Nasa

প্রতি ১১ বছর অন্তর সূর্যের চৌম্বক ক্ষেত্র স্থান পরিবর্তন করে। আর এর উত্তর ও দক্ষিণ মেরু জায়গা বদল করে

নাসা (NASA) জানাচ্ছে, ৬ জুন থেকে শুরু করে একাধিক উল্কাপিণ্ড পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে যাবে। বিজ্ঞানীরা লাগাতার এদের গতিবিধির উপরে নজর রেখে চলেছেন।

নাসার (Nasa) কেপলার স্পেস টেলিস্কোপের তথ্য ব্যবহার করে জার্মানিতে বিজ্ঞানীরা মিল্কি ওয়েতে সূর্যের মতো অন্য নক্ষত্রগুলির সঙ্গে সূর্যের আলোর তুলনা করে দেখেছেন।

করোনা সংক্রমণ (Coronavirus) কমাতে ২৫ মার্চ থেকে সারা ভারত লকডাউনের আওতায়, ফলে ঘরবন্দি (India Lockdown) থাকতে হচ্ছে মানুষকে। আর এরই সুফল মিলেছে প্রকৃতিতে। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা জানাচ্ছে যে, এই লকডাউনের ফলেই ভারতের দূষণ (Air pollution) একধাক্কায় অনেকটা কমে গেছে। ন্যাশনাল অ্যারোনটিকস অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (NASA) বলছে, গত ২০ বছরের মধ্যে এই প্রথম উত্তর ভারতের বায়ুদূষণ বিরাট মাত্রায় কমতে দেখা গেছে। নাসার উপগ্রহ চিত্রে দেখা যাচ্ছে, লকডাউনের পর বাতাসে অ্যারোসোলের (Aerosol) মাত্রা এতটাই নেমে গেছে যে তা একরকম ঐতিহাসিকই বলা চলে।

সেই গ্রহ যে দু’টি সূর্যকে চক্কর কাটে, তার একটি আমাদের সূর্যের থেকে ১৫ শতাংশ বড়। অন্যটির আকার সূর্যের থেকে ছোট।

অমিত অমৃতকর সোমবার এএনআইকে বলেন, “১৯৮৮ সালে NASA একটি গবেষণা করেছিল। তাতে তারা এমন কিছু গাছপালাকে চিহ্নিত করেছিল যা বায়ু থেকে সবচেয়ে ক্ষতিকারক পাঁচটি দূষককে আরও ভালভাবে শুষে নেয়। আমরা এই গাছগুলির বেশিরভাগই রোপণ করেছি।”

হিমবাহ গলছে। বরফের পুরু চাদর পাতলা হয়ে যাচ্ছে গলে। একদিনে নয়। গত ৫০ বছর ধরে।

বিজেপির এই সাংসদ বলেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের করা গবেষণা অনুসারে প্রতিদিন সংস্কৃত ভাষা (Sanskrit language) বললে স্নায়ুতন্ত্রের কর্মক্ষমতা বেড়ে যায়! যার ফলে ডায়াবেটিস এবং কোলেস্টেরলের মতো রোগের উপশম ঘটে। সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয় বিলের (Sanskrit universities bill) বিষয়ক একটি বিতর্কে অংশগ্রহণ করে তিনি আরও দাবি করেন যে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা NASA নাকি এক গবেষণায় জানিয়েছে যদি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং সংস্কৃত ভাষায় করা হয় তবে তা ত্রুটিমুক্ত হবে।

চেন্নাইয়ের ইঞ্জিনিয়ার যেভাবে চন্দ্রযান ২ (Chandrayaan-2)-এর বিক্রম ল্যান্ডারের সন্ধান পেতে নাসাকে সাহায্য করেছেন তাতে রাতারাতি নায়ক হয়ে গেছেন তিনি। ইঞ্জিনিয়ার শানমুগা সুব্রহ্মনিয়ন-ই হলেন সেই ব্যক্তি যিনি চাঁদের জমিতে পড়ে থাকা বিক্রম ল্যান্ডারের ধ্বংসাবশেষের দিকে মার্কিন গবেষণা সংস্থার (NASA) দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তবে তাঁর দাবি, নিজের আগ্রহেই ওই ধ্বংসাবশেষের (Vikram Lander) সন্ধান পেয়ে তিনি ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোকেও জানিয়েছিলেন। কিন্তু ৩৩ বছর বয়সী এই যুবক (Shanmuga Subramanian) জানান, তাঁর বার্তায় সাড়া দিয়েছিল নাসা, ইসরো নয়।

