Partha Chartterjee

এদিন রাজ্যের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলির উপাচার্যদের সঙ্গে ভিডিও বৈঠক করেন তিনি। এরপর অনলাইন সাংবাদিক বৈঠক করেন।

বিধানসভার প্রশ্নোত্তর পর্বে বক্তব্য রাখতে গিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, শিক্ষার মানন্নয়নে ছাত্র-শিক্ষক অনুপাতে ভারসাম্য আনা আগে জরুরি। এটা বেশ ভালো বুঝতে পারছে শিক্ষা দফতর। তাই সেই প্রয়োজন মেটাতে দাবি মেনে শিক্ষক নিয়োগ করা হচ্ছে।

Student Union Election 2019: নির্বাচনের নির্ঘণ্ট চূড়ান্ত করার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সিদ্ধান্ত নেবে,” সাংবাদিকদের বলেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়।

সাংবাদিকদের শনিবার পার্থ বলেন, আমদের সরকারকে  কলুষিত  করতে  ইচ্ছাকৃত ভাবে এই কাণ্ড ঘটান হচ্ছে। ওদের উদ্দেশ আমাদের ভাবমূর্তি নষ্ট করা। এসবের থেকে আমাদের সতর্ক থাকতে  হবে।

তৃণমূল মহাসচিব তথা রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন যে তাঁদের দল গঠনমূলক রাজনীতিতে বিশ্বাসী। বিজেপি'র মতো ভাঙন এবং মানুষে মানুষে ভেদাভেদের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না তৃণমূল কংগ্রেস।

সম্প্রতি শহরের একাধিক কলেজে পড়ুয়াদের অসন্তোষের খবর সামনে আসার পর থেকেই তার সমাধানে সচেষ্ট হয়েছিল রাজ্য সরকার। এই বার্তা তাতে নতুন সংযোজন।

তৃণমূল অনুমোদিত প্রাথমিক শিক্ষক সংগঠনের সভা থেকে  পার্থ রবিবার বলেন। ‘ সদস্যদের কাছে  আমাদের আবেদন  প্রতিদিন ক্লাস হচ্ছে  কিনা সেটা আপনারা খেয়াল করুন। ছাত্রদের উপস্থিতি কেমন সেটাও নজর করুন। এই  কাজটা আমাদের সকলের জন্য করা দরকার। প্রাথমিক শিক্ষকদের  নিয়োগের ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক কালে একাধিক জটিলতা তৈরি হয়েছে। কখন হাইকোর্ট আবার কখনও সুপ্রিম  কোর্টে দায়ের হয়েছে মামলাও।

অরবিন্দ বলেছেন, ঝোপরি ঝোপরি মে  জানা  হ্যায়, খোপড়ি  খোপড়ি মে ইনজেকশন দেনা  হ্যায়। মানে রাজ্যের  সর্বত্র গিয়ে আদর্শ প্রচারের কথা বলছেন বিজেপি নেতা। এ ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া  চাওয়া হলে  তৃণমূল  মহাসচিব বলেন, অরবিন্দ মেনন কে? আমি ওঁর নাম শুনিনি। ওঁর সংগ্রামের ইতিহাস জানা নেই। এঁদের কে নেতা,  কে নয় জানি না। এসব জেন নি আগে পরে প্রতিক্রিয়া দেব। অন্যদিকে  সিবিআইয়ের দুর্নীতি প্রসঙ্গে  সুর চড়ান পার্থ। তাঁর কটাক্ষ দুর্নীতিগ্রস্থদের খোঁজার ভার পেয়েছে দুর্নীতিগ্রস্থরাই।

শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় দাবি করলেন, উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরে স্কুলশিক্ষক নিয়োগকে কেন্দ্র করে গত সপ্তাহে যে ভয়াবহ ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষ হয়, তা ছাত্রদের দ্বারা নয়, পরিচালিত হয়েছিল বহিরাগতদের দ্বারা।

ইস্যুতে পাশে আছি, বনধে (Bharat Bandh) নয়। জানিয়ে দিল তৃণমূল।

বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ  বলেছেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে বলে আসছি এভাবেই বাংলায় বিরোধীদের কণ্ঠ রোধ করা হয়। পুলিশকে কাজে লাগিয়ে তৃণমূল কী করছে, তা আজ আবার প্রমাণ হল। আমি নিশ্চিত নির্বাচনে মানুষ এসবের জবাব  দেবে।

“একটা প্রবাদ আছে, ফাঁকা কলসির আওয়াজ বেশি। পুরুলিয়ার সমাবেশে অমিত শাহের ভাষণে অনেকটা সেই প্রবাদেরই প্রতিফলন পেলাম”

