কাকাকে “সাহেব” বলে সম্মোধন করলেন অজিত পাওয়ার (Ajit Pawar), বললেন, “আমাদের নেতা”। শনিবার মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বসেন তিনি, বলেন, তিনি এনসিপি ছাড়েননি।  শনিবার অজিত পাওয়ারকে এনসিপির পরিষদীয় নেতার পদ থেকে সরানো হয়।

মহারাষ্ট্রে মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দ্বিতীয়বার শপথ নিলেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। উপমুখ্যমন্ত্রী হলেন অজিত পাওয়ার। এনসিপির সহায়তায় মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) বিজেপি সরকার গড়ায় অভিনন্দন জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। টুইটে শুভেচ্ছা জানালেন নয়া মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ ও উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ারকে।

১০০ দিন (100 days in governance) পূর্তি নিয়ে বলতে গিয়ে, বলিউড অভিনেতা শাহরুখ খানের একটি ছবির সংলাপ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বললেন, ১০০ দিনে সরকার যা করেছে, তা ছিল শুধুমাত্র “ট্রেলার”, আগামী কয়েকবছরে পুরো ছবি সামনে আসবে।

কেন্দ্রীয় সরকারের (Central Government) তীব্র সমালোচনা মুখ্যমন্ত্রীর। অভিযোগ করলেন দেশের অর্থনীতির বেহাল দশা থেকে সকলের নজর সরানোর চেষ্টা করছে সরকার।

সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে বিজেপিতে যোগ দিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী (Foreign Minister) তথা, প্রাক্তন বিদেশসচিব এস জয়শঙ্কর(S Jaishankar )। এদিন সংসদ ভবনে দলের সভাপতি জেপি নাড্ডার উপস্থিতিতে গেরুয়া শিবিরে যোগ দিলেন তিনি। ১৯৭৭ ব্যাচের আইএফএস অফিসার এস জয়শঙ্কর। দেশের বিদেশ সচিব হিসেবে কাজ করেছেন তিনি। লোকসভা নির্বাচনের পর, নরেন্দ্র মোদির মন্ত্রিসভায় চমক হিসাবে তিনি থাকবেন বলে শোনা যাচ্ছিল। গুজরাটের রাজ্যসভা থেকে ডঃ জয়শঙ্করকে(S Jaishankar ) প্রার্থী করা হতে পারে। নিয়ম অনুযায়ী, শপথগ্রহণের ৬ মাসের মধ্যে তাঁকে সংসদের সদস্য হতে হবে। সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত এস জয়শঙ্কর এবং বিদেশ নীতির ক্ষেত্রে তিনি প্রধানমন্ত্রীর “ক্রাইসিস ম্যানেজার” বলে পরিচিত। নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর, ২০১৫-এ বিদেশ সচিব হন তিনি, ২০১৮ পর্যন্ত এই পদে ছিলেন এস জয়শঙ্কর।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী একটি সর্বদলীয় বৈঠক ডেকেছেন। ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তনের পরে এটাই তাঁর ডাকা প্রথম সর্বদলীয় বৈঠক। প্রধানমন্ত্রী সব দলের কাছে সমর্থন ও সহযোগিতা চাইছেন। যা রাজ্যসভায় গুরুত্বপূর্ণ বিল পাস করাতে প্রয়োজন। বিজেপি তথা এনডিএ এখনও সেখানে সংখ্যালঘু। লোকসভায় এনডিএ ৫৪৩ আসনের মধ্যে ৩৫৩টি আসন দখল করলেও উচ্চ কক্ষে ২৪৫ জন সদস্যের মধ্যে মাত্র ১০২ জন সদস্য তাদের।