চন্দ্রযান ২-এর (Chandrayaan-2) ল্যান্ডার বিক্রম চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণের সময়ই ভেঙে পড়েছে, এমন আশঙ্কা করছিল সবাই, কিন্তু কিছুতেই ওই মুন ল্যান্ডারের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ মিলছিল না, ফলে কেউই নিশ্চিত হতে পারছিলেন না যে ঠিক কী হল বিক্রম ল্যান্ডারের। এমনকি নাসাও ল্যান্ডার বিক্রমের সম্পর্কে নিশ্চিত করে বলতে পারছিল না। মার্কিন গবেষণা সংস্থার (NASA) এই অপারগতাই আগ্রহ বাড়িয়ে দিয়েছিল চেন্নাইয়ের এক ইঞ্জিনিয়ারের। তিনি নিজের আগ্রহেই ইতিবাচকভাবে অরবিটারের তোলা নানা ছবি ভাল করে বিশ্লেষণ করতে শুরু করেন। আর তারপরেই মেলে সাফল্য। নির্দিষ্ট একটি জায়গা দেখিয়ে সেখানে বিক্রমের (Vikram Lander) ধ্বংসাবশেষকে নির্দেশ করে নাসার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন ওই ইঞ্জিনিয়ার। এরপরেই নাসা বিক্রম ল্যান্ডার অবতরণের আগের ছবি এবং অবতরণের চেষ্টার পরের ছবি বিশ্লেষণ করে সন্ধান পায় তার ধ্বংসাবশেষের। মার্কিন গবেষণা সংস্থাটি অবশ্য ল্যান্ডার বিক্রমের ধ্বংসাবশেষের সন্ধান পাওয়ার বিষয়ে চেন্নাইয়ের ওই ইঞ্জিনিয়ারকেই (Shanmuga Subramanian) কৃতিত্ব দেয়।

চন্দ্রপৃষ্ঠে ল্যান্ডার বিক্রমের (Vikram Lander) ধ্বংসাবশেষের সন্ধান মিলেছে, জানাল নাসা। ওই মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (NASA) জানিয়েছে, চাঁদকে প্রদক্ষিণ করা তাঁদের একটি উপগ্রহ চন্দ্রযান ২-এর (Chandrayaan-2) ল্যান্ডার বিক্রমের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পেয়েছে।

আবারও ১০ নভেম্বর এলআরও ওই অঞ্চল দিয়ে উড়ে যাবে। তখনও আলোর পরিস্থিতি ভাল থাকার কথা বলে জানিয়েছে নাসা।

এই প্রথম ব্যাটারি চালিত পোশাক ছাড়াই আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের বাইরে পা রাখলেন কোনও নভশ্চর।

চন্দ্রযান ২-এর ল্যান্ডারটি (Lander Vikram) চাঁদের নরম জমিতে অবতরণের ঐতিহাসিক প্রয়াসের সময় গ্রাউন্ড স্টেশনের সঙ্গে যোগাযোগ হারিয়ে ফেলে সেটি, ফলে চন্দ্রপৃষ্ঠে "হার্ড ল্যান্ডিং" বা কঠিন অবতরণ হয় তার। নাসা (NASA)শুক্রবার জানিয়েছে, মার্কিন মহাকাশ সংস্থার বিজ্ঞানীদের একটি দল এখনও বিক্রম ল্যান্ডার ঠিক কোথায় আছে তা শনাক্ত করতে সক্ষম হয়নি।

চন্দ্রযান-২-এর (Chandrayaan-2) ল্যান্ডার বিক্রম-এর (Vikram) যেখানে নামার কথা ছিল সেখানকার ছবি ওই অর্বিটার তুলেছে বলে জানিয়েছে নাসা।

