Nrc Assam Citizen Registry

অবৈধ অভিবাসীদের জন্য বিশাল আকারে নতুন আটক কেন্দ্র বা ডিটেনশন সেন্টার তৈরি হয়েছে কর্ণাটকের নেলামঙ্গলায়! বেঙ্গালুরু থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে, অবৈধ অভিবাসী বা বিদেশি নাগরিকদের রাখার জন্য এই নতুন আটক কেন্দ্রটির প্রায় প্রস্তুত। এই আটক কেন্দ্রের অভ্যন্তরেই ঢুকে পড়েছিল এনডিটিভি।

মোদি সরকার সেনাকে নিয়ে বিভিন্ন সময়ে গর্ব করে থাকলেও, শনিবার প্রকাশিত জাতীয় নাগরিকপঞ্জি (NRC list) অন্তত জওয়ানদের ক্ষেত্রেও এমনই বিচার করেছে। এই গ্রামের বহু জওয়ানের নাম ৩১ অগাস্ট প্রকাশিত জাতীয় নাগরিকপঞ্জি (National Registry of Citizens) বা এনআরসি (NRC) তালিকা থেকে হাওয়া।

Assam Final NRC List: নাগরিক তালিকা থেকে বাদ পড়ল ১৯ লক্ষ মানুষের নাম, চূড়ান্ত তালিকায় স্থান পেলেন ৩.১১ কোটি মানুষ। অনলাইনে ওয়েবসাইটে ক্র্যাশ করায় বিপাকে মানুষ, সেবা কেন্দ্রগুলিতে দীর্ঘ লাইন, নাম দেখার জন্যে ধাক্কাধাক্কি।

এনআরসি বা ন্যাশনাল রেজিস্টার অব সিটিজেনসে নিজেদের নাম নথিভুক্ত করার শেষ তারিখ বাড়িয়ে সুপ্রিম কোর্ট ৩১ ডিসেম্বর করার সিদ্ধান্ত নিল।

এবার সেই একই কথা  বলল অসম নাগরিক মঞ্চ। সাংবাদিকদের মঙ্গলবার মঞ্চের নেতারা জানালেন এই খসড়া  বাঙালি  বিরোধী। তাই অবিলম্বে এটি বাতিল করতে হবে।  2014 সালের ভোটার তালিকার উপর ভিত্তি  করে নতুন খসড়া তৈরির দাবিও করল মঞ্চ।  

আবারও বললেন গোটা ব্যাপারটাই বাঙালিদের বিরুদ্ধে চক্রান্ত। তাঁর দাবি যে 40 লক্ষ মানুষের নাম  তালিকার খসড়া থেকে বাদ পড়েছে তাঁরা ভারতীয়।

গতকালের প্রতিটি মিছিলে কালো ব্যাজ পড়ে অংশ নেন তৃণমূল কর্মীরা। ছিল ব্যানার ও পোস্টার। দলের প্রবীন নেতা থেকে শুরু করে মন্ত্রীরা মিছিলে পা মেলান।

বিজেপির তোলা ভোটব্যাঙ্ক রাজনীতির বিরোধিতা করে তৃণমূল মহাসচিব বলেন, "আমাদের ভোট ব্যাঙ্ক মানুষ। আর মানুষ মমতা বন্দোপাধ্যায়ের সঙ্গেই আছে। যতদিন মানুষ পাশে আছে ততদিন অন্য কোনও ভাবনা নেই। কিন্তু বিজেপির ব্যাঙ্ক লুঠ হয়ে গিয়েছে। বিজয় মালিয়া, নীরব মোদী, মেহুল চোকসিরা সব কিছু লুঠ করে দেশ ছেড়েছেন।"

অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আপত্তি নেই কংগ্রেসের। কিন্তু, যে কায়দায় অসম প্রসঙ্গকে সামনে রেখে রাজনীতি করা হচ্ছে তা ঠিক নয় বলে মনে করেন অল ইন্ডিয়া কংগ্রেস কমিটির  মুখপাত্র পবন খেরা। 

কবিতাটির নাম পরিচয়। শুরু থেক শেষ কোথাও বিজেপির  নাম না থাকলেও বোঝা যায় এখানে কেন্দ্রের শাসক দলকেই আক্রমণ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।