আজ রাষ্ট্রপতিভবনে আয়োজিত নীতি আয়োগের পঞ্চম গভর্নমেন্ট কাউন্সিলের বৈঠকে (NITI Aayog's fifth governing council meeting) সভাপতিত্ব করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Prime Minister Narendra Modi)। সম্প্রতি, লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স (National Democratic Alliance) নতুন সরকার গঠনের পর এই প্রথম বৈঠক হবে পরিকল্পনা কমিটির। মাওবাদী প্রভাবিত জেলায় কৃষি সমস্যা, খরা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত উদ্বেগ আজ আলোচনাসূচির মূল বিষয়বস্তু। বৈঠকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরা, কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের লেফটন্যান্ট রাজ্যপালরা, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন। তবে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (West Bengal Chief Minister Mamata Banerjee) এই বৈঠকে যোগ দিতে অস্বীকার করেছেন, তিনি বলেছেন, এই বৈঠক ‘ফলহীন’, কারণ রাজ্যকে সমর্থন যোগানোর মতো কোনও আর্থিক ক্ষমতা নেই নীতি আয়োগের। তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও’ও (Telangana K Chandrashekar Rao) এই বৈঠকে যাবেন না।

প্রশান্ত কিশোরের সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কী চুক্তি হল, তা জানার আগ্রহ তুঙ্গে। কিন্তু প্রশান্ত কিশোরের থেকে জানা সম্ভব হল না। আজ নীতিশ কুমারের ইউনাইটেড জনতা দলের নির্বাহী বৈঠক ছিল। দলের সহ সভাপতি কিশোরকে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রীর পাশেই বসে থাকতে। নরেন্দ্র মোদী সরকারে মন্ত্রক বণ্টন নিয়ে অসন্তুষ্ট নীতিশ ওই ইস্যু নিয়ে ভাবছেন। নীতিশ কুমার বিজেপির সঙ্গে জোট গড়ে বিহারের ক্ষমতায় রয়েছেন। মনে করা হচ্ছিল, ২০২১ সালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলায় ক্ষমতা ধরে রাখার ক্ষেত্রে হয়তো সাহায্য পাবেন না কিশোরের থেকে। কিশোর তাঁর দারুণ সফল নির্বাচনী কৌশলের জন্য খ্যাতিমান।

মোদী  মন্ত্রিসভার প্রথম কালে এ রকমই ক্ষমতার কেন্দ্র ছিল অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলির মন্ত্রক। এখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক নিয়েছে  সেই জায়গা। গতকাল একাধিক মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সঙ্কটকে সঙ্গে নিয়েই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) দ্বিতীয় মেয়াদের একবছর পূর্ণ হয়ে গেল। এই পরিস্থিতিতে তিনি জাতির উদ্দেশে একটি চিঠি (PM Modi's Letter To Nation) লিখে নিজের বার্তা দিয়েছেন। গতবছর অনেকগুলো ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এবং দ্রুত অগ্রগতির দিকে এগোনোর চেষ্টা করা হলেও হঠাৎ করেই সবকিছুতে বাদ সেধেছে করোনা ভাইরাস নামের মারাত্মক সংক্রামক রোগটি। দেশকে এক কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে বর্তমান (COVID- 19) পরিস্থিতি। আর এই করোনা সঙ্কটের ফলে "সাংঘাতিকভাবে ভুগতে হচ্ছে" দেশের পরিযায়ী শ্রমিকদের, দেশবাসীকে এমনটাও বলেন প্রধানমন্ত্রী।

দেশে জ্বালানির দাম কমানোয় নজর দেওয়ার থেকে বিভিন্ন রাজ্যগুলিতে "নির্বাচিত কংগ্রেস সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরাতে ব্যস্ত" প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi), বললেন রাহুল গান্ধি । বুধবার সকালে এক টুইট বার্তায় নরেন্দ্র মোদিকে কটাক্ষ করে টুইট করেন রাজীব-সনিয়া পুত্র (Rahul Gandhi)। তিনি লেখেন, "আরে @ পিএমও ইন্ডিয়া, আপনি (নরেন্দ্র মোদি) তো নির্বাচিত কংগ্রেস সরকারকে টালমাটাল করার কাজে ব্যস্ত ছিলেন, এই সময় আপনার পক্ষে গোটা বিশ্বে যে তেলের দাম ৩৫% কমেছে সেই বিষয়টি লক্ষ্য না করাই স্বাভাবিক"। এই মুহূর্তে প্রধানমন্ত্রী মোদি সহ গোটা বিজেপি দল ব্যস্ত মধ্যপ্রদেশের ১৫ মাস বয়সী কমল নাথ সরকারকে (Madhya Pradesh Government) ফেলে দিতে, এমন অভিযোগই করেন ওই কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি।