প্রতি ১১ বছর অন্তর সূর্যের চৌম্বক ক্ষেত্র স্থান পরিবর্তন করে। আর এর উত্তর ও দক্ষিণ মেরু জায়গা বদল করে

নাসা (NASA) জানাচ্ছে, ৬ জুন থেকে শুরু করে একাধিক উল্কাপিণ্ড পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে যাবে। বিজ্ঞানীরা লাগাতার এদের গতিবিধির উপরে নজর রেখে চলেছেন।

নাসার (Nasa) কেপলার স্পেস টেলিস্কোপের তথ্য ব্যবহার করে জার্মানিতে বিজ্ঞানীরা মিল্কি ওয়েতে সূর্যের মতো অন্য নক্ষত্রগুলির সঙ্গে সূর্যের আলোর তুলনা করে দেখেছেন।

করোনা সংক্রমণ (Coronavirus) কমাতে ২৫ মার্চ থেকে সারা ভারত লকডাউনের আওতায়, ফলে ঘরবন্দি (India Lockdown) থাকতে হচ্ছে মানুষকে। আর এরই সুফল মিলেছে প্রকৃতিতে। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা জানাচ্ছে যে, এই লকডাউনের ফলেই ভারতের দূষণ (Air pollution) একধাক্কায় অনেকটা কমে গেছে। ন্যাশনাল অ্যারোনটিকস অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (NASA) বলছে, গত ২০ বছরের মধ্যে এই প্রথম উত্তর ভারতের বায়ুদূষণ বিরাট মাত্রায় কমতে দেখা গেছে। নাসার উপগ্রহ চিত্রে দেখা যাচ্ছে, লকডাউনের পর বাতাসে অ্যারোসোলের (Aerosol) মাত্রা এতটাই নেমে গেছে যে তা একরকম ঐতিহাসিকই বলা চলে।

সেই গ্রহ যে দু’টি সূর্যকে চক্কর কাটে, তার একটি আমাদের সূর্যের থেকে ১৫ শতাংশ বড়। অন্যটির আকার সূর্যের থেকে ছোট।

অমিত অমৃতকর সোমবার এএনআইকে বলেন, “১৯৮৮ সালে NASA একটি গবেষণা করেছিল। তাতে তারা এমন কিছু গাছপালাকে চিহ্নিত করেছিল যা বায়ু থেকে সবচেয়ে ক্ষতিকারক পাঁচটি দূষককে আরও ভালভাবে শুষে নেয়। আমরা এই গাছগুলির বেশিরভাগই রোপণ করেছি।”

হিমবাহ গলছে। বরফের পুরু চাদর পাতলা হয়ে যাচ্ছে গলে। একদিনে নয়। গত ৫০ বছর ধরে।

বিজেপির এই সাংসদ বলেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের করা গবেষণা অনুসারে প্রতিদিন সংস্কৃত ভাষা (Sanskrit language) বললে স্নায়ুতন্ত্রের কর্মক্ষমতা বেড়ে যায়! যার ফলে ডায়াবেটিস এবং কোলেস্টেরলের মতো রোগের উপশম ঘটে। সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয় বিলের (Sanskrit universities bill) বিষয়ক একটি বিতর্কে অংশগ্রহণ করে তিনি আরও দাবি করেন যে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা NASA নাকি এক গবেষণায় জানিয়েছে যদি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং সংস্কৃত ভাষায় করা হয় তবে তা ত্রুটিমুক্ত হবে।

চেন্নাইয়ের ইঞ্জিনিয়ার যেভাবে চন্দ্রযান ২ (Chandrayaan-2)-এর বিক্রম ল্যান্ডারের সন্ধান পেতে নাসাকে সাহায্য করেছেন তাতে রাতারাতি নায়ক হয়ে গেছেন তিনি। ইঞ্জিনিয়ার শানমুগা সুব্রহ্মনিয়ন-ই হলেন সেই ব্যক্তি যিনি চাঁদের জমিতে পড়ে থাকা বিক্রম ল্যান্ডারের ধ্বংসাবশেষের দিকে মার্কিন গবেষণা সংস্থার (NASA) দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তবে তাঁর দাবি, নিজের আগ্রহেই ওই ধ্বংসাবশেষের (Vikram Lander) সন্ধান পেয়ে তিনি ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোকেও জানিয়েছিলেন। কিন্তু ৩৩ বছর বয়সী এই যুবক (Shanmuga Subramanian) জানান, তাঁর বার্তায় সাড়া দিয়েছিল নাসা, ইসরো নয়।

