Pm Modi Biopic

বহু বিতর্কের পরে, বহু টালবাহানার পরে অবশেষে ২৪ মে মুক্তি পেতে চলেছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বায়োপিক (PM Narendra Modi)। অভিনেতা বিবেক আনন্দ ওবেরয় এই সিনেমায় প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন।

Lok Sabha Elections 2019: বাঘিনী ছবিটির নাম ভূমিকায় রয়েছেন রুমা চক্রবর্তী। গত ১১ এপ্রিল ছবির ট্রেলার মুক্তি পায়। তারপর থেকেই বিভিন্ন মহলে চর্চা শুরু হয়। যদিও ছবির নির্মাতারা বারবার দাবি করে আসছেন এটি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বায়োপিক নয়। কিন্তু এখন আর ছবির ট্রেলার প্রদর্শন করা  যাবে না।   

উর্মিলা জানান যে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জীবন নিয়ে তৈরি চলচ্চিত্র একটি হাস্যকর বিষয়, কারণ তিনি নিজের কোনও প্রতিশ্রুতিই পূরণ করেননি। উর্মিলা মাতণ্ডকার বলেন, “তাঁর (মোদির) জীবন নিয়ে তৈরি সিনেমা আসলে প্রধানমন্ত্রীকে  নিয়ে এক বিশুদ্ধ তামাশা ছাড়া আর কিছুই না! কারণ ৫৬ ইঞ্চি ছাতি নিয়ে গর্ব করা মোদি কিছুই করতে পারেননি, সবেতেই চূড়ান্ত বিফল হয়েছেন তিনি। তাঁর জীবন নিয়ে সিনেমা আসলে গণতন্ত্র, দারিদ্র এবং ভারতের বৈচিত্র নিয়েই ঠাট্টা করা।” 

নির্বাচন শেষ না হওয়া পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী বায়োপিকের  উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করল নির্বাচন কমিশন।  বিরোধীরা আগেই অভিযোগ করেছিল এভাবে  নিজের প্রচার করছেন মোদী।

শীর্ষ আদালত আজ জানিয়েছে, “এই অযৌক্তিক বিষয়গুলোতে আদালতের অনেক বেশি সময় নষ্ট হয়েছে।” সুপ্রিম কোর্ট আরও বলে, নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে যে এই সিনেমা বৃহস্পতিবার জাতীয় নির্বাচন শুরুর দিনে মুক্তি পেলে সমস্যা হবে কিনা।

আনন্দ পণ্ডিত এক বিবৃতিতে বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জীবন শুধু ভারতীয় দর্শকদেরই নয় বরং সারা বিশ্ব জুড়ে চলচ্চিত্র নির্মাতাদের মধ্যেই খুব আগ্রহের বিষয়। আমরা কেবল দেশেই নয়, কমপক্ষে ৩৮ টি দেশে এই চলচ্চিত্রটি মুক্তি পাওয়ানোর পরিকল্পনা করছি।" তিনি জানিয়েছেন, “এই সিনেমাটি ভারতে ১,৭০০ পর্দায় মুক্তি পাবে এবং বিদেশে প্রায় ৬০০ টি পর্দায় তা প্রকাশের পরিকল্পনা করছি।”

বিবেক ওবেরয় বলেন, “আমরা মোদির জীবনকে বড় করে দেখাচ্ছি না, তিনি এমনিই জীবনে অনেক বড়। আমরা তাঁকে নায়ক হিসাবে উপস্থাপিত করছি না, কারণ তিনি এমনিতেই নায়ক, শুধু আমার জন্য নয় বরং ভারতে এবং বিদেশে কোটি কোটি মানুষের জন্য তিনি নায়ক। এটি একটি অনুপ্রেরণীয় গল্প যা আমরা পর্দায় নিয়ে এসেছি।”

আইনজীবী তথা অ্যাক্টিভিস্ট প্রশান্ত ভূষণ জাভেদ আখতারকে সমর্থন করে একে ‘অবমাননাকর’ বলে উল্লেখ করেছেন।

