Rakesh Asthana

কমন কজ’ নামে  ওই সংস্থার দাবি  নাগেশ্বর রাওকে নিয়ম না মেনে পদে বসানো হয়েছে। এই  নিয়োগ আইনের পরিপন্থী অভিযোগ ওই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার।

নিজের বিরুদ্ধে ওঠা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ খারিজ করতে দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন সিবিআইয়ের স্পেশাল ডিরেক্টর রাকেশ আস্থানা।

এই মর্মে কেন্দ্রের নির্দেশিকা  খারিজও করে দেয় শীর্ষ আদালত। সেই রায় জানার পর বুধবার সিবিআই দপ্তরের যান অলোক। তাঁর জায়গায় সিবিআইয়ের অন্তর্বর্তীকালীন অধিকর্তা হওয়া এম নাগেশ্বর রাও অলোককে স্বাগত জানান।

মামলার শুনানিতে কেন্দ্রীয় সরকার বলেছিল দুই কর্তাকে  ছুটিতে পাঠান ছাড়া আর কিছুই করার ছিল না। সুপ্রিম কোর্টের এই রায় নিয়ে  বিভিন্ন মহল থেকে  প্রতিক্রিয়া  এসে পৌঁছেছে।

কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার অধিকর্তা অলোক বর্মা এবং বিশেষ অধিকর্তা রাকেশ আস্থানাকে আচমকাই ছুটিতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

তিনি আরও বললেন সিবিআইয়ের আক আধিকারিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং আইনমন্ত্রকের সচিব ও ক্যাবিনেট সচিবের নামে  গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। একই সঙ্গে তিনি  বলেন , তাঁর গুহজরাটের বন্ধু কোটি টাকা  রোজগার করছেন। আধিকারিকরা ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, বিশ্বাস ভেঙে গিয়েছে। গণতন্ত্র  কান্নাকাটি করছে।  মণিশকুমার সিনহা নামে এক  সিবিআই আধিকারিক গতকাল সুপ্রিম কোর্টে নিজের বদলির  বিরদ্ধে  আবেদন করতে গিয়ে  যে  দুর্নীতির অভিযোগ  করেন, সেগুলিকেই হাতিয়ার করলেন কংগ্রেস সভাপতি।

আদালত জানিয়েছে রিপোর্ট অনুযায়ী তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা কয়েকটি অভিযোগের সত্যতা মিলেছে। আবার কয়েকটি অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি। অধিকর্তাকে সোমবার এর জবাব দিতে হবে। মুখবন্ধ খামে নিজের জবাব জানাতে হবে সিবিআই প্রধানকে।

রিপোর্ট দিতে  দেরি হওয়ায়  প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের ক্ষোভের মুখে পড়ে  সিভিসি। তিনি বলেন, ওই রিপোর্ট  জমা  নেওয়ার জন্য রবিবার সকাল থেকে রেজিস্ট্রারের অফিস  খুলে  রাখলাম। কিন্তু আপনারা কেউ এলনে না, কিছু জানালেনও না

সিবিআই অধিকর্তার অপসারণ কাণ্ড নিয়ে এবার শীর্ষ আদালতে গেলেন কংগ্রেসের বর্ষীয়ান নেতা মল্লিকার্জুন খারগে।

এই অভিযোগ দায়ের হওয়ায় সিবিআই  অধিকর্তা  অলোক বর্মাকে ছুটিতে পাঠানো হয়। নিজের বিরুদ্ধে  দায়ের হওয়া  এফআইআরের বয়ান নিয়ে কয়েকটি প্রশ্ন তোলেন রাকেশ। সেগুলির উত্তর জানতে চায় দিল্লি হাইকোর্ট। বিচারপতি নাজিম ওয়াজিরের বেঞ্চে সিবিআই জানায় এই সমস্ত   প্রশ্নের উত্তর দিতে আরও কিছুটা সময়  প্রয়োজন। উত্তরে আদালত জানায় বৃহস্পতিবারের মধ্যে  জবাব দিতে হবে।               

এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি। নিজের বক্তব্য প্রকাশ করতে ষোড়শ শতাব্দীর একটি প্রবাদ তুলে ধরেন  অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন সিবিআইয়ের সমস্ত আধিকারিকদের বিশেষ করে দুই প্রধান কর্তাকে সিজারের স্ত্রীয়ের মতো সব সন্দেহের উপরে থাকা  উচিত।  পাশাপাশি তিনি জানান সরকার চায় সিবিআইয়ের পেশা দারিত্ব বজায়  থাকুক।                                    

মামলার পরের শুনানি দীপাবলির পর। সুপ্রিম কোর্ট 12 নভেম্বর  মামলা শুনবে। তবে এদিন রাকেশ আস্থানার ব্যাপারে কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি আদালত।  

সিবিআই অধিকর্তা  অলোক বর্মার বাড়ির সামনে থেকে  চার ব্যক্তিকে গ্রেফতার করল পুলিশ।

সিবিআইয়ের অধিকর্তা  অলোক বর্মা এবং  বিশেষ অধিকর্তা রাকেশ আস্থানাকে ছুটিতে পাঠানো হল।

