Pregnant Woman

বুধবার সকালে এনডিটিভিকে নিকিতা নামের ওই সন্তান সম্ভবা তরুণী বলেছেন, "মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টা থেকে আমি হাঁটা শুরু করেছি। আমরা ইতিমধ্যে ১২ ঘণ্টা হেঁটে ফেলেছি। মাঝে মাত্র একবার বিশ্রাম নিয়েছি"

ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) নকশাল অধ্যুষিত বিজাপুর জেলায় এলাকায় পাহারায় ছিলেন সিআরপিএফ জওয়ানরা, সেখানেই তাঁরা দেখেন প্রসব যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন আদিবাসী এক মহিলা। এদিকে হাসপাতাল ওই এলাকা থেকে কম করে ৬ কিলোমিটার দূরে। মহিলাকে নিয়ে যাওয়ার জন্যে মেলেনি কোনও যানবাহনও। এদিকে ক্রমশই প্রসব যন্ত্রণা বাড়ছে গর্ভবতীর (Pregnant Woman)। তখনই জওয়ানরা (CRPF) আর দেরি না করে ওই মহিলাকে কাঁধে করে নিয়ে পায়ে হেঁটেই হাসপাতালে পৌঁছে দেন।

সদ্যোজাত কন্যা জন্মেছেই গর্ভ নিয়ে! দেখে মাথায় হাত ডাক্তারবাবুদের। হয়রান মা-ও।

গর্ভবতী বোনের ওপর অত্যাচার করত তাঁর স্বামী। মারধরও চলত নিয়মিত। বোনকে তাঁর স্বামীর মারধরের দৃশ্য স্বচক্ষে দেখে আর মাথার ঠিক রাখতে পারল না দাদা।

মল্লিকার্জুনের কথায়, “আমার গর্ভবতী বোনকে পাঁচ বছর আগে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সময় খুবই সমস্যায় পড়ি। আমাদের এখানে কোনও অ্যাম্বুলেন্স ছিল না। তাই আমি নিজেই এই কাজ শুরু করি।"

যিশু খ্রিস্টের জন্মের আগের সন্ধায় এক নজির মুম্বইয়ে. রেলস্টেশনেই সন্তানের জন্ম দিলেন এক মহিলা। 24 ডিসেম্বর সন্ধায় দাদার স্টেশনে পুণের ট্রেন ধরার জন্য় অপেক্ষা করছিলেন গীতা দীপক বাগরে এবং তাঁর স্বামী। হঠাতই তাঁর প্রসববেদনা শুরু হয়।

জানা গেছে, গত 3 ডিসেম্বর ওই মহিলাকে রক্ত দেওয়া হয়।  তবে সেটি ছিল এইচআইভি সংক্রামিত এক যুবকের.বছর দুয়েক আগে একটি সরকারি হাসপাতালের তাঁর শরীরে এইচআইভি-পজিটিভ এবং হেপাটাইটিস-বি ধরা পড়ে। যদিও বিষয়টি তাঁকে জানানো হয় নি।  গত মাসে ফের তিনি সরকারি হাসপাতালের ব্লাড ব্যাঙ্কে রক্ত দান করেন।  

অনেকক্ষণ মায়ের নাড়ির সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় থাকে ওই শিশু। এই ঘটনার বেশ পরে পুলিশ আসে এবং চিকিৎসককে খবর দেওয়া হয়। ডাক্তার ঝুলন্ত অবস্থাতেই নাড়ি কেটে শিশুটিকে নিয়ে জেলা হাসপাতালে পৌছে যান। এখন সম্পূর্ণ সুস্থ আছে নবজাতক।

রাজ্যপাল ইটানগরে রাজভবন হেলিপ্যাড থেকে ওই ভদ্রমহিলাকে তড়িঘড়ি হাসপাতালে পৌঁছানোর জন্য একজন গাইনোকোলজিস্ট সহ একটি অ্যাম্বুলেন্সেরও ব্যবস্থা করে দেন

প্রবল বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত কেরালা। মৃত্যু হয়েছে বহু মানুষের। ঘর ছাড়া হাজার হাজার মানুষ। উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে নৌ বাহিনী। আর তাতেই প্রকাশ্যে এসেছে একটি মন ভাল করা  ভিডিও।

