Petrol Diesel

৮২ দিন থেমে থাকার পর, পেট্রোল ডিজেলের দৈনিক দাম পর্যালোচনা শুরু করল রাষ্ট্রয়াত্ত্ব তেল সংস্থাগুলি, ফলে রবিবার লিটারে ৬০ পয়সা বাড়ল পেট্রোল ও ডিজেলের দাম। শনিবার পর্যন্ত দিল্লিতে পেট্রোলের দাম ছিল লিটারে ৭১.৮৬ পয়সা, যা আগে ছিল ৭১.২৬ টাকা, এমনটাই জানানো হয়েছে রাষ্ট্রয়াত্ত্ব তেল সংস্থার বিজ্ঞপ্তিতে।

মার্চের পর থেকে এই নিয়ে দ্বিতীয় বার সরকার অন্তঃশুল্ক বাড়াল। আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমে যাওয়ার ফলেই লাভ বাড়াতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হল।

তিনি লেখেন, ‘‘সারা বিশ্বে অপরিশোধিত তেলের মূল্য অপ্রত্যাশিত পর্যায়ে পৌঁছেছে। এই অবস্থাতেও আমাদের দেশে প্রতি লিটার পেট্রল ৬৯ টাকা, ডিজেল ৬২ টাকা কেন?’’

ফলে এই শুল্কবৃদ্ধির জেরে খুব একটা প্রভাবিত হবে পাইকারি বাজার। রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থাগুলো বাজারের চলতি নিম্নমুখী দরের সঙ্গে শুল্ক অনুপাত বাড়িয়ে-কমিয়ে অপরিবর্তিত রাখবে জ্বালানির দাম। এমন দাবি করা হয়েছে পেট্রোলিয়াম মন্ত্রক সূত্রে। 

চিনের করোনা ভাইরাসের আতঙ্কের কারণে অপরিশোধিত তেলের দাম আবারও কমায় সস্তা হল পেট্রোল-ডিজেল। পেট্রোলের মূল্য কমল লিটার প্রতি ২৩-২৫ পয়সা। ডিজেলের মূল্য কমল ২২-২৪ প্রয়সা প্রতি লিটার।

পেট্রল ও ডিজেলচালিত গাড়ি (Petrol Or Diesel Vehicles) চলাচল বন্ধ করার কোনও পরিকল্পনা কেন্দ্রীয় সরকারের নেই। জানালেন নীতিন গড়করি (Nitin Gadkari)।

কেন্দ্রীয় বাজেট ২০১৯: “অপরিশোধিত তেলের দাম কমেছে। এটা আমার সুযোগ করে দিয়েছে পেট্রোল ও ডিজেলের উপর বসানো একসাইজ ডিউটি ও সেসে পরিবর্তন আনার। আমি পেট্রোল ও ডিজেলের প্রতি লিটারে ১টাকা করে অতিরিক্ত আবগারি শুল্ক ও সড়ক ও পরিকাঠামোগত সেস বৃদ্ধির প্রস্তাব করছি, " বলেন নির্মল সীতারামন

দেশ, রাজ্য ও পৃথিবী সম্পর্কিত রাজনৈতিক, খেলা ও মনোরঞ্জনের খবর এখন পাবেন একই পেজে...

দিল্লির বাতাসের এই মুহূর্তের অবস্থাকে ‘সমালোচনামূলক, আশঙ্কাজনক ও ভয়ানক’ বলে অভিহিত করে দেশের শীর্ষ আদালত এই শহরে পুরনো যান চলাচল বাতিল ঘোষণা করল।

কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি আজ ঘোষণা করলেন,  পেট্রোল ও ডিজেলের শুল্কের ওপর ছাড় মিলবে 2.50 টাকা।

দাম কমিয়েই তাঁর দাবি, কেন্দ্রীয় সরকারেরও জ্বালানির উপর থাকা কর কমিয়ে দেওয়া উচিত।

পেট্রোল ও ডিজেলের দাম কমে গেল। পেট্রোলের দাম কমে গেল 7 পয়সা। ডিজেলের কমল 5 পয়সা

বুধবার দিন পেট্রোল আর ডিজেলের দাম অল্প কমল। পরপর ষোল দিন ধরে দাম বাড়ার পর এই প্রথম।

বিশ্ববাজারে টাকার দাম পড়ে যাওয়ার কারণে ভারতীয় সংস্থাদের অশোধিত তেল কিনতে বেশি অর্থ দিতে হচ্ছে। ভারতের মোট তেলের বাজারের 80 শতাংশেরও বেশি অশোধিত তেল আমদানির মাধ্যমে আসে।

