Ramdev

একজন লাইসেন্স অফিসার পরে জানান যে সংস্থাটি ‘ইমিউনিটি বুস্টার এবং কাশি ও জ্বরের নিরাময়ের’ জন্য লাইসেন্স চেয়েছিল এবং মোটেও জানায়নি যে ওষুধগুলি আসলে করোনা কিটের অংশ ছিল। রাজ্য সরকার সংস্থাটিকে একটি নোটিশ পাঠিয়েছে।

পতঞ্জলির প্রতিষ্ঠাতা, যোগ শিক্ষক রামদেব বলেছেন, “করোনিল এবং স্বসারি” নামের ওষুধগুলি সারাদেশে ২৮০ জন রোগীর উপর গবেষণা এবং পরীক্ষার ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে। অনেক দেশই ভ্যাকসিন তৈরির চেষ্টা করছে, তবে এখনও কেউই COVID-19 এর বিকল্প নিরাময়ের কোনও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ দিতে পারেননি।

রামদেব বলেন, আমি চাই না হিন্দু ও মুসলিম মারামারি করুক। যদি মুসলিমদের প্রতি কোনও অন্যায় হয়ে থাকে, আমি তাদের পাশে দাঁড়াব। আমি কাল শাহিনবাগে যাব।’’

রামদেব ইন্দোরে সাংবাদিকদের বলেন, “অভিনেত্রী হিসাবে দীপিকার উচিত সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করা এবং আমাদের দেশ সম্পর্কে আরও বোঝা। এই জ্ঞান অর্জনের পরে তার উচিত বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া।”

রামদেব (Baba Ramdev) স্বয়ং ট্যুইটারে তাঁর আত্মজীবনী প্রকাশের ঘোষণা করেছেন। “অনেকেই আমার সম্বন্ধে অনেক কিছু বলেছেন, প্রচার করেছেন, এবার আমি নিজে আমার জীবনের কিছু কথা সকলের সঙ্গে ভাগ করে নেবো। এখনি এই বইয়ের আগাম বুকিং করতে ভুলবেন না যেন” জানিয়েছেন যোগগুরু।

তাঁকে বলতে শোনা গেল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে দেশ আর্থিক এবং সাংস্কৃতিক প্রতিবন্ধকতা থেকে সমস্যা থেকে স্বাধীনতা পাবে। আজ যারা যারা শপথ নিলেন তাঁদের মধ্যে রয়েছেন অমিত শাহ, পীযূষ গোয়েল থেকে শুরু করে  নীতিন গডকরির মতো মানুষ। আমি আশা করি  কঠোর পরিশ্রম করে তারা সকলেই মানুষের চাহিদা পূরণ করতে পারবেন।

যোগগুরু রবিবার বলেন, ৫০ বছর বাদে দেশের জনসংখ্যা ১৫০ কোটি হওয়া উচিত। তার বেশি  হলে সমস্যা হবে। আর জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করতে সরকারকেই পদক্ষেপ করতে হবে।

প্রজ্ঞা ঠাকুরকে ‘জাতীয়তাবাদী’ আখ্যা দিয়ে রামদেব বলেন, দীর্ঘ নয় বছর ধরে কারাগারে প্রজ্ঞার উপর যে নির্যাতন করা হয়েছে তাতেই ক্যান্সার ধরা পড়েছে তাঁর!  ২০০৮ সালের মালেগাঁও বিস্ফোরণের (2008 Malegaon blasts case) মামলায় জামিনে মুক্তি পাওয়া প্রজ্ঞা ঠাকুরের সমর্থনে রামদেব আরও বলেন, “শুধুমাত্র সন্দেহের বশে গ্রেফতার হন প্রজ্ঞা। তাকে জেলে এমন নির্যাতন করা হয়েছিল যেন তিনি একজন সন্ত্রাসবাদী!”

