Nirbhaya Execution

ফাঁসির সাজা (Nirbhaya gang-rape Convicts) কার্যকর হওয়ার কয়েকঘন্টা আগে দিল্লি হাইকোর্টে আবেদন করল সাজাপ্রাপ্ত তিন আসামী, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আদালতে আবেদন করে তারা। শুক্রবার সকাল ৫.৩০টায় ফাঁসি হওয়ার কথা তাদের।

মৃত্যুদণ্ড কার্যকর সংক্রান্ত সব নথি দেখতে চেয়ে তিহার জেলকে (Tihar Jail) নোটিশ পাঠানো হয়েছে। অপরাধীদের আইনজীবীর তরফে সেই নথি চাওয়া হয়েছে। একই আবেদন করা হয়েছে দিল্লির একটি আদালতে। সেই আবেদনের শুনানিতে আদালত বলেছে, তিহার জেলকে আর কোনও নির্দেশ পাঠানো হবে না। বিচারক অজয় কুমার শুক্রবার বলেছেন, অপরাধীদের (Nirbhya- Convicts) আইনজীবী মৃত্যুদণ্ড (Execution) সংক্রান্ত সব নথির ছবি তুলে রাখতেন পারবেন।

ওই পরিবারকে ন্যায় দিতে অযথা দেরি করেছে আপ, এমন অভিযোগ তুলে কেন্দ্রীয় ওই মন্ত্রী (Union Minister) বলেন, "আড়াই বছর ধরে কেন চার অপরাধীকে বলা হয়নি প্রাণভিক্ষার (Mercy Plea) জন্য দরবার করতে?" এদিকে জানা গেছে, ২২ জানুয়ারি সকাল ৭ টা নাগাদ ওই চার জনের ফাঁসি (Execution) সম্পন্ন করার নির্ঘণ্ট। কিন্তু নতুন করে অন্যতম এক অপরাধী প্রাণভিক্ষা মঞ্জুর করতে দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ।

মীরাট থেকে আগত পবন জল্লাদ এই চার আসামীকে ফাঁসিতে ঝোলাবেন। আসামীরা সুস্থ মানসিক অবস্থার মধ্যে রয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য দণ্ডপ্রাপ্তদের সঙ্গে প্রতিদিনই কথোপকথন চালিয়ে যাচ্ছে কারা কর্তৃপক্ষ।

ফাঁসির সাজা (Nirbhaya gang-rape Convicts) কার্যকর হওয়ার কয়েকঘন্টা আগে দিল্লি হাইকোর্টে আবেদন করল সাজাপ্রাপ্ত তিন আসামী, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আদালতে আবেদন করে তারা। শুক্রবার সকাল ৫.৩০টায় ফাঁসি হওয়ার কথা তাদের।

মৃত্যুদণ্ড কার্যকর সংক্রান্ত সব নথি দেখতে চেয়ে তিহার জেলকে (Tihar Jail) নোটিশ পাঠানো হয়েছে। অপরাধীদের আইনজীবীর তরফে সেই নথি চাওয়া হয়েছে। একই আবেদন করা হয়েছে দিল্লির একটি আদালতে। সেই আবেদনের শুনানিতে আদালত বলেছে, তিহার জেলকে আর কোনও নির্দেশ পাঠানো হবে না। বিচারক অজয় কুমার শুক্রবার বলেছেন, অপরাধীদের (Nirbhya- Convicts) আইনজীবী মৃত্যুদণ্ড (Execution) সংক্রান্ত সব নথির ছবি তুলে রাখতেন পারবেন।

ওই পরিবারকে ন্যায় দিতে অযথা দেরি করেছে আপ, এমন অভিযোগ তুলে কেন্দ্রীয় ওই মন্ত্রী (Union Minister) বলেন, "আড়াই বছর ধরে কেন চার অপরাধীকে বলা হয়নি প্রাণভিক্ষার (Mercy Plea) জন্য দরবার করতে?" এদিকে জানা গেছে, ২২ জানুয়ারি সকাল ৭ টা নাগাদ ওই চার জনের ফাঁসি (Execution) সম্পন্ন করার নির্ঘণ্ট। কিন্তু নতুন করে অন্যতম এক অপরাধী প্রাণভিক্ষা মঞ্জুর করতে দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ।

মীরাট থেকে আগত পবন জল্লাদ এই চার আসামীকে ফাঁসিতে ঝোলাবেন। আসামীরা সুস্থ মানসিক অবস্থার মধ্যে রয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য দণ্ডপ্রাপ্তদের সঙ্গে প্রতিদিনই কথোপকথন চালিয়ে যাচ্ছে কারা কর্তৃপক্ষ।