৮২ দিন থেমে থাকার পর, পেট্রোল ডিজেলের দৈনিক দাম পর্যালোচনা শুরু করল রাষ্ট্রয়াত্ত্ব তেল সংস্থাগুলি, ফলে রবিবার লিটারে ৬০ পয়সা বাড়ল পেট্রোল ও ডিজেলের দাম। শনিবার পর্যন্ত দিল্লিতে পেট্রোলের দাম ছিল লিটারে ৭১.৮৬ পয়সা, যা আগে ছিল ৭১.২৬ টাকা, এমনটাই জানানো হয়েছে রাষ্ট্রয়াত্ত্ব তেল সংস্থার বিজ্ঞপ্তিতে।

মার্চের পর থেকে এই নিয়ে দ্বিতীয় বার সরকার অন্তঃশুল্ক বাড়াল। আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমে যাওয়ার ফলেই লাভ বাড়াতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হল।

তিনি লেখেন, ‘‘সারা বিশ্বে অপরিশোধিত তেলের মূল্য অপ্রত্যাশিত পর্যায়ে পৌঁছেছে। এই অবস্থাতেও আমাদের দেশে প্রতি লিটার পেট্রল ৬৯ টাকা, ডিজেল ৬২ টাকা কেন?’’

ফলে এই শুল্কবৃদ্ধির জেরে খুব একটা প্রভাবিত হবে পাইকারি বাজার। রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থাগুলো বাজারের চলতি নিম্নমুখী দরের সঙ্গে শুল্ক অনুপাত বাড়িয়ে-কমিয়ে অপরিবর্তিত রাখবে জ্বালানির দাম। এমন দাবি করা হয়েছে পেট্রোলিয়াম মন্ত্রক সূত্রে। 

চিনের করোনা ভাইরাসের আতঙ্কের কারণে অপরিশোধিত তেলের দাম আবারও কমায় সস্তা হল পেট্রোল-ডিজেল। পেট্রোলের মূল্য কমল লিটার প্রতি ২৩-২৫ পয়সা। ডিজেলের মূল্য কমল ২২-২৪ প্রয়সা প্রতি লিটার।

পেট্রল ও ডিজেলচালিত গাড়ি (Petrol Or Diesel Vehicles) চলাচল বন্ধ করার কোনও পরিকল্পনা কেন্দ্রীয় সরকারের নেই। জানালেন নীতিন গড়করি (Nitin Gadkari)।

কেন্দ্রীয় বাজেট ২০১৯: “অপরিশোধিত তেলের দাম কমেছে। এটা আমার সুযোগ করে দিয়েছে পেট্রোল ও ডিজেলের উপর বসানো একসাইজ ডিউটি ও সেসে পরিবর্তন আনার। আমি পেট্রোল ও ডিজেলের প্রতি লিটারে ১টাকা করে অতিরিক্ত আবগারি শুল্ক ও সড়ক ও পরিকাঠামোগত সেস বৃদ্ধির প্রস্তাব করছি, " বলেন নির্মল সীতারামন

দেশ, রাজ্য ও পৃথিবী সম্পর্কিত রাজনৈতিক, খেলা ও মনোরঞ্জনের খবর এখন পাবেন একই পেজে...

দিল্লির বাতাসের এই মুহূর্তের অবস্থাকে ‘সমালোচনামূলক, আশঙ্কাজনক ও ভয়ানক’ বলে অভিহিত করে দেশের শীর্ষ আদালত এই শহরে পুরনো যান চলাচল বাতিল ঘোষণা করল।

কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি আজ ঘোষণা করলেন,  পেট্রোল ও ডিজেলের শুল্কের ওপর ছাড় মিলবে 2.50 টাকা।

দাম কমিয়েই তাঁর দাবি, কেন্দ্রীয় সরকারেরও জ্বালানির উপর থাকা কর কমিয়ে দেওয়া উচিত।

পেট্রোল ও ডিজেলের দাম কমে গেল। পেট্রোলের দাম কমে গেল 7 পয়সা। ডিজেলের কমল 5 পয়সা

বুধবার দিন পেট্রোল আর ডিজেলের দাম অল্প কমল। পরপর ষোল দিন ধরে দাম বাড়ার পর এই প্রথম।

বিশ্ববাজারে টাকার দাম পড়ে যাওয়ার কারণে ভারতীয় সংস্থাদের অশোধিত তেল কিনতে বেশি অর্থ দিতে হচ্ছে। ভারতের মোট তেলের বাজারের 80 শতাংশেরও বেশি অশোধিত তেল আমদানির মাধ্যমে আসে।