বহু বিতর্কের পরে, বহু টালবাহানার পরে অবশেষে ২৪ মে মুক্তি পেতে চলেছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বায়োপিক (PM Narendra Modi)। অভিনেতা বিবেক আনন্দ ওবেরয় এই সিনেমায় প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন।

Lok Sabha Elections 2019: বাঘিনী ছবিটির নাম ভূমিকায় রয়েছেন রুমা চক্রবর্তী। গত ১১ এপ্রিল ছবির ট্রেলার মুক্তি পায়। তারপর থেকেই বিভিন্ন মহলে চর্চা শুরু হয়। যদিও ছবির নির্মাতারা বারবার দাবি করে আসছেন এটি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বায়োপিক নয়। কিন্তু এখন আর ছবির ট্রেলার প্রদর্শন করা  যাবে না।   

উর্মিলা জানান যে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জীবন নিয়ে তৈরি চলচ্চিত্র একটি হাস্যকর বিষয়, কারণ তিনি নিজের কোনও প্রতিশ্রুতিই পূরণ করেননি। উর্মিলা মাতণ্ডকার বলেন, “তাঁর (মোদির) জীবন নিয়ে তৈরি সিনেমা আসলে প্রধানমন্ত্রীকে  নিয়ে এক বিশুদ্ধ তামাশা ছাড়া আর কিছুই না! কারণ ৫৬ ইঞ্চি ছাতি নিয়ে গর্ব করা মোদি কিছুই করতে পারেননি, সবেতেই চূড়ান্ত বিফল হয়েছেন তিনি। তাঁর জীবন নিয়ে সিনেমা আসলে গণতন্ত্র, দারিদ্র এবং ভারতের বৈচিত্র নিয়েই ঠাট্টা করা।” 

নির্বাচন শেষ না হওয়া পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী বায়োপিকের  উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করল নির্বাচন কমিশন।  বিরোধীরা আগেই অভিযোগ করেছিল এভাবে  নিজের প্রচার করছেন মোদী।

শীর্ষ আদালত আজ জানিয়েছে, “এই অযৌক্তিক বিষয়গুলোতে আদালতের অনেক বেশি সময় নষ্ট হয়েছে।” সুপ্রিম কোর্ট আরও বলে, নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে যে এই সিনেমা বৃহস্পতিবার জাতীয় নির্বাচন শুরুর দিনে মুক্তি পেলে সমস্যা হবে কিনা।

আনন্দ পণ্ডিত এক বিবৃতিতে বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জীবন শুধু ভারতীয় দর্শকদেরই নয় বরং সারা বিশ্ব জুড়ে চলচ্চিত্র নির্মাতাদের মধ্যেই খুব আগ্রহের বিষয়। আমরা কেবল দেশেই নয়, কমপক্ষে ৩৮ টি দেশে এই চলচ্চিত্রটি মুক্তি পাওয়ানোর পরিকল্পনা করছি।" তিনি জানিয়েছেন, “এই সিনেমাটি ভারতে ১,৭০০ পর্দায় মুক্তি পাবে এবং বিদেশে প্রায় ৬০০ টি পর্দায় তা প্রকাশের পরিকল্পনা করছি।”

বিবেক ওবেরয় বলেন, “আমরা মোদির জীবনকে বড় করে দেখাচ্ছি না, তিনি এমনিই জীবনে অনেক বড়। আমরা তাঁকে নায়ক হিসাবে উপস্থাপিত করছি না, কারণ তিনি এমনিতেই নায়ক, শুধু আমার জন্য নয় বরং ভারতে এবং বিদেশে কোটি কোটি মানুষের জন্য তিনি নায়ক। এটি একটি অনুপ্রেরণীয় গল্প যা আমরা পর্দায় নিয়ে এসেছি।”

আইনজীবী তথা অ্যাক্টিভিস্ট প্রশান্ত ভূষণ জাভেদ আখতারকে সমর্থন করে একে ‘অবমাননাকর’ বলে উল্লেখ করেছেন।