কেন্দ্রীয় সরকারী প্রকল্পগুলোর রূপায়ণ প্রসঙ্গে নরেন্দ্র মোদির সরকারকে (Narendra Modi government) বিঁধতে গিয়ে করোনা ভাইরাস (Coronavirus) প্রসঙ্গ টানলেন শশী থারুর। এদিন তিনি (Sashi Tharoor) টুইট করে বলেন, "এটা নিশ্চিত সরকারের প্রকল্প রূপায়ণ এতটাই অকার্যকরী যে এগুলো সম্পূর্ণ কারো-না (এটা হয়ে গেছে) ভাইরাস প্রতিরোধী (Immune to Karo-Na Virus)।"

২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেড (Republic Day Parade) থেকে বাদ পড়েছে পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal), মহারাষ্ট্র ও কেরলের ট্যাবলো (Tableaux)— যে তিনটি রাজ্যে বিজেপি শাসক দল নয়। সরকার জানিয়েছে, ৩২টি রাজ্যের মধ্যে মাত্র ১৬টির ট্যাবলো ওইদিনের প্যারেডে দেখা যাবে। সময়ের অভাবেই এই সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। এই সিদ্ধান্তে বৈষম্যের অভিযোগ জানিয়েছে বাদ পড়া রাজ্যের শাসক দলগুলি। তাদের দাবি, ওই দিনের ইভেন্টে সব রাজ্যের প্রতিনিধিত্ব করার অধিকার রয়েছে।

এই টুইটটিতে, সরকার তথা পুলিশকর্মীদের দিকে আঙুল তুলেছেন সোনি রাজদান। তিনি বলেছেন, "পুলিশ মানুষের হাড় ভাঙছে, গাড়ি ভাঙছে ,গাড়ি জ্বালাচ্ছেও, বিভিন্ন রাজ্যের পুলিশ গুলি চালিয়ে হত্যা করছে।"

সূত্রের খবর, সুপ্রিম কোর্টের আদেশের পরে ক্ষমতাসীন বিজেপির দুই শীর্ষ নেতা আলোচনা করেছেন, দেবেন্দ্র ফড়নবিশের এই শক্তি পরীক্ষার মুখোমুখি হওয়া আদৌ উচিৎ, নাকি তাঁরও পদত্যাগ করাটাই পথ!

এনসিপি সুপ্রিমো এবং কাকাকে “সাহেব” বলে সম্মোধন করলেন অজিত পাওয়ার (Ajit Pawar), বললেন, “আমাদের নেতা”। শনিবার মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বসেন তিনি, বলেন, তিনি এনসিপি ছাড়েননি।  শনিবার অজিত পাওয়ারকে এনসিপির পরিষদীয় নেতার পদ থেকে সরানো হয়।

মহারাষ্ট্রে মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দ্বিতীয়বার শপথ নিলেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। উপমুখ্যমন্ত্রী হলেন অজিত পাওয়ার। এনসিপির সহায়তায় মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) বিজেপি সরকার গড়ায় অভিনন্দন জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। টুইটে শুভেচ্ছা জানালেন নয়া মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ ও উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ারকে।

১০০ দিন (100 days in governance) পূর্তি নিয়ে বলতে গিয়ে, বলিউড অভিনেতা শাহরুখ খানের একটি ছবির সংলাপ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বললেন, ১০০ দিনে সরকার যা করেছে, তা ছিল শুধুমাত্র “ট্রেলার”, আগামী কয়েকবছরে পুরো ছবি সামনে আসবে।

কেন্দ্রীয় সরকারের (Central Government) তীব্র সমালোচনা মুখ্যমন্ত্রীর। অভিযোগ করলেন দেশের অর্থনীতির বেহাল দশা থেকে সকলের নজর সরানোর চেষ্টা করছে সরকার।

সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে বিজেপিতে যোগ দিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী (Foreign Minister) তথা, প্রাক্তন বিদেশসচিব এস জয়শঙ্কর(S Jaishankar )। এদিন সংসদ ভবনে দলের সভাপতি জেপি নাড্ডার উপস্থিতিতে গেরুয়া শিবিরে যোগ দিলেন তিনি। ১৯৭৭ ব্যাচের আইএফএস অফিসার এস জয়শঙ্কর। দেশের বিদেশ সচিব হিসেবে কাজ করেছেন তিনি। লোকসভা নির্বাচনের পর, নরেন্দ্র মোদির মন্ত্রিসভায় চমক হিসাবে তিনি থাকবেন বলে শোনা যাচ্ছিল। গুজরাটের রাজ্যসভা থেকে ডঃ জয়শঙ্করকে(S Jaishankar ) প্রার্থী করা হতে পারে। নিয়ম অনুযায়ী, শপথগ্রহণের ৬ মাসের মধ্যে তাঁকে সংসদের সদস্য হতে হবে। সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত এস জয়শঙ্কর এবং বিদেশ নীতির ক্ষেত্রে তিনি প্রধানমন্ত্রীর “ক্রাইসিস ম্যানেজার” বলে পরিচিত। নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর, ২০১৫-এ বিদেশ সচিব হন তিনি, ২০১৮ পর্যন্ত এই পদে ছিলেন এস জয়শঙ্কর।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী একটি সর্বদলীয় বৈঠক ডেকেছেন। ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তনের পরে এটাই তাঁর ডাকা প্রথম সর্বদলীয় বৈঠক। প্রধানমন্ত্রী সব দলের কাছে সমর্থন ও সহযোগিতা চাইছেন। যা রাজ্যসভায় গুরুত্বপূর্ণ বিল পাস করাতে প্রয়োজন। বিজেপি তথা এনডিএ এখনও সেখানে সংখ্যালঘু। লোকসভায় এনডিএ ৫৪৩ আসনের মধ্যে ৩৫৩টি আসন দখল করলেও উচ্চ কক্ষে ২৪৫ জন সদস্যের মধ্যে মাত্র ১০২ জন সদস্য তাদের।

আজ রাষ্ট্রপতিভবনে আয়োজিত নীতি আয়োগের পঞ্চম গভর্নমেন্ট কাউন্সিলের বৈঠকে (NITI Aayog's fifth governing council meeting) সভাপতিত্ব করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Prime Minister Narendra Modi)। সম্প্রতি, লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স (National Democratic Alliance) নতুন সরকার গঠনের পর এই প্রথম বৈঠক হবে পরিকল্পনা কমিটির। মাওবাদী প্রভাবিত জেলায় কৃষি সমস্যা, খরা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত উদ্বেগ আজ আলোচনাসূচির মূল বিষয়বস্তু। বৈঠকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরা, কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের লেফটন্যান্ট রাজ্যপালরা, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন। তবে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (West Bengal Chief Minister Mamata Banerjee) এই বৈঠকে যোগ দিতে অস্বীকার করেছেন, তিনি বলেছেন, এই বৈঠক ‘ফলহীন’, কারণ রাজ্যকে সমর্থন যোগানোর মতো কোনও আর্থিক ক্ষমতা নেই নীতি আয়োগের। তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও’ও (Telangana K Chandrashekar Rao) এই বৈঠকে যাবেন না।

প্রশান্ত কিশোরের সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কী চুক্তি হল, তা জানার আগ্রহ তুঙ্গে। কিন্তু প্রশান্ত কিশোরের থেকে জানা সম্ভব হল না। আজ নীতিশ কুমারের ইউনাইটেড জনতা দলের নির্বাহী বৈঠক ছিল। দলের সহ সভাপতি কিশোরকে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রীর পাশেই বসে থাকতে। নরেন্দ্র মোদী সরকারে মন্ত্রক বণ্টন নিয়ে অসন্তুষ্ট নীতিশ ওই ইস্যু নিয়ে ভাবছেন। নীতিশ কুমার বিজেপির সঙ্গে জোট গড়ে বিহারের ক্ষমতায় রয়েছেন। মনে করা হচ্ছিল, ২০২১ সালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলায় ক্ষমতা ধরে রাখার ক্ষেত্রে হয়তো সাহায্য পাবেন না কিশোরের থেকে। কিশোর তাঁর দারুণ সফল নির্বাচনী কৌশলের জন্য খ্যাতিমান।

মোদী  মন্ত্রিসভার প্রথম কালে এ রকমই ক্ষমতার কেন্দ্র ছিল অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলির মন্ত্রক। এখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক নিয়েছে  সেই জায়গা। গতকাল একাধিক মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।