প্রধানমন্ত্রীকে ভারত মায়ের গর্ভ বলে অভিহিত করে যোগগুরু বলেন, ‘দেশকে রক্ষা করার ক্ষমতা যদি কারও থেকে থাকে তা শুধু প্রধানমন্ত্রীরই আছে।’

৫৫ দিন ধরে  চলতে থাকা কুম্ভমেলা  শেষ হচ্ছে  ৪ মার্চ। মোট ১৩ কোটি ভক্ত পুণ্যস্নান করবেন বলে  প্রশাসন মনে  করছে। এ বারের কুম্ভতেই খরচ হচ্ছে  সবচেয়ে বেশি অর্থ। একটি সূত্র বলছে  প্রায় ৪২০০ কোটি টাকা খরচ করছে  উত্তরপ্রদেশ সরকার।

প্রসঙ্গত, শান্তির জন্য ১৯৭৯ সালে নোবেল পুরস্কার পান মাদার টেরেজা।

"আমি ভারত সরকারকে অনুরোধ করছি যে, পরের বার অন্তত কোনও সন্ন্যাসীকেও ভারত রত্ন সম্মানে ভূষিত করা হোক।”

মাদুরাইতে একটি  অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সংবাদ সংস্থা এএনআইএইকে এই যোগ গুরু বলেন, ‘এখন রাজনৈতিক পরিস্থিতি এমনই  যে কে জিতবে তা  বলা শক্ত। তবে এইটুকু বলা যায় হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।’

একটি অনুষ্ঠানে রামদেব বলেন, "আমার মতো অবিবাহিত লোকেদের বিশেষ সম্মান দেওয়া উচিত। আর কারও যদি দু’য়ের বেশি সন্তান হয় তাহলে তাঁর ভোটাধিকার থাকা উচিত নয়।"

রামদেব (Baba Ramdev) আজ নরেন্দ্র মোদি সরকারের উদ্দেশ্যে সতর্কবাণী ঘোষণা করলেন। তাঁর কথায়, যদি মূল্যবৃদ্ধির উপর এই সরকার কোনও নিয়ন্ত্রণ না আনতে পারে তাহলে তাঁদের পক্ষে সমস্যা বাড়বে। রামদেব বলেন, " পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে সরকারকে ভুগতে হবে।

একজন লাইসেন্স অফিসার পরে জানান যে সংস্থাটি ‘ইমিউনিটি বুস্টার এবং কাশি ও জ্বরের নিরাময়ের’ জন্য লাইসেন্স চেয়েছিল এবং মোটেও জানায়নি যে ওষুধগুলি আসলে করোনা কিটের অংশ ছিল। রাজ্য সরকার সংস্থাটিকে একটি নোটিশ পাঠিয়েছে।

পতঞ্জলির প্রতিষ্ঠাতা, যোগ শিক্ষক রামদেব বলেছেন, “করোনিল এবং স্বসারি” নামের ওষুধগুলি সারাদেশে ২৮০ জন রোগীর উপর গবেষণা এবং পরীক্ষার ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে। অনেক দেশই ভ্যাকসিন তৈরির চেষ্টা করছে, তবে এখনও কেউই COVID-19 এর বিকল্প নিরাময়ের কোনও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ দিতে পারেননি।

রামদেব বলেন, আমি চাই না হিন্দু ও মুসলিম মারামারি করুক। যদি মুসলিমদের প্রতি কোনও অন্যায় হয়ে থাকে, আমি তাদের পাশে দাঁড়াব। আমি কাল শাহিনবাগে যাব।’’

রামদেব ইন্দোরে সাংবাদিকদের বলেন, “অভিনেত্রী হিসাবে দীপিকার উচিত সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করা এবং আমাদের দেশ সম্পর্কে আরও বোঝা। এই জ্ঞান অর্জনের পরে তার উচিত বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া।”

রামদেব (Baba Ramdev) স্বয়ং ট্যুইটারে তাঁর আত্মজীবনী প্রকাশের ঘোষণা করেছেন। “অনেকেই আমার সম্বন্ধে অনেক কিছু বলেছেন, প্রচার করেছেন, এবার আমি নিজে আমার জীবনের কিছু কথা সকলের সঙ্গে ভাগ করে নেবো। এখনি এই বইয়ের আগাম বুকিং করতে ভুলবেন না যেন” জানিয়েছেন যোগগুরু।