চন্দ্রযান ২-এর (Chandrayaan-2) ল্যান্ডার বিক্রম চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণের সময়ই ভেঙে পড়েছে, এমন আশঙ্কা করছিল সবাই, কিন্তু কিছুতেই ওই মুন ল্যান্ডারের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ মিলছিল না, ফলে কেউই নিশ্চিত হতে পারছিলেন না যে ঠিক কী হল বিক্রম ল্যান্ডারের। এমনকি নাসাও ল্যান্ডার বিক্রমের সম্পর্কে নিশ্চিত করে বলতে পারছিল না। মার্কিন গবেষণা সংস্থার (NASA) এই অপারগতাই আগ্রহ বাড়িয়ে দিয়েছিল চেন্নাইয়ের এক ইঞ্জিনিয়ারের। তিনি নিজের আগ্রহেই ইতিবাচকভাবে অরবিটারের তোলা নানা ছবি ভাল করে বিশ্লেষণ করতে শুরু করেন। আর তারপরেই মেলে সাফল্য। নির্দিষ্ট একটি জায়গা দেখিয়ে সেখানে বিক্রমের (Vikram Lander) ধ্বংসাবশেষকে নির্দেশ করে নাসার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন ওই ইঞ্জিনিয়ার। এরপরেই নাসা বিক্রম ল্যান্ডার অবতরণের আগের ছবি এবং অবতরণের চেষ্টার পরের ছবি বিশ্লেষণ করে সন্ধান পায় তার ধ্বংসাবশেষের। মার্কিন গবেষণা সংস্থাটি অবশ্য ল্যান্ডার বিক্রমের ধ্বংসাবশেষের সন্ধান পাওয়ার বিষয়ে চেন্নাইয়ের ওই ইঞ্জিনিয়ারকেই (Shanmuga Subramanian) কৃতিত্ব দেয়।

চন্দ্রপৃষ্ঠে ল্যান্ডার বিক্রমের (Vikram Lander) ধ্বংসাবশেষের সন্ধান মিলেছে, জানাল নাসা। ওই মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (NASA) জানিয়েছে, চাঁদকে প্রদক্ষিণ করা তাঁদের একটি উপগ্রহ চন্দ্রযান ২-এর (Chandrayaan-2) ল্যান্ডার বিক্রমের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পেয়েছে।

আবারও ১০ নভেম্বর এলআরও ওই অঞ্চল দিয়ে উড়ে যাবে। তখনও আলোর পরিস্থিতি ভাল থাকার কথা বলে জানিয়েছে নাসা।

এই প্রথম ব্যাটারি চালিত পোশাক ছাড়াই আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের বাইরে পা রাখলেন কোনও নভশ্চর।

চন্দ্রযান ২-এর ল্যান্ডারটি (Lander Vikram) চাঁদের নরম জমিতে অবতরণের ঐতিহাসিক প্রয়াসের সময় গ্রাউন্ড স্টেশনের সঙ্গে যোগাযোগ হারিয়ে ফেলে সেটি, ফলে চন্দ্রপৃষ্ঠে "হার্ড ল্যান্ডিং" বা কঠিন অবতরণ হয় তার। নাসা (NASA)শুক্রবার জানিয়েছে, মার্কিন মহাকাশ সংস্থার বিজ্ঞানীদের একটি দল এখনও বিক্রম ল্যান্ডার ঠিক কোথায় আছে তা শনাক্ত করতে সক্ষম হয়নি।

চন্দ্রযান-২-এর (Chandrayaan-2) ল্যান্ডার বিক্রম-এর (Vikram) যেখানে নামার কথা ছিল সেখানকার ছবি ওই অর্বিটার তুলেছে বলে জানিয়েছে নাসা।