বুধবার সকালে এনডিটিভিকে নিকিতা নামের ওই সন্তান সম্ভবা তরুণী বলেছেন, "মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টা থেকে আমি হাঁটা শুরু করেছি। আমরা ইতিমধ্যে ১২ ঘণ্টা হেঁটে ফেলেছি। মাঝে মাত্র একবার বিশ্রাম নিয়েছি"

ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) নকশাল অধ্যুষিত বিজাপুর জেলায় এলাকায় পাহারায় ছিলেন সিআরপিএফ জওয়ানরা, সেখানেই তাঁরা দেখেন প্রসব যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন আদিবাসী এক মহিলা। এদিকে হাসপাতাল ওই এলাকা থেকে কম করে ৬ কিলোমিটার দূরে। মহিলাকে নিয়ে যাওয়ার জন্যে মেলেনি কোনও যানবাহনও। এদিকে ক্রমশই প্রসব যন্ত্রণা বাড়ছে গর্ভবতীর (Pregnant Woman)। তখনই জওয়ানরা (CRPF) আর দেরি না করে ওই মহিলাকে কাঁধে করে নিয়ে পায়ে হেঁটেই হাসপাতালে পৌঁছে দেন।

সদ্যোজাত কন্যা জন্মেছেই গর্ভ নিয়ে! দেখে মাথায় হাত ডাক্তারবাবুদের। হয়রান মা-ও।

গর্ভবতী বোনের ওপর অত্যাচার করত তাঁর স্বামী। মারধরও চলত নিয়মিত। বোনকে তাঁর স্বামীর মারধরের দৃশ্য স্বচক্ষে দেখে আর মাথার ঠিক রাখতে পারল না দাদা।

মল্লিকার্জুনের কথায়, “আমার গর্ভবতী বোনকে পাঁচ বছর আগে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সময় খুবই সমস্যায় পড়ি। আমাদের এখানে কোনও অ্যাম্বুলেন্স ছিল না। তাই আমি নিজেই এই কাজ শুরু করি।"

যিশু খ্রিস্টের জন্মের আগের সন্ধায় এক নজির মুম্বইয়ে. রেলস্টেশনেই সন্তানের জন্ম দিলেন এক মহিলা। 24 ডিসেম্বর সন্ধায় দাদার স্টেশনে পুণের ট্রেন ধরার জন্য় অপেক্ষা করছিলেন গীতা দীপক বাগরে এবং তাঁর স্বামী। হঠাতই তাঁর প্রসববেদনা শুরু হয়।

জানা গেছে, গত 3 ডিসেম্বর ওই মহিলাকে রক্ত দেওয়া হয়।  তবে সেটি ছিল এইচআইভি সংক্রামিত এক যুবকের.বছর দুয়েক আগে একটি সরকারি হাসপাতালের তাঁর শরীরে এইচআইভি-পজিটিভ এবং হেপাটাইটিস-বি ধরা পড়ে। যদিও বিষয়টি তাঁকে জানানো হয় নি।  গত মাসে ফের তিনি সরকারি হাসপাতালের ব্লাড ব্যাঙ্কে রক্ত দান করেন।  

অনেকক্ষণ মায়ের নাড়ির সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় থাকে ওই শিশু। এই ঘটনার বেশ পরে পুলিশ আসে এবং চিকিৎসককে খবর দেওয়া হয়। ডাক্তার ঝুলন্ত অবস্থাতেই নাড়ি কেটে শিশুটিকে নিয়ে জেলা হাসপাতালে পৌছে যান। এখন সম্পূর্ণ সুস্থ আছে নবজাতক।

রাজ্যপাল ইটানগরে রাজভবন হেলিপ্যাড থেকে ওই ভদ্রমহিলাকে তড়িঘড়ি হাসপাতালে পৌঁছানোর জন্য একজন গাইনোকোলজিস্ট সহ একটি অ্যাম্বুলেন্সেরও ব্যবস্থা করে দেন

প্রবল বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত কেরালা। মৃত্যু হয়েছে বহু মানুষের। ঘর ছাড়া হাজার হাজার মানুষ। উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে নৌ বাহিনী। আর তাতেই প্রকাশ্যে এসেছে একটি মন ভাল করা  ভিডিও।