তাঁকে বলতে শোনা গেল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে দেশ আর্থিক এবং সাংস্কৃতিক প্রতিবন্ধকতা থেকে সমস্যা থেকে স্বাধীনতা পাবে। আজ যারা যারা শপথ নিলেন তাঁদের মধ্যে রয়েছেন অমিত শাহ, পীযূষ গোয়েল থেকে শুরু করে  নীতিন গডকরির মতো মানুষ। আমি আশা করি  কঠোর পরিশ্রম করে তারা সকলেই মানুষের চাহিদা পূরণ করতে পারবেন।

যোগগুরু রবিবার বলেন, ৫০ বছর বাদে দেশের জনসংখ্যা ১৫০ কোটি হওয়া উচিত। তার বেশি  হলে সমস্যা হবে। আর জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করতে সরকারকেই পদক্ষেপ করতে হবে।

প্রজ্ঞা ঠাকুরকে ‘জাতীয়তাবাদী’ আখ্যা দিয়ে রামদেব বলেন, দীর্ঘ নয় বছর ধরে কারাগারে প্রজ্ঞার উপর যে নির্যাতন করা হয়েছে তাতেই ক্যান্সার ধরা পড়েছে তাঁর!  ২০০৮ সালের মালেগাঁও বিস্ফোরণের (2008 Malegaon blasts case) মামলায় জামিনে মুক্তি পাওয়া প্রজ্ঞা ঠাকুরের সমর্থনে রামদেব আরও বলেন, “শুধুমাত্র সন্দেহের বশে গ্রেফতার হন প্রজ্ঞা। তাকে জেলে এমন নির্যাতন করা হয়েছিল যেন তিনি একজন সন্ত্রাসবাদী!”

প্রধানমন্ত্রীকে ভারত মায়ের গর্ভ বলে অভিহিত করে যোগগুরু বলেন, ‘দেশকে রক্ষা করার ক্ষমতা যদি কারও থেকে থাকে তা শুধু প্রধানমন্ত্রীরই আছে।’

৫৫ দিন ধরে  চলতে থাকা কুম্ভমেলা  শেষ হচ্ছে  ৪ মার্চ। মোট ১৩ কোটি ভক্ত পুণ্যস্নান করবেন বলে  প্রশাসন মনে  করছে। এ বারের কুম্ভতেই খরচ হচ্ছে  সবচেয়ে বেশি অর্থ। একটি সূত্র বলছে  প্রায় ৪২০০ কোটি টাকা খরচ করছে  উত্তরপ্রদেশ সরকার।

প্রসঙ্গত, শান্তির জন্য ১৯৭৯ সালে নোবেল পুরস্কার পান মাদার টেরেজা।

"আমি ভারত সরকারকে অনুরোধ করছি যে, পরের বার অন্তত কোনও সন্ন্যাসীকেও ভারত রত্ন সম্মানে ভূষিত করা হোক।”

মাদুরাইতে একটি  অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সংবাদ সংস্থা এএনআইএইকে এই যোগ গুরু বলেন, ‘এখন রাজনৈতিক পরিস্থিতি এমনই  যে কে জিতবে তা  বলা শক্ত। তবে এইটুকু বলা যায় হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।’

একটি অনুষ্ঠানে রামদেব বলেন, "আমার মতো অবিবাহিত লোকেদের বিশেষ সম্মান দেওয়া উচিত। আর কারও যদি দু’য়ের বেশি সন্তান হয় তাহলে তাঁর ভোটাধিকার থাকা উচিত নয়।"

রামদেব (Baba Ramdev) আজ নরেন্দ্র মোদি সরকারের উদ্দেশ্যে সতর্কবাণী ঘোষণা করলেন। তাঁর কথায়, যদি মূল্যবৃদ্ধির উপর এই সরকার কোনও নিয়ন্ত্রণ না আনতে পারে তাহলে তাঁদের পক্ষে সমস্যা বাড়বে। রামদেব বলেন, " পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে সরকারকে ভুগতে হবে।