এদিন রাজ্যের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলির উপাচার্যদের সঙ্গে ভিডিও বৈঠক করেন তিনি। এরপর অনলাইন সাংবাদিক বৈঠক করেন।

বিধানসভার প্রশ্নোত্তর পর্বে বক্তব্য রাখতে গিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, শিক্ষার মানন্নয়নে ছাত্র-শিক্ষক অনুপাতে ভারসাম্য আনা আগে জরুরি। এটা বেশ ভালো বুঝতে পারছে শিক্ষা দফতর। তাই সেই প্রয়োজন মেটাতে দাবি মেনে শিক্ষক নিয়োগ করা হচ্ছে।

Student Union Election 2019: নির্বাচনের নির্ঘণ্ট চূড়ান্ত করার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সিদ্ধান্ত নেবে,” সাংবাদিকদের বলেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়।

সাংবাদিকদের শনিবার পার্থ বলেন, আমদের সরকারকে  কলুষিত  করতে  ইচ্ছাকৃত ভাবে এই কাণ্ড ঘটান হচ্ছে। ওদের উদ্দেশ আমাদের ভাবমূর্তি নষ্ট করা। এসবের থেকে আমাদের সতর্ক থাকতে  হবে।

তৃণমূল মহাসচিব তথা রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন যে তাঁদের দল গঠনমূলক রাজনীতিতে বিশ্বাসী। বিজেপি'র মতো ভাঙন এবং মানুষে মানুষে ভেদাভেদের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না তৃণমূল কংগ্রেস।

সম্প্রতি শহরের একাধিক কলেজে পড়ুয়াদের অসন্তোষের খবর সামনে আসার পর থেকেই তার সমাধানে সচেষ্ট হয়েছিল রাজ্য সরকার। এই বার্তা তাতে নতুন সংযোজন।

তৃণমূল অনুমোদিত প্রাথমিক শিক্ষক সংগঠনের সভা থেকে  পার্থ রবিবার বলেন। ‘ সদস্যদের কাছে  আমাদের আবেদন  প্রতিদিন ক্লাস হচ্ছে  কিনা সেটা আপনারা খেয়াল করুন। ছাত্রদের উপস্থিতি কেমন সেটাও নজর করুন। এই  কাজটা আমাদের সকলের জন্য করা দরকার। প্রাথমিক শিক্ষকদের  নিয়োগের ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক কালে একাধিক জটিলতা তৈরি হয়েছে। কখন হাইকোর্ট আবার কখনও সুপ্রিম  কোর্টে দায়ের হয়েছে মামলাও।

অরবিন্দ বলেছেন, ঝোপরি ঝোপরি মে  জানা  হ্যায়, খোপড়ি  খোপড়ি মে ইনজেকশন দেনা  হ্যায়। মানে রাজ্যের  সর্বত্র গিয়ে আদর্শ প্রচারের কথা বলছেন বিজেপি নেতা। এ ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া  চাওয়া হলে  তৃণমূল  মহাসচিব বলেন, অরবিন্দ মেনন কে? আমি ওঁর নাম শুনিনি। ওঁর সংগ্রামের ইতিহাস জানা নেই। এঁদের কে নেতা,  কে নয় জানি না। এসব জেন নি আগে পরে প্রতিক্রিয়া দেব। অন্যদিকে  সিবিআইয়ের দুর্নীতি প্রসঙ্গে  সুর চড়ান পার্থ। তাঁর কটাক্ষ দুর্নীতিগ্রস্থদের খোঁজার ভার পেয়েছে দুর্নীতিগ্রস্থরাই।

শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় দাবি করলেন, উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরে স্কুলশিক্ষক নিয়োগকে কেন্দ্র করে গত সপ্তাহে যে ভয়াবহ ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষ হয়, তা ছাত্রদের দ্বারা নয়, পরিচালিত হয়েছিল বহিরাগতদের দ্বারা।

ইস্যুতে পাশে আছি, বনধে (Bharat Bandh) নয়। জানিয়ে দিল তৃণমূল।

বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ  বলেছেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে বলে আসছি এভাবেই বাংলায় বিরোধীদের কণ্ঠ রোধ করা হয়। পুলিশকে কাজে লাগিয়ে তৃণমূল কী করছে, তা আজ আবার প্রমাণ হল। আমি নিশ্চিত নির্বাচনে মানুষ এসবের জবাব  দেবে।

“একটা প্রবাদ আছে, ফাঁকা কলসির আওয়াজ বেশি। পুরুলিয়ার সমাবেশে অমিত শাহের ভাষণে অনেকটা সেই প্রবাদেরই প্রতিফলন পেলাম”