অবৈধ অভিবাসীদের জন্য বিশাল আকারে নতুন আটক কেন্দ্র বা ডিটেনশন সেন্টার তৈরি হয়েছে কর্ণাটকের নেলামঙ্গলায়! বেঙ্গালুরু থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে, অবৈধ অভিবাসী বা বিদেশি নাগরিকদের রাখার জন্য এই নতুন আটক কেন্দ্রটির প্রায় প্রস্তুত। এই আটক কেন্দ্রের অভ্যন্তরেই ঢুকে পড়েছিল এনডিটিভি।

মোদি সরকার সেনাকে নিয়ে বিভিন্ন সময়ে গর্ব করে থাকলেও, শনিবার প্রকাশিত জাতীয় নাগরিকপঞ্জি (NRC list) অন্তত জওয়ানদের ক্ষেত্রেও এমনই বিচার করেছে। এই গ্রামের বহু জওয়ানের নাম ৩১ অগাস্ট প্রকাশিত জাতীয় নাগরিকপঞ্জি (National Registry of Citizens) বা এনআরসি (NRC) তালিকা থেকে হাওয়া।

Assam Final NRC List: নাগরিক তালিকা থেকে বাদ পড়ল ১৯ লক্ষ মানুষের নাম, চূড়ান্ত তালিকায় স্থান পেলেন ৩.১১ কোটি মানুষ। অনলাইনে ওয়েবসাইটে ক্র্যাশ করায় বিপাকে মানুষ, সেবা কেন্দ্রগুলিতে দীর্ঘ লাইন, নাম দেখার জন্যে ধাক্কাধাক্কি।

এনআরসি বা ন্যাশনাল রেজিস্টার অব সিটিজেনসে নিজেদের নাম নথিভুক্ত করার শেষ তারিখ বাড়িয়ে সুপ্রিম কোর্ট ৩১ ডিসেম্বর করার সিদ্ধান্ত নিল।

এবার সেই একই কথা  বলল অসম নাগরিক মঞ্চ। সাংবাদিকদের মঙ্গলবার মঞ্চের নেতারা জানালেন এই খসড়া  বাঙালি  বিরোধী। তাই অবিলম্বে এটি বাতিল করতে হবে।  2014 সালের ভোটার তালিকার উপর ভিত্তি  করে নতুন খসড়া তৈরির দাবিও করল মঞ্চ।  

আবারও বললেন গোটা ব্যাপারটাই বাঙালিদের বিরুদ্ধে চক্রান্ত। তাঁর দাবি যে 40 লক্ষ মানুষের নাম  তালিকার খসড়া থেকে বাদ পড়েছে তাঁরা ভারতীয়।

গতকালের প্রতিটি মিছিলে কালো ব্যাজ পড়ে অংশ নেন তৃণমূল কর্মীরা। ছিল ব্যানার ও পোস্টার। দলের প্রবীন নেতা থেকে শুরু করে মন্ত্রীরা মিছিলে পা মেলান।

বিজেপির তোলা ভোটব্যাঙ্ক রাজনীতির বিরোধিতা করে তৃণমূল মহাসচিব বলেন, "আমাদের ভোট ব্যাঙ্ক মানুষ। আর মানুষ মমতা বন্দোপাধ্যায়ের সঙ্গেই আছে। যতদিন মানুষ পাশে আছে ততদিন অন্য কোনও ভাবনা নেই। কিন্তু বিজেপির ব্যাঙ্ক লুঠ হয়ে গিয়েছে। বিজয় মালিয়া, নীরব মোদী, মেহুল চোকসিরা সব কিছু লুঠ করে দেশ ছেড়েছেন।"

অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আপত্তি নেই কংগ্রেসের। কিন্তু, যে কায়দায় অসম প্রসঙ্গকে সামনে রেখে রাজনীতি করা হচ্ছে তা ঠিক নয় বলে মনে করেন অল ইন্ডিয়া কংগ্রেস কমিটির  মুখপাত্র পবন খেরা। 

কবিতাটির নাম পরিচয়। শুরু থেক শেষ কোথাও বিজেপির  নাম না থাকলেও বোঝা যায় এখানে কেন্দ্রের শাসক দলকেই আক্রমণ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।