Narendra Modi Interview

মোদি আরও বলেন, “আমার মাঝে মাঝে নিজেকে খুব ছোটো মনে হত কারণ আমি খুব গরীব ছিলাম। তাই আমি সঠিকভাবে, উপযুক্ত পোশাক পরতাম। আমি একটা ঘটির মধ্যে গরম কয়লা রাখতাম, সেটা ঘষে ঘষে জামা ইস্ত্রি করতাম।"

নির্বাচনের ব্যস্ততার মাঝেই নিজের জীবন থেকে শুরু করে ভালো লাগা না লাগা নিয়ে অভিনেতা অক্ষয় কুমারের (Aksay Kumar) সঙ্গে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেই আলাপচারিতার 10 টি বিশেষ অংশ তুলে ধরলাম আমরা।

২০১৪ সালে লোকসভা নির্বাচনের সময় প্রথম  দফায় যেদিন  ভোট গ্রহণ হচ্ছে সেদিন ইস্তেহার প্রকাশ করে বিজেপি। কংগ্রেস দাবি  করে ভোটারদের প্রভাবিত করতেই ওই কাজ বিজেপি করেছিল। কিন্তু আদর্শ নির্বাচনী আচরণ বিধি অনুসারে ইস্তেহার প্রকাশের জন্য কোনও নির্দিষ্ট সময় নেই বলে বিজেপির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা করা যায়নি।    

তিনি বলেন, "জোট করার ব্যাপারে সমস্ত প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে কংগ্রেস। তারা অত্যন্ত কঠোরভাবে নাকচ করেছে এই প্রস্তাব"।

প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎকার দেখার পর একাধিক টুইট করে নিজেদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে আরএসএস। তাতে লেখা  হয়, ‘ ২০১৪ সালে  নরেন্দ্র  মোদীর নেতৃত্বেই ইস্তেহার তৈরি হয়েছিল। তাতে বলা হয়েছিল  সংবিধানের রীতি নীতির মধ্যে থেকে মন্দির নির্মাণ করতে যা করা দরকার তা বিজেপি করবে।’

নতুন বছরের প্রথম সন্ধ্যায় সংবাদ সংস্থা এএনআইকে সাক্ষাৎকার দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। পরে সেটি বিভিন্ন চ্যানেলে সম্প্রসারিত হয়। তারই পাল্টা সাংবাদিক সম্মেলন করল কংগ্রেস। দলের মুখপাত্র রণদীপ সুরজেওয়ালার দাবি এই সাক্ষাৎকারে মোদীর আমি সর্বস্বতা ছাড়া আর কিছু নেই। তাছাড়া বেশ কয়েকটি প্রশ্নের জবাব এড়িয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

নতুন বছরের প্রথম দিনে  সংবাদ সংস্থা এএনআইকে  দেওয়া সাক্ষাৎকারে একথাই জানিয়েছেন তিনি। তাঁকে প্রশ্ন করা হয়, কয়েকটি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনে পরাজয়ের প্রভাব কি লোকসভা  ভোটে পড়বে? সরাসরি জবাব এড়িয়ে মোদী বলেন এঁরা( প্রস্তাবিত জোটের সদস্যরা) ২০১৪ সালেও এ ধরনের কথা  বলেছিল।  তাঁর কথায়  ‘ যারা একত্রিত হয়েও লুঠ করে তাদের  সমর্থন করবে কিনা সেটা  মানুষের ব্যাপার। ভোটে জনতার সঙ্গে মহাজোটের লড়াই হবে।’

বিচারবিভাগীয় প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত রামমন্দির নিয়ে কোনও পদক্ষেপ করা হবে না।স্পষ্ট করে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রামন্দির বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। চলতি সপ্তাহেই রামমন্দির নিয়ে শুনানি শুরুর দিন ঘোষণা হওয়ার সম্ভাবনা।

মোদি আরও বলেন, “আমার মাঝে মাঝে নিজেকে খুব ছোটো মনে হত কারণ আমি খুব গরীব ছিলাম। তাই আমি সঠিকভাবে, উপযুক্ত পোশাক পরতাম। আমি একটা ঘটির মধ্যে গরম কয়লা রাখতাম, সেটা ঘষে ঘষে জামা ইস্ত্রি করতাম।"

নির্বাচনের ব্যস্ততার মাঝেই নিজের জীবন থেকে শুরু করে ভালো লাগা না লাগা নিয়ে অভিনেতা অক্ষয় কুমারের (Aksay Kumar) সঙ্গে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেই আলাপচারিতার 10 টি বিশেষ অংশ তুলে ধরলাম আমরা।

২০১৪ সালে লোকসভা নির্বাচনের সময় প্রথম  দফায় যেদিন  ভোট গ্রহণ হচ্ছে সেদিন ইস্তেহার প্রকাশ করে বিজেপি। কংগ্রেস দাবি  করে ভোটারদের প্রভাবিত করতেই ওই কাজ বিজেপি করেছিল। কিন্তু আদর্শ নির্বাচনী আচরণ বিধি অনুসারে ইস্তেহার প্রকাশের জন্য কোনও নির্দিষ্ট সময় নেই বলে বিজেপির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা করা যায়নি।    

তিনি বলেন, "জোট করার ব্যাপারে সমস্ত প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে কংগ্রেস। তারা অত্যন্ত কঠোরভাবে নাকচ করেছে এই প্রস্তাব"।

প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎকার দেখার পর একাধিক টুইট করে নিজেদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে আরএসএস। তাতে লেখা  হয়, ‘ ২০১৪ সালে  নরেন্দ্র  মোদীর নেতৃত্বেই ইস্তেহার তৈরি হয়েছিল। তাতে বলা হয়েছিল  সংবিধানের রীতি নীতির মধ্যে থেকে মন্দির নির্মাণ করতে যা করা দরকার তা বিজেপি করবে।’

নতুন বছরের প্রথম সন্ধ্যায় সংবাদ সংস্থা এএনআইকে সাক্ষাৎকার দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। পরে সেটি বিভিন্ন চ্যানেলে সম্প্রসারিত হয়। তারই পাল্টা সাংবাদিক সম্মেলন করল কংগ্রেস। দলের মুখপাত্র রণদীপ সুরজেওয়ালার দাবি এই সাক্ষাৎকারে মোদীর আমি সর্বস্বতা ছাড়া আর কিছু নেই। তাছাড়া বেশ কয়েকটি প্রশ্নের জবাব এড়িয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

নতুন বছরের প্রথম দিনে  সংবাদ সংস্থা এএনআইকে  দেওয়া সাক্ষাৎকারে একথাই জানিয়েছেন তিনি। তাঁকে প্রশ্ন করা হয়, কয়েকটি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনে পরাজয়ের প্রভাব কি লোকসভা  ভোটে পড়বে? সরাসরি জবাব এড়িয়ে মোদী বলেন এঁরা( প্রস্তাবিত জোটের সদস্যরা) ২০১৪ সালেও এ ধরনের কথা  বলেছিল।  তাঁর কথায়  ‘ যারা একত্রিত হয়েও লুঠ করে তাদের  সমর্থন করবে কিনা সেটা  মানুষের ব্যাপার। ভোটে জনতার সঙ্গে মহাজোটের লড়াই হবে।’

বিচারবিভাগীয় প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত রামমন্দির নিয়ে কোনও পদক্ষেপ করা হবে না।স্পষ্ট করে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রামন্দির বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। চলতি সপ্তাহেই রামমন্দির নিয়ে শুনানি শুরুর দিন ঘোষণা হওয়ার সম্ভাবনা।