কমন কজ’ নামে  ওই সংস্থার দাবি  নাগেশ্বর রাওকে নিয়ম না মেনে পদে বসানো হয়েছে। এই  নিয়োগ আইনের পরিপন্থী অভিযোগ ওই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার।

নিজের বিরুদ্ধে ওঠা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ খারিজ করতে দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন সিবিআইয়ের স্পেশাল ডিরেক্টর রাকেশ আস্থানা।

এই মর্মে কেন্দ্রের নির্দেশিকা  খারিজও করে দেয় শীর্ষ আদালত। সেই রায় জানার পর বুধবার সিবিআই দপ্তরের যান অলোক। তাঁর জায়গায় সিবিআইয়ের অন্তর্বর্তীকালীন অধিকর্তা হওয়া এম নাগেশ্বর রাও অলোককে স্বাগত জানান।

মামলার শুনানিতে কেন্দ্রীয় সরকার বলেছিল দুই কর্তাকে  ছুটিতে পাঠান ছাড়া আর কিছুই করার ছিল না। সুপ্রিম কোর্টের এই রায় নিয়ে  বিভিন্ন মহল থেকে  প্রতিক্রিয়া  এসে পৌঁছেছে।

কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার অধিকর্তা অলোক বর্মা এবং বিশেষ অধিকর্তা রাকেশ আস্থানাকে আচমকাই ছুটিতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

তিনি আরও বললেন সিবিআইয়ের আক আধিকারিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং আইনমন্ত্রকের সচিব ও ক্যাবিনেট সচিবের নামে  গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। একই সঙ্গে তিনি  বলেন , তাঁর গুহজরাটের বন্ধু কোটি টাকা  রোজগার করছেন। আধিকারিকরা ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, বিশ্বাস ভেঙে গিয়েছে। গণতন্ত্র  কান্নাকাটি করছে।  মণিশকুমার সিনহা নামে এক  সিবিআই আধিকারিক গতকাল সুপ্রিম কোর্টে নিজের বদলির  বিরদ্ধে  আবেদন করতে গিয়ে  যে  দুর্নীতির অভিযোগ  করেন, সেগুলিকেই হাতিয়ার করলেন কংগ্রেস সভাপতি।

আদালত জানিয়েছে রিপোর্ট অনুযায়ী তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা কয়েকটি অভিযোগের সত্যতা মিলেছে। আবার কয়েকটি অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি। অধিকর্তাকে সোমবার এর জবাব দিতে হবে। মুখবন্ধ খামে নিজের জবাব জানাতে হবে সিবিআই প্রধানকে।

রিপোর্ট দিতে  দেরি হওয়ায়  প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের ক্ষোভের মুখে পড়ে  সিভিসি। তিনি বলেন, ওই রিপোর্ট  জমা  নেওয়ার জন্য রবিবার সকাল থেকে রেজিস্ট্রারের অফিস  খুলে  রাখলাম। কিন্তু আপনারা কেউ এলনে না, কিছু জানালেনও না

সিবিআই অধিকর্তার অপসারণ কাণ্ড নিয়ে এবার শীর্ষ আদালতে গেলেন কংগ্রেসের বর্ষীয়ান নেতা মল্লিকার্জুন খারগে।

এই অভিযোগ দায়ের হওয়ায় সিবিআই  অধিকর্তা  অলোক বর্মাকে ছুটিতে পাঠানো হয়। নিজের বিরুদ্ধে  দায়ের হওয়া  এফআইআরের বয়ান নিয়ে কয়েকটি প্রশ্ন তোলেন রাকেশ। সেগুলির উত্তর জানতে চায় দিল্লি হাইকোর্ট। বিচারপতি নাজিম ওয়াজিরের বেঞ্চে সিবিআই জানায় এই সমস্ত   প্রশ্নের উত্তর দিতে আরও কিছুটা সময়  প্রয়োজন। উত্তরে আদালত জানায় বৃহস্পতিবারের মধ্যে  জবাব দিতে হবে।               

এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি। নিজের বক্তব্য প্রকাশ করতে ষোড়শ শতাব্দীর একটি প্রবাদ তুলে ধরেন  অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন সিবিআইয়ের সমস্ত আধিকারিকদের বিশেষ করে দুই প্রধান কর্তাকে সিজারের স্ত্রীয়ের মতো সব সন্দেহের উপরে থাকা  উচিত।  পাশাপাশি তিনি জানান সরকার চায় সিবিআইয়ের পেশা দারিত্ব বজায়  থাকুক।                                    

মামলার পরের শুনানি দীপাবলির পর। সুপ্রিম কোর্ট 12 নভেম্বর  মামলা শুনবে। তবে এদিন রাকেশ আস্থানার ব্যাপারে কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি আদালত।  

সিবিআই অধিকর্তা  অলোক বর্মার বাড়ির সামনে থেকে  চার ব্যক্তিকে গ্রেফতার করল পুলিশ।

সিবিআইয়ের অধিকর্তা  অলোক বর্মা এবং  বিশেষ অধিকর্তা রাকেশ আস্থানাকে ছুটিতে